আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের স্থলে একজনও নেই। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারি না থাকাসহ রয়েছে আরও কিছু সংকট ও অব্যবস্থাপনা। গত বুধবার সরেজমিন হাসপাতাল ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রামীণ জনপদের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০১২ সালে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি ২০১৫ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন মন্ত্রী ও মধুপুর-ধনবাড়ীর সংসদ সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। করোনা মহামারিতে প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কিন্তু দিন দিন যে প্রতিষ্ঠানের সেবা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা, সেই প্রতিষ্ঠান আজ স্বাভাবিক সেবাটুকু দিতেও ব্যর্থ হচ্ছে।
উপজেলার ১ লাখ ৮৩ হাজার ২৮৩ জন অধিবাসীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ২০ জন চিকিৎসক থাকার কথা। সেখানে একজনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। ১০ জন চিকিৎসক পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন। নার্স, ওয়ার্ডবয়, প্যাথলজিস্ট, রেডিওলজিস্টসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মচারী থাকলেও নেই চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। আউটসোর্সিংয়ের ভিত্তিতে ২৪ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু বেতন অনিয়মিত হওয়ায় তারাও কাজে অনিয়মিত। তাই অপর্যাপ্ত জনবল দিয়েই সেবা দিতে হচ্ছে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা।
গত বুধবার ৫০ শয্যা ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা পৌনে ২টা পর্যন্ত অবস্থান করে ব্যাপক অব্যবস্থাপনা চোখে পড়ে। পৃথক কাউন্টারে নারী-পুরুষকে টিকিট দেওয়া হলেও বহির্বিভাগ পুরুষ কক্ষেই নারী ও পুরুষদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বহির্বিভাগ মহিলা কক্ষে রাখা হয়েছে মোটরসাইকেল ও সাইকেল। প্যাথলজি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যাথলজিস্ট মো. সাইফুল ইসলামের পরিবর্তে সেখানে আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বিপ্লবকে দেখা যায়।
আবার প্যাথলজির সামনে রোগী আসামাত্র একশ্রেণির দালাল তাদের ফুসলিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সমৃদ্ধ ওই প্যাথলজি বিভাগ ওই দিন অনধিক ১০ জন রোগীকে সেবা দিয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি থাকার পরও বন্ধ রয়েছে এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম ও অপারেশন থিয়েটার। এক্স-রে বিভাগের রেডিওলজিস্ট হাবিবুর রহমান ছিলেন অনুপস্থিত। আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আদিরা সুলতানা হাসপাতালে আসার কিছুক্ষণ পরই প্রাইভেটকারযোগে হাসপাতাল ত্যাগ করে আর ফিরে আসেননি।
উপজেলার আমবাগান এলাকার আরেফিন তাঁর স্বজনকে নিয়ে রিপোর্ট দেখানোর জন্য ১১টা ৪০ মিনিট থেকে দেড়টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যেতে বাধ্য হন। দন্ত চিকিৎসক, ইউনানি বিভাগের চিকিৎসককে রোগীদের সেবা দিতে দেখা গেছে।
প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নেওয়া চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা অনুপস্থিত থাকেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এ অব্যবস্থাপনার মধ্যেও বহির্বিভাগে ডা. আদনান আহসান চৌধুরী, ডা. সেলিম আলদ্বীন ও রেজওয়ানা জাহান নিলয়কে বিরামহীন চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে। ডা. আদনান আহসান চৌধুরী বলেন, ‘১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও একজনও নেই। কষ্ট হলেও রোগীদের চাপ সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু দুর্ঘটনার শিকার রোগীদের নিয়ে আমাদের হিমশিম খেতে হয় সার্জন না থাকায়। আমার ও দু-একজনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই সেই সেবা দিয়ে থাকি। উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য অন্যত্র পাঠানো ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। তা ছাড়া চতুর্থ শ্রেণির কোনো কর্মচারী বরাদ্দ নেই। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে নিয়োগপ্রাপ্তরা গত জুন থেকে বেতনভাতা পান না। তাই তাঁরা দায়িত্বে অবহেলা করেন। এদিকে চিকিৎসক সংকট তো আছেই। তারপরও সাধ্যের মধ্যে যতটুকু সেবা দেওয়া যায়, ততটুকু দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। জনবলের সংকট কাটলে সেবা বাড়বে।’
এ বিষয়ে ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আজিজুল হক বলেন, ‘ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসকের শূন্য পদ পূরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। তা ছাড়া আউটসোর্সিংয়ে নেওয়া কর্মচারীদের কাজে অনিয়মিত থাকার বিষয়টি জানা ছিল না। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের স্থলে একজনও নেই। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারি না থাকাসহ রয়েছে আরও কিছু সংকট ও অব্যবস্থাপনা। গত বুধবার সরেজমিন হাসপাতাল ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রামীণ জনপদের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০১২ সালে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি ২০১৫ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন মন্ত্রী ও মধুপুর-ধনবাড়ীর সংসদ সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। করোনা মহামারিতে প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কিন্তু দিন দিন যে প্রতিষ্ঠানের সেবা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা, সেই প্রতিষ্ঠান আজ স্বাভাবিক সেবাটুকু দিতেও ব্যর্থ হচ্ছে।
উপজেলার ১ লাখ ৮৩ হাজার ২৮৩ জন অধিবাসীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ২০ জন চিকিৎসক থাকার কথা। সেখানে একজনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। ১০ জন চিকিৎসক পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন। নার্স, ওয়ার্ডবয়, প্যাথলজিস্ট, রেডিওলজিস্টসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মচারী থাকলেও নেই চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। আউটসোর্সিংয়ের ভিত্তিতে ২৪ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু বেতন অনিয়মিত হওয়ায় তারাও কাজে অনিয়মিত। তাই অপর্যাপ্ত জনবল দিয়েই সেবা দিতে হচ্ছে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা।
গত বুধবার ৫০ শয্যা ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা পৌনে ২টা পর্যন্ত অবস্থান করে ব্যাপক অব্যবস্থাপনা চোখে পড়ে। পৃথক কাউন্টারে নারী-পুরুষকে টিকিট দেওয়া হলেও বহির্বিভাগ পুরুষ কক্ষেই নারী ও পুরুষদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বহির্বিভাগ মহিলা কক্ষে রাখা হয়েছে মোটরসাইকেল ও সাইকেল। প্যাথলজি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যাথলজিস্ট মো. সাইফুল ইসলামের পরিবর্তে সেখানে আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বিপ্লবকে দেখা যায়।
আবার প্যাথলজির সামনে রোগী আসামাত্র একশ্রেণির দালাল তাদের ফুসলিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সমৃদ্ধ ওই প্যাথলজি বিভাগ ওই দিন অনধিক ১০ জন রোগীকে সেবা দিয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি থাকার পরও বন্ধ রয়েছে এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম ও অপারেশন থিয়েটার। এক্স-রে বিভাগের রেডিওলজিস্ট হাবিবুর রহমান ছিলেন অনুপস্থিত। আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আদিরা সুলতানা হাসপাতালে আসার কিছুক্ষণ পরই প্রাইভেটকারযোগে হাসপাতাল ত্যাগ করে আর ফিরে আসেননি।
উপজেলার আমবাগান এলাকার আরেফিন তাঁর স্বজনকে নিয়ে রিপোর্ট দেখানোর জন্য ১১টা ৪০ মিনিট থেকে দেড়টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যেতে বাধ্য হন। দন্ত চিকিৎসক, ইউনানি বিভাগের চিকিৎসককে রোগীদের সেবা দিতে দেখা গেছে।
প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নেওয়া চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা অনুপস্থিত থাকেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এ অব্যবস্থাপনার মধ্যেও বহির্বিভাগে ডা. আদনান আহসান চৌধুরী, ডা. সেলিম আলদ্বীন ও রেজওয়ানা জাহান নিলয়কে বিরামহীন চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে। ডা. আদনান আহসান চৌধুরী বলেন, ‘১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও একজনও নেই। কষ্ট হলেও রোগীদের চাপ সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু দুর্ঘটনার শিকার রোগীদের নিয়ে আমাদের হিমশিম খেতে হয় সার্জন না থাকায়। আমার ও দু-একজনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই সেই সেবা দিয়ে থাকি। উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য অন্যত্র পাঠানো ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। তা ছাড়া চতুর্থ শ্রেণির কোনো কর্মচারী বরাদ্দ নেই। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে নিয়োগপ্রাপ্তরা গত জুন থেকে বেতনভাতা পান না। তাই তাঁরা দায়িত্বে অবহেলা করেন। এদিকে চিকিৎসক সংকট তো আছেই। তারপরও সাধ্যের মধ্যে যতটুকু সেবা দেওয়া যায়, ততটুকু দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। জনবলের সংকট কাটলে সেবা বাড়বে।’
এ বিষয়ে ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আজিজুল হক বলেন, ‘ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসকের শূন্য পদ পূরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। তা ছাড়া আউটসোর্সিংয়ে নেওয়া কর্মচারীদের কাজে অনিয়মিত থাকার বিষয়টি জানা ছিল না। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের স্থলে একজনও নেই। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারি না থাকাসহ রয়েছে আরও কিছু সংকট ও অব্যবস্থাপনা। গত বুধবার সরেজমিন হাসপাতাল ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রামীণ জনপদের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০১২ সালে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি ২০১৫ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন মন্ত্রী ও মধুপুর-ধনবাড়ীর সংসদ সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। করোনা মহামারিতে প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কিন্তু দিন দিন যে প্রতিষ্ঠানের সেবা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা, সেই প্রতিষ্ঠান আজ স্বাভাবিক সেবাটুকু দিতেও ব্যর্থ হচ্ছে।
উপজেলার ১ লাখ ৮৩ হাজার ২৮৩ জন অধিবাসীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ২০ জন চিকিৎসক থাকার কথা। সেখানে একজনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। ১০ জন চিকিৎসক পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন। নার্স, ওয়ার্ডবয়, প্যাথলজিস্ট, রেডিওলজিস্টসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মচারী থাকলেও নেই চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। আউটসোর্সিংয়ের ভিত্তিতে ২৪ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু বেতন অনিয়মিত হওয়ায় তারাও কাজে অনিয়মিত। তাই অপর্যাপ্ত জনবল দিয়েই সেবা দিতে হচ্ছে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা।
গত বুধবার ৫০ শয্যা ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা পৌনে ২টা পর্যন্ত অবস্থান করে ব্যাপক অব্যবস্থাপনা চোখে পড়ে। পৃথক কাউন্টারে নারী-পুরুষকে টিকিট দেওয়া হলেও বহির্বিভাগ পুরুষ কক্ষেই নারী ও পুরুষদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বহির্বিভাগ মহিলা কক্ষে রাখা হয়েছে মোটরসাইকেল ও সাইকেল। প্যাথলজি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যাথলজিস্ট মো. সাইফুল ইসলামের পরিবর্তে সেখানে আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বিপ্লবকে দেখা যায়।
আবার প্যাথলজির সামনে রোগী আসামাত্র একশ্রেণির দালাল তাদের ফুসলিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সমৃদ্ধ ওই প্যাথলজি বিভাগ ওই দিন অনধিক ১০ জন রোগীকে সেবা দিয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি থাকার পরও বন্ধ রয়েছে এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম ও অপারেশন থিয়েটার। এক্স-রে বিভাগের রেডিওলজিস্ট হাবিবুর রহমান ছিলেন অনুপস্থিত। আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আদিরা সুলতানা হাসপাতালে আসার কিছুক্ষণ পরই প্রাইভেটকারযোগে হাসপাতাল ত্যাগ করে আর ফিরে আসেননি।
উপজেলার আমবাগান এলাকার আরেফিন তাঁর স্বজনকে নিয়ে রিপোর্ট দেখানোর জন্য ১১টা ৪০ মিনিট থেকে দেড়টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যেতে বাধ্য হন। দন্ত চিকিৎসক, ইউনানি বিভাগের চিকিৎসককে রোগীদের সেবা দিতে দেখা গেছে।
প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নেওয়া চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা অনুপস্থিত থাকেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এ অব্যবস্থাপনার মধ্যেও বহির্বিভাগে ডা. আদনান আহসান চৌধুরী, ডা. সেলিম আলদ্বীন ও রেজওয়ানা জাহান নিলয়কে বিরামহীন চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে। ডা. আদনান আহসান চৌধুরী বলেন, ‘১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও একজনও নেই। কষ্ট হলেও রোগীদের চাপ সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু দুর্ঘটনার শিকার রোগীদের নিয়ে আমাদের হিমশিম খেতে হয় সার্জন না থাকায়। আমার ও দু-একজনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই সেই সেবা দিয়ে থাকি। উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য অন্যত্র পাঠানো ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। তা ছাড়া চতুর্থ শ্রেণির কোনো কর্মচারী বরাদ্দ নেই। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে নিয়োগপ্রাপ্তরা গত জুন থেকে বেতনভাতা পান না। তাই তাঁরা দায়িত্বে অবহেলা করেন। এদিকে চিকিৎসক সংকট তো আছেই। তারপরও সাধ্যের মধ্যে যতটুকু সেবা দেওয়া যায়, ততটুকু দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। জনবলের সংকট কাটলে সেবা বাড়বে।’
এ বিষয়ে ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আজিজুল হক বলেন, ‘ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসকের শূন্য পদ পূরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। তা ছাড়া আউটসোর্সিংয়ে নেওয়া কর্মচারীদের কাজে অনিয়মিত থাকার বিষয়টি জানা ছিল না। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের স্থলে একজনও নেই। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারি না থাকাসহ রয়েছে আরও কিছু সংকট ও অব্যবস্থাপনা। গত বুধবার সরেজমিন হাসপাতাল ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রামীণ জনপদের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০১২ সালে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি ২০১৫ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন মন্ত্রী ও মধুপুর-ধনবাড়ীর সংসদ সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। করোনা মহামারিতে প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কিন্তু দিন দিন যে প্রতিষ্ঠানের সেবা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা, সেই প্রতিষ্ঠান আজ স্বাভাবিক সেবাটুকু দিতেও ব্যর্থ হচ্ছে।
উপজেলার ১ লাখ ৮৩ হাজার ২৮৩ জন অধিবাসীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ২০ জন চিকিৎসক থাকার কথা। সেখানে একজনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। ১০ জন চিকিৎসক পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন। নার্স, ওয়ার্ডবয়, প্যাথলজিস্ট, রেডিওলজিস্টসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মচারী থাকলেও নেই চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। আউটসোর্সিংয়ের ভিত্তিতে ২৪ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু বেতন অনিয়মিত হওয়ায় তারাও কাজে অনিয়মিত। তাই অপর্যাপ্ত জনবল দিয়েই সেবা দিতে হচ্ছে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা।
গত বুধবার ৫০ শয্যা ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা পৌনে ২টা পর্যন্ত অবস্থান করে ব্যাপক অব্যবস্থাপনা চোখে পড়ে। পৃথক কাউন্টারে নারী-পুরুষকে টিকিট দেওয়া হলেও বহির্বিভাগ পুরুষ কক্ষেই নারী ও পুরুষদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বহির্বিভাগ মহিলা কক্ষে রাখা হয়েছে মোটরসাইকেল ও সাইকেল। প্যাথলজি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যাথলজিস্ট মো. সাইফুল ইসলামের পরিবর্তে সেখানে আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বিপ্লবকে দেখা যায়।
আবার প্যাথলজির সামনে রোগী আসামাত্র একশ্রেণির দালাল তাদের ফুসলিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সমৃদ্ধ ওই প্যাথলজি বিভাগ ওই দিন অনধিক ১০ জন রোগীকে সেবা দিয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি থাকার পরও বন্ধ রয়েছে এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম ও অপারেশন থিয়েটার। এক্স-রে বিভাগের রেডিওলজিস্ট হাবিবুর রহমান ছিলেন অনুপস্থিত। আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আদিরা সুলতানা হাসপাতালে আসার কিছুক্ষণ পরই প্রাইভেটকারযোগে হাসপাতাল ত্যাগ করে আর ফিরে আসেননি।
উপজেলার আমবাগান এলাকার আরেফিন তাঁর স্বজনকে নিয়ে রিপোর্ট দেখানোর জন্য ১১টা ৪০ মিনিট থেকে দেড়টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যেতে বাধ্য হন। দন্ত চিকিৎসক, ইউনানি বিভাগের চিকিৎসককে রোগীদের সেবা দিতে দেখা গেছে।
প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নেওয়া চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা অনুপস্থিত থাকেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এ অব্যবস্থাপনার মধ্যেও বহির্বিভাগে ডা. আদনান আহসান চৌধুরী, ডা. সেলিম আলদ্বীন ও রেজওয়ানা জাহান নিলয়কে বিরামহীন চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে। ডা. আদনান আহসান চৌধুরী বলেন, ‘১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও একজনও নেই। কষ্ট হলেও রোগীদের চাপ সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু দুর্ঘটনার শিকার রোগীদের নিয়ে আমাদের হিমশিম খেতে হয় সার্জন না থাকায়। আমার ও দু-একজনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই সেই সেবা দিয়ে থাকি। উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য অন্যত্র পাঠানো ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। তা ছাড়া চতুর্থ শ্রেণির কোনো কর্মচারী বরাদ্দ নেই। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে নিয়োগপ্রাপ্তরা গত জুন থেকে বেতনভাতা পান না। তাই তাঁরা দায়িত্বে অবহেলা করেন। এদিকে চিকিৎসক সংকট তো আছেই। তারপরও সাধ্যের মধ্যে যতটুকু সেবা দেওয়া যায়, ততটুকু দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। জনবলের সংকট কাটলে সেবা বাড়বে।’
এ বিষয়ে ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আজিজুল হক বলেন, ‘ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসকের শূন্য পদ পূরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। তা ছাড়া আউটসোর্সিংয়ে নেওয়া কর্মচারীদের কাজে অনিয়মিত থাকার বিষয়টি জানা ছিল না। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

কক্সবাজার শহরে স্থানীয় দুই যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে বান্দরবানের লামা উপজেলার মিরজিরি এলাকায় মাতামুহুরী রিভার ভিউ রিসোর্টে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগে
ভোলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ মৎস্যজীবী লীগের এক নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে ভোলার কোস্ট গার্ডের সদস্যরা সদর উপজেলার ব্যাংকের হাট-সংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে আটক করেন।
৩৭ মিনিট আগে
আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

কক্সবাজার শহরে স্থানীয় দুই যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে বান্দরবানের লামা উপজেলার মিরজিরি এলাকায় মাতামুহুরী রিভার ভিউ রিসোর্টে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছমি উদ্দিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন কামরুল হাসান বাবু (২৬), ইমরান উদ্দিন খোকা ওরফে আরিয়ান খোকা (২৫), আব্দুল কাইয়ুম (৩৩), মো. সাকিব (২০) এবং আরেকজন ১৭ বছর বয়সী কিশোর। তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে।
ওসি ছমি উদ্দিন বলেন, ৯ ডিসেম্বর রাতে কক্সবাজার শহরের কলাতলী বাইপাস সড়কে বাস টার্মিনাল-সংলগ্ন উত্তরণ আবাসিক এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন সাইফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ ফারুক নামের দুই যুবদল কর্মী। এই ঘটনার পর থেকে পাঁচ আসামি পর্যটকের ছদ্মবেশে বান্দরবানের লামায় আত্মগোপনে ছিলেন। গোপন সংবাদ পেয়ে লামায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
৯ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের বাইপাস সড়কের উত্তরণ আবাসিক এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন দুই যুবদল কর্মী সাইফুল ইসলাম (৩৫) ও মোহাম্মদ ফারুক (৩৪)। তাঁরা শহরের বাইপাস সড়কের চারপাড়া এলাকার বাসিন্দা। বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন তাঁরা।

কক্সবাজার শহরে স্থানীয় দুই যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে বান্দরবানের লামা উপজেলার মিরজিরি এলাকায় মাতামুহুরী রিভার ভিউ রিসোর্টে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছমি উদ্দিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন কামরুল হাসান বাবু (২৬), ইমরান উদ্দিন খোকা ওরফে আরিয়ান খোকা (২৫), আব্দুল কাইয়ুম (৩৩), মো. সাকিব (২০) এবং আরেকজন ১৭ বছর বয়সী কিশোর। তাঁদের বাড়ি সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে।
ওসি ছমি উদ্দিন বলেন, ৯ ডিসেম্বর রাতে কক্সবাজার শহরের কলাতলী বাইপাস সড়কে বাস টার্মিনাল-সংলগ্ন উত্তরণ আবাসিক এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন সাইফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ ফারুক নামের দুই যুবদল কর্মী। এই ঘটনার পর থেকে পাঁচ আসামি পর্যটকের ছদ্মবেশে বান্দরবানের লামায় আত্মগোপনে ছিলেন। গোপন সংবাদ পেয়ে লামায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
৯ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের বাইপাস সড়কের উত্তরণ আবাসিক এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন দুই যুবদল কর্মী সাইফুল ইসলাম (৩৫) ও মোহাম্মদ ফারুক (৩৪)। তাঁরা শহরের বাইপাস সড়কের চারপাড়া এলাকার বাসিন্দা। বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন তাঁরা।

প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউ
২৬ জানুয়ারি ২০২৪
ভোলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ মৎস্যজীবী লীগের এক নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে ভোলার কোস্ট গার্ডের সদস্যরা সদর উপজেলার ব্যাংকের হাট-সংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে আটক করেন।
৩৭ মিনিট আগে
আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগেভোলা প্রতিনিধি

ভোলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ মৎস্যজীবী লীগের এক নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে ভোলার কোস্ট গার্ডের সদস্যরা সদর উপজেলার ব্যাংকের হাট-সংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে আটক করেন।
আটক ব্যক্তির নাম মো. মোশারফ হোসেন (৬০)। তিনি মৎস্যজীবী লীগের টাস্কফোর্স প্রতিনিধি বলে জানিয়েছে কোস্ট গার্ড।
কোস্ট গার্ড জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল দিবাগত রাত ১টায় ভোলার কোস্ট গার্ড বিশেষ অভিযান চালিয়ে মোশারফ হোসেনকে আটক করে।
কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভোলা সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ভোলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ মৎস্যজীবী লীগের এক নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে ভোলার কোস্ট গার্ডের সদস্যরা সদর উপজেলার ব্যাংকের হাট-সংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে আটক করেন।
আটক ব্যক্তির নাম মো. মোশারফ হোসেন (৬০)। তিনি মৎস্যজীবী লীগের টাস্কফোর্স প্রতিনিধি বলে জানিয়েছে কোস্ট গার্ড।
কোস্ট গার্ড জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল দিবাগত রাত ১টায় ভোলার কোস্ট গার্ড বিশেষ অভিযান চালিয়ে মোশারফ হোসেনকে আটক করে।
কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভোলা সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউ
২৬ জানুয়ারি ২০২৪
কক্সবাজার শহরে স্থানীয় দুই যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে বান্দরবানের লামা উপজেলার মিরজিরি এলাকায় মাতামুহুরী রিভার ভিউ রিসোর্টে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগে
আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগেসাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও

আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ জেলায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। যদিও ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো আবহাওয়া অফিস নেই, তবে জেলার ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্রের তথ্যমতে, সকাল ৭টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ১০টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে বাতাসের কারণে অনুভূত তাপমাত্রা ছিল প্রায় ১০ ডিগ্রির মতো।
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ দোকানপাট তখন বন্ধ। পশ্চিম দিক থেকে আসা হিমেল বাতাস শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্য দিনের তুলনায় সড়কে যানবাহনের সংখ্যাও কম। জীবিকার তাগিদে শ্রমজীবী মানুষ বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হলেও পড়ছেন চরম দুর্ভোগে। পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র না থাকায় ফুটপাতে আশ্রয় নেওয়া দরিদ্র লোকজন আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে হতদরিদ্র মানুষ। তাদের অনেকেরই গরম কাপড় নেই। তাই ঠান্ডা থেকে বাঁচতে কাগজ, পলিথিন ও ছেঁড়া কাপড় জ্বালিয়ে রাত ও সকাল পার করছে তারা।
সকালে সদর উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় কথা হয় রিকশাচালক হাসান রাব্বির সঙ্গে। সড়কের পাশে কাগজ ও পলিথিন জ্বালিয়ে আগুন পোহাতে পোহাতে তিনি বলেন, ‘আগে সকাল ৭টায় রিকশা নিয়ে বের হতাম। কিন্তু এখন ঠান্ডা এত বেড়েছে যে আজ ১০টার আগে বের হতে পারিনি। কুয়াশা একটু কমার অপেক্ষা করছি।’ শীতের কারণে ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেও কষ্ট হচ্ছে বলে জানান শহরের কালীবাড়ি এলাকার কলা বিক্রেতা ভূষণ রায়। তিনি বলেন, ‘সোয়েটার, টুপি, মাফলার পরেও শরীর বাঁচে না। শীত কিছুতেই মানছে না।’
এদিকে শীত মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রস্তুতির কথা জানানো হয়েছে। ঠাকুরগাঁও জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘জেলার পাঁচটি উপজেলায় ৬ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকায় ৮ হাজার ৫০০ কম্বল কেনা হয়েছে।’
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা বলেন, এ বছর ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়ে কম্বল কেনা হয়েছে। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে সাড়ে ৭ হাজার কম্বল এবং বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান থেকে আরও দেড় হাজার কম্বল পাওয়া গেছে।

আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ জেলায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। যদিও ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো আবহাওয়া অফিস নেই, তবে জেলার ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্রের তথ্যমতে, সকাল ৭টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ১০টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে বাতাসের কারণে অনুভূত তাপমাত্রা ছিল প্রায় ১০ ডিগ্রির মতো।
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ দোকানপাট তখন বন্ধ। পশ্চিম দিক থেকে আসা হিমেল বাতাস শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্য দিনের তুলনায় সড়কে যানবাহনের সংখ্যাও কম। জীবিকার তাগিদে শ্রমজীবী মানুষ বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হলেও পড়ছেন চরম দুর্ভোগে। পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র না থাকায় ফুটপাতে আশ্রয় নেওয়া দরিদ্র লোকজন আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে হতদরিদ্র মানুষ। তাদের অনেকেরই গরম কাপড় নেই। তাই ঠান্ডা থেকে বাঁচতে কাগজ, পলিথিন ও ছেঁড়া কাপড় জ্বালিয়ে রাত ও সকাল পার করছে তারা।
সকালে সদর উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় কথা হয় রিকশাচালক হাসান রাব্বির সঙ্গে। সড়কের পাশে কাগজ ও পলিথিন জ্বালিয়ে আগুন পোহাতে পোহাতে তিনি বলেন, ‘আগে সকাল ৭টায় রিকশা নিয়ে বের হতাম। কিন্তু এখন ঠান্ডা এত বেড়েছে যে আজ ১০টার আগে বের হতে পারিনি। কুয়াশা একটু কমার অপেক্ষা করছি।’ শীতের কারণে ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেও কষ্ট হচ্ছে বলে জানান শহরের কালীবাড়ি এলাকার কলা বিক্রেতা ভূষণ রায়। তিনি বলেন, ‘সোয়েটার, টুপি, মাফলার পরেও শরীর বাঁচে না। শীত কিছুতেই মানছে না।’
এদিকে শীত মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রস্তুতির কথা জানানো হয়েছে। ঠাকুরগাঁও জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘জেলার পাঁচটি উপজেলায় ৬ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকায় ৮ হাজার ৫০০ কম্বল কেনা হয়েছে।’
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা বলেন, এ বছর ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়ে কম্বল কেনা হয়েছে। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে সাড়ে ৭ হাজার কম্বল এবং বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান থেকে আরও দেড় হাজার কম্বল পাওয়া গেছে।

প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউ
২৬ জানুয়ারি ২০২৪
কক্সবাজার শহরে স্থানীয় দুই যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে বান্দরবানের লামা উপজেলার মিরজিরি এলাকায় মাতামুহুরী রিভার ভিউ রিসোর্টে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগে
ভোলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ মৎস্যজীবী লীগের এক নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে ভোলার কোস্ট গার্ডের সদস্যরা সদর উপজেলার ব্যাংকের হাট-সংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে আটক করেন।
৩৭ মিনিট আগে
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক ও প্রতিবাদ মিছিল করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিবাদ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাকসু, শাখা ছাত্রশিবির, শাখা ছাত্রশক্তি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে ‘আগামীকালকে (শুক্রবার) বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে’ বলে মন্তব্য করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
সমাবেশে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক লড়াই করে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব নয়। আমাদের লড়াই শুরু হবে শহীদ ওসমান হাদির ইনকিলাব মঞ্চের সাংস্কৃতিক লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে। আগামীকালকে বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর ধরে আমরা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। এই খুনি হাসিনার দল হাজার হাজার নিষ্পাপ বাংলাদেশের দামাল ছেলেদেরকে হত্যা করেও ওর রক্ত পিপাসা মেটেনি। বিদেশে বসে এখনো বিপ্লবীদের হত্যা করার ছক করছে। আমরা আজ এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই শহীদ ওসমান হাদির রক্তের ওপর দিয়ে, শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক থাকবে না। যে সমস্ত ভারতীয়রা বাংলাদেশে বৈধভাবে অবৈধভাবে বাংলাদেশে চাকরি করছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের ভারতে পুশব্যাক করতে হবে। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ওরা ওসমান হাদির খুনিকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করবে ততক্ষণ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
মোস্তাফিজুর রহমানের দেওয়া বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সমালোচনা।
এরপর আজ শুক্রবার দুপুরেও মোস্তাফিজুর রহমান তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে অ্যাকাউন্টে একই ধরনের বক্তব্য লিখে পোস্ট করেন। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, শুধু রাজনৈতিক লড়াইয়ে প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয় না। শহীদ ওসমান হাদি ভাই ইনকিলাব মঞ্চের মাধ্যমে ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী প্রক্সি উদীচী, ছায়ানটের কালচারাল হেজেমনির বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছিল, সেই লড়াই জারি রাখতে হবে। তাদের সকল আধিপত্যবাদী বয়ানকে তছনছ করে দিতে হবে। ইট, পাথরের দেয়াল ভেঙে আধিপত্যবাদকে মোকাবিলা করা যায় না, সেটা হাদি আমাদের শিখিয়েছে।’
অন্য আরেকটি ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘গতকাল শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের মৃত্যু-পরবর্তী প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশে প্রদত্ত আমার বক্তব্যের কিছু শব্দ নিয়ে এই স্পষ্টীকরণ প্রদান করছি। বক্তব্যে ব্যবহৃত “তছনছ” শব্দটির মাধ্যমে ভাঙচুরকে বোঝানো হয়নি। বরং এর অর্থ ছিল শহীদ হাদির যে স্বপ্ন নিয়মতান্ত্রিক ও প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে বিকল্প কাঠামো গড়ে তুলে, সর্বদা সচেতন থেকে ফ্যাসিবাদী বয়ানকে মোকাবিলা করা।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘এ প্রসঙ্গে আরও যুক্ত করা প্রয়োজন যে, উদীচীসহ উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানসমূহ বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের তল্পিবাহক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকা রেখে আসছে। তারা বাংলাদেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। তবে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক ভিত্তিকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিকভাবেই মোকাবিলা করব, ইনশা আল্লাহ।’

‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক ও প্রতিবাদ মিছিল করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিবাদ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাকসু, শাখা ছাত্রশিবির, শাখা ছাত্রশক্তি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে ‘আগামীকালকে (শুক্রবার) বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে’ বলে মন্তব্য করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
সমাবেশে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক লড়াই করে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব নয়। আমাদের লড়াই শুরু হবে শহীদ ওসমান হাদির ইনকিলাব মঞ্চের সাংস্কৃতিক লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে। আগামীকালকে বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর ধরে আমরা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। এই খুনি হাসিনার দল হাজার হাজার নিষ্পাপ বাংলাদেশের দামাল ছেলেদেরকে হত্যা করেও ওর রক্ত পিপাসা মেটেনি। বিদেশে বসে এখনো বিপ্লবীদের হত্যা করার ছক করছে। আমরা আজ এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই শহীদ ওসমান হাদির রক্তের ওপর দিয়ে, শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক থাকবে না। যে সমস্ত ভারতীয়রা বাংলাদেশে বৈধভাবে অবৈধভাবে বাংলাদেশে চাকরি করছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের ভারতে পুশব্যাক করতে হবে। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ওরা ওসমান হাদির খুনিকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করবে ততক্ষণ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
মোস্তাফিজুর রহমানের দেওয়া বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সমালোচনা।
এরপর আজ শুক্রবার দুপুরেও মোস্তাফিজুর রহমান তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে অ্যাকাউন্টে একই ধরনের বক্তব্য লিখে পোস্ট করেন। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, শুধু রাজনৈতিক লড়াইয়ে প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয় না। শহীদ ওসমান হাদি ভাই ইনকিলাব মঞ্চের মাধ্যমে ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী প্রক্সি উদীচী, ছায়ানটের কালচারাল হেজেমনির বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছিল, সেই লড়াই জারি রাখতে হবে। তাদের সকল আধিপত্যবাদী বয়ানকে তছনছ করে দিতে হবে। ইট, পাথরের দেয়াল ভেঙে আধিপত্যবাদকে মোকাবিলা করা যায় না, সেটা হাদি আমাদের শিখিয়েছে।’
অন্য আরেকটি ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘গতকাল শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের মৃত্যু-পরবর্তী প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশে প্রদত্ত আমার বক্তব্যের কিছু শব্দ নিয়ে এই স্পষ্টীকরণ প্রদান করছি। বক্তব্যে ব্যবহৃত “তছনছ” শব্দটির মাধ্যমে ভাঙচুরকে বোঝানো হয়নি। বরং এর অর্থ ছিল শহীদ হাদির যে স্বপ্ন নিয়মতান্ত্রিক ও প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে বিকল্প কাঠামো গড়ে তুলে, সর্বদা সচেতন থেকে ফ্যাসিবাদী বয়ানকে মোকাবিলা করা।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘এ প্রসঙ্গে আরও যুক্ত করা প্রয়োজন যে, উদীচীসহ উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানসমূহ বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের তল্পিবাহক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকা রেখে আসছে। তারা বাংলাদেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। তবে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক ভিত্তিকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিকভাবেই মোকাবিলা করব, ইনশা আল্লাহ।’

প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউ
২৬ জানুয়ারি ২০২৪
কক্সবাজার শহরে স্থানীয় দুই যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে বান্দরবানের লামা উপজেলার মিরজিরি এলাকায় মাতামুহুরী রিভার ভিউ রিসোর্টে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগে
ভোলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ মৎস্যজীবী লীগের এক নেতাকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে ভোলার কোস্ট গার্ডের সদস্যরা সদর উপজেলার ব্যাংকের হাট-সংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে আটক করেন।
৩৭ মিনিট আগে
আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে