শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের জাজিরা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মারধরে মিলন ব্যাপারী (৫৫) নামে এক দোকানির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল শনিবার উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়নের কালু ব্যাপারীকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুলিশ এবং তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আদিবুল ইসলাম।
মিলন ব্যাপারী ওই গ্রামের মৃত আমজাদ ব্যাপারীর ছেলে। তিনি নাওডোবা গোলচত্বরে একটি মুদিদোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত ১০টার দিকে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানাধীন নাওডোবা এলাকায় উপপরিদর্শক নওশের আলীর নেতৃত্বে মাদকবিরোধী অভিযানে যায় গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল।
অভিযানে মোজাম্মেল নামে এক ব্যক্তিকে গাঁজাসহ আটক করা হয়। তার দেওয়া তথ্য মতে, কালু ব্যাপারীকান্দি এলাকায় ভুক্তভোগীর ভাগনে জামাল ব্যাপারীর বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি সদস্যরা।
মিলন ব্যাপারীর পরিবারের অভিযোগ, জামাল ব্যাপারীকে না পেয়ে রাত ১০টার দিকে তাঁর মামা মিলন ব্যাপারীকে ঘর থেকে ডেকে বাইরে নেন ডিবির সদস্যরা। তাঁরা মিলন ব্যাপারীর কাছে জানতে চান তাঁর ভাগনে জামাল ব্যাপারী কোথায়।
এ সময় জামাল ব্যাপারী খোঁজ জানেন না বলে জানালে ডিবির সদস্যরা মিলন ব্যাপারীকে চড়থাপ্পড় মারেন। এতে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে ডিবি সদস্যরা চলে যান। পরিবারের লোকজন মিলন ব্যাপারীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পরে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানা-পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠায়। ময়নাতদন্ত শেষে আজ মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
মিলনের স্ত্রী রেনু বেগম বলেন, ‘ডিবি পুলিশ আমার স্বামীকে মেরে ফেলেছে। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।’ ছেলে আল-আমিন বলেন, ‘আমাদের সামনে ডিবি–পুলিশ আমার বাবাকে মেরেছে। তাদের মারধরে আমার বাবার মৃত্যু হয়েছে। আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক আবু বকর মাতুব্বর বলেন, ‘নাওডোবা এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী জামাল ব্যাপারীর বাড়িতে অভিযান চলাতে গেলে তার মামা মিলন ব্যাপারী আতঙ্কিত হয়ে মাটিতে পড়ে যান। তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে ডিবির সদস্যরা তার পরিবারকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। পরে তিনি হাসপাতালে মারা যান। আমরা জানতে পেরেছি, তিনি হার্টের রোগী। আমাদের কোনো সদস্য তাকে মারধর করেনি। তাদের অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন।’
শরীয়তপুরের জাজিরা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মারধরে মিলন ব্যাপারী (৫৫) নামে এক দোকানির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল শনিবার উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়নের কালু ব্যাপারীকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুলিশ এবং তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আদিবুল ইসলাম।
মিলন ব্যাপারী ওই গ্রামের মৃত আমজাদ ব্যাপারীর ছেলে। তিনি নাওডোবা গোলচত্বরে একটি মুদিদোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত ১০টার দিকে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানাধীন নাওডোবা এলাকায় উপপরিদর্শক নওশের আলীর নেতৃত্বে মাদকবিরোধী অভিযানে যায় গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল।
অভিযানে মোজাম্মেল নামে এক ব্যক্তিকে গাঁজাসহ আটক করা হয়। তার দেওয়া তথ্য মতে, কালু ব্যাপারীকান্দি এলাকায় ভুক্তভোগীর ভাগনে জামাল ব্যাপারীর বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি সদস্যরা।
মিলন ব্যাপারীর পরিবারের অভিযোগ, জামাল ব্যাপারীকে না পেয়ে রাত ১০টার দিকে তাঁর মামা মিলন ব্যাপারীকে ঘর থেকে ডেকে বাইরে নেন ডিবির সদস্যরা। তাঁরা মিলন ব্যাপারীর কাছে জানতে চান তাঁর ভাগনে জামাল ব্যাপারী কোথায়।
এ সময় জামাল ব্যাপারী খোঁজ জানেন না বলে জানালে ডিবির সদস্যরা মিলন ব্যাপারীকে চড়থাপ্পড় মারেন। এতে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে ডিবি সদস্যরা চলে যান। পরিবারের লোকজন মিলন ব্যাপারীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পরে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানা-পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠায়। ময়নাতদন্ত শেষে আজ মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
মিলনের স্ত্রী রেনু বেগম বলেন, ‘ডিবি পুলিশ আমার স্বামীকে মেরে ফেলেছে। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।’ ছেলে আল-আমিন বলেন, ‘আমাদের সামনে ডিবি–পুলিশ আমার বাবাকে মেরেছে। তাদের মারধরে আমার বাবার মৃত্যু হয়েছে। আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক আবু বকর মাতুব্বর বলেন, ‘নাওডোবা এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী জামাল ব্যাপারীর বাড়িতে অভিযান চলাতে গেলে তার মামা মিলন ব্যাপারী আতঙ্কিত হয়ে মাটিতে পড়ে যান। তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে ডিবির সদস্যরা তার পরিবারকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। পরে তিনি হাসপাতালে মারা যান। আমরা জানতে পেরেছি, তিনি হার্টের রোগী। আমাদের কোনো সদস্য তাকে মারধর করেনি। তাদের অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন।’
বরগুনার আমতলী উপজেলার আঠারগাছিয়া ইউনিয়নের ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জাহিদ মাস্টারের নেতৃত্বে রাতের আঁধারে আঠারগাছিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠ দখল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তিন যুগেরও বেশি সময় থাকা একটি দোকানকে সরিয়ে রাস্তায় ফেলে রেখে আরও একটি দোকান নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে ওই বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে।
২ ঘণ্টা আগেবরিশাল নগরের শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য ৯ বছর আগে উদ্বোধন হয় গ্রিন সিটি পার্ক। ঐতিহাসিক বেলস পার্কের পাশে এ পার্কটি চালুর পর থেকেই আট বছর পর্যন্ত সব শিশুর জন্য ছিল উন্মুক্ত। কিন্তু ঈদুল ফিতরের দিন থেকে দুই বছর বয়সীদেরও পার্কে প্রবেশের জন্য গুনতে হচ্ছে ১০ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের সবচেয়ে বড় প্রকল্প বে টার্মিনাল নির্মাণের কাজ নতুন করে গতি পাচ্ছে। ব্রেকওয়াটার, নেভিগেশন অ্যাকসেস চ্যানেল তৈরি এবং রেল ও সড়ক সংযোগসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণের মতো বড় তিনটি কাজকে একটি প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করে অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভোলা সদর উপজেলার ভেলুমিয়া ইউনিয়নে জমির বিরোধকে কেন্দ্র করে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জামাল উদ্দিন হত্যার ঘটনায় বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে মামলা করা হয়েছে। নিহত জামাল উদ্দিনের ছেলে লিটন বাদী হয়ে ২১ জনকে আসামি করে ভোলা সদর মডেল থানায় এ মামলা করেন। এদিকে বিএনপি নেতা হত্যার ঘটনায় পুলিশ ৪ জনকে গ্রেপ্তার...
৫ ঘণ্টা আগে