প্রতিনিধি, সখীপুর, টাঙ্গাইল
দুটি ছানা প্রসব করার পরপরই মারা যায় মা বিড়ালটি। অযত্নে ও না খেয়ে মারা যায় একটি ছানা। অন্যটি কোনোরকম বেঁচে ছিল। এই দেখে মাতৃত্ব জেগে ওঠে এক কুকুরের। কুকুরের দুধ খেয়ে মাতৃস্নেহে বড় হচ্ছে সেই বিড়াল ছানা।
এমন ঘটনা ঘটেছে টাঙ্গাইল জেলার সখীপুরে কাকড়াজান ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে। ঘটনাটি স্বচক্ষে দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছে বিভিন্ন এলাকার মানুষ। স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক আশিষ চন্দ্র বর্মনের বাড়িতে সব সময়ই লেগে থাকছে মানুষের সমাগম। এই বাড়িতেই থাকছে মা কুকুর ও বিড়াল ছানাটি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আশিষ চন্দ্র বর্মনের বাড়ির একটি মা বিড়াল দুটি ছানা প্রসব করার পর মারা যায়। এরপর অযত্ন অবহেলা ও দুধের অভাবে একটি ছানা মারা যায়। অন্য ছানাটি কোনো রকম বেঁচে থাকে। ধীরে ধীরে ছানাটির সঙ্গে সখ্য তৈরি হয় বাড়ির একটি মা কুকুরের। কুকুরটি বিড়াল ছানাটিকে মাতৃস্নেহে দুধ খাওয়ানো শুরু করে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মা হারা বিড়াল ছানাকে একটি কুকুর দুধ খাওয়াচ্ছে। ছানাটিকে মমতা দিয়ে আঁকড়ে ধরে রেখেছে কুকুরটি।
আশিষ চন্দ্র বলেন, ‘মমতাময়ী কুকুরটা অনেক দিন যাবৎ এভাবেই বিড়াল ছানাটাকে বুকের দুধ দিয়ে আসছে। এতে ধীরে ধীরে বেড়ে উঠছে বিড়াল ছানাটি।
স্থানীয়দের কাছে এ এক আশ্চর্য ঘটনা! ইউপি সদস্য দেলোয়ার হোসেন বলেন, ঘটনাটি প্রথমে বিশ্বাসই হয়নি। পরে আমি নিজে ওই বাড়িতে গিয়ে দেখেছি। ইউপি চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম বিদ্যুৎ বলেন, ‘কুকুর–বিড়ালের মধুর সম্পর্কের এমন ঘটনা বিরল। এ থেকে আমাদের অনেক কিছুই শেখার আছে।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবদুল জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিড়াল ও কুকুরের মধ্যে সব সময় ঝগড়াটে সম্পর্ক থাকে। সেক্ষেত্রে এই ঘটনাটি তার ব্যতিক্রম। কুকুর ওই বিড়াল ছানাটিকে যেভাবে মাতৃস্নেহ দিয়ে দুধ খাওয়াচ্ছে, তা সত্যিই অবাক করার বিষয়।
দুটি ছানা প্রসব করার পরপরই মারা যায় মা বিড়ালটি। অযত্নে ও না খেয়ে মারা যায় একটি ছানা। অন্যটি কোনোরকম বেঁচে ছিল। এই দেখে মাতৃত্ব জেগে ওঠে এক কুকুরের। কুকুরের দুধ খেয়ে মাতৃস্নেহে বড় হচ্ছে সেই বিড়াল ছানা।
এমন ঘটনা ঘটেছে টাঙ্গাইল জেলার সখীপুরে কাকড়াজান ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে। ঘটনাটি স্বচক্ষে দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছে বিভিন্ন এলাকার মানুষ। স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক আশিষ চন্দ্র বর্মনের বাড়িতে সব সময়ই লেগে থাকছে মানুষের সমাগম। এই বাড়িতেই থাকছে মা কুকুর ও বিড়াল ছানাটি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আশিষ চন্দ্র বর্মনের বাড়ির একটি মা বিড়াল দুটি ছানা প্রসব করার পর মারা যায়। এরপর অযত্ন অবহেলা ও দুধের অভাবে একটি ছানা মারা যায়। অন্য ছানাটি কোনো রকম বেঁচে থাকে। ধীরে ধীরে ছানাটির সঙ্গে সখ্য তৈরি হয় বাড়ির একটি মা কুকুরের। কুকুরটি বিড়াল ছানাটিকে মাতৃস্নেহে দুধ খাওয়ানো শুরু করে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মা হারা বিড়াল ছানাকে একটি কুকুর দুধ খাওয়াচ্ছে। ছানাটিকে মমতা দিয়ে আঁকড়ে ধরে রেখেছে কুকুরটি।
আশিষ চন্দ্র বলেন, ‘মমতাময়ী কুকুরটা অনেক দিন যাবৎ এভাবেই বিড়াল ছানাটাকে বুকের দুধ দিয়ে আসছে। এতে ধীরে ধীরে বেড়ে উঠছে বিড়াল ছানাটি।
স্থানীয়দের কাছে এ এক আশ্চর্য ঘটনা! ইউপি সদস্য দেলোয়ার হোসেন বলেন, ঘটনাটি প্রথমে বিশ্বাসই হয়নি। পরে আমি নিজে ওই বাড়িতে গিয়ে দেখেছি। ইউপি চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম বিদ্যুৎ বলেন, ‘কুকুর–বিড়ালের মধুর সম্পর্কের এমন ঘটনা বিরল। এ থেকে আমাদের অনেক কিছুই শেখার আছে।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবদুল জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিড়াল ও কুকুরের মধ্যে সব সময় ঝগড়াটে সম্পর্ক থাকে। সেক্ষেত্রে এই ঘটনাটি তার ব্যতিক্রম। কুকুর ওই বিড়াল ছানাটিকে যেভাবে মাতৃস্নেহ দিয়ে দুধ খাওয়াচ্ছে, তা সত্যিই অবাক করার বিষয়।
আয়শা আক্তার আঁখি এ পর্যন্ত তিনি ৫ শতাধিক গয়না তৈরি করেছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে কানের দুল, গলার সেট, মালা, চুড়িসহ নানা ধরনের গয়না। মাটির গয়নায় নান্দনিক ডিজাইন ও কারুকাজ যুক্ত করে সেগুলি তৈরি করেন তিনি। শুরুতে তেমন সাড়া না পেলেও এখন তাঁর তৈরি গয়নাগুলো অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে এবং ক্রেতারা নতুন অর্ডার...
৫ মিনিট আগেগতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্বাসনালিসহ হান্নানের শরীরে ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছ
২৯ মিনিট আগেঅভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৭ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগে