নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘বিদ্যমান মামলা জট কমানোর কোন জাদুর কাঠি আমার কাছে নেই। এটা নিয়ে অনেক চিন্তা করতে হবে এবং জজদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত না করে মামলার জট কমানো যাবে না।’
আজ রোববার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আয়োজিত জেলা ও দায়রা জজ এবং মহানগর দায়রা জজদের জন্য ২৫তম জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা। বিশেষ অতিথি ছিলেন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সরওয়ার।
জজদের উদ্দেশ্য করে মন্ত্রী বলেন, ‘মামলা জটের সংকট থেকে বের হওয়ার জন্য আপনাদের উদ্ভাবনী চিন্তা করা লাগবে। আপনারা প্ল্যান দেন, মামলা জট কমানোর জন্য যদি আইনের কোনো ধারাও পরিবর্তন করা লাগে তা আমরা করব।’ তিনি বলেন, একটা জেলায় অতিরিক্ত জেলা জজ, যুগ্ম জেলা জজ আছে, সিনিয়র সহকারী জজ আছে আরও অনেক কিছুই আছে। কিন্তু যখন মামলা জটের প্রসঙ্গ আসে তার দায়ভার পড়ে জেলা জজদের ওপর, অন্যদের কথা আর বলা হয় না। কারণ জজেরা নেতৃস্থানীয়।
মন্ত্রী বলেন, যদি ১৯৯১ সালে ৩০ জন জজের স্থলে ৫০ জন করা হতো, ১০০ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট জজের পোস্টকে সারেন্ডার করে প্রমোশন নেওয়া না হতো তাহলে আজকের সমস্যা অনেক কম হতো। এখন মানুষ বিচার পায় না কিন্তু মানুষ বিচার চায়। যদি বিচার না পায় মানুষ হাহাকার করবে।
দেশের সব পর্যায়ে ডিজিটালাইজেশনের কথা উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘ডিজিটালাইজেশন হচ্ছে সবকিছু। ই-ফাইল, ই-নথি দিয়েই সবকিছু হচ্ছে এখন। তবে ডিজিটালাইজেশনের সুফল আমরা ভোগ করলেও এর অনেক কুফল আছে। এর ফলে আমাদের সাইবার ক্রাইম মোকাবিলা করতে হবে। এ জন্যই আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করতে হয়েছে। মনে রাখতে হবে বাকস্বাধীনতা বা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা রোধ করতে আমরা এ আইন করিনি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে গোলাম সরওয়ার বলেন, বিচারপ্রার্থীদের ভোগান্তি কমাতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। মামলার দ্রুত ও কার্যকর নিষ্পত্তির জন্য আইন ও বিচার বিভাগ প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে নতুন পদ সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া বিচার বিভাগের সব পর্যায়ে প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করতে দেশে একটি বিশ্বমানের জুডিশিয়ারি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এ সময় দায়রা জজদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গ্রহণের পাশাপাশি নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কেও দায়বদ্ধ থাকার আহ্বান জানান সচিব।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘বিদ্যমান মামলা জট কমানোর কোন জাদুর কাঠি আমার কাছে নেই। এটা নিয়ে অনেক চিন্তা করতে হবে এবং জজদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত না করে মামলার জট কমানো যাবে না।’
আজ রোববার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আয়োজিত জেলা ও দায়রা জজ এবং মহানগর দায়রা জজদের জন্য ২৫তম জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা। বিশেষ অতিথি ছিলেন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সরওয়ার।
জজদের উদ্দেশ্য করে মন্ত্রী বলেন, ‘মামলা জটের সংকট থেকে বের হওয়ার জন্য আপনাদের উদ্ভাবনী চিন্তা করা লাগবে। আপনারা প্ল্যান দেন, মামলা জট কমানোর জন্য যদি আইনের কোনো ধারাও পরিবর্তন করা লাগে তা আমরা করব।’ তিনি বলেন, একটা জেলায় অতিরিক্ত জেলা জজ, যুগ্ম জেলা জজ আছে, সিনিয়র সহকারী জজ আছে আরও অনেক কিছুই আছে। কিন্তু যখন মামলা জটের প্রসঙ্গ আসে তার দায়ভার পড়ে জেলা জজদের ওপর, অন্যদের কথা আর বলা হয় না। কারণ জজেরা নেতৃস্থানীয়।
মন্ত্রী বলেন, যদি ১৯৯১ সালে ৩০ জন জজের স্থলে ৫০ জন করা হতো, ১০০ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট জজের পোস্টকে সারেন্ডার করে প্রমোশন নেওয়া না হতো তাহলে আজকের সমস্যা অনেক কম হতো। এখন মানুষ বিচার পায় না কিন্তু মানুষ বিচার চায়। যদি বিচার না পায় মানুষ হাহাকার করবে।
দেশের সব পর্যায়ে ডিজিটালাইজেশনের কথা উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘ডিজিটালাইজেশন হচ্ছে সবকিছু। ই-ফাইল, ই-নথি দিয়েই সবকিছু হচ্ছে এখন। তবে ডিজিটালাইজেশনের সুফল আমরা ভোগ করলেও এর অনেক কুফল আছে। এর ফলে আমাদের সাইবার ক্রাইম মোকাবিলা করতে হবে। এ জন্যই আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করতে হয়েছে। মনে রাখতে হবে বাকস্বাধীনতা বা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা রোধ করতে আমরা এ আইন করিনি।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে গোলাম সরওয়ার বলেন, বিচারপ্রার্থীদের ভোগান্তি কমাতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। মামলার দ্রুত ও কার্যকর নিষ্পত্তির জন্য আইন ও বিচার বিভাগ প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে নতুন পদ সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া বিচার বিভাগের সব পর্যায়ে প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করতে দেশে একটি বিশ্বমানের জুডিশিয়ারি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এ সময় দায়রা জজদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গ্রহণের পাশাপাশি নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কেও দায়বদ্ধ থাকার আহ্বান জানান সচিব।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক তরুণীকে ছুরিকাঘাত করে ভ্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সখীপুর-কচুয়া সড়কের পৌর শহরের মা ও শিশু কেয়ার ক্লিনিকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগেবুধবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাহপরান এলাকার দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে সেই সংঘর্ষে যুক্ত হয় আরও তিন গ্রামের মানুষ। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে আড়াই ঘণ্টা। এই সংঘর্ষে পাঁচ গ্রামের কয়েক শ মানুষ জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ...
১৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের সাবেক নেতার সঙ্গে প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে স্থানীয় সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন।
২৩ মিনিট আগেশৈলকুপায় মসজিদে তারাবির নামাজের সময় জুতা হারানো নিয়ে দুই দল মুসল্লির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলার গোকুলনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগে