নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১০ বছর আগে রাজধানীর মিরপুর থানায় দায়ের করা নাশকতার পৃথক তিন মামলায় বিএনপির ২২ নেতা-কর্মীকে তিন বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম পৃথক এই তিন মামলার রায় দেন।
কারাদন্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।
তিন মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত কোনো আসামি রায় ঘোষণার সময় আদালতে হাজির ছিলেন না। আসামিদের পলাতক ঘোষণা করে রায় দেওয়া হয় এবং রায় শেষে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
আদালত রায়ে বলেছেন, আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা কোনো আদালতে আত্মসমর্পণের পর এই রায় কার্যকর হবে।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী জহুরুল আহসান তিন মামলার রায় ঘোষণা বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, দুটি মামলায় আটজন করে এবং একটি মামলায় ছয় জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এক মামলায় দণ্ডিত আট আসামি হলেন সাইফুল ইসলাম, বিজয়, মামুন হাসান, হুমায়ন কবীর রওশন, হেলাল মাতুব্বর, হুমায়ন কবীর, রাশেদ ইমাম স্বাধীন ও খলিলুর রহমান।
আরেকটি মামলায় দণ্ডিত ছয় আসামি হলেন- এস এম সগির, বশির, সেলিম, শামীম মোল্লা, মামুন হাসান ও মঙ্গল।
অপর একটি মামলায় দণ্ডিত আট আসামি হলেন- বিল্লাল হোসেন, কামাল হোসেন, এস এম আশরাফুর রহমান আশরাফ, মনোয়ার হোসেন, আমিন পাটোয়ারী, মফিজুল ইসলাম নয়ন, মানিক ও খোকন।
বিভিন্ন মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালে বিএনপি-জামায়াতসহ ১৮ দলের ডাকা হরতাল চলাকালে বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় মিছিল সমাবেশ করে। তারা ভাঙচুর করে। এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে। পুলিশ এসব কাজে বাধা দিলে তাদের প্রতি ইট পাটকেল ছুড়ে মারে মারধর করে এবং পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা দেয়। এসব কাজে মিরপুর থানা-পুলিশ পৃথক পৃথক মামলা করে। ওইসব মামলার তিনটিতে আসামিদের সাজা দেওয়া হয়েছে।
১০ বছর আগে রাজধানীর মিরপুর থানায় দায়ের করা নাশকতার পৃথক তিন মামলায় বিএনপির ২২ নেতা-কর্মীকে তিন বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম পৃথক এই তিন মামলার রায় দেন।
কারাদন্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।
তিন মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত কোনো আসামি রায় ঘোষণার সময় আদালতে হাজির ছিলেন না। আসামিদের পলাতক ঘোষণা করে রায় দেওয়া হয় এবং রায় শেষে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
আদালত রায়ে বলেছেন, আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা কোনো আদালতে আত্মসমর্পণের পর এই রায় কার্যকর হবে।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী জহুরুল আহসান তিন মামলার রায় ঘোষণা বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, দুটি মামলায় আটজন করে এবং একটি মামলায় ছয় জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এক মামলায় দণ্ডিত আট আসামি হলেন সাইফুল ইসলাম, বিজয়, মামুন হাসান, হুমায়ন কবীর রওশন, হেলাল মাতুব্বর, হুমায়ন কবীর, রাশেদ ইমাম স্বাধীন ও খলিলুর রহমান।
আরেকটি মামলায় দণ্ডিত ছয় আসামি হলেন- এস এম সগির, বশির, সেলিম, শামীম মোল্লা, মামুন হাসান ও মঙ্গল।
অপর একটি মামলায় দণ্ডিত আট আসামি হলেন- বিল্লাল হোসেন, কামাল হোসেন, এস এম আশরাফুর রহমান আশরাফ, মনোয়ার হোসেন, আমিন পাটোয়ারী, মফিজুল ইসলাম নয়ন, মানিক ও খোকন।
বিভিন্ন মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালে বিএনপি-জামায়াতসহ ১৮ দলের ডাকা হরতাল চলাকালে বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় মিছিল সমাবেশ করে। তারা ভাঙচুর করে। এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে। পুলিশ এসব কাজে বাধা দিলে তাদের প্রতি ইট পাটকেল ছুড়ে মারে মারধর করে এবং পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা দেয়। এসব কাজে মিরপুর থানা-পুলিশ পৃথক পৃথক মামলা করে। ওইসব মামলার তিনটিতে আসামিদের সাজা দেওয়া হয়েছে।
কারখানার ভেতরে আবর্জনায় ভরা। দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে চারপাশে। ছিটিয়ে রাখা হয়েছে তৈরি করা বিভিন্ন খাদ্যপণ্য। এমন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যখন খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতের কাজ চলছিল তখন পুলিশ নিয়ে উপস্থিত হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
৩৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের আকবরশাহতে সন্ত্রাস দমন ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্থাপন করা পুলিশ ফাঁড়ি সন্ত্রাসীদের দখল থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অতি শিগগিরই সেখানে ফাঁড়ির কার্যক্রম শুরু করা হবে।
৩৫ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের পুটিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেল ৪টার দিকে গুলির ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে