সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদের সরকারি কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তাদের অফিস থাকলেও কেউ অফিস করছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব কর্মকর্তাদের নামে ইউনিয়ন পরিষদে কক্ষ বরাদ্দ থাকলেও তাঁদের ওই অফিসে বসতে দেখা যায়নি। ফলে তৃণমূলের মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের অভিযোগ, বছর জুড়ে এসব অফিস তালাবদ্ধ থাকে। এসব অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড, এলাকার গ্রামীণ সড়কের বেহাল দশা, গবাদিপশুর নানা সমস্যা, শিক্ষা নিয়ে সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান করার কথা রয়েছে। এ ছাড়া এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে আনসারদের সঙ্গে মত বিনিময় করা, বিআরডিবি সদস্যদের নিয়ে সমবায় সমিতির ঋণ নিয়ে আলোচনা, কৃষকদের নিয়ে মাঠ পর্যায়ে আলোচনা এবং সাধারণ মানুষদের নিয়ে মত বিনিময় সভা করার কথা রয়েছে। কিন্তু এগুলো না করে অযথা ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষ আটকিয়ে রেখেছেন কর্মকর্তারা।
সাটুরিয়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে যেসব দপ্তর রয়েছে সেগুলো হলো–শিক্ষা অফিস, প্রাণী সম্পদ অফিস, কৃষি অফিস, বিআরডিবি অফিস, আনসার ভিডিপি ও এলজিইডি অফিস।
জানা গেছে, এসব অফিস থেকে স্ব স্ব এলাকার মানুষ তাঁর নিজ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সহজেই যেন সেবা পায় সে জন্য এ অফিসগুলোর নামে কক্ষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। এসব অফিসে একজন করে সহকারী কর্মকর্তা সপ্তাহে তিন দিন বসার কথা থাকলেও তাঁদের সারা বছরেও খুঁজে পাওয়া যায় না। একমাত্র উপজেলা কৃষি অফিসের সহকারী কর্মকর্তারা মাঝে মধ্যে বসে কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে থাকেন।
সাটুরিয়া উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, তৃণমূল মানুষের কাছে সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার মডেল ইউনিয়ন পরিষদগুলো নির্মাণ করেছেন। এই ইউনিয়ন পরিষদের অফিসগুলো থেকে সাধারণ মানুষ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সেবা পাওয়ার জন্য ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে সরকারি কর্মকর্তাদের একটি করে কক্ষ বরাদ্দ রেখেছেন। কিন্তু ওই সব সরকারি কর্মকর্তারা না বসায় সাধারণ মানুষ সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
সাটুরিয়া উপজেলার সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, লোকবল সংকট থাকায় ইউনিয়ন পরিষদে বরাদ্দকৃত অফিসে কাউকে বসানো যাচ্ছে না। তবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের দাবি মাঝে মধ্যে কর্মকর্তারা অফিস করে থাকেন।
হরগজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন খান জ্যোতি বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে সুন্দর মডেল ইউনিয়ন অফিস তৈরি করা হয়েছে। এখানে ৭টি দপ্তরের কর্মকর্তাদের অফিস আছে কিন্তু মাঝে মধ্যে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা অফিস করেন। কিন্তু বাকি দপ্তরের কর্মকর্তারা অফিস না করার কারণে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তৃণমূল সাধারণ মানুষ কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
সাটুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আরা বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সরকারি কর্মকর্তারা যাতে নিয়মিত তৃণমূল মানুষকে সেবা দিতে পারে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদের সরকারি কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তাদের অফিস থাকলেও কেউ অফিস করছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব কর্মকর্তাদের নামে ইউনিয়ন পরিষদে কক্ষ বরাদ্দ থাকলেও তাঁদের ওই অফিসে বসতে দেখা যায়নি। ফলে তৃণমূলের মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের অভিযোগ, বছর জুড়ে এসব অফিস তালাবদ্ধ থাকে। এসব অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড, এলাকার গ্রামীণ সড়কের বেহাল দশা, গবাদিপশুর নানা সমস্যা, শিক্ষা নিয়ে সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান করার কথা রয়েছে। এ ছাড়া এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে আনসারদের সঙ্গে মত বিনিময় করা, বিআরডিবি সদস্যদের নিয়ে সমবায় সমিতির ঋণ নিয়ে আলোচনা, কৃষকদের নিয়ে মাঠ পর্যায়ে আলোচনা এবং সাধারণ মানুষদের নিয়ে মত বিনিময় সভা করার কথা রয়েছে। কিন্তু এগুলো না করে অযথা ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষ আটকিয়ে রেখেছেন কর্মকর্তারা।
সাটুরিয়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে যেসব দপ্তর রয়েছে সেগুলো হলো–শিক্ষা অফিস, প্রাণী সম্পদ অফিস, কৃষি অফিস, বিআরডিবি অফিস, আনসার ভিডিপি ও এলজিইডি অফিস।
জানা গেছে, এসব অফিস থেকে স্ব স্ব এলাকার মানুষ তাঁর নিজ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সহজেই যেন সেবা পায় সে জন্য এ অফিসগুলোর নামে কক্ষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। এসব অফিসে একজন করে সহকারী কর্মকর্তা সপ্তাহে তিন দিন বসার কথা থাকলেও তাঁদের সারা বছরেও খুঁজে পাওয়া যায় না। একমাত্র উপজেলা কৃষি অফিসের সহকারী কর্মকর্তারা মাঝে মধ্যে বসে কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে থাকেন।
সাটুরিয়া উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, তৃণমূল মানুষের কাছে সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার মডেল ইউনিয়ন পরিষদগুলো নির্মাণ করেছেন। এই ইউনিয়ন পরিষদের অফিসগুলো থেকে সাধারণ মানুষ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সেবা পাওয়ার জন্য ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে সরকারি কর্মকর্তাদের একটি করে কক্ষ বরাদ্দ রেখেছেন। কিন্তু ওই সব সরকারি কর্মকর্তারা না বসায় সাধারণ মানুষ সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
সাটুরিয়া উপজেলার সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, লোকবল সংকট থাকায় ইউনিয়ন পরিষদে বরাদ্দকৃত অফিসে কাউকে বসানো যাচ্ছে না। তবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের দাবি মাঝে মধ্যে কর্মকর্তারা অফিস করে থাকেন।
হরগজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন খান জ্যোতি বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে সুন্দর মডেল ইউনিয়ন অফিস তৈরি করা হয়েছে। এখানে ৭টি দপ্তরের কর্মকর্তাদের অফিস আছে কিন্তু মাঝে মধ্যে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা অফিস করেন। কিন্তু বাকি দপ্তরের কর্মকর্তারা অফিস না করার কারণে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তৃণমূল সাধারণ মানুষ কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
সাটুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আরা বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সরকারি কর্মকর্তারা যাতে নিয়মিত তৃণমূল মানুষকে সেবা দিতে পারে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ফেনীর সদর উপজেলার কাজীরবাগ ইউনিয়নের পশ্চিম সোনাপুর গ্রামে ফেসবুক পোস্টে ‘হা হা’ রিয়েক্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ছুরিকাঘাতে চার কিশোর আহত হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেফেনীর কালিদহ ইউনিয়নের কালিদহ বাজারে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করা হয়েছে। তাঁর নাম জহিরুল ইসলাম (৪০)
২ ঘণ্টা আগেফেনীতে ট্রেনের ধাক্কায় জিএম রিংকু (২১) নামের এক কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় শহরের আবুবক্কর সড়কের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে
৩ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে পোশাক কারখানার শ্রমিক শাহরিয়ারকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় মামলা করেছেন নিহতের বাবা অলিদ মিয়া। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) নিহত শাহরিয়ারের মামা রনী মিয়াকে আসামি করে তিনি মামলাটি করেন। মামলায় অজ্ঞাত আরও ২-৩ জনকে আসামি করা হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগে