প্রতিনিধি, ধনবাড়ী (টাঙ্গাইল)
দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর ভাতকুড়া ও দরিচন্দ্রবাড়ী দক্ষিণপাড়ার বৈরান নদীর ওপর নির্মিত হয় একটি সেতু। এলজিইডি ২০১৮ সালে এডিবির অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। কিন্তু আজ শুক্রবার ১০টার দিকে সেতুটি ভেঙে যায়। এতে ওই ইউনিয়নের ২০ গ্রামের মানুষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।
এলাকাবাসীরা অভিযোগ করে বলেন, নানা অনিয়মের মধ্য দিয়ে সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। স্থানীয় প্রভাবশালীরা সেতুটি নির্মাণ করায় অনিয়মের কথা সাহস করে কেউ বলতে পারেনি। এ ছাড়া সেতুটির নির্মাণের পরপরই সেতুর কাছ থেকে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলন শুরু হয়। যার কারণে গত সোমবার সেতুটি মাঝখানে দেবে যায়। একই সাথে সেতুটির নিচের গার্ডার ও পাটাতনে ফাটল ধরে। এর আগে নির্মাণের কিছুদিন পরই রেলিং ভাঙতে শুরু করে। ভেঙে পড়া সেতুটি দেখতে কয়েক গ্রামের মানুষজন ভিড় করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, আজ সকালে সেতু ভেঙে যাওয়ার সময় মনে হল এটি যেন বাতাসেই ভেঙে পড়েছে। এতে ২০ গ্রামের মানুষজনের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এখন আমাদের ভোগান্তির সীমা থাকবে না। যারা সেতুটি নির্মাণের সময় দুর্নীতি করছেন তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী জয়নাল আবেদীন বলেন, সেতুর কাছ থেকে বালু উত্তোলন করায় তা ভেঙে পড়েছে। আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. সামিউল হক বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, 'দেবে গেছে সেতু, সঙ্গে ফাটল' শিরোনামে আজকের পত্রিকায় টাঙ্গাইলের ৭ নম্বর পাতায় গতকাল বৃহস্পতিবার নিউজটি প্রকাশ হয়। নিউজটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর ভাতকুড়া ও দরিচন্দ্রবাড়ী দক্ষিণপাড়ার বৈরান নদীর ওপর নির্মিত হয় একটি সেতু। এলজিইডি ২০১৮ সালে এডিবির অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। কিন্তু আজ শুক্রবার ১০টার দিকে সেতুটি ভেঙে যায়। এতে ওই ইউনিয়নের ২০ গ্রামের মানুষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।
এলাকাবাসীরা অভিযোগ করে বলেন, নানা অনিয়মের মধ্য দিয়ে সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। স্থানীয় প্রভাবশালীরা সেতুটি নির্মাণ করায় অনিয়মের কথা সাহস করে কেউ বলতে পারেনি। এ ছাড়া সেতুটির নির্মাণের পরপরই সেতুর কাছ থেকে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলন শুরু হয়। যার কারণে গত সোমবার সেতুটি মাঝখানে দেবে যায়। একই সাথে সেতুটির নিচের গার্ডার ও পাটাতনে ফাটল ধরে। এর আগে নির্মাণের কিছুদিন পরই রেলিং ভাঙতে শুরু করে। ভেঙে পড়া সেতুটি দেখতে কয়েক গ্রামের মানুষজন ভিড় করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, আজ সকালে সেতু ভেঙে যাওয়ার সময় মনে হল এটি যেন বাতাসেই ভেঙে পড়েছে। এতে ২০ গ্রামের মানুষজনের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এখন আমাদের ভোগান্তির সীমা থাকবে না। যারা সেতুটি নির্মাণের সময় দুর্নীতি করছেন তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী জয়নাল আবেদীন বলেন, সেতুর কাছ থেকে বালু উত্তোলন করায় তা ভেঙে পড়েছে। আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. সামিউল হক বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, 'দেবে গেছে সেতু, সঙ্গে ফাটল' শিরোনামে আজকের পত্রিকায় টাঙ্গাইলের ৭ নম্বর পাতায় গতকাল বৃহস্পতিবার নিউজটি প্রকাশ হয়। নিউজটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪১ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪১ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪১ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে