নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারাগারে মানসিক নির্যাতনের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে লেখক মুশতাক আহমেদকে হত্যা করা হয়েছিল বলে অভিযোগ করেছেন তাঁর সহবন্দী, বন্ধু ও বিশিষ্টজনেরা। আজ শনিবার মুশতাক আহমেদের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডিতে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে আয়োজিত এক স্মরণসভায় এ অভিযোগ করেন তারা ৷ সভায় বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ নির্যাতনমূলক সকল আইন বাতিলের দাবি জানান ৷
সভায় তথ্য প্রযুক্তি আইনে কারাবরণকারী আলোকচিত্রী শহিদুল আলম বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়, তখন আমার মুক্তির দাবি জানিয়েছিলেন মুশতাক। সেই মুশতাককেই এ রকম এটা আইনে গ্রেপ্তার হয়ে কারাবন্দী অবস্থায় প্রাণ দিতে হবে আমরা সেটা ভাবতেই পারিনি। এই আইনের বিরুদ্ধে আমরা সকলে কথা বলছি না, রাস্তায় নামছি না এটার জন্যেও আমাদের উত্তর দিতে হবে একদিন।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না কারাগারে বিরোধী মতাবলম্বীদের ওপর চালানো বিভিন্ন নির্যাতনের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, অমানুষিক নির্যাতনের মাধ্যমে বন্দীদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয় ৷ বাংলাদেশ এখন একটা বধ্যভূমির মতো। এই সরকার বদলালে যে সরকার আসবে সেই সরকার কি ডিজিটাল আইন বাতিল করবে? আমাদের শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।
লেখক মুশতাক আহমেদ ২০২০ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার হন। ২০২১ সালে গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে বন্দি অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কারাবরণকারী আলোকচিত্র সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল জানান, কেরানীগঞ্জ কারাগারে সাড়ে তিন মাস লেখক মুশতাকের সঙ্গে তিনিও বন্দী ছিলেন। সে সময় প্রতিদিন দু বার করে তাদের দেখা হতো এবং কথা হতো। সেখানে কারাবন্দীদের কুমির চাষসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ক্লাস নিতেন তিনি। কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে কী কী করবেন তার পরিকল্পনাও করেছিলেন মুশতাক৷ কেরানীগঞ্জ কারাগারে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বন্দী চার পাঁচজনের সঙ্গে তাঁর সখ্যতা গড়ে উঠেছিল। এ জন্য পরবর্তীতে তাকে গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে স্থানান্তর করা হয়।
লেখক মুশতাকের সঙ্গে কেরানীগঞ্জ কারাগারে থাকা দিদারুল আলম বলেন, হাউ সিকিউরিটি কারাগারে নিয়ে নিঃসঙ্গ করে ফেলা হয় মুশতাক আহমেদকে। সেখানে মানসিক নির্যাতনের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করা হয়। মৃত্যুর জন্য যতটুকু মানসিক নির্যাতন প্রয়োজন, তার তুলনায় বহুগুণ বেশি নির্যাতন চালানো হয়েছিল তাঁর ওপর।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বলে মুশতাককে হত্যা করা হয়েছে। এই আইন করা হয়েছিল ডিজিটাল মাধ্যমের নিরাপত্তার কথা বলে। কিন্তু এই আইন এখন নির্যাতনের অস্ত্র। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হবে, শাসন ব্যবস্থার কাঠামোটাকে উপড়ে ফেলতে হবে।’
সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) নির্বাহী প্রধান আইনজীবী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ‘কারাগারের বিচার না পেয়ে চিকিৎসা না পেয়ে লেখক মুশতাক যেভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন, আমরা এর বিচার চাই। ডিজিটাল আইনের যে ধারাগুলোর কারণে মানুষকে বিনা দোষে কারাবরণ করতে হচ্ছে, সেগুলো বাতিল করতে হবে।’
ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিকের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কোনো আইন নয়, এটা অস্ত্র। এই অস্ত্র ব্যবহার করে বাক স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করা হচ্ছে। ভয়ের সংস্কৃতি সৃষ্টি করা হয়েছে ৷ মুশতাক প্রাণ দিয়েছে, অনেকে জেলে গিয়েছে। আমরাও শঙ্কামুক্ত নই। শুধু এই আইনটাই নয়, আরও অনেক আইন হচ্ছে কণ্ঠ রুখে দেওয়ার জন্য। আমাদের এগুলোর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে ৷’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ইতিহাসের জঘন্যতম আইন হিসেবে উল্লেখ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, সংবিধান এই আইনকে সমর্থন করে না। এই আইনে পুলিশকে অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রশ্রয়ে থাকা লোকগুলা যেভাবে কথা বলে, তাদের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মামলা হতে পারে। কিন্তু সেটা করা হচ্ছে না। এই আইন বিচারের আগেই শাস্তি দেওয়ার আইন। শুধু এই আইনের বিরুদ্ধে দাঁড়ালে হবে না। এ ধরনের আরও অসংখ্য আইন করা হয়েছে এবং হচ্ছে। হত্যাকারীর বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মানস চৌধুরী বলেন, যদি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন না থাকত তাহলেও যে কেউ মুশতাক আহমেদকে তুলে নিয়ে গিয়ে শাস্তি দিতে পারতেন। বাংলাদেশে যে শাসনব্যবস্থা চলছে, তাতে ক্ষমতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যে কেউ কাউকে নির্যাতনের লক্ষ্যবস্তু বানাতে পারে। বিধিবহির্ভূত নির্যাতনের অজস্র রাস্তা এ দেশে আছে। ৫৪ এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আমরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পেয়েছিলাম। সুতরাং শুধু এই আইন বাতিল করলে হবে না৷ শাসন কাঠামোতে পরিবর্তন আনতে হবে।
সভায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কারাবরণকারী প্রিতম দাশ, শহিদুল হক হায়দারী, ইমতিয়াজ আহমেদ কাজল উপস্থিত ছিলেন।
কারাগারে মানসিক নির্যাতনের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে লেখক মুশতাক আহমেদকে হত্যা করা হয়েছিল বলে অভিযোগ করেছেন তাঁর সহবন্দী, বন্ধু ও বিশিষ্টজনেরা। আজ শনিবার মুশতাক আহমেদের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডিতে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে আয়োজিত এক স্মরণসভায় এ অভিযোগ করেন তারা ৷ সভায় বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ নির্যাতনমূলক সকল আইন বাতিলের দাবি জানান ৷
সভায় তথ্য প্রযুক্তি আইনে কারাবরণকারী আলোকচিত্রী শহিদুল আলম বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়, তখন আমার মুক্তির দাবি জানিয়েছিলেন মুশতাক। সেই মুশতাককেই এ রকম এটা আইনে গ্রেপ্তার হয়ে কারাবন্দী অবস্থায় প্রাণ দিতে হবে আমরা সেটা ভাবতেই পারিনি। এই আইনের বিরুদ্ধে আমরা সকলে কথা বলছি না, রাস্তায় নামছি না এটার জন্যেও আমাদের উত্তর দিতে হবে একদিন।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না কারাগারে বিরোধী মতাবলম্বীদের ওপর চালানো বিভিন্ন নির্যাতনের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, অমানুষিক নির্যাতনের মাধ্যমে বন্দীদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয় ৷ বাংলাদেশ এখন একটা বধ্যভূমির মতো। এই সরকার বদলালে যে সরকার আসবে সেই সরকার কি ডিজিটাল আইন বাতিল করবে? আমাদের শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।
লেখক মুশতাক আহমেদ ২০২০ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার হন। ২০২১ সালে গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে বন্দি অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কারাবরণকারী আলোকচিত্র সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল জানান, কেরানীগঞ্জ কারাগারে সাড়ে তিন মাস লেখক মুশতাকের সঙ্গে তিনিও বন্দী ছিলেন। সে সময় প্রতিদিন দু বার করে তাদের দেখা হতো এবং কথা হতো। সেখানে কারাবন্দীদের কুমির চাষসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ক্লাস নিতেন তিনি। কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে কী কী করবেন তার পরিকল্পনাও করেছিলেন মুশতাক৷ কেরানীগঞ্জ কারাগারে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বন্দী চার পাঁচজনের সঙ্গে তাঁর সখ্যতা গড়ে উঠেছিল। এ জন্য পরবর্তীতে তাকে গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে স্থানান্তর করা হয়।
লেখক মুশতাকের সঙ্গে কেরানীগঞ্জ কারাগারে থাকা দিদারুল আলম বলেন, হাউ সিকিউরিটি কারাগারে নিয়ে নিঃসঙ্গ করে ফেলা হয় মুশতাক আহমেদকে। সেখানে মানসিক নির্যাতনের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করা হয়। মৃত্যুর জন্য যতটুকু মানসিক নির্যাতন প্রয়োজন, তার তুলনায় বহুগুণ বেশি নির্যাতন চালানো হয়েছিল তাঁর ওপর।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বলে মুশতাককে হত্যা করা হয়েছে। এই আইন করা হয়েছিল ডিজিটাল মাধ্যমের নিরাপত্তার কথা বলে। কিন্তু এই আইন এখন নির্যাতনের অস্ত্র। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হবে, শাসন ব্যবস্থার কাঠামোটাকে উপড়ে ফেলতে হবে।’
সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) নির্বাহী প্রধান আইনজীবী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ‘কারাগারের বিচার না পেয়ে চিকিৎসা না পেয়ে লেখক মুশতাক যেভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন, আমরা এর বিচার চাই। ডিজিটাল আইনের যে ধারাগুলোর কারণে মানুষকে বিনা দোষে কারাবরণ করতে হচ্ছে, সেগুলো বাতিল করতে হবে।’
ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিকের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কোনো আইন নয়, এটা অস্ত্র। এই অস্ত্র ব্যবহার করে বাক স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করা হচ্ছে। ভয়ের সংস্কৃতি সৃষ্টি করা হয়েছে ৷ মুশতাক প্রাণ দিয়েছে, অনেকে জেলে গিয়েছে। আমরাও শঙ্কামুক্ত নই। শুধু এই আইনটাই নয়, আরও অনেক আইন হচ্ছে কণ্ঠ রুখে দেওয়ার জন্য। আমাদের এগুলোর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে ৷’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ইতিহাসের জঘন্যতম আইন হিসেবে উল্লেখ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, সংবিধান এই আইনকে সমর্থন করে না। এই আইনে পুলিশকে অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রশ্রয়ে থাকা লোকগুলা যেভাবে কথা বলে, তাদের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মামলা হতে পারে। কিন্তু সেটা করা হচ্ছে না। এই আইন বিচারের আগেই শাস্তি দেওয়ার আইন। শুধু এই আইনের বিরুদ্ধে দাঁড়ালে হবে না। এ ধরনের আরও অসংখ্য আইন করা হয়েছে এবং হচ্ছে। হত্যাকারীর বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মানস চৌধুরী বলেন, যদি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন না থাকত তাহলেও যে কেউ মুশতাক আহমেদকে তুলে নিয়ে গিয়ে শাস্তি দিতে পারতেন। বাংলাদেশে যে শাসনব্যবস্থা চলছে, তাতে ক্ষমতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যে কেউ কাউকে নির্যাতনের লক্ষ্যবস্তু বানাতে পারে। বিধিবহির্ভূত নির্যাতনের অজস্র রাস্তা এ দেশে আছে। ৫৪ এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আমরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পেয়েছিলাম। সুতরাং শুধু এই আইন বাতিল করলে হবে না৷ শাসন কাঠামোতে পরিবর্তন আনতে হবে।
সভায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কারাবরণকারী প্রিতম দাশ, শহিদুল হক হায়দারী, ইমতিয়াজ আহমেদ কাজল উপস্থিত ছিলেন।
ঝিনাইদহ সদরের নতুন বাড়ি এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আল আমিন (২৫) নামের এক ট্রাকচালকের নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন আরও ৩ জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
২ ঘণ্টা আগে