প্রতিনিধি, নারায়ণগঞ্জ
প্রায় ১৮ ঘন্টা উদ্ধার অভিযানের পর শীতলক্ষ্যায় ডুবে যাওয়া ‘এম এল সাবিত আল হাসান’ লঞ্চটি উদ্ধার করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুমের দেওয়া সর্বশেষ তথ্যমতে, লঞ্চ থেকে ২৮ যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ৬ যাত্রী।
নিহতরা হলেন মুন্সিগঞ্জ সদরের নুড়াইতলীর মুখলেছের মেয়ে রুনা আক্তার (২৪), একই থানার মোল্লাকান্দির চৌদ্দমোড়ার সুমর আলী বেপারীর ছেলে সোলেমান বেপারী (৬০), সোলেমানের স্ত্রী বেবী বেগম (৫৫), মালপাড়ার হারাধনের স্ত্রী সুনিতা সাহা (৪০), তার ছেলে বিকাশ সাহা (২২), উত্তর চরমসুড়ার ওলিউল্লাহর স্ত্রী পাখিনা (৪৫), একই এলাকার আরিফের স্ত্রী বিথি (১৮), মেয়ে আরিফা (১), মুন্সিগঞ্জ সদরের প্রীতিময় শর্মার স্ত্রী প্রতিমা শর্মা (৫৩), চর কিশোরগঞ্জ মোল্লাকান্দির মো. ফাজিলের ছেলে শামসুদ্দিন (৯০), শামসুদ্দিনের স্ত্রী রেহেনা বেগম (৬৫), দক্ষিণ কেওয়ার দেবেন্দ্র দাসের ছেলে নারায়ণ দাস (৬৫), নারায়ণের স্ত্রী পার্বতী রানী দাস (৪৫), বরিশালের উজিরপুরের খায়রুল হাওলাদারের ছেলে হাফিজুর রহমান (২৪), হাফিজুরের স্ত্রী তাহমিনা (২০), ছেলে আব্দুল্লাহ (১), নারায়ণগঞ্জের বন্দরের কল্যান্দীর আজমীর (২), মুন্সিগঞ্জের রিকাবিবাজার এলাকার মুশকে আলম মৃধার ছেলে শাহ্আলম মৃধা (৫৫), রতন পাতরের স্ত্রী মহারানী পাতর (৩৭), ঢাকার যাত্রাবাড়ি শনিরআখড়ার রশিদ হাওলাদারের ছেলে আনোয়ার শেখ (৪৫), আনোয়ারের স্ত্রী মাকসুদা বেগম (৩০), আট মাস বয়সী মেয়ে মানসুরা, মুন্সিগঞ্জের নোয়াগাও পূর্বপাড়া এলাকার মিঠুনের স্ত্রী ছাউদা আক্তার লতা (১৮), শরিয়তপুরের নড়িয়ার মৃত নুরনবী শেখের ছেলে আব্দুল খালেক (৭০), ঝালকাঠির কাঠালিয়া এলাকার তোফাজ্জলের মেয়ে লাবনী জিবু (১৩), বরিশালের স্বরূপকাঠির খাদিজা বেগম (৫০), বন্দরের সেলসারদী এলাকার নুরু মিয়ার ছেলে মো. নয়ন (২৯), সাদিয়া (১১) এবং দোলা বেগম (৩৪)।
নিখোঁজ রয়েছেন নিহত সুনিতা সাহার অপর ছেলে অনিক সাহা (১২), মধ্য কোন্ডাগাও এলাকার মতিউর রহমান কাজীর পুত্র ইউসুফ কাজী, ঢাকা মিরপুর-১১ এর বাসিন্দা সিরাজুল ইসলামের পুত্র মো. সোহাগ হাওলাদার (২৩), মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি বেতকা এলাকার মুছা শেখের ছেলে জাকির হোসেন (৪৫), মৃত আনোয়ার ও মুন্সিগঞ্জ সদরের দক্ষিণ ইসলামপুরের নুরুল আমিনের ছেলে তানভীর হোসেন হৃদয়, মালপাড়া এলাকার সিরাজের পুত্র রিজভী (২০)।
প্রসঙ্গত, গত রোববার রোববার বিকালে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লঞ্চটি কয়লাঘাট এলাকায় নির্মাণাধীন শীতলক্ষ্যা সেতুর নিচে এলে এসকে-৩ নামের একটি কোস্টার জাহাজের ধাক্কায় এটি ডুবে যায়।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুস্তাইন বিল্লাহ জানান, ২৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। প্রাণ হারানোদের প্রতিটি পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়া হচ্ছে। দুর্ঘটনার বিষয়ে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে৷
প্রায় ১৮ ঘন্টা উদ্ধার অভিযানের পর শীতলক্ষ্যায় ডুবে যাওয়া ‘এম এল সাবিত আল হাসান’ লঞ্চটি উদ্ধার করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুমের দেওয়া সর্বশেষ তথ্যমতে, লঞ্চ থেকে ২৮ যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ৬ যাত্রী।
নিহতরা হলেন মুন্সিগঞ্জ সদরের নুড়াইতলীর মুখলেছের মেয়ে রুনা আক্তার (২৪), একই থানার মোল্লাকান্দির চৌদ্দমোড়ার সুমর আলী বেপারীর ছেলে সোলেমান বেপারী (৬০), সোলেমানের স্ত্রী বেবী বেগম (৫৫), মালপাড়ার হারাধনের স্ত্রী সুনিতা সাহা (৪০), তার ছেলে বিকাশ সাহা (২২), উত্তর চরমসুড়ার ওলিউল্লাহর স্ত্রী পাখিনা (৪৫), একই এলাকার আরিফের স্ত্রী বিথি (১৮), মেয়ে আরিফা (১), মুন্সিগঞ্জ সদরের প্রীতিময় শর্মার স্ত্রী প্রতিমা শর্মা (৫৩), চর কিশোরগঞ্জ মোল্লাকান্দির মো. ফাজিলের ছেলে শামসুদ্দিন (৯০), শামসুদ্দিনের স্ত্রী রেহেনা বেগম (৬৫), দক্ষিণ কেওয়ার দেবেন্দ্র দাসের ছেলে নারায়ণ দাস (৬৫), নারায়ণের স্ত্রী পার্বতী রানী দাস (৪৫), বরিশালের উজিরপুরের খায়রুল হাওলাদারের ছেলে হাফিজুর রহমান (২৪), হাফিজুরের স্ত্রী তাহমিনা (২০), ছেলে আব্দুল্লাহ (১), নারায়ণগঞ্জের বন্দরের কল্যান্দীর আজমীর (২), মুন্সিগঞ্জের রিকাবিবাজার এলাকার মুশকে আলম মৃধার ছেলে শাহ্আলম মৃধা (৫৫), রতন পাতরের স্ত্রী মহারানী পাতর (৩৭), ঢাকার যাত্রাবাড়ি শনিরআখড়ার রশিদ হাওলাদারের ছেলে আনোয়ার শেখ (৪৫), আনোয়ারের স্ত্রী মাকসুদা বেগম (৩০), আট মাস বয়সী মেয়ে মানসুরা, মুন্সিগঞ্জের নোয়াগাও পূর্বপাড়া এলাকার মিঠুনের স্ত্রী ছাউদা আক্তার লতা (১৮), শরিয়তপুরের নড়িয়ার মৃত নুরনবী শেখের ছেলে আব্দুল খালেক (৭০), ঝালকাঠির কাঠালিয়া এলাকার তোফাজ্জলের মেয়ে লাবনী জিবু (১৩), বরিশালের স্বরূপকাঠির খাদিজা বেগম (৫০), বন্দরের সেলসারদী এলাকার নুরু মিয়ার ছেলে মো. নয়ন (২৯), সাদিয়া (১১) এবং দোলা বেগম (৩৪)।
নিখোঁজ রয়েছেন নিহত সুনিতা সাহার অপর ছেলে অনিক সাহা (১২), মধ্য কোন্ডাগাও এলাকার মতিউর রহমান কাজীর পুত্র ইউসুফ কাজী, ঢাকা মিরপুর-১১ এর বাসিন্দা সিরাজুল ইসলামের পুত্র মো. সোহাগ হাওলাদার (২৩), মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি বেতকা এলাকার মুছা শেখের ছেলে জাকির হোসেন (৪৫), মৃত আনোয়ার ও মুন্সিগঞ্জ সদরের দক্ষিণ ইসলামপুরের নুরুল আমিনের ছেলে তানভীর হোসেন হৃদয়, মালপাড়া এলাকার সিরাজের পুত্র রিজভী (২০)।
প্রসঙ্গত, গত রোববার রোববার বিকালে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লঞ্চটি কয়লাঘাট এলাকায় নির্মাণাধীন শীতলক্ষ্যা সেতুর নিচে এলে এসকে-৩ নামের একটি কোস্টার জাহাজের ধাক্কায় এটি ডুবে যায়।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুস্তাইন বিল্লাহ জানান, ২৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। প্রাণ হারানোদের প্রতিটি পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়া হচ্ছে। দুর্ঘটনার বিষয়ে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে৷
টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক তরুণীকে ছুরিকাঘাত করে ভ্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সখীপুর-কচুয়া সড়কের পৌর শহরের মা ও শিশু কেয়ার ক্লিনিকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেবুধবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাহপরান এলাকার দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে সেই সংঘর্ষে যুক্ত হয় আরও তিন গ্রামের মানুষ। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে আড়াই ঘণ্টা। এই সংঘর্ষে পাঁচ গ্রামের কয়েক শ মানুষ জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ...
১৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের সাবেক নেতার সঙ্গে প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে স্থানীয় সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন।
২৮ মিনিট আগেশৈলকুপায় মসজিদে তারাবির নামাজের সময় জুতা হারানো নিয়ে দুই দল মুসল্লির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলার গোকুলনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৯ মিনিট আগে