নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক দুই মন্ত্রীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মুদি দোকানদার আবু সায়েদ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল ওয়াহাব এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন। এ নিয়ে পঞ্চমবারের মতো প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পেছাল। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন মামলার বাদীর আইনজীবী মো. মামুন মিয়া।
গত বছরের ১৩ আগস্ট ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে এই মামলা দায়ের করা হয়। রাজধানীর একজন ব্যবসায়ী এস এম আমীর হামজা শাতিল বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করেন। আদালত মোহাম্মদপুর থানাকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন। মোহাম্মদপুর থানা মামলাটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য করেন।
মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও সাবেক সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক আবদুল্লাহ আল-মামুন, যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ ও ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ কর্মকর্তা বা সদস্য ও তৎকালীন সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অজ্ঞাতনামা হিসেবে মামলায় আসামি করা হয়।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করার পর তাঁর বিরুদ্ধে এটি প্রথম হত্যা মামলা। মামলার বাদী একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে নিরীহ নাগরিক হত্যার বিচার চেয়ে এই মামলা করেছেন বলে আরজিতে উল্লেখ করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলনে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা মিছিল-সমাবেশ করে। ওই সব শান্তিপূর্ণ মিছিলে দেশের বিভিন্ন এলাকায় নির্বিচারে গুলি চালায়। বহু ছাত্র-জনতা নিহত ও আহত হয়। গত ১৯ জুলাই মোহাম্মদপুরের বছিলায় ৪০ ফিট এলাকায় ছাত্র-জনতা শান্তপূর্ণ মিছিল-সমাবেশ করছিল। সেখানেও পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালায়। রাস্তা পার হওয়ার সময় স্থানীয় মুদি দোকানি আবু সায়েদ মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। তিনি ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন।
মামলার আরজিতে আরও বলা হয়, নিহত সায়েদকে তাঁর গ্রামের বাড়ি পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার নতুন বস্তি প্রধান হাটে নিয়ে দাফন করা হয়। তাঁর মা, স্ত্রী, সন্তান সেখানেই থাকেন। এ কারণে তাঁরা ঢাকায় এসে মামলা করতে অপারগ। এ জন্য বিবেকের তাড়নায় বাদী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এই মামলা করলেন।
বাদী মামলার অভিযোগে আরও বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা সংস্কার আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করার বারবার নির্দেশ দিয়েছেন। ওবায়দুল কাদের ও আসাদুজ্জামান কামালের নির্দেশে পুলিশের আইজিপি ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অধীনস্থ পুলিশদের নির্দেশ দিয়ে মিছিলে গুলি চালান। পরস্পর যোগসাজশে আসামিরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। কাজেই বিচার হওয়া প্রয়োজন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক দুই মন্ত্রীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মুদি দোকানদার আবু সায়েদ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল ওয়াহাব এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন। এ নিয়ে পঞ্চমবারের মতো প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পেছাল। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন মামলার বাদীর আইনজীবী মো. মামুন মিয়া।
গত বছরের ১৩ আগস্ট ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে এই মামলা দায়ের করা হয়। রাজধানীর একজন ব্যবসায়ী এস এম আমীর হামজা শাতিল বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করেন। আদালত মোহাম্মদপুর থানাকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন। মোহাম্মদপুর থানা মামলাটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য করেন।
মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও সাবেক সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক আবদুল্লাহ আল-মামুন, যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ ও ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ কর্মকর্তা বা সদস্য ও তৎকালীন সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অজ্ঞাতনামা হিসেবে মামলায় আসামি করা হয়।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করার পর তাঁর বিরুদ্ধে এটি প্রথম হত্যা মামলা। মামলার বাদী একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে নিরীহ নাগরিক হত্যার বিচার চেয়ে এই মামলা করেছেন বলে আরজিতে উল্লেখ করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলনে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা মিছিল-সমাবেশ করে। ওই সব শান্তিপূর্ণ মিছিলে দেশের বিভিন্ন এলাকায় নির্বিচারে গুলি চালায়। বহু ছাত্র-জনতা নিহত ও আহত হয়। গত ১৯ জুলাই মোহাম্মদপুরের বছিলায় ৪০ ফিট এলাকায় ছাত্র-জনতা শান্তপূর্ণ মিছিল-সমাবেশ করছিল। সেখানেও পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালায়। রাস্তা পার হওয়ার সময় স্থানীয় মুদি দোকানি আবু সায়েদ মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। তিনি ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন।
মামলার আরজিতে আরও বলা হয়, নিহত সায়েদকে তাঁর গ্রামের বাড়ি পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার নতুন বস্তি প্রধান হাটে নিয়ে দাফন করা হয়। তাঁর মা, স্ত্রী, সন্তান সেখানেই থাকেন। এ কারণে তাঁরা ঢাকায় এসে মামলা করতে অপারগ। এ জন্য বিবেকের তাড়নায় বাদী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এই মামলা করলেন।
বাদী মামলার অভিযোগে আরও বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা সংস্কার আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করার বারবার নির্দেশ দিয়েছেন। ওবায়দুল কাদের ও আসাদুজ্জামান কামালের নির্দেশে পুলিশের আইজিপি ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অধীনস্থ পুলিশদের নির্দেশ দিয়ে মিছিলে গুলি চালান। পরস্পর যোগসাজশে আসামিরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। কাজেই বিচার হওয়া প্রয়োজন।
দীর্ঘদিন সংস্কার করা হয়নি রংপুর মহানগরীর বেশির ভাগ সড়ক। ফলে সড়কগুলোর পিচ-পাথর উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে খোয়া ও মাটি। অনেক স্থানেই সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় গর্ত। এতে দুর্ভোগ হচ্ছে নগরবাসীর। বর্ষা মৌসুমের আগে সংস্কার না করলে সেই দুর্ভোগ বেড়ে যাবে কয়েক গুণ। এদিকে সিটি করপোরেশন বলছে, বরাদ্দ না থাকায় সংস্কার করা
৬ ঘণ্টা আগেঅনিয়ম এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের যোগসাজশে বিপাকে পড়েছে খাদ্য অধিদপ্তর। ফসল সংগ্রহের লক্ষ্যে সাত লাখ বস্তা সরবরাহের জন্য রাজশাহী বিভাগের সঙ্গে যে দুটি প্রতিষ্ঠান চুক্তি করেছে, তারা বস্তা সরবরাহ করছে না। এ পর্যন্ত যে দুই লাখ বস্তা সরবরাহ করেছে, সেগুলো নিম্নমানের। এ ব্যাপারে যে
৬ ঘণ্টা আগেকুয়াশাচ্ছন্ন ভোরে বরিশাল নগরের নবগ্রাম সড়কে এক সাজি চাপিলা আকৃতির ইলিশের বাচ্চা বিক্রি করছিলেন বিক্রেতা লাল মিয়া। প্রতি কেজি সাড়ে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এ জাটকা। সম্প্রতি বরিশালের বাজারগুলোয় এসব দেদার বিক্রি হচ্ছে। তবে বরিশালের ইলিশ মোকাম পোর্ট রোডে ইলিশ নেই বললেই চলে। বলা হচ্ছে, এবার বড় ইলিশ আশঙ্কা
৬ ঘণ্টা আগেফেনী পৌরসভার ফলেশ্বর এলাকায় মাসুদা বেগম (৬৫) নামে এক গৃহকর্মীকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় আবির আল রাফি (২০) নামে এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার রাফি নোয়াখালী জেলার সদর উপজেলার চর মটুয়া গ্রামের মো. মেজবাহ উদ্দিনের ছেলে। তিনি ফেনীর একটি সরকারি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে
৭ ঘণ্টা আগে