মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
সারা দেশের ৬০ লাখ মানুষ বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ পাবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মানিকগঞ্জ জেলায় সম্প্রসারিত স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির (এসএসকে) উদ্বোধন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় অতিদরিদ্র পরিবারের সকল সদস্যকে প্রতি বছর বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হবে। বর্তমান সরকার স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় দেশে ৬০ লাখ মানুষকে স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনা হচ্ছে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সারা দেশে ৬০ লাখ মানুষকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দেওয়া হবে। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে সারা দেশের মানুষকে এ সেবার আওতায় আনা হবে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘মানিকগঞ্জের সাতটি উপজেলার ১ লাখ ৫০ হাজার পরিবারকে প্রতি বছর ৫০ হাজার টাকার প্যাকেজে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা ও ওষুধ বিতরণ করা হবে। মানিকগঞ্জে আজ উদ্বোধন করা হলো। প্রথমে এমন ব্যবস্থা সরকারি হাসপাতালে করা হলেও পরে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে এর আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ঢাকা কেন্দ্রিক স্বাস্থ্যসেবাকে আমরা জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে পৌঁছে দিতে চাই। এ জন্য প্রতিটি জেলা হাসপাতালে ১০ বেডের আইসিইউ ও ডায়ালাইসিস ইউনিট আমরা করতে চাই।’
বিএনপি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমলের স্বাস্থ্য খাতের প্রকল্প বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে বন্ধ করে দেয়। কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে প্রতি বছরে ১০ কোটি মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। এই সেবাও বিএনপি বন্ধ করে দিয়েছিল।’
জেলায় সম্প্রসারিত স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির (এসএসকে) উদ্বোধন উপলক্ষে সরকারি কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় কর্মশালায় আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন—স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. শাহ আলম, যুগ্ম সচিব মো. হেলাল হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানা, সিভিল সার্জন মোয়াজ্জেম আলী খান চৌধুরী, মানিকগঞ্জ কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ জাকির হোসেন, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের পরিচালক ডা. আরশ্বাদ উল্যা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সানোয়ারুল হকসহ প্রমুখ।
সারা দেশের ৬০ লাখ মানুষ বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ পাবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মানিকগঞ্জ জেলায় সম্প্রসারিত স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির (এসএসকে) উদ্বোধন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় অতিদরিদ্র পরিবারের সকল সদস্যকে প্রতি বছর বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হবে। বর্তমান সরকার স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় দেশে ৬০ লাখ মানুষকে স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনা হচ্ছে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সারা দেশে ৬০ লাখ মানুষকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দেওয়া হবে। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে সারা দেশের মানুষকে এ সেবার আওতায় আনা হবে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘মানিকগঞ্জের সাতটি উপজেলার ১ লাখ ৫০ হাজার পরিবারকে প্রতি বছর ৫০ হাজার টাকার প্যাকেজে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা ও ওষুধ বিতরণ করা হবে। মানিকগঞ্জে আজ উদ্বোধন করা হলো। প্রথমে এমন ব্যবস্থা সরকারি হাসপাতালে করা হলেও পরে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে এর আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ঢাকা কেন্দ্রিক স্বাস্থ্যসেবাকে আমরা জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে পৌঁছে দিতে চাই। এ জন্য প্রতিটি জেলা হাসপাতালে ১০ বেডের আইসিইউ ও ডায়ালাইসিস ইউনিট আমরা করতে চাই।’
বিএনপি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমলের স্বাস্থ্য খাতের প্রকল্প বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে বন্ধ করে দেয়। কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে প্রতি বছরে ১০ কোটি মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। এই সেবাও বিএনপি বন্ধ করে দিয়েছিল।’
জেলায় সম্প্রসারিত স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচির (এসএসকে) উদ্বোধন উপলক্ষে সরকারি কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় কর্মশালায় আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন—স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. শাহ আলম, যুগ্ম সচিব মো. হেলাল হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানা, সিভিল সার্জন মোয়াজ্জেম আলী খান চৌধুরী, মানিকগঞ্জ কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ জাকির হোসেন, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের পরিচালক ডা. আরশ্বাদ উল্যা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সানোয়ারুল হকসহ প্রমুখ।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
২ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
২ ঘণ্টা আগে