নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিনা মূল্যে কৃত্রিম হাঁটু ও কোমরের সংযোগস্থল প্রতিস্থাপন করছে রাজধানীর হলি ফ্যামিলি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গত ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের দিন থেকে এই কার্যক্রম শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি।
জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ১০০ জন দুস্থ ও অসহায় রোগীকে বিনা মূল্যে এই সেবা দেবে বলে জানিয়েছে হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার এই কার্যক্রমে নেতৃত্বদানকারী হাসপাতালটির সহকারী অধ্যাপক ও অর্থোপেডিক সার্জন ক্যাপটেন (অব.) ডা. সাইফুল ইসলাম সাইফ গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানান।
ডা. সাইফ বলেন, যেসব মানুষের হাঁটু বা কোমরের সংযোগস্থল নষ্ট হয়েছে ও চলাফেরা করতে পারছেন না, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাঁদের হাঁটু বা কোমরের জয়েন্ট কৃত্রিমভাবে প্রতিস্থাপন করে দেওয়া হচ্ছে।
এই চিকিৎসক বলেন, তাঁর কাছে মনে হয়েছে এটাই সঠিক সময় দুস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর, যখন দেশে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আসলে যেসব দুস্থ, অসহায় ও গরিব মানুষের হাঁটু বা কোমরের জয়েন্ট নষ্ট হয়ে গেছে, তারা পরিবার, সমাজ তথা দেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার লক্ষ্য হলো স্থবির এসব মানুষকে এই দুঃসহ অবস্থা থেকে সারিয়ে তুলে তাদের গতিশীল করা।’
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) এ টি এম আবদুল ওয়াহাবের উদ্যোগে আগে আসলে আগে অস্ত্রোপচার ভিত্তিতে বিনা মূল্যের চিকিৎসা সেবা এই কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
এ উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত ডা. সাবৃনা আহমেদ জানান, স্বাভাবিকভাবে সবকিছু মিলে এই প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়ায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার বেশি দরকার হয়। এর মধ্যে কৃত্রিম হাঁটু বা কোমর জয়েন্টের মূল্য দেড় লাখ টাকা ও সার্জনের অস্ত্রোপচার ফি ১ লাখ টাকা। আর বাকিটা হাসপাতালের খরচ।
ডা. সাইফ জানান, যদি সহযোগিতা পান তাহলে তিনি শুধু ১০০ মানুষকে না ভবিষ্যতে ১০০০ মানুষকে বিনা মূল্যে ও বিনা পারিশ্রমিকে এই সেবা দিয়ে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে সহায়তা করতে চান। এই উদ্যোগকে আরও এগিয়ে নিতে সমাজের সামর্থ্যবানদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান এই চিকিৎসক।
বিনা মূল্যে কৃত্রিম হাঁটু ও কোমরের সংযোগস্থল প্রতিস্থাপন করছে রাজধানীর হলি ফ্যামিলি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গত ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের দিন থেকে এই কার্যক্রম শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি।
জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ১০০ জন দুস্থ ও অসহায় রোগীকে বিনা মূল্যে এই সেবা দেবে বলে জানিয়েছে হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার এই কার্যক্রমে নেতৃত্বদানকারী হাসপাতালটির সহকারী অধ্যাপক ও অর্থোপেডিক সার্জন ক্যাপটেন (অব.) ডা. সাইফুল ইসলাম সাইফ গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানান।
ডা. সাইফ বলেন, যেসব মানুষের হাঁটু বা কোমরের সংযোগস্থল নষ্ট হয়েছে ও চলাফেরা করতে পারছেন না, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাঁদের হাঁটু বা কোমরের জয়েন্ট কৃত্রিমভাবে প্রতিস্থাপন করে দেওয়া হচ্ছে।
এই চিকিৎসক বলেন, তাঁর কাছে মনে হয়েছে এটাই সঠিক সময় দুস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর, যখন দেশে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আসলে যেসব দুস্থ, অসহায় ও গরিব মানুষের হাঁটু বা কোমরের জয়েন্ট নষ্ট হয়ে গেছে, তারা পরিবার, সমাজ তথা দেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার লক্ষ্য হলো স্থবির এসব মানুষকে এই দুঃসহ অবস্থা থেকে সারিয়ে তুলে তাদের গতিশীল করা।’
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) এ টি এম আবদুল ওয়াহাবের উদ্যোগে আগে আসলে আগে অস্ত্রোপচার ভিত্তিতে বিনা মূল্যের চিকিৎসা সেবা এই কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
এ উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত ডা. সাবৃনা আহমেদ জানান, স্বাভাবিকভাবে সবকিছু মিলে এই প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়ায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার বেশি দরকার হয়। এর মধ্যে কৃত্রিম হাঁটু বা কোমর জয়েন্টের মূল্য দেড় লাখ টাকা ও সার্জনের অস্ত্রোপচার ফি ১ লাখ টাকা। আর বাকিটা হাসপাতালের খরচ।
ডা. সাইফ জানান, যদি সহযোগিতা পান তাহলে তিনি শুধু ১০০ মানুষকে না ভবিষ্যতে ১০০০ মানুষকে বিনা মূল্যে ও বিনা পারিশ্রমিকে এই সেবা দিয়ে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে সহায়তা করতে চান। এই উদ্যোগকে আরও এগিয়ে নিতে সমাজের সামর্থ্যবানদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান এই চিকিৎসক।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে