নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানায় হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
এদিন মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন রয়েল রিসোর্টের পাবলিক রিলেশন অফিসার জাকির হোসেন ও স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী নূর নবী জনি। পরে আদালত পরবর্তী শুনানির জন্য ১০ সেপ্টেম্বর ধার্য করেন। মামলায় এখন পর্যন্ত ২৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি রকিব উদ্দিন আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ (মঙ্গলবার) মামুনুল হকের বিরুদ্ধে একজন সাংবাদিক ও রিসোর্টের কর্মকর্তা সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন মামুনুল হক ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।
তবে মামুনুল হকের আইনজীবী ওমর ফারুক নয়ন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাক্ষীরা যে সাক্ষ্য দিয়েছেন তাতে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণ হয় না। সাক্ষীদের জবানবন্দির সঙ্গে বর্তমান সাক্ষ্যের মিল নেই। তাঁরা আমাদের অনেক প্রশ্নেরই সদুত্তর দিতে পারেননি।’
নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল সাড়ে ৯টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে হেফাজত নেতা মামুনুল হককে কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। আদালতের বিচারিক কার্যক্রম শেষে তাঁকে আবার কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল সোনারগাঁওয়ে রয়েল রিসোর্টে মামুনুল হক অবস্থান করলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তাঁকে ঘেরাও করেন। এ সময় মামুনুল হক তাঁর সঙ্গে থাকা নারীকে দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করেন। ঘটনার পরপরই হেফাজতের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা গিয়ে রিসোর্ট ভাঙচুর করেন এবং তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। পরে ১৮ এপ্রিল পুলিশ মামুনুল হককে মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করে। একই মাসে মামুনুল হকের কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানায় হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
এদিন মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন রয়েল রিসোর্টের পাবলিক রিলেশন অফিসার জাকির হোসেন ও স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী নূর নবী জনি। পরে আদালত পরবর্তী শুনানির জন্য ১০ সেপ্টেম্বর ধার্য করেন। মামলায় এখন পর্যন্ত ২৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি রকিব উদ্দিন আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ (মঙ্গলবার) মামুনুল হকের বিরুদ্ধে একজন সাংবাদিক ও রিসোর্টের কর্মকর্তা সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন মামুনুল হক ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।
তবে মামুনুল হকের আইনজীবী ওমর ফারুক নয়ন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাক্ষীরা যে সাক্ষ্য দিয়েছেন তাতে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণ হয় না। সাক্ষীদের জবানবন্দির সঙ্গে বর্তমান সাক্ষ্যের মিল নেই। তাঁরা আমাদের অনেক প্রশ্নেরই সদুত্তর দিতে পারেননি।’
নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল সাড়ে ৯টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে হেফাজত নেতা মামুনুল হককে কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। আদালতের বিচারিক কার্যক্রম শেষে তাঁকে আবার কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল সোনারগাঁওয়ে রয়েল রিসোর্টে মামুনুল হক অবস্থান করলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তাঁকে ঘেরাও করেন। এ সময় মামুনুল হক তাঁর সঙ্গে থাকা নারীকে দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করেন। ঘটনার পরপরই হেফাজতের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা গিয়ে রিসোর্ট ভাঙচুর করেন এবং তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। পরে ১৮ এপ্রিল পুলিশ মামুনুল হককে মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করে। একই মাসে মামুনুল হকের কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
পদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৭ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১৫ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
১৭ মিনিট আগেব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৩৭ মিনিট আগে