গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরে একটি পেপার মিলের কারখানায় কর্মরত অবস্থায় মেশিনে কাটা পড়ে এক শিশু শ্রমিকের ডান হাতের কবজি ও বাম হাতের চার আঙুল বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরও কোনো দায় নিচ্ছে না কারখানা কর্তৃপক্ষ। ঘটনার প্রায় দেড় মাস পেরিয়ে গেলেও তাদের পক্ষ থেকে সহযোগিতার বিষয়ে কোনো ধরনের যোগাযোগ করা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, ঘটনার পর পূবাইল থানায় মামলা করতে গেলে থানার তৎকালীন ওসি অভিযোগ গ্রহণ করেননি। অবশেষে গত ১৬ জুলাই গাজীপুর আদালতে গিয়ে অভিযোগ দেন তারা। পরে আদালত মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য মহানগর গাজীপুর জেলা গোয়েন্দা বিভাগকে (ডিবি) নির্দেশ দিয়েছেন। এ ঘটনার পর কারখানার প্রভাবশালী মালিক মামলা তুলে নিতে চাপ দিচ্ছেন এবং তদন্ত প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের।
গত ৮ জুলাই সন্ধ্যায় গাজীপুর মহানগরীর পূবাইল ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের কুদাব এলাকায় অবস্থিত মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেড নামের কারখানায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, এ ঘটনার পর রহস্যজনক কারণে কারখানার পূবাইল ইউনিটের সাইনবোর্ডটি সরিয়ে ফেলেছে কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় ও সেখানকার শ্রমিকদের সূত্রে জানা গেছে, কারখানাটি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সহ একাধিক শিক্ষাবোর্ড এবং সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের বইপুস্তক ছাপানো ছাড়াও নিয়মিত বিভিন্ন প্রকাশনার কাজ করে থাকে। নরসিংদীতেও তাদের একই কারখানার আরেকটি সচল ইউনিট রয়েছে।
আহত কিশোরের নাম—ইসমাইল হাসান সোহেল (১৪)। সে গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার ভাটিয়াপাড়া এলাকার আলম মিয়ার ছেলে। তারা কারখানার পার্শ্ববর্তী পোড়ান টেক এলাকায় একটি ছোট্ট ভাড়া ঘরে বসবাস করেন।
সোহেল স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় ৭ম শ্রেণিতে পড়ত। তার বাবা আলম মিয়া পেশায় রিকশাচালক ও মা আজিয়া বেগম একটি পোশাক কারখানার অনিয়মিত শ্রমিক। অভাবের সংসারের অর্থের জোগান দিতে সোহেল দুই মাস আগে লেখাপড়া ছেড়ে ওই কারখানায় কাজ শুরু করেছিল।
সোহেলের বাবা আলম মিয়ার আজকের পত্রিকাকে জানান, অভাব অনটনের কারণে গ্রামের বাড়ি ছেড়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে গাজীপুর শহরে এসেছিলেন। নিজে ভাড়ায় রিকশা চালাতে শুরু করেন এবং স্ত্রী আজিয়া বেগমকে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। মাস্টার সিমেক্স পেপার কারখানার ম্যানেজার রফিক তাঁর রিকশার নিয়মিত যাত্রী ছিলেন। রফিকের পরামর্শেই সংসারের অভাব ঘোচাতে দুই মাস আগে ছেলের লেখাপড়া বন্ধ করে কারখানাটিতে অফিস সহায়কের চাকরি দেন। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ শিশু ইসমাইল হাসান সোহেলকে দিয়ে অফিসের কাজের পরিবর্তে প্রায়ই মেশিনে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করাতেন।
আলম মিয়ার অভিযোগ, ঘটনার দিন গত ৮ জুলাই সন্ধ্যায় সোহেল ঝুঁকিপূর্ণ ভারী মেশিন চালাতে অপারগতা প্রকাশ করায় তাকে ধাক্কা দিয়ে মেশিনের ওপর ফেলে দেওয়া হয়। এতে তাৎক্ষণিক তার ডান হাতের কবজি ও বাম হাতের চারটি আঙুল মেশিনে কাটা পড়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কারখানার কর্মচারীরা তাকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে সোহেল ফোনে ঘটনা জানালে পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে তার পরিবার।
আহত কিশোর সোহেলের মা আজিয়া বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছেলের চিকিৎসা করাইতে আমাদের প্রায় দেড় লাখ টাকা ঋণ হয়ে গেছে। এখনো কারখানার কেউ তার খোঁজখবর নেয় নাই। আমরা ফ্যাক্টরিতে গেলে ঢুকতে দেয় না। এমনকি আমার ছেলের মোবাইল ফোনটাও তারা এখনো ফেরত দেয় নাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছেলে সারা জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে গেছে। আজীবন তাকে অন্যের সাহায্য নিয়ে চলতে হবে। খাওয়া দাওয়া, গোসল, প্রস্রাব-পায়খানা, কাপড় পরাসহ সব কাজ অন্যের সাহায্য ছাড়া করতে পারবে না।’
এ বিষয়ে কারখানায় মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) ইয়াদি আমিন সুমনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ওই কারখানার কেউ নন বলে দাবি করেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের কেউ না। গাজীপুরে এ নামে কোনো কারখানা আছে বলে আমার জানা নেই। আর আমার কারখানায় এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
তাহলে আপনার কারখানার নাম কী, এ প্রশ্নে তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে পাল্টা প্রশ্নে বলেন, ‘আপনি সাংবাদিক আমি বুঝব কীভাবে? কিছু বলার থাকলে সরাসরি কারখানায় এসে বলেন।’ বলে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি ডিবি) পুলিশ পরিদর্শক জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তদন্ত করতে কারখানায় গিয়েছি। সেখানে মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের ম্যানেজার (অ্যাডমিন) ইয়াদি আমিন সুমনসহ অন্যদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’
গাজীপুরে একটি পেপার মিলের কারখানায় কর্মরত অবস্থায় মেশিনে কাটা পড়ে এক শিশু শ্রমিকের ডান হাতের কবজি ও বাম হাতের চার আঙুল বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরও কোনো দায় নিচ্ছে না কারখানা কর্তৃপক্ষ। ঘটনার প্রায় দেড় মাস পেরিয়ে গেলেও তাদের পক্ষ থেকে সহযোগিতার বিষয়ে কোনো ধরনের যোগাযোগ করা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, ঘটনার পর পূবাইল থানায় মামলা করতে গেলে থানার তৎকালীন ওসি অভিযোগ গ্রহণ করেননি। অবশেষে গত ১৬ জুলাই গাজীপুর আদালতে গিয়ে অভিযোগ দেন তারা। পরে আদালত মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য মহানগর গাজীপুর জেলা গোয়েন্দা বিভাগকে (ডিবি) নির্দেশ দিয়েছেন। এ ঘটনার পর কারখানার প্রভাবশালী মালিক মামলা তুলে নিতে চাপ দিচ্ছেন এবং তদন্ত প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের।
গত ৮ জুলাই সন্ধ্যায় গাজীপুর মহানগরীর পূবাইল ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের কুদাব এলাকায় অবস্থিত মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেড নামের কারখানায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, এ ঘটনার পর রহস্যজনক কারণে কারখানার পূবাইল ইউনিটের সাইনবোর্ডটি সরিয়ে ফেলেছে কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় ও সেখানকার শ্রমিকদের সূত্রে জানা গেছে, কারখানাটি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সহ একাধিক শিক্ষাবোর্ড এবং সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের বইপুস্তক ছাপানো ছাড়াও নিয়মিত বিভিন্ন প্রকাশনার কাজ করে থাকে। নরসিংদীতেও তাদের একই কারখানার আরেকটি সচল ইউনিট রয়েছে।
আহত কিশোরের নাম—ইসমাইল হাসান সোহেল (১৪)। সে গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার ভাটিয়াপাড়া এলাকার আলম মিয়ার ছেলে। তারা কারখানার পার্শ্ববর্তী পোড়ান টেক এলাকায় একটি ছোট্ট ভাড়া ঘরে বসবাস করেন।
সোহেল স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় ৭ম শ্রেণিতে পড়ত। তার বাবা আলম মিয়া পেশায় রিকশাচালক ও মা আজিয়া বেগম একটি পোশাক কারখানার অনিয়মিত শ্রমিক। অভাবের সংসারের অর্থের জোগান দিতে সোহেল দুই মাস আগে লেখাপড়া ছেড়ে ওই কারখানায় কাজ শুরু করেছিল।
সোহেলের বাবা আলম মিয়ার আজকের পত্রিকাকে জানান, অভাব অনটনের কারণে গ্রামের বাড়ি ছেড়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে গাজীপুর শহরে এসেছিলেন। নিজে ভাড়ায় রিকশা চালাতে শুরু করেন এবং স্ত্রী আজিয়া বেগমকে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। মাস্টার সিমেক্স পেপার কারখানার ম্যানেজার রফিক তাঁর রিকশার নিয়মিত যাত্রী ছিলেন। রফিকের পরামর্শেই সংসারের অভাব ঘোচাতে দুই মাস আগে ছেলের লেখাপড়া বন্ধ করে কারখানাটিতে অফিস সহায়কের চাকরি দেন। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ শিশু ইসমাইল হাসান সোহেলকে দিয়ে অফিসের কাজের পরিবর্তে প্রায়ই মেশিনে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করাতেন।
আলম মিয়ার অভিযোগ, ঘটনার দিন গত ৮ জুলাই সন্ধ্যায় সোহেল ঝুঁকিপূর্ণ ভারী মেশিন চালাতে অপারগতা প্রকাশ করায় তাকে ধাক্কা দিয়ে মেশিনের ওপর ফেলে দেওয়া হয়। এতে তাৎক্ষণিক তার ডান হাতের কবজি ও বাম হাতের চারটি আঙুল মেশিনে কাটা পড়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কারখানার কর্মচারীরা তাকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে সোহেল ফোনে ঘটনা জানালে পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে তার পরিবার।
আহত কিশোর সোহেলের মা আজিয়া বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছেলের চিকিৎসা করাইতে আমাদের প্রায় দেড় লাখ টাকা ঋণ হয়ে গেছে। এখনো কারখানার কেউ তার খোঁজখবর নেয় নাই। আমরা ফ্যাক্টরিতে গেলে ঢুকতে দেয় না। এমনকি আমার ছেলের মোবাইল ফোনটাও তারা এখনো ফেরত দেয় নাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছেলে সারা জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে গেছে। আজীবন তাকে অন্যের সাহায্য নিয়ে চলতে হবে। খাওয়া দাওয়া, গোসল, প্রস্রাব-পায়খানা, কাপড় পরাসহ সব কাজ অন্যের সাহায্য ছাড়া করতে পারবে না।’
এ বিষয়ে কারখানায় মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) ইয়াদি আমিন সুমনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ওই কারখানার কেউ নন বলে দাবি করেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের কেউ না। গাজীপুরে এ নামে কোনো কারখানা আছে বলে আমার জানা নেই। আর আমার কারখানায় এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
তাহলে আপনার কারখানার নাম কী, এ প্রশ্নে তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে পাল্টা প্রশ্নে বলেন, ‘আপনি সাংবাদিক আমি বুঝব কীভাবে? কিছু বলার থাকলে সরাসরি কারখানায় এসে বলেন।’ বলে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি ডিবি) পুলিশ পরিদর্শক জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তদন্ত করতে কারখানায় গিয়েছি। সেখানে মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের ম্যানেজার (অ্যাডমিন) ইয়াদি আমিন সুমনসহ অন্যদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে পড়ে গুরুতর আঘাত পেয়ে সাদিকুর রহমান সাদিক (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সন্দলপুরে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেডিসেম্বরের ২০ তারিখ বিয়ে। অনুষ্ঠানের জন্য ঠিক করা হয়েছে ক্লাবও। পরিবারের পক্ষ থেকে চলছিল কেনাকাটাসহ বিয়ের নানা আয়োজন। এরমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ইশরাত জাহান তামান্না (২০)। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
২৬ মিনিট আগেরাজশাহীতে দুই পক্ষের মীমাংসার সময় বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের ভদ্রা এলাকায় রাজশাহী মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর ওপর এ হামলা হয়। তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
১ ঘণ্টা আগে