গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গভীর রাতে সাইরেন বাজিয়ে চলা একটি গাড়িতে তল্লাশির চেষ্টা করে সড়কে দায়িত্বরত শিক্ষার্থীর। এ সময় ফাঁকা গুলি করে পালিয়ে যান গাড়িটিতে থাকা পুলিশের এক কর্মকর্তা। খবর পেয়ে পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্ধার করা হয়। এদিকে সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যরা গাড়িটি এবং এর ভেতর থেকে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের স্টিকার, আট রাউন্ড গুলিসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত রোববার রাত সাড়ে ৩ টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায়। শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন, পালানোর সময় শিক্ষার্থীদের বহন করা একটি মোটরসাইকেলকে গাড়িটি চাপা দিলে তিনজন আহত হয়েছেন।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার মাহবুব আলম বলেন, পালিয়ে যাওয়া পুলিশ কর্মকর্তার নাম মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটে সহকারী পুলিশ কমিশনার হিসেবে কর্মরত আছেন।
মাহবুব আলম ওই পুলিশ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আরও বলেন, সাইফুল ইসলাম ময়মনসিংহ এলাকা থেকে রোববার গভীর রাতে নিজের জিপে করে কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার জন্য ঢাকায় যাচ্ছিলেন। গাজীপুরে গভীর রাতে মহাসড়কে তার গাড়িকে আটকানোর চেষ্টা করায় তিনি ডাকাত ভেবে ফাঁকা গুলি ছুড়ে আত্মরক্ষার চেষ্টা করেন। পরে তিনি পাশের এক বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান মাহবুব আলম।
আহতদের মধ্যে দুজন ছাত্র। তাঁরা হলেন, মাজেদুর রহমান রুদ্র (২৪) ও সিমান্ত (২২)। তারা গাজীপুর রয়েল নার্সিং কলেজের ছাত্র। গাজীপুর মহানগরীর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন তাঁরা। অপর আহত ব্যক্তি রাইড শেয়ারের মোটরসাইকেল চালক মোজাম্মেল হক (৪৫)।
এদের মধ্যে মাজেদুর রহমান গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তিনি গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার সদর ইউনিয়নের বর্জনা গ্রামের সাদেক মিয়ার ছেলে।
মাজেদুর রহমান বলেন, ‘রাতের শিফটে গত রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন শেষে আমরা ৫-৬ জন ছাত্র বন্ধু ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এ সময় একটি জিপ গাড়ি সাইরেন বাজিয়ে ও লাল-নীল বাতি জ্বালিয়ে অনেক দ্রুত গতিতে যাওয়ার সময় থামার সংকেত দেই। চালক গাড়ি থামালে আমরা পরিচয়পত্র দেখাই। চালকের পরিচয়, কোথা থেকে আসছে, কোথায় যাবে এসব জানতে চাই। জবাবে গাড়টির চালক নিজেকে এনটিভির সাংবাদিক পরিচয় দেন। এত দামি গাড়ি এবং গাড়িতে সাইরেন থাকায় সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করি।’
তিনি বলেন, ‘এ সময় চালক হঠাৎ আমাদের এক শিক্ষার্থীর পায়ের ওপর দিয়ে চাকা উঠিয়ে দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। এ সময়ে অন্য শিক্ষার্থীরা পাশের দাঁড়িয়ে থাকা রাইড শেয়ারের এক মোটরসাইকেল চালককে অনুরোধ করে ওই জিপ গাড়ির পিছু নেয়। গাজীপুর মহানগরীর তারগাছ এলাকায় তায়রুন্নেছা মেডিকেলের সামনে গাড়ির চালক আবারও মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এতে মোটরসাইকেলটি জিপের নিচে চাপা পড়ে ও যাত্রীরা ছিটকে পড়ে। পরে আশপাশের জনতা গাড়িটিকে আটক করে। পরে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়রা গাড়ি তল্লাশি শুরু করলে চালকের আসনে থাকা ব্যক্তি আমাদের লক্ষ করে কয়েক রাউন্ড গুলি করে দৌড়ে পালিয়ে যায়।’
মাজেদুর বলেন, ‘পড়ে গিয়ে আমি ও আমার বন্ধু গুরুতর আহত হয়েছি। একটি গুলি আমার পেটের চামড়া ঘেঁষে চলে যায়। এতে চামড়া পুড়ে গেছে। আমি অল্পের জন্য জীবনে রক্ষা পেয়েছি। তিনি নিজের আসল পরিচয় দিলে কোনো সমস্যাই ছিল না।’
পুলিশ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, রোববার সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা এলাকায় তার শ্বশুরের জানাজায় অংশ নিয়ে ঢাকায় কর্মস্থলে ফিরছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের চান্দনা-চৌরাস্তা এলাকায় কয়েকজন যুবক গাড়ির গতি রোধ করেন। এ সময় যুবকেরা তার গাড়ির কাগজ দেখতে চাইলে দেখান। তারপরও তল্লাশি করার কথা বলে তারা তাকে গাড়ি থেকে নামতে বলেন। তখন তিনি একজনের হাতে ধারালো অস্ত্র দেখতে পান। এত রাতে শিক্ষার্থীর পরিচয়ে ডাকাতির চেষ্টা করা হচ্ছে ভেবে গাড়ি না থামিয়ে নেমে ঢাকার উদ্দেশে দ্রুত ওই এলাকা ত্যাগ করে যান।
সাইফুল ইসলাম আরও জানান, পরে গাজীপুর মহানগরীর বড়বাড়ি এলাকা পর্যন্ত গেলে দুটি বাইক তার গাড়ি গতিরোধের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে গাড়ির পেছনের গ্লাসে হামলা করে। এ সময় দ্রুত গাড়ি চালানোর চেষ্টা করলে ধারালো কিছু দিয়ে চাকায় আঘাত করে। এতে গাড়ির চাকা পাংচার হয়ে সামনে থাকা বাইকে ধাক্কা লাগে। এ অবস্থায় সঙ্গে থাকা পিস্তল দিয়ে একটি ফাঁকা গুলি করেন; গাড়িটি রাস্তায় রেখে পাশে এক বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে আত্মরক্ষা করেন। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
গাড়িতে বেসরকারি চ্যানেলের স্টিকার ব্যবহারের বিষয়ে তিনি দাবি করেন, সম্প্রতি পুলিশের প্রতি জনরোষ ঠেকাতে আত্মরক্ষার জন্য গাড়িতে এনটিভির স্টিকার ব্যবহার করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার মাহবুব আলম বলেন, ‘সাইফুল ইসলাম ধারণা করেন, শিক্ষার্থীদের পরিচয় দিয়ে হয়তো ডাকাতি করছে। তাই ভয় পেয়ে গাড়ি নিয়ে দ্রুত চলে যান। এ সময়ে তারা একটি মোটরসাইকেল নিয়ে তারগাছ এলাকায় ফের পুলিশের গাড়িটি ব্যারিকেড দেয়। এতে তিনি ভয় পেয়ে তার ব্যক্তিগত পিস্তল দিয়ে এক রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে গাড়ি ফেলে রেখেই দৌড়ে পাশের এক বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। ভোরে তিনি ফোন করে আমাদের ঘটনার বিস্তারিত জানান।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুনেছি এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন। তারা হাসপাতালে ভর্তি আছেন। আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখছি তারা শিক্ষার্থী ছিল কিনা। ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গভীর রাতে সাইরেন বাজিয়ে চলা একটি গাড়িতে তল্লাশির চেষ্টা করে সড়কে দায়িত্বরত শিক্ষার্থীর। এ সময় ফাঁকা গুলি করে পালিয়ে যান গাড়িটিতে থাকা পুলিশের এক কর্মকর্তা। খবর পেয়ে পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্ধার করা হয়। এদিকে সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যরা গাড়িটি এবং এর ভেতর থেকে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের স্টিকার, আট রাউন্ড গুলিসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত রোববার রাত সাড়ে ৩ টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায়। শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন, পালানোর সময় শিক্ষার্থীদের বহন করা একটি মোটরসাইকেলকে গাড়িটি চাপা দিলে তিনজন আহত হয়েছেন।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার মাহবুব আলম বলেন, পালিয়ে যাওয়া পুলিশ কর্মকর্তার নাম মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটে সহকারী পুলিশ কমিশনার হিসেবে কর্মরত আছেন।
মাহবুব আলম ওই পুলিশ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আরও বলেন, সাইফুল ইসলাম ময়মনসিংহ এলাকা থেকে রোববার গভীর রাতে নিজের জিপে করে কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার জন্য ঢাকায় যাচ্ছিলেন। গাজীপুরে গভীর রাতে মহাসড়কে তার গাড়িকে আটকানোর চেষ্টা করায় তিনি ডাকাত ভেবে ফাঁকা গুলি ছুড়ে আত্মরক্ষার চেষ্টা করেন। পরে তিনি পাশের এক বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান মাহবুব আলম।
আহতদের মধ্যে দুজন ছাত্র। তাঁরা হলেন, মাজেদুর রহমান রুদ্র (২৪) ও সিমান্ত (২২)। তারা গাজীপুর রয়েল নার্সিং কলেজের ছাত্র। গাজীপুর মহানগরীর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন তাঁরা। অপর আহত ব্যক্তি রাইড শেয়ারের মোটরসাইকেল চালক মোজাম্মেল হক (৪৫)।
এদের মধ্যে মাজেদুর রহমান গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তিনি গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার সদর ইউনিয়নের বর্জনা গ্রামের সাদেক মিয়ার ছেলে।
মাজেদুর রহমান বলেন, ‘রাতের শিফটে গত রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন শেষে আমরা ৫-৬ জন ছাত্র বন্ধু ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এ সময় একটি জিপ গাড়ি সাইরেন বাজিয়ে ও লাল-নীল বাতি জ্বালিয়ে অনেক দ্রুত গতিতে যাওয়ার সময় থামার সংকেত দেই। চালক গাড়ি থামালে আমরা পরিচয়পত্র দেখাই। চালকের পরিচয়, কোথা থেকে আসছে, কোথায় যাবে এসব জানতে চাই। জবাবে গাড়টির চালক নিজেকে এনটিভির সাংবাদিক পরিচয় দেন। এত দামি গাড়ি এবং গাড়িতে সাইরেন থাকায় সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করি।’
তিনি বলেন, ‘এ সময় চালক হঠাৎ আমাদের এক শিক্ষার্থীর পায়ের ওপর দিয়ে চাকা উঠিয়ে দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। এ সময়ে অন্য শিক্ষার্থীরা পাশের দাঁড়িয়ে থাকা রাইড শেয়ারের এক মোটরসাইকেল চালককে অনুরোধ করে ওই জিপ গাড়ির পিছু নেয়। গাজীপুর মহানগরীর তারগাছ এলাকায় তায়রুন্নেছা মেডিকেলের সামনে গাড়ির চালক আবারও মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এতে মোটরসাইকেলটি জিপের নিচে চাপা পড়ে ও যাত্রীরা ছিটকে পড়ে। পরে আশপাশের জনতা গাড়িটিকে আটক করে। পরে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়রা গাড়ি তল্লাশি শুরু করলে চালকের আসনে থাকা ব্যক্তি আমাদের লক্ষ করে কয়েক রাউন্ড গুলি করে দৌড়ে পালিয়ে যায়।’
মাজেদুর বলেন, ‘পড়ে গিয়ে আমি ও আমার বন্ধু গুরুতর আহত হয়েছি। একটি গুলি আমার পেটের চামড়া ঘেঁষে চলে যায়। এতে চামড়া পুড়ে গেছে। আমি অল্পের জন্য জীবনে রক্ষা পেয়েছি। তিনি নিজের আসল পরিচয় দিলে কোনো সমস্যাই ছিল না।’
পুলিশ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, রোববার সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা এলাকায় তার শ্বশুরের জানাজায় অংশ নিয়ে ঢাকায় কর্মস্থলে ফিরছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের চান্দনা-চৌরাস্তা এলাকায় কয়েকজন যুবক গাড়ির গতি রোধ করেন। এ সময় যুবকেরা তার গাড়ির কাগজ দেখতে চাইলে দেখান। তারপরও তল্লাশি করার কথা বলে তারা তাকে গাড়ি থেকে নামতে বলেন। তখন তিনি একজনের হাতে ধারালো অস্ত্র দেখতে পান। এত রাতে শিক্ষার্থীর পরিচয়ে ডাকাতির চেষ্টা করা হচ্ছে ভেবে গাড়ি না থামিয়ে নেমে ঢাকার উদ্দেশে দ্রুত ওই এলাকা ত্যাগ করে যান।
সাইফুল ইসলাম আরও জানান, পরে গাজীপুর মহানগরীর বড়বাড়ি এলাকা পর্যন্ত গেলে দুটি বাইক তার গাড়ি গতিরোধের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে গাড়ির পেছনের গ্লাসে হামলা করে। এ সময় দ্রুত গাড়ি চালানোর চেষ্টা করলে ধারালো কিছু দিয়ে চাকায় আঘাত করে। এতে গাড়ির চাকা পাংচার হয়ে সামনে থাকা বাইকে ধাক্কা লাগে। এ অবস্থায় সঙ্গে থাকা পিস্তল দিয়ে একটি ফাঁকা গুলি করেন; গাড়িটি রাস্তায় রেখে পাশে এক বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে আত্মরক্ষা করেন। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
গাড়িতে বেসরকারি চ্যানেলের স্টিকার ব্যবহারের বিষয়ে তিনি দাবি করেন, সম্প্রতি পুলিশের প্রতি জনরোষ ঠেকাতে আত্মরক্ষার জন্য গাড়িতে এনটিভির স্টিকার ব্যবহার করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার মাহবুব আলম বলেন, ‘সাইফুল ইসলাম ধারণা করেন, শিক্ষার্থীদের পরিচয় দিয়ে হয়তো ডাকাতি করছে। তাই ভয় পেয়ে গাড়ি নিয়ে দ্রুত চলে যান। এ সময়ে তারা একটি মোটরসাইকেল নিয়ে তারগাছ এলাকায় ফের পুলিশের গাড়িটি ব্যারিকেড দেয়। এতে তিনি ভয় পেয়ে তার ব্যক্তিগত পিস্তল দিয়ে এক রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে গাড়ি ফেলে রেখেই দৌড়ে পাশের এক বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। ভোরে তিনি ফোন করে আমাদের ঘটনার বিস্তারিত জানান।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুনেছি এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন। তারা হাসপাতালে ভর্তি আছেন। আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখছি তারা শিক্ষার্থী ছিল কিনা। ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বাসচাপায় মো. ফটিক ইসলাম (৩৫) নামে পথচারী এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বাড়বকুণ্ড বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোকন চন্দ্র ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
৩০ মিনিট আগেকক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত সোয়া দশটার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার উত্তর হারবাং এলাকার আজিজনগর নুরু চেয়ারম্যান ঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনায় ঘটে। নিহত দুজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
৪২ মিনিট আগেরাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
৯ ঘণ্টা আগে