শরিফুল ইসলাম তনয়, সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ)
সময় বদলেছে–বদলে গেছে অনেক কিছুর ধরন। সেই সঙ্গে এসেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। আর এই আধুনিকতার ছোঁয়াতে বিলুপ্ত হয়েছে অনেক পেশা। তার মধ্যে একটি হলো মুখে মাইকিং পেশা।
একটা সময় নির্বাচনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচারণার জন্য বেশ চাহিদা ছিল মুখে মাইকিং পেশার। সারা বছরই দেখা যেত, কোনো না কোনো প্রতিষ্ঠানের মাইকিং, কেউ হারিয়ে গেলে মুখে মাইকিং করে পুরো এলাকাবাসীকে জানানো হতো। দিন দিন আধুনিকতার ছোঁয়াতে এখন আর কেউ মুখে মাইকিং করাতে চায় না।
সবাই এখন প্রচার-প্রচারণায় ব্যবহার করছে ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম ও অটো রেকর্ড সিস্টেম। যাতে করে মুখে কিছু বলতে হয় না, যে কোনো কিছু রেকর্ড করে ছেড়ে দিলে চলতে থাকে। একবার রেকর্ড করলে চালানো যায় বছরের পর বছর।
এসব আধুনিকতার ছোঁয়ার জন্য বিলুপ্ত মাইকিং পেশার সঙ্গে জড়িতরা এখন প্রায় নিরুপায়। কাজ না পেয়ে অনেকটা অভাব–অনটনে কাটছে তাদের জীবন। কেউ কেউ আবার এই মাইকিং পেশা ছেড়ে জড়িত হয়েছেন অন্য এক পেশায়।
বিল্লাল হোসেন। তার পেশা মুখে মাইকিং করা। তিনি পরিবার নিয়ে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের নাসিক ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নয়াআটি মুক্তিনগর এলাকাতে থাকেন। ১৯৭৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রায় ৪৪ বছর ধরে তিনি মুখে মাইকিং করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই পেশায় সবচেয়ে আকর্ষণ ছিল, বিভিন্ন নির্বাচন। একটা সময় নির্বাচন আসলে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আমার ডাক আসত, প্রায় ১০ থেকে ১৫ দিন করে বুকিং করতেন একেক জন প্রার্থী। নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় মিছিল-মিটিং থাকলে আমাদের চাহিদা থাকত অনেক।’
বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘কিন্তু এখন সময়ের পরিবর্তনে আজকে কয়েক বছর ধরে এখন আর কেউ ডাকে না। আগে যেমন সবাই মুখে বলত এখন আর ওইরকম হয় না। সবাই এখন সাউন্ড বক্স বাজায়। বিভিন্ন গান সেট করে নিয়ে আসে, তাদের নামে ওই গুলো বাজাইতে থাকে সারা দিন। ফলে আমাদের মুখে মাইকিংটা কমে গেছে। তাই এখন মাঝে মাঝে স্কুল-কলেজ বা ওয়াজ মাহফিলের কিছু কাজ থাকলে করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগের তুলনায় কাজ অনেক কমেছে। তাই পরিবার–পরিজন নিয়ে চলতে খুব কষ্ট হয়। একটা জাতীয় নির্বাচন অথচ এখন পর্যন্ত একটা কাজ পাই নাই। এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে আমাদের ভবিষ্যৎ একে বারেই নাই বললে চলে।’
সময় বদলেছে–বদলে গেছে অনেক কিছুর ধরন। সেই সঙ্গে এসেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। আর এই আধুনিকতার ছোঁয়াতে বিলুপ্ত হয়েছে অনেক পেশা। তার মধ্যে একটি হলো মুখে মাইকিং পেশা।
একটা সময় নির্বাচনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচারণার জন্য বেশ চাহিদা ছিল মুখে মাইকিং পেশার। সারা বছরই দেখা যেত, কোনো না কোনো প্রতিষ্ঠানের মাইকিং, কেউ হারিয়ে গেলে মুখে মাইকিং করে পুরো এলাকাবাসীকে জানানো হতো। দিন দিন আধুনিকতার ছোঁয়াতে এখন আর কেউ মুখে মাইকিং করাতে চায় না।
সবাই এখন প্রচার-প্রচারণায় ব্যবহার করছে ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম ও অটো রেকর্ড সিস্টেম। যাতে করে মুখে কিছু বলতে হয় না, যে কোনো কিছু রেকর্ড করে ছেড়ে দিলে চলতে থাকে। একবার রেকর্ড করলে চালানো যায় বছরের পর বছর।
এসব আধুনিকতার ছোঁয়ার জন্য বিলুপ্ত মাইকিং পেশার সঙ্গে জড়িতরা এখন প্রায় নিরুপায়। কাজ না পেয়ে অনেকটা অভাব–অনটনে কাটছে তাদের জীবন। কেউ কেউ আবার এই মাইকিং পেশা ছেড়ে জড়িত হয়েছেন অন্য এক পেশায়।
বিল্লাল হোসেন। তার পেশা মুখে মাইকিং করা। তিনি পরিবার নিয়ে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের নাসিক ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নয়াআটি মুক্তিনগর এলাকাতে থাকেন। ১৯৭৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রায় ৪৪ বছর ধরে তিনি মুখে মাইকিং করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই পেশায় সবচেয়ে আকর্ষণ ছিল, বিভিন্ন নির্বাচন। একটা সময় নির্বাচন আসলে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আমার ডাক আসত, প্রায় ১০ থেকে ১৫ দিন করে বুকিং করতেন একেক জন প্রার্থী। নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় মিছিল-মিটিং থাকলে আমাদের চাহিদা থাকত অনেক।’
বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘কিন্তু এখন সময়ের পরিবর্তনে আজকে কয়েক বছর ধরে এখন আর কেউ ডাকে না। আগে যেমন সবাই মুখে বলত এখন আর ওইরকম হয় না। সবাই এখন সাউন্ড বক্স বাজায়। বিভিন্ন গান সেট করে নিয়ে আসে, তাদের নামে ওই গুলো বাজাইতে থাকে সারা দিন। ফলে আমাদের মুখে মাইকিংটা কমে গেছে। তাই এখন মাঝে মাঝে স্কুল-কলেজ বা ওয়াজ মাহফিলের কিছু কাজ থাকলে করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগের তুলনায় কাজ অনেক কমেছে। তাই পরিবার–পরিজন নিয়ে চলতে খুব কষ্ট হয়। একটা জাতীয় নির্বাচন অথচ এখন পর্যন্ত একটা কাজ পাই নাই। এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে আমাদের ভবিষ্যৎ একে বারেই নাই বললে চলে।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
১৫ মিনিট আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
১৯ মিনিট আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
২৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৯ ঘণ্টা আগে