নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানার বাসায় এক নারীকে হেনস্তা ও হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারী।
আজ বৃহস্পতিবার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন শেরেবাংলা নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহাদ আলী।
জিডিতে ওই নারী অভিযোগ করেন, গত ৩ মার্চ সকালে সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানার ঢাকার ন্যাম ভবনের বাসায় রানার বড় মেয়ে জান্নাতুল তাসনুভা খান রক্তিম (২৫) ওই নারীকে যেতে বলেন। ওইদিনই রাত ৮টায় ন্যাম ভবনের বাসায় যান ওই নারী ও তার স্বামী।
তিনি অভিযোগ করেন, তাকে বাসার ভেতরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এমপি রানার বড় মেয়ে জান্নাতুল তাসনুভা খান রক্তিম ও ছোট মেয়ে জান্নাতুল মাওয়া খান সুমাইয়া (১৮), ছেলে ওমর ফারুক (২০) ও এমপি রানার স্ত্রী ফরিদা রহমান খান (৫০) ওই নারীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এ সময় তাদেরকে শান্ত করার চেষ্টা করলে তারা ওই নারীকে কিলঘুষি মারে। তখন তার মোবাইল ফোন পড়ে যায়। এ সময় তারা ওই নারী ও তার পরিবারের সদস্যদের মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
পরে তার মোবাইল ফোন ফেরত পাওয়ার ব্যবস্থাসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও ভবিষ্যতে নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন তিনি।
এ বিষয়ে ওই নারীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। জিডি বিষয়ে জানতে চাইলে শেরেবাংলা নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহাদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। পরে সেটা মীমাংসা হয়ে যায়। আমাদেরকে মীমাংসার বিষয় জানানোর পর আমরা আর তদন্তের বিষয়ে এগুইনি।’
এ ঘটনার বিষয়ে জানতে একাধিকবার সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানাকে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে মোবাইলে বাসায় ডেকে নিয়ে নারীকে হেনস্তা ও হত্যার হুমকির বিষয়ে করা জিডির বিষয়ে জানতে খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, নানা কর্মকাণ্ডের জন্য আলোচিত ও সমালোচিত টাঙ্গাইল-৩ আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা। জেলা আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি রানা। বিচারাধীন এ মামলায় ইতিমধ্যে প্রায় দুই বছর কারাভোগ করেছেন তিনি।
ওই ঘটনায় তিনি ও তার তিন ভাইকে টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। ফলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করে জয়ী হন।
এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে রিভলবার ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি, রাজনীতিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মানহানিসহ নানা ঘটনায় বিতর্কিত হয়েছেন রানা।
টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানার বাসায় এক নারীকে হেনস্তা ও হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারী।
আজ বৃহস্পতিবার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন শেরেবাংলা নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহাদ আলী।
জিডিতে ওই নারী অভিযোগ করেন, গত ৩ মার্চ সকালে সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানার ঢাকার ন্যাম ভবনের বাসায় রানার বড় মেয়ে জান্নাতুল তাসনুভা খান রক্তিম (২৫) ওই নারীকে যেতে বলেন। ওইদিনই রাত ৮টায় ন্যাম ভবনের বাসায় যান ওই নারী ও তার স্বামী।
তিনি অভিযোগ করেন, তাকে বাসার ভেতরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এমপি রানার বড় মেয়ে জান্নাতুল তাসনুভা খান রক্তিম ও ছোট মেয়ে জান্নাতুল মাওয়া খান সুমাইয়া (১৮), ছেলে ওমর ফারুক (২০) ও এমপি রানার স্ত্রী ফরিদা রহমান খান (৫০) ওই নারীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এ সময় তাদেরকে শান্ত করার চেষ্টা করলে তারা ওই নারীকে কিলঘুষি মারে। তখন তার মোবাইল ফোন পড়ে যায়। এ সময় তারা ওই নারী ও তার পরিবারের সদস্যদের মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
পরে তার মোবাইল ফোন ফেরত পাওয়ার ব্যবস্থাসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও ভবিষ্যতে নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন তিনি।
এ বিষয়ে ওই নারীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। জিডি বিষয়ে জানতে চাইলে শেরেবাংলা নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহাদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছে। পরে সেটা মীমাংসা হয়ে যায়। আমাদেরকে মীমাংসার বিষয় জানানোর পর আমরা আর তদন্তের বিষয়ে এগুইনি।’
এ ঘটনার বিষয়ে জানতে একাধিকবার সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানাকে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে মোবাইলে বাসায় ডেকে নিয়ে নারীকে হেনস্তা ও হত্যার হুমকির বিষয়ে করা জিডির বিষয়ে জানতে খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, নানা কর্মকাণ্ডের জন্য আলোচিত ও সমালোচিত টাঙ্গাইল-৩ আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা। জেলা আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি রানা। বিচারাধীন এ মামলায় ইতিমধ্যে প্রায় দুই বছর কারাভোগ করেছেন তিনি।
ওই ঘটনায় তিনি ও তার তিন ভাইকে টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। ফলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করে জয়ী হন।
এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে রিভলবার ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি, রাজনীতিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মানহানিসহ নানা ঘটনায় বিতর্কিত হয়েছেন রানা।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে প্রায় এক একর পাহাড়ি জায়গা উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার নগরীর আকবরশাহ উত্তর লেকসিটি, সুপারিবাগান ও ইসলামাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে এসব বসতি উচ্ছেদ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে