নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের গুঞ্জন উঠেছে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দিনের নামে। একই আসনে তাঁর ছেলে মোহাম্মদ কায়সারের মনোনয়নপত্র কেনার তথ্য পাওয়া গেছে। আজ সোমবার এমনই তথ্য জানিয়েছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ইস্তাফিজুল হক আকন্দ।
নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, গতকাল রোববার বিকেলে গিয়াস উদ্দিন ও তাঁর ছেলের পক্ষে একজন প্রতিনিধি এসে মনোনয়নপত্র নিয়ে গেছেন। এই আসনে আওয়ামী লীগ থেকে শামীম ওসমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনজন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
তবে গিয়াস উদ্দিন নিজের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সংবাদ অস্বীকার করে সামাজিক যোগাযোগ এবং গণমাধ্যমে বিবৃতি পাঠিয়েছেন।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের বিষয়ে গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘এটা সত্য নয়। কেউ আমাদের নাম ব্যবহার করে এই কাজ করে থাকতে পারে। মনোনয়ন কিনলে আমি আপনাদের (সংবাদকর্মী) সামনেই কিনে নিয়ে আসব।’
তাঁর পক্ষ থেকে পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না, নির্বাচন অফিস থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন সংগ্রহের মিথ্যা তথ্যের নিন্দা জানাই। সরকারি দলের কতিপয় গোষ্ঠীর যোগসাজশে এই তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এই ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই।’
গিয়াস উদ্দিন আরও বলেন, ‘আমাকে এবং আমার পরিবারকে হেয় করার উদ্দেশ্যেই এমন তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। আমি বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য, নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি এবং সাবেক সংসদ সদস্য। আমার দলের সিদ্ধান্তের বাইরে আমি কেন, আমাদের দলের প্রতি আনুগত্য করা কোনো নেতা-কর্মীই যাবে না। কতিপয় গোষ্ঠী বা ব্যক্তি দলের মধ্যে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য আমার নামে নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার চেষ্টা করে থাকতে পারে বা করেও থাকতে পারে। এমন ঘটনা যদি ঘটে থাকে বা সামনে ঘটে তাহলে তা সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। এসবের সঙ্গে কখনই আমি বা আমার পরিবারের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বা থাকবেও না।’
গিয়াস উদ্দিন ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতি থেকে যাত্রা শুরু করেন। এরপর আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে আসেন। জনপ্রতিনিধি হিসেবে যাত্রা করেন মেম্বার পদ থেকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান, সবশেষ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালের নির্বাচনে তখনকার দাপুটে অবস্থানে থাকা শামীম ওসমানকে পরাজিত করেন তিনি, যা নিয়ে এখনো শামীম ও গিয়াসের মধ্যে দ্বৈরথ লেগেই থাকে।
গিয়াস উদ্দিন মনোনয়ন কেনার গুঞ্জনে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম আরাফাত বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু হবে ভেবে বিএনপির অনেকেই নির্বাচন করতে চায়। তারা তাদের দলীয় সিদ্ধান্তের কারণে পারছে না। এরই মধ্যে একটি একটি অংশ তৃণমূলে চলে এসেছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।’
তবে বিষয়টি ষড়যন্ত্র দাবি করে মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর সেন্টু বলেন, ‘শামীম ওসমানের লোকজন গিয়ে গিয়াস সাহেবের নামে মনোনয়ন তুলে আনতে পারে। এই ধরনের রাজনৈতিক নোংরামি এর আগেও আমরা দেখেছি। গিয়াস ভাই মনোনয়ন নেবেন এটা আমাদের বিশ্বাস হয় না।’
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের গুঞ্জন উঠেছে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দিনের নামে। একই আসনে তাঁর ছেলে মোহাম্মদ কায়সারের মনোনয়নপত্র কেনার তথ্য পাওয়া গেছে। আজ সোমবার এমনই তথ্য জানিয়েছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ইস্তাফিজুল হক আকন্দ।
নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, গতকাল রোববার বিকেলে গিয়াস উদ্দিন ও তাঁর ছেলের পক্ষে একজন প্রতিনিধি এসে মনোনয়নপত্র নিয়ে গেছেন। এই আসনে আওয়ামী লীগ থেকে শামীম ওসমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনজন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
তবে গিয়াস উদ্দিন নিজের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সংবাদ অস্বীকার করে সামাজিক যোগাযোগ এবং গণমাধ্যমে বিবৃতি পাঠিয়েছেন।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহের বিষয়ে গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘এটা সত্য নয়। কেউ আমাদের নাম ব্যবহার করে এই কাজ করে থাকতে পারে। মনোনয়ন কিনলে আমি আপনাদের (সংবাদকর্মী) সামনেই কিনে নিয়ে আসব।’
তাঁর পক্ষ থেকে পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না, নির্বাচন অফিস থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন সংগ্রহের মিথ্যা তথ্যের নিন্দা জানাই। সরকারি দলের কতিপয় গোষ্ঠীর যোগসাজশে এই তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এই ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই।’
গিয়াস উদ্দিন আরও বলেন, ‘আমাকে এবং আমার পরিবারকে হেয় করার উদ্দেশ্যেই এমন তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। আমি বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য, নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি এবং সাবেক সংসদ সদস্য। আমার দলের সিদ্ধান্তের বাইরে আমি কেন, আমাদের দলের প্রতি আনুগত্য করা কোনো নেতা-কর্মীই যাবে না। কতিপয় গোষ্ঠী বা ব্যক্তি দলের মধ্যে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য আমার নামে নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার চেষ্টা করে থাকতে পারে বা করেও থাকতে পারে। এমন ঘটনা যদি ঘটে থাকে বা সামনে ঘটে তাহলে তা সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। এসবের সঙ্গে কখনই আমি বা আমার পরিবারের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বা থাকবেও না।’
গিয়াস উদ্দিন ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতি থেকে যাত্রা শুরু করেন। এরপর আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে আসেন। জনপ্রতিনিধি হিসেবে যাত্রা করেন মেম্বার পদ থেকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান, সবশেষ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালের নির্বাচনে তখনকার দাপুটে অবস্থানে থাকা শামীম ওসমানকে পরাজিত করেন তিনি, যা নিয়ে এখনো শামীম ও গিয়াসের মধ্যে দ্বৈরথ লেগেই থাকে।
গিয়াস উদ্দিন মনোনয়ন কেনার গুঞ্জনে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম আরাফাত বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু হবে ভেবে বিএনপির অনেকেই নির্বাচন করতে চায়। তারা তাদের দলীয় সিদ্ধান্তের কারণে পারছে না। এরই মধ্যে একটি একটি অংশ তৃণমূলে চলে এসেছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।’
তবে বিষয়টি ষড়যন্ত্র দাবি করে মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর সেন্টু বলেন, ‘শামীম ওসমানের লোকজন গিয়ে গিয়াস সাহেবের নামে মনোনয়ন তুলে আনতে পারে। এই ধরনের রাজনৈতিক নোংরামি এর আগেও আমরা দেখেছি। গিয়াস ভাই মনোনয়ন নেবেন এটা আমাদের বিশ্বাস হয় না।’
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে