উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরা-১৪ নম্বর সেক্টরে রাস্তায় কান্না করছিল এক মাদ্রাসাছাত্র। সেই কান্নার সূত্র ধরে আট বছর বয়সী মাদ্রাসাছাত্রকে ধর্ষণের রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক হাফেজ মো. রহমত উল্লাহকে (৩৫) আটক করেছে।
উত্তরা ৫ নম্বর সেক্টরের ৬ নম্বর সড়কের ২৪ নম্বর প্লটের জামিয়া রওজাতুল উলুম মাদ্রাসা থেকে আজ শুক্রবার দুপুরের দিকে ওই শিক্ষককে আটক করে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ। তিনি মাদ্রাসার নাজেরা বিভাগে শিক্ষকতা করতেন। গত সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মনজুর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাদ্রাসার পাশের একটি রাস্তায় এক ছাত্র বসে কান্না করছিল। পরে তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাদ্রাসাটিতে এক ছাত্রকে ধর্ষণ করা হয়েছে। সেটি দেখে ফেলায় তাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। তাই প্রাণের ভয়ে সে মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে এসেছে। পরে মাদ্রাসার সামনে বসে কান্না করছিল। ভয়ে ভেতরে ঢুকছিল না।’
এসআই মনজুর আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই মাদ্রাসাছাত্রকে উদ্ধার করা হয়েছে। সে সঙ্গে অভিযুক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক রহমত উল্লাহকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
নাজেরা বিভাগের ভুক্তভোগী আট বছর বয়সী ওই ছাত্র বলে, ‘ঘটনার দিন বিকেলে রহমত স্যার বেলকুনিতে ঢেকে নিয়ে যায়। সেখানে ছাত্ররা লেখাপড়া করছিল, তাদের সরিয়ে দিয়ে আমায় তার মাথা টিপে দিতে বলে। পরে সে আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে স্পর্শ করে। তখন সরে গেলে আমাকে পিটানোর হুমকি দেয়।’
সে আরও বলে, ‘একদিন এক ছাত্রকে ওই স্যার পিটিয়ে অবস্থা খারাপ করে দিয়েছিল। যদি তার কথা না শুনি তাহলে আমাকেও পেটাবে। সেই ভয়ে তার কথা শুনেছি। তখন সে রাতের বেলায় সবাই ঘুমিয়ে গেলে তার কাছে যেতে বলছে। যাওয়ার পর ভয় দেখিয়ে আমার গেঞ্জি ও প্যান্ট খুলে আমার সঙ্গে খারাপ কাজ করে।’
এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আরেক ছাত্র বলে, ‘ওই রাতে যখন হুজুর (শিক্ষক) মশারি উঁচু করে তখন আমার ও আরেক ছাত্রের ঘুম ভেঙে যায়। তখন হুজুরকে ও এক ছাত্রকে উলঙ্গ হয়ে খারাপ কাজ করতে দেখি। তাদের খারাপ কাজের বিষয়ে যদি কাউকে কিছু বলি তাহলে আমাদের তিনজনকে হুজুর প্রাণে মেরে ফেলার ভয় দেখান। সেই ভয়ে আমাদের এক ছাত্র গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে দ্বিতীয় তলা থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়। পালিয়ে গিয়ে তার আরেক বন্ধুর কাছে ছিল। পরে কোনো উপায় না পেয়ে মাদ্রাসার পাশের রাস্তায় এসে কান্না করছিল। পরে পুলিশ তাকে কান্না করতে দেখে বিষয়টি জানতে পারে।’
রাজধানীর উত্তরা-১৪ নম্বর সেক্টরে রাস্তায় কান্না করছিল এক মাদ্রাসাছাত্র। সেই কান্নার সূত্র ধরে আট বছর বয়সী মাদ্রাসাছাত্রকে ধর্ষণের রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক হাফেজ মো. রহমত উল্লাহকে (৩৫) আটক করেছে।
উত্তরা ৫ নম্বর সেক্টরের ৬ নম্বর সড়কের ২৪ নম্বর প্লটের জামিয়া রওজাতুল উলুম মাদ্রাসা থেকে আজ শুক্রবার দুপুরের দিকে ওই শিক্ষককে আটক করে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ। তিনি মাদ্রাসার নাজেরা বিভাগে শিক্ষকতা করতেন। গত সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মনজুর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাদ্রাসার পাশের একটি রাস্তায় এক ছাত্র বসে কান্না করছিল। পরে তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাদ্রাসাটিতে এক ছাত্রকে ধর্ষণ করা হয়েছে। সেটি দেখে ফেলায় তাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। তাই প্রাণের ভয়ে সে মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে এসেছে। পরে মাদ্রাসার সামনে বসে কান্না করছিল। ভয়ে ভেতরে ঢুকছিল না।’
এসআই মনজুর আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই মাদ্রাসাছাত্রকে উদ্ধার করা হয়েছে। সে সঙ্গে অভিযুক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক রহমত উল্লাহকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
নাজেরা বিভাগের ভুক্তভোগী আট বছর বয়সী ওই ছাত্র বলে, ‘ঘটনার দিন বিকেলে রহমত স্যার বেলকুনিতে ঢেকে নিয়ে যায়। সেখানে ছাত্ররা লেখাপড়া করছিল, তাদের সরিয়ে দিয়ে আমায় তার মাথা টিপে দিতে বলে। পরে সে আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে স্পর্শ করে। তখন সরে গেলে আমাকে পিটানোর হুমকি দেয়।’
সে আরও বলে, ‘একদিন এক ছাত্রকে ওই স্যার পিটিয়ে অবস্থা খারাপ করে দিয়েছিল। যদি তার কথা না শুনি তাহলে আমাকেও পেটাবে। সেই ভয়ে তার কথা শুনেছি। তখন সে রাতের বেলায় সবাই ঘুমিয়ে গেলে তার কাছে যেতে বলছে। যাওয়ার পর ভয় দেখিয়ে আমার গেঞ্জি ও প্যান্ট খুলে আমার সঙ্গে খারাপ কাজ করে।’
এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আরেক ছাত্র বলে, ‘ওই রাতে যখন হুজুর (শিক্ষক) মশারি উঁচু করে তখন আমার ও আরেক ছাত্রের ঘুম ভেঙে যায়। তখন হুজুরকে ও এক ছাত্রকে উলঙ্গ হয়ে খারাপ কাজ করতে দেখি। তাদের খারাপ কাজের বিষয়ে যদি কাউকে কিছু বলি তাহলে আমাদের তিনজনকে হুজুর প্রাণে মেরে ফেলার ভয় দেখান। সেই ভয়ে আমাদের এক ছাত্র গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে দ্বিতীয় তলা থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়। পালিয়ে গিয়ে তার আরেক বন্ধুর কাছে ছিল। পরে কোনো উপায় না পেয়ে মাদ্রাসার পাশের রাস্তায় এসে কান্না করছিল। পরে পুলিশ তাকে কান্না করতে দেখে বিষয়টি জানতে পারে।’
প্রকাশ্যে হাতুড়িপেটা করে দুই পা ভেঙে দেওয়ার প্রতিশোধ, হাটবাজারের ইজারা দখল ও বালু ব্যবসা নিয়ে দ্বন্দ্ব—মূলত এই তিন কারণে মাদারীপুর সদরের খোয়াজপুরে তিন ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। স্থানীয় একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। হামলাকালে তিনজন স্থানীয় মসজিদে আশ্রয় নিয়েও প্রাণ রক্ষা করতে পারেননি। তাঁদের কুপ
২ মিনিট আগেচাঁদপুর জেলার ৮ উপজেলায় ৯১ ইটভাটার মধ্যে ৪১ ভাটাই অবৈধ। আর এসব অবৈধ ইটভাটা বন্ধে শুরু হয়েছে যৌথ বাহিনীর অভিযান। একই দিন ফরিদগঞ্জ উপজেলার তিনটি ইটভাটা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
৬ মিনিট আগেসাভারে এক নারী কনস্টেবল মারধরের শিকার হয়েছেন। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বিএনপির এক নেতার গাড়িচালক তাঁকে মারধর করেছেন। আজ রোববার সাভার পৌর এলাকার থানা বাসস্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেঢাকার সাভার থেকে মোহাম্মদ আবু সাঈদ (৫২) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ রোববার সাভার পৌর এলাকার বাজার রোডের একটি বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪২ মিনিট আগে