নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে কিশোর গ্যাং পরিচালনাকারীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা ডায়মন্ড ও দে ধাক্কা নামের কিশোর গ্যাং পরিচালনা করেন। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর আদাবরের মোহাম্মদিয়া হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. জুলফিকার আলী (৩৭), মো. হারুন অর রশিদ (৩৮), মো. শামছুদ্দিন ব্যাপারী (৪৮), কৃষ্ণ চন্দ্র দাস (২৮) ও মো. সুরুজ মিয়া (৩৯)।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়।
আজ শনিবার রাজধানীর টিকাটুলির র্যাব-৩ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির অধিনায়ক (সিও) লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এসব তথ্য জানান।
আরিফ মহিউদ্দিন বলেন, মোহাম্মদপুরে বেশ কিছু কিশোর গ্যাং সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে জুলফিকারের নেতৃত্বে ডায়মন্ড এবং দে ধাক্কা নামে দুটি কিশোর গ্যাং পরিচালিত হতো। গ্যাং পরিচালনা করার জন্য হারুন, শামছুদ্দিন ব্যাপারী, কৃষ্ণ চন্দ্র দাস ও সুরুজ মিয়া সহযোগিতা করেন। জুলফিকার ডায়মন্ড এবং দে ধাক্কা গ্রুপের কিশোর গ্যাংয়ের কাছে দেশি-বিদেশি পিস্তল ও বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র সরবরাহ করেন। আধিপত্য বিস্তারের জন্য কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের অস্ত্র সরবরাহ করে এলাকায় ভীতিকর পরিবেশের সৃষ্টি করেন। এ ছাড়া তাঁরা মাদক ক্রয়-বিক্রয় ও সেবন, চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতেন। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পর তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আরিফ মহিউদ্দিন আরও বলেন, জুলফিকার এর আগে একাধিকবার কারাগারে যান। কারাগারে পরিচয় হয় হারুনের সঙ্গে। জামিনে মুক্ত হয়ে হারুনের সঙ্গে তিনি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বসবাস করেন। এলাকায় মাদক সেবনের আড্ডায় কৃষ্ণ, শামছুদ্দিন, সুরুজসহ বেশ কিছু মাদকসেবী যুবকের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এরপর তিনি কিশোর গ্যাং সদস্যদের নেতৃত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করেন। ২০২২ সালে কিশোর গ্যাংদের নিয়ে ডায়মন্ড নামের কিশোর গ্যাং তৈরি করেন। এরপর আরেকটি কিশোর গ্যাং বাহিনী তৈরি করে সেটার নাম দেন দে ধাক্কা। তাঁদের দিয়ে এলাকায় নানা অপরাধ কার্যক্রম করাতেন।
তিনি বলেন, জুলফিকারের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। এ ছাড়া গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আজ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে কিশোর গ্যাং পরিচালনাকারীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা ডায়মন্ড ও দে ধাক্কা নামের কিশোর গ্যাং পরিচালনা করেন। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর আদাবরের মোহাম্মদিয়া হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. জুলফিকার আলী (৩৭), মো. হারুন অর রশিদ (৩৮), মো. শামছুদ্দিন ব্যাপারী (৪৮), কৃষ্ণ চন্দ্র দাস (২৮) ও মো. সুরুজ মিয়া (৩৯)।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়।
আজ শনিবার রাজধানীর টিকাটুলির র্যাব-৩ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির অধিনায়ক (সিও) লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এসব তথ্য জানান।
আরিফ মহিউদ্দিন বলেন, মোহাম্মদপুরে বেশ কিছু কিশোর গ্যাং সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে জুলফিকারের নেতৃত্বে ডায়মন্ড এবং দে ধাক্কা নামে দুটি কিশোর গ্যাং পরিচালিত হতো। গ্যাং পরিচালনা করার জন্য হারুন, শামছুদ্দিন ব্যাপারী, কৃষ্ণ চন্দ্র দাস ও সুরুজ মিয়া সহযোগিতা করেন। জুলফিকার ডায়মন্ড এবং দে ধাক্কা গ্রুপের কিশোর গ্যাংয়ের কাছে দেশি-বিদেশি পিস্তল ও বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র সরবরাহ করেন। আধিপত্য বিস্তারের জন্য কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের অস্ত্র সরবরাহ করে এলাকায় ভীতিকর পরিবেশের সৃষ্টি করেন। এ ছাড়া তাঁরা মাদক ক্রয়-বিক্রয় ও সেবন, চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতেন। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পর তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আরিফ মহিউদ্দিন আরও বলেন, জুলফিকার এর আগে একাধিকবার কারাগারে যান। কারাগারে পরিচয় হয় হারুনের সঙ্গে। জামিনে মুক্ত হয়ে হারুনের সঙ্গে তিনি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বসবাস করেন। এলাকায় মাদক সেবনের আড্ডায় কৃষ্ণ, শামছুদ্দিন, সুরুজসহ বেশ কিছু মাদকসেবী যুবকের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এরপর তিনি কিশোর গ্যাং সদস্যদের নেতৃত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করেন। ২০২২ সালে কিশোর গ্যাংদের নিয়ে ডায়মন্ড নামের কিশোর গ্যাং তৈরি করেন। এরপর আরেকটি কিশোর গ্যাং বাহিনী তৈরি করে সেটার নাম দেন দে ধাক্কা। তাঁদের দিয়ে এলাকায় নানা অপরাধ কার্যক্রম করাতেন।
তিনি বলেন, জুলফিকারের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। এ ছাড়া গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আজ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
২৮ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে