নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জেন্ডার বিভক্ত বাংলাদেশের সমাজে নারী ও কন্যাদের প্রতি সাইবার অপরাধ কমানো দেশের সার্বিক নারী ও কন্যাদের মানবিক মর্যাদায় উন্নীত করার বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ। এই কাজটির ক্ষেত্রে যথাযথ বিনিয়োগ করা প্রয়োজন। বিটিআরসির নীতিমালার ব্যবহার, প্যারা সোশ্যাল একটিভিটি এবং বিনিয়োগের ওপর সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করতে হবে। শুধু আইন দিয়ে সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। প্রকাশিত ভিডিও নিয়েও ট্রল করে হেনস্তা করা হয়, যতই আইন থাক আমাদের অ্যাকশনে যেতে হবে, অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করার ওপর জোর দিতে হবে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় সিরডাপের এটিএম শামসুল হক মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন উপস্থিত বক্তারা। ‘নারী ও কন্যার প্রতি সাইবার সহিংসতা: বাস্তবতা ও করণীয়’ বিষয়ে তরুণদের সঙ্গে এই মত বিনিময় সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।
‘নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতা বন্ধে এগিয়ে আসুন, সহিংসতা প্রতিরোধে বিনিয়োগ করুন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ২০২৩ উপলক্ষে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আয়োজনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন।
উপস্থিত আলোচকবৃন্দ বলেন, নাগরিকদের প্রযুক্তি ব্যবহারে স্মার্ট হতে হবে। ৬৩% শিশু-কিশোর বিদ্যালয়ে থাকা অবস্থায় পর্নোগ্রাফিতে জড়িয়ে যাচ্ছে। বিদ্যালয়গুলোকে ইন্টারনেট ব্যবহারে সচেতন হতে হবে। সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সবচেয়ে ভুক্তভোগীর বয়স ১৮-২০ বছরের মধ্যে। ৮০% ভুক্তভোগী আইনের আশ্রয় নেন না আইনি সেবায় সন্তোষ না থাকার কারণে। সন্তানদের ইন্টারনেট ব্যবহার তদারকি করতে প্যারেনটাল গাইড থাকতে হবে।
বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (প্রোটেকশন অ্যান্ড প্রটোকল) আমেনা বেগম, বিপিএম বলেন, মাঠ পর্যায়ে ৬৫৯টি পুলিশি থানা আছে। এ সকল থানার কেস তদন্ত কর্মকর্তাদের সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেই। এতে ঢাকা সিটির চাইতে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মেয়েদের সাইবার সহিংসতার শিকার হওয়ার ঝুঁকি বেশি। আন্ডার রিপোর্টিংয়ের জন্য এক্সপ্লয়টেশন বেশি হচ্ছে। পুলিশের সাইবার সাপোর্ট টিমে মাত্র ১৫-১৬ জন জনবল রয়েছে, যারা ৭০ হাজার কমপ্লেন পেয়েছে। সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধে সাইবার সাপোর্ট টিমের জনবল বৃদ্ধি করতে হবে; সচেতনতা শিশুবেলা থেকেই তৈরি করতে হবে; ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে সকলকে সচেতন হতে হবে। সরকারি, বেসরকারি, তরুণদের সমন্বিত প্রচেষ্টায় সাইবার ক্রাইম মোকাবিলা করা সম্ভব হবে তিনি মন্তব্য করেন।
ডিজিটাল লিটারেসি বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করেন বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন এর চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) শ্যাম সুন্দর শিকদার। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধে সরকারের অনেক ধরনের কার্যক্রম রয়েছে। সাইবার দুনিয়া একটি মুক্ত জায়গা যেখানে নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই দিতে হবে। ডিজিটাল লিটারেসি বৃদ্ধি করার কোনো বিকল্প নেই। অভিভাবকদের বাচ্চাদের ইন্টারনেটের ব্যবহার মনিটরিং করতে হবে, তাদের ইন্টারনেটের ইতিবাচক ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে মেধা বিকাশের সুযোগ দিতে হবে। তিনি এ সময় বাড়িতে ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়ার সময় বিটিআরসির নির্দেশ অনুসারে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইডলাইন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের থেকে সংগ্রহ করার জন্য অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, সোশ্যাল মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণের লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক এ দেশে নেই। এরপরও বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বিটিআরসির উদ্যোগে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ৩৫ হাজার আপত্তিকর কনটেন্ট ফেসবুক থেকে আলোচনার মাধ্যমে সরানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এবং গণমাধ্যম নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করছে, সকলকে তিনি এ সময় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
সাইবার স্পেসে বেশির ভাগ নারী ভিকটিম হয় প্রযুক্তি ব্যবহারে সচেতনতার অভাবে এবং অপরাধ প্রমাণের জন্য সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ না থাকার কারণে অপরাধী মুক্তি পেয়ে যায় বলে উল্লেখ করেন সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) এ এম জুলফিকার হায়াত। তিনি বলেন, বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহারের আগে পরিষ্কার ধারণা নিতে হবে। নারী ও কন্যার প্রতি সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধে একাধিক সিমকার্ড ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সমূহকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা এবং টিকটক, ইমো নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আইনি নীতিমালা তৈরির ওপর জোর দেন।
সভাপতির বক্তব্যে ডা. ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ‘সাইবার ওয়ার্ল্ড একটা ইনফিনিটি ওয়ার্ল্ড। এটা গ্লোবাল। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করতে দেশকে নেতৃত্ব দানকারীদের সচেতনতার তৈরির কাজটা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহির ক্ষেত্র শক্তিশালী না হলে বাংলাদেশ সাইবার দুনিয়ায় ঝুঁকিতে পড়ে যাবে। তিনি এ সময় সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধে সকলকে নিজ নিজ জায়গা থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
জেন্ডার বিভক্ত বাংলাদেশের সমাজে নারী ও কন্যাদের প্রতি সাইবার অপরাধ কমানো দেশের সার্বিক নারী ও কন্যাদের মানবিক মর্যাদায় উন্নীত করার বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ। এই কাজটির ক্ষেত্রে যথাযথ বিনিয়োগ করা প্রয়োজন। বিটিআরসির নীতিমালার ব্যবহার, প্যারা সোশ্যাল একটিভিটি এবং বিনিয়োগের ওপর সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করতে হবে। শুধু আইন দিয়ে সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। প্রকাশিত ভিডিও নিয়েও ট্রল করে হেনস্তা করা হয়, যতই আইন থাক আমাদের অ্যাকশনে যেতে হবে, অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করার ওপর জোর দিতে হবে।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় সিরডাপের এটিএম শামসুল হক মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন উপস্থিত বক্তারা। ‘নারী ও কন্যার প্রতি সাইবার সহিংসতা: বাস্তবতা ও করণীয়’ বিষয়ে তরুণদের সঙ্গে এই মত বিনিময় সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।
‘নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতা বন্ধে এগিয়ে আসুন, সহিংসতা প্রতিরোধে বিনিয়োগ করুন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ২০২৩ উপলক্ষে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আয়োজনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন।
উপস্থিত আলোচকবৃন্দ বলেন, নাগরিকদের প্রযুক্তি ব্যবহারে স্মার্ট হতে হবে। ৬৩% শিশু-কিশোর বিদ্যালয়ে থাকা অবস্থায় পর্নোগ্রাফিতে জড়িয়ে যাচ্ছে। বিদ্যালয়গুলোকে ইন্টারনেট ব্যবহারে সচেতন হতে হবে। সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সবচেয়ে ভুক্তভোগীর বয়স ১৮-২০ বছরের মধ্যে। ৮০% ভুক্তভোগী আইনের আশ্রয় নেন না আইনি সেবায় সন্তোষ না থাকার কারণে। সন্তানদের ইন্টারনেট ব্যবহার তদারকি করতে প্যারেনটাল গাইড থাকতে হবে।
বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (প্রোটেকশন অ্যান্ড প্রটোকল) আমেনা বেগম, বিপিএম বলেন, মাঠ পর্যায়ে ৬৫৯টি পুলিশি থানা আছে। এ সকল থানার কেস তদন্ত কর্মকর্তাদের সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেই। এতে ঢাকা সিটির চাইতে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মেয়েদের সাইবার সহিংসতার শিকার হওয়ার ঝুঁকি বেশি। আন্ডার রিপোর্টিংয়ের জন্য এক্সপ্লয়টেশন বেশি হচ্ছে। পুলিশের সাইবার সাপোর্ট টিমে মাত্র ১৫-১৬ জন জনবল রয়েছে, যারা ৭০ হাজার কমপ্লেন পেয়েছে। সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধে সাইবার সাপোর্ট টিমের জনবল বৃদ্ধি করতে হবে; সচেতনতা শিশুবেলা থেকেই তৈরি করতে হবে; ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে সকলকে সচেতন হতে হবে। সরকারি, বেসরকারি, তরুণদের সমন্বিত প্রচেষ্টায় সাইবার ক্রাইম মোকাবিলা করা সম্ভব হবে তিনি মন্তব্য করেন।
ডিজিটাল লিটারেসি বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করেন বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন এর চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) শ্যাম সুন্দর শিকদার। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধে সরকারের অনেক ধরনের কার্যক্রম রয়েছে। সাইবার দুনিয়া একটি মুক্ত জায়গা যেখানে নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই দিতে হবে। ডিজিটাল লিটারেসি বৃদ্ধি করার কোনো বিকল্প নেই। অভিভাবকদের বাচ্চাদের ইন্টারনেটের ব্যবহার মনিটরিং করতে হবে, তাদের ইন্টারনেটের ইতিবাচক ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে মেধা বিকাশের সুযোগ দিতে হবে। তিনি এ সময় বাড়িতে ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়ার সময় বিটিআরসির নির্দেশ অনুসারে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইডলাইন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের থেকে সংগ্রহ করার জন্য অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, সোশ্যাল মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণের লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক এ দেশে নেই। এরপরও বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বিটিআরসির উদ্যোগে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ৩৫ হাজার আপত্তিকর কনটেন্ট ফেসবুক থেকে আলোচনার মাধ্যমে সরানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এবং গণমাধ্যম নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করছে, সকলকে তিনি এ সময় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
সাইবার স্পেসে বেশির ভাগ নারী ভিকটিম হয় প্রযুক্তি ব্যবহারে সচেতনতার অভাবে এবং অপরাধ প্রমাণের জন্য সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ না থাকার কারণে অপরাধী মুক্তি পেয়ে যায় বলে উল্লেখ করেন সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) এ এম জুলফিকার হায়াত। তিনি বলেন, বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহারের আগে পরিষ্কার ধারণা নিতে হবে। নারী ও কন্যার প্রতি সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধে একাধিক সিমকার্ড ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সমূহকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা এবং টিকটক, ইমো নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আইনি নীতিমালা তৈরির ওপর জোর দেন।
সভাপতির বক্তব্যে ডা. ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ‘সাইবার ওয়ার্ল্ড একটা ইনফিনিটি ওয়ার্ল্ড। এটা গ্লোবাল। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করতে দেশকে নেতৃত্ব দানকারীদের সচেতনতার তৈরির কাজটা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহির ক্ষেত্র শক্তিশালী না হলে বাংলাদেশ সাইবার দুনিয়ায় ঝুঁকিতে পড়ে যাবে। তিনি এ সময় সাইবার সহিংসতা প্রতিরোধে সকলকে নিজ নিজ জায়গা থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
রাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
১ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
১ ঘণ্টা আগেঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১১ ঘণ্টা আগে