শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
মাদারীপুরের শিবচরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়েতে রাজধানীমুখী যাত্রীর ভিড় বেশি। এই এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছেন দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ। এসব জেলা থেকে আসা বাস স্থানীয় স্ট্যান্ডে থামছে না। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন ঢাকাগামী স্থানীয় যাত্রীরা।
গত বুধবার থেকেই ঢাকায় ফেরার যাত্রা শুরু হয়েছে ঈদের ছুটি কাটাতে গ্রামের বাড়িতে আসা মানুষের। আজ শুক্রবার সকাল থেকে শিবচরের এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্ট্যান্ডে গাড়ির অপেক্ষায় দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে যাত্রীদের। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে ছেড়ে আসা বাসগুলো এখন আর পথে থামছে না। বরিশাল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুরসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ছেড়ে আসা পরিবহনগুলোতে যাত্রীপূর্ণ থাকায় শিবচরের সূর্যনগর, পাঁচ্চর, গোলচত্বর, নাওডোবাসহ একাধিক স্ট্যান্ডে থামছে না সচরাচর। ফলে ঢাকাগামী স্থানীয় যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
আজ শুক্রবার সকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর এলাকার বিভিন্ন স্ট্যান্ড ঘুরে দেখা গেছে, বাসের জন্য ঢাকাগামী যাত্রীরা দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করছেন। ঢাকা-ভাঙ্গা লোকাল পরিবহনগুলো ভাঙ্গা থেকেই যাত্রীপূর্ণ করে ছেড়ে আসছে। এ ছাড়া দূরপাল্লার পরিবহনই কোনো স্ট্যান্ডে এখন আর থামছে না। ফলে বাস স্ট্যান্ডেই অপেক্ষা করতে হচ্ছে যাত্রীদের। লোকালবাস এসে থামলে উঠার প্রতিযোগিতা শুরু হয়। পাঁচ্চর এলাকা থেকে ২০০ টাকার বাস ভাড়া ২৫০ করে নেওয়া হচ্ছে। ভাঙ্গা থেকে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। অনেকে বাড়তি ভাড়া দিয়ে বাসে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন।
পাঁচ্চর বাস স্ট্যান্ডে ঢাকাগামী একাধিক যাত্রী বলেন, ঈদের সময়ে যাত্রী চাপ থাকায় ভাঙ্গা থেকেই যাত্রীপূর্ণ করে বাসগুলো আসছে। ফলে পাঁচ্চর স্ট্যান্ডে বেশির ভাগ বাসই থামছে না। মাঝে মধ্যে থামলেও সিট খালি নাই। বাড়তি ভাড়া দিয়ে দাঁড়িয়ে যেতে হচ্ছে। বাসের জন্য দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে হয়। যাত্রীর চাপ অনেক বেশি। সে তুলনায় গাড়ি আসছে না।
পাঁচ্চর গোলচত্বর স্ট্যান্ডে বাসের জন্য অপেক্ষায় থাকা যাত্রী মো. নাসির বলেন, ‘বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। ঢাকার ভাড়া ৩০০ টাকা চায়। দরদাম করে ২৫০ টাকা দিয়ে গাড়িতে উঠেছি।’
সোমা আক্তার নামের এক যাত্রী বলেন, ‘পাঁচ্চর বাসস্ট্যান্ডে গাড়ির জন্য এক ঘণ্টা ধরে বসে থাকতে হয়েছে। সব বাসেই যাত্রী ভরা। ভাঙ্গা থেকে আসা বেশির ভাগ বাসই এখানে থামিয়েই চলে গেছে। সকাল থেকে পাঁচ্চর স্ট্যান্ডে অসংখ্য যাত্রীকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হচ্ছে বাসের জন্য।’
মো. সাইফুল, আকাশসহ ঢাকাগামী একাধিক বাসের সুপারভাইজার জানান, যাত্রীর চাপ বেশি থাকায় ভাঙ্গা থেকেই বাসের সব সিটের যাত্রী হয়ে যায়। এ জন্য বেশির ভাগ বাসই পথে থামানো হয় না। এরপরও অনেক যাত্রীদের দাঁড়িয়ে নিতে হচ্ছে। আর দূরপাল্লার বাসের সব সিট ভরা থাকে। ফলে পথে থামানোর প্রয়োজন হয় না।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাকিল আহমেদ বলেন, ‘ঈদের ছুটি শেষে ঢাকামুখী পরিবহনের চাপ রয়েছে মহাসড়কে। যাত্রীদেরও বেশি ভিড়। হাইওয়ে পুলিশ সার্বক্ষণিক মহাসড়কে রয়েছে। যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়িয়ে যাত্রীদের স্বস্তিদায়ক যাত্রা নিশ্চিতে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে।’
মাদারীপুরের শিবচরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়েতে রাজধানীমুখী যাত্রীর ভিড় বেশি। এই এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছেন দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ। এসব জেলা থেকে আসা বাস স্থানীয় স্ট্যান্ডে থামছে না। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন ঢাকাগামী স্থানীয় যাত্রীরা।
গত বুধবার থেকেই ঢাকায় ফেরার যাত্রা শুরু হয়েছে ঈদের ছুটি কাটাতে গ্রামের বাড়িতে আসা মানুষের। আজ শুক্রবার সকাল থেকে শিবচরের এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্ট্যান্ডে গাড়ির অপেক্ষায় দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে যাত্রীদের। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে ছেড়ে আসা বাসগুলো এখন আর পথে থামছে না। বরিশাল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুরসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ছেড়ে আসা পরিবহনগুলোতে যাত্রীপূর্ণ থাকায় শিবচরের সূর্যনগর, পাঁচ্চর, গোলচত্বর, নাওডোবাসহ একাধিক স্ট্যান্ডে থামছে না সচরাচর। ফলে ঢাকাগামী স্থানীয় যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
আজ শুক্রবার সকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর এলাকার বিভিন্ন স্ট্যান্ড ঘুরে দেখা গেছে, বাসের জন্য ঢাকাগামী যাত্রীরা দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করছেন। ঢাকা-ভাঙ্গা লোকাল পরিবহনগুলো ভাঙ্গা থেকেই যাত্রীপূর্ণ করে ছেড়ে আসছে। এ ছাড়া দূরপাল্লার পরিবহনই কোনো স্ট্যান্ডে এখন আর থামছে না। ফলে বাস স্ট্যান্ডেই অপেক্ষা করতে হচ্ছে যাত্রীদের। লোকালবাস এসে থামলে উঠার প্রতিযোগিতা শুরু হয়। পাঁচ্চর এলাকা থেকে ২০০ টাকার বাস ভাড়া ২৫০ করে নেওয়া হচ্ছে। ভাঙ্গা থেকে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। অনেকে বাড়তি ভাড়া দিয়ে বাসে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন।
পাঁচ্চর বাস স্ট্যান্ডে ঢাকাগামী একাধিক যাত্রী বলেন, ঈদের সময়ে যাত্রী চাপ থাকায় ভাঙ্গা থেকেই যাত্রীপূর্ণ করে বাসগুলো আসছে। ফলে পাঁচ্চর স্ট্যান্ডে বেশির ভাগ বাসই থামছে না। মাঝে মধ্যে থামলেও সিট খালি নাই। বাড়তি ভাড়া দিয়ে দাঁড়িয়ে যেতে হচ্ছে। বাসের জন্য দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে হয়। যাত্রীর চাপ অনেক বেশি। সে তুলনায় গাড়ি আসছে না।
পাঁচ্চর গোলচত্বর স্ট্যান্ডে বাসের জন্য অপেক্ষায় থাকা যাত্রী মো. নাসির বলেন, ‘বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। ঢাকার ভাড়া ৩০০ টাকা চায়। দরদাম করে ২৫০ টাকা দিয়ে গাড়িতে উঠেছি।’
সোমা আক্তার নামের এক যাত্রী বলেন, ‘পাঁচ্চর বাসস্ট্যান্ডে গাড়ির জন্য এক ঘণ্টা ধরে বসে থাকতে হয়েছে। সব বাসেই যাত্রী ভরা। ভাঙ্গা থেকে আসা বেশির ভাগ বাসই এখানে থামিয়েই চলে গেছে। সকাল থেকে পাঁচ্চর স্ট্যান্ডে অসংখ্য যাত্রীকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হচ্ছে বাসের জন্য।’
মো. সাইফুল, আকাশসহ ঢাকাগামী একাধিক বাসের সুপারভাইজার জানান, যাত্রীর চাপ বেশি থাকায় ভাঙ্গা থেকেই বাসের সব সিটের যাত্রী হয়ে যায়। এ জন্য বেশির ভাগ বাসই পথে থামানো হয় না। এরপরও অনেক যাত্রীদের দাঁড়িয়ে নিতে হচ্ছে। আর দূরপাল্লার বাসের সব সিট ভরা থাকে। ফলে পথে থামানোর প্রয়োজন হয় না।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাকিল আহমেদ বলেন, ‘ঈদের ছুটি শেষে ঢাকামুখী পরিবহনের চাপ রয়েছে মহাসড়কে। যাত্রীদেরও বেশি ভিড়। হাইওয়ে পুলিশ সার্বক্ষণিক মহাসড়কে রয়েছে। যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়িয়ে যাত্রীদের স্বস্তিদায়ক যাত্রা নিশ্চিতে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৬ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৭ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে