নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় আংশিক সাক্ষ্য প্রদান করেছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। আজ মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এই সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
শেষে আদালত পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ১৯ মার্চ দিন ধার্য করেন। মামলায় মোট ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক নয়ন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ প্রায় শেষ পর্যায়ে আছে। আজকে আমরা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামকে জেরা করেছি। সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখে তাঁকে ফের জেরা করা হবে।
তিনি আমাদের অনেক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। তিনি জানিয়েছেন যে, তিনি বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেননি। আলোচিত এই মামলায় যেই তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে না, তখনই বোঝা যায় এই অভিযোগ সম্পূর্ণ বানোয়াট।’
আইনজীবী ওমর ফারুক আরও বলেন, ‘বাদীকে কোথা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তা তদন্তকারী কর্মকর্তা জানেন না। বাদীর ছেলে জানিয়েছিল, তাঁকে ফাস্ট ইন্টারন্যাশনাল হোটেলে আটক রেখেছিল। অথচ আয়ু এই হোটেল চিনেন না। তিনি কারও কাছ থেকে তথ্য নেননি এবং সঠিক তথ্য উপস্থাপন করতে পারেননি। একটি গোঁজামিলের তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন।’
অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তদন্তকারী কর্মকর্তাকে দুই দিন জেরা করেছেন। আরও এক দিন জেরা করার জন্য সময় চেয়েছেন। তাঁরা ইচ্ছে করেই সময়ক্ষেপণ করছেন। এখন পর্যন্ত যাঁরা সাক্ষী দিয়েছেন সকলেই বাদীর পক্ষে সাক্ষী দিয়েছেন।’
এর আগে (মঙ্গলবার) সকাল ৯টার দিকে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে মামুনুল হককে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে পুনরায় তাঁকে প্রিজন ভ্যানে করে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় আদালত পাড়ায় ভিড় লক্ষ্য করা যায়।
২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ রয়্যাল রিসোর্টে তাঁর কথিত স্ত্রীর সঙ্গে অবস্থানকালে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মামুনুল হককে আটক করেন। পরে হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর এবং তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। এই ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন কথিত সেই স্ত্রী। কিন্তু মামুনুল হকের দাবি, ওই নারী তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী।
হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় আংশিক সাক্ষ্য প্রদান করেছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। আজ মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এই সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
শেষে আদালত পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ১৯ মার্চ দিন ধার্য করেন। মামলায় মোট ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক নয়ন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ প্রায় শেষ পর্যায়ে আছে। আজকে আমরা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামকে জেরা করেছি। সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখে তাঁকে ফের জেরা করা হবে।
তিনি আমাদের অনেক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। তিনি জানিয়েছেন যে, তিনি বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেননি। আলোচিত এই মামলায় যেই তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে না, তখনই বোঝা যায় এই অভিযোগ সম্পূর্ণ বানোয়াট।’
আইনজীবী ওমর ফারুক আরও বলেন, ‘বাদীকে কোথা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তা তদন্তকারী কর্মকর্তা জানেন না। বাদীর ছেলে জানিয়েছিল, তাঁকে ফাস্ট ইন্টারন্যাশনাল হোটেলে আটক রেখেছিল। অথচ আয়ু এই হোটেল চিনেন না। তিনি কারও কাছ থেকে তথ্য নেননি এবং সঠিক তথ্য উপস্থাপন করতে পারেননি। একটি গোঁজামিলের তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন।’
অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তদন্তকারী কর্মকর্তাকে দুই দিন জেরা করেছেন। আরও এক দিন জেরা করার জন্য সময় চেয়েছেন। তাঁরা ইচ্ছে করেই সময়ক্ষেপণ করছেন। এখন পর্যন্ত যাঁরা সাক্ষী দিয়েছেন সকলেই বাদীর পক্ষে সাক্ষী দিয়েছেন।’
এর আগে (মঙ্গলবার) সকাল ৯টার দিকে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে মামুনুল হককে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে পুনরায় তাঁকে প্রিজন ভ্যানে করে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় আদালত পাড়ায় ভিড় লক্ষ্য করা যায়।
২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ রয়্যাল রিসোর্টে তাঁর কথিত স্ত্রীর সঙ্গে অবস্থানকালে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মামুনুল হককে আটক করেন। পরে হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর এবং তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। এই ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন কথিত সেই স্ত্রী। কিন্তু মামুনুল হকের দাবি, ওই নারী তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ few সেকেন্ড আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
২৫ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৩৪ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৩৫ মিনিট আগে