নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর তাঁকে জামিন দেন।
আগের দিন বুধবার নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফকে মারধরের মামলায় ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন একই আদালত। পরোয়ানা জারির এক দিনের মাথায় আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন আজ। শুনানি শেষে আদালত তাঁকে জামিন দেন। তাঁর আইনজীবী শ্রী প্রাণনাথ আজকের পত্রিকাকে জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বুধবার ইরফান সেলিমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ওই দিন ইরফান সেলিম আদালতে উপস্থিত না থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। একই সঙ্গে আগামী ৬ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করা হয়।
গত বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি ইরফান সেলিমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অন্য আসামিরা হলেন ইরফানের দেহরক্ষী এ বি সিদ্দিক দিপু, গাড়িচালক মিজানুর রহমান, অপর দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা ও রিপন কাদির। এদের মধ্যে বি সিদ্দিক দিপু ও গাড়িচালক মিজানুর রহমান জামিনে, অপর দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা কারাগারে এবং রিপন কাদির পলাতক রয়েছেন।
২০২০ সালের ২৫ অক্টোবর নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খান মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। এ সময় হাজি সেলিমের ছেলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইরফান সেলিমের গাড়ি তাঁকে ধাক্কা মারে। এরপর তিনি সড়কের পাশে মোটরসাইকেল থামিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ান এবং নিজের পরিচয় দেন। তখন গাড়ি থেকে ইরফানের সঙ্গে থাকা অন্যরা একসঙ্গে তাঁকে মারধর করেন এবং মেরে ফেলার হুমকি দেন। তাঁর স্ত্রীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।
এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান সেলিম, তাঁর দুই দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা, এ বি সিদ্দিক দিপু, গাড়িচালক মিজানুর রহমান ও রিপন কাদিরসহ অজ্ঞাতনামা দুই-তিনজনকে আসামি করে ওয়াসিফ আহমদ খান ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।
ওই দিনই দুপুরে র্যাব পুরান ঢাকার চকবাজারে হাজি সেলিমের বাসায় অভিযান চালায়। সেখান থেকে ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী জাহিদকে হেফাজতে নেয়। বাসায় অবৈধভাবে মদ ও ওয়াকিটকি রাখার দায়ে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের দুজনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন। পরের দিন (২৭ অক্টোবর) র্যাব-৩-এর ডিএডি কাইয়ুম ইসলাম চকবাজার থানায় ইরফান সেলিম ও দেহরক্ষী জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে মামলা দায়ের করেন।
চকবাজার থানায় দায়ের করা অস্ত্র ও মাদক মামলা থেকে ইরফান ও জাহিদুলকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর তাঁকে জামিন দেন।
আগের দিন বুধবার নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফকে মারধরের মামলায় ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন একই আদালত। পরোয়ানা জারির এক দিনের মাথায় আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন আজ। শুনানি শেষে আদালত তাঁকে জামিন দেন। তাঁর আইনজীবী শ্রী প্রাণনাথ আজকের পত্রিকাকে জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বুধবার ইরফান সেলিমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ওই দিন ইরফান সেলিম আদালতে উপস্থিত না থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। একই সঙ্গে আগামী ৬ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করা হয়।
গত বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি ইরফান সেলিমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অন্য আসামিরা হলেন ইরফানের দেহরক্ষী এ বি সিদ্দিক দিপু, গাড়িচালক মিজানুর রহমান, অপর দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা ও রিপন কাদির। এদের মধ্যে বি সিদ্দিক দিপু ও গাড়িচালক মিজানুর রহমান জামিনে, অপর দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা কারাগারে এবং রিপন কাদির পলাতক রয়েছেন।
২০২০ সালের ২৫ অক্টোবর নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খান মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। এ সময় হাজি সেলিমের ছেলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইরফান সেলিমের গাড়ি তাঁকে ধাক্কা মারে। এরপর তিনি সড়কের পাশে মোটরসাইকেল থামিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ান এবং নিজের পরিচয় দেন। তখন গাড়ি থেকে ইরফানের সঙ্গে থাকা অন্যরা একসঙ্গে তাঁকে মারধর করেন এবং মেরে ফেলার হুমকি দেন। তাঁর স্ত্রীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।
এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান সেলিম, তাঁর দুই দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা, এ বি সিদ্দিক দিপু, গাড়িচালক মিজানুর রহমান ও রিপন কাদিরসহ অজ্ঞাতনামা দুই-তিনজনকে আসামি করে ওয়াসিফ আহমদ খান ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।
ওই দিনই দুপুরে র্যাব পুরান ঢাকার চকবাজারে হাজি সেলিমের বাসায় অভিযান চালায়। সেখান থেকে ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী জাহিদকে হেফাজতে নেয়। বাসায় অবৈধভাবে মদ ও ওয়াকিটকি রাখার দায়ে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের দুজনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন। পরের দিন (২৭ অক্টোবর) র্যাব-৩-এর ডিএডি কাইয়ুম ইসলাম চকবাজার থানায় ইরফান সেলিম ও দেহরক্ষী জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে মামলা দায়ের করেন।
চকবাজার থানায় দায়ের করা অস্ত্র ও মাদক মামলা থেকে ইরফান ও জাহিদুলকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
২ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
২ ঘণ্টা আগে