শরীয়তপুর প্রতিনিধি
১৮ জুলাই রাত ৮টার দিকে হেনা বেগমের সঙ্গে শেষ কথা হয় মাস্টার্স পড়ুয়া ছেলে মামুন মিয়ার (২৫)। তখন মামুন তাঁর মাকে বলেছিলেন, ‘মা আমি ভালো আছি, নিরাপদে আছি। আমার জন্য চিন্তা করো না। আগামীকাল সকালে বাড়ি এসে বাবাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাব। হেনা বেগম ছেলেকে সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘বাবা, তুমি মিছিলে ক্যান গেছিলা? তোমার বাবা অসুস্থ। আমরা তোমার জন্য চিন্তায় আছি। তুমি কোনো গ্যাঞ্জামের মধ্যে যাইবা না। সাবধানে থাকবা।’
মায়ের সঙ্গে কথা শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরই গুলিতে প্রাণ হারান মামুন। পরদিন শুক্রবার সকালে হেনা বেগমের কাছে খবর আসে, তাঁর ছেলে মামুন আর নেই। ওই রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে নিহত হন তিনি।
মামুন মিয়া শরীয়তপুর সদর উপজেলার শৌলপাড়া ইউনিয়নের চরচিকন্দি গ্রামের আব্দুল গণি মাদবরের ছেলে। ঢাকার তিতুমীর কলেজের মাস্টার্সের ছাত্র ছিলেন। কোটা সংস্কারের দাবিতে গত ১৮ জুলাই সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেদিন ঢাকায় ওই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন মামুন।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, দরিদ্র কৃষক আব্দুল গণি মাদবর ও হেনা বেগম দম্পতির চার ছেলের মধ্যে সবার ছোট মামুন মিয়া। দারিদ্র্যের কারণে বড় তিন ভাই তেমন লেখাপড়া করতে পারেননি। মামুন নিজের প্রচেষ্টায় পড়ালেখা চালিয়ে গেছেন। পরিবার নিয়ে তাঁর অনেক স্বপ্ন ছিল।
২০১৬ সালে স্থানীয় শৌলপাড়া মনর খান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ২০১৮ সালে শরীয়তপুর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন মামুন। এরপর ঢাকার সরকারি তিতুমীর কলেজে ভর্তি হন। ঢাকার রামপুরা ওয়াবদা রোডে কয়েকজন বন্ধু মিলে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন। ২০২২ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স শেষ করে তিতুমীর কলেজেই মাস্টার্সে ভর্তি হন তিনি।
পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতেন মামুন। নিজের খরচ জোগানোর পাশাপাশি পরিবারের হাল ধরেছিলেন। চাকরি নিয়ে আগামী ২২ আগস্ট মধ্য আমেরিকার একটি দেশে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু তা আর হলো না।
মামুনের বড় দুই ভাই কালু মাদবর ও রুবেল মাদবর নারায়ণগঞ্জে একটি পোশাক কারখানায় শ্রমিকের কাজ করেন। রুবেল মাদবর বলেন, গত ১৮ জুলাই রাত ১২টার দিকে বিদ্যুৎ চলে গেলে ৫ বন্ধু মিলে বাসার নিচে নেমে আসে। কিছুক্ষণ পর একটি বুলেট এসে মামুনের মাথায় লাগে। মামুন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। বন্ধুরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে নিয়ে যান। পরদিন শুক্রবার বেলা ১০টার দিকে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
গতকাল সোমবার সরেজমিন মামুনের বাড়ি গিয়ে দেখা যায়, বাড়ির আঙিনায় মামুনের কবর। তাঁর মা হেনা বেগম ও বাবা আব্দুল গনি মাদবর ছেলের শোকে কাতর। চোখেমুখে বিষাদের ছায়া। বাড়িতে সুনসান নীরবতা। সংবাদকর্মীদের দেখে আশপাশের প্রতিবেশীরাও এগিয়ে আসেন। ছেলে সম্পর্কে জানতে চাইলে মা হেনা বেগম ডুকরে কেঁদে ওঠেন। তাঁর কান্না যেন কিছুতেই থামছিল না। বিলাপ করে বলছিলেন, ‘বাবা, তুই আমারে ছাইড়া কই গেলি? কী কইয়্যা গেলি বাবা। আমি এই কষ্ট ক্যামনে সইব? আল্লাহ, তুমি আমার পোলাডারে ক্যান নিয়া গ্যালা?’
পাশেই চেয়ারে বসে ছিলেন মামুনের বাবা আব্দুল গনি মাদবর। চার বছর আগে তাঁর হাঁটুতে অস্ত্রোপচার হয়েছে। ঠিকমতো হাঁটতে পারেন না। একপর্যায়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে গড়াগড়ি খাচ্ছিলেন। তখন উপস্থিত মানুষজন তাঁকে ধরাধরি করে ঘরে নিয়ে শুইয়ে দেন।
মামুনের ভাই রুবেল বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে নিজের প্রচেষ্টায় এত দূর এগিয়েছিল মামুন। পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের ও পরিবারের খরচ জুগিয়েছে। বাবার চিকিৎসার সব খরচ সে দিত। বাড়ি এসে বাবাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল মামুনের। পরিবার নিয়ে মামুনের অনেক স্বপ্ন ছিল। তার আমেরিকা যাওয়ার ভিসা হয়েছিল। আগস্টের ২২ তারিখে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন এমন ভিসা হইছে, যেখান থেকে আর কোনো দিন ফিরে আসা সম্ভব না।’
রুবেল বলেন, ‘আমাকে নিয়েও তার অনেক স্বপ্ন ছিল। ও চেয়েছিল আমাকে আমেরিকা পাঠাতে। সে জন্য আমাকে সাতটি দেশ ভ্রমণ করিয়েছে। আমেরিকা যাওয়ার সব খরচ ও নিজে কাজ করে জুগিয়েছে। টাকাপয়সা নিয়ে আমাদের কোনো চিন্তা করতে না করেছিল। ও ছিল আমাদের পরিবারের ছাদ। ঝড়ে যদি একটা ঘরের ছাদ নিয়ে যায়, তাহলে ওই ঘরটির কী অবস্থা হয়? আমাদের এখন সে অবস্থা হয়েছে।’
শৌলপাড়া মনর খান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোতালেব হোসেন বলেন, ‘মামুন অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করেছে। তার আমেরিকা যাওয়ার কথা ছিল। কারও এমন মৃত্যু আমরা চাই না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শৌলপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামুনকে নিয়ে তার পরিবার অনেক বড় স্বপ্ন দেখা শুরু করেছিল। ছেলেটি সফলতার দ্বারপ্রান্তে চলেও গিয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, ছেলেটিকে লাশ হয়ে ফিরতে হলো। আমি সব সময় পরিবারটির পাশে থাকার চেষ্টা করব।’
১৮ জুলাই রাত ৮টার দিকে হেনা বেগমের সঙ্গে শেষ কথা হয় মাস্টার্স পড়ুয়া ছেলে মামুন মিয়ার (২৫)। তখন মামুন তাঁর মাকে বলেছিলেন, ‘মা আমি ভালো আছি, নিরাপদে আছি। আমার জন্য চিন্তা করো না। আগামীকাল সকালে বাড়ি এসে বাবাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাব। হেনা বেগম ছেলেকে সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘বাবা, তুমি মিছিলে ক্যান গেছিলা? তোমার বাবা অসুস্থ। আমরা তোমার জন্য চিন্তায় আছি। তুমি কোনো গ্যাঞ্জামের মধ্যে যাইবা না। সাবধানে থাকবা।’
মায়ের সঙ্গে কথা শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরই গুলিতে প্রাণ হারান মামুন। পরদিন শুক্রবার সকালে হেনা বেগমের কাছে খবর আসে, তাঁর ছেলে মামুন আর নেই। ওই রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে নিহত হন তিনি।
মামুন মিয়া শরীয়তপুর সদর উপজেলার শৌলপাড়া ইউনিয়নের চরচিকন্দি গ্রামের আব্দুল গণি মাদবরের ছেলে। ঢাকার তিতুমীর কলেজের মাস্টার্সের ছাত্র ছিলেন। কোটা সংস্কারের দাবিতে গত ১৮ জুলাই সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেদিন ঢাকায় ওই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন মামুন।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, দরিদ্র কৃষক আব্দুল গণি মাদবর ও হেনা বেগম দম্পতির চার ছেলের মধ্যে সবার ছোট মামুন মিয়া। দারিদ্র্যের কারণে বড় তিন ভাই তেমন লেখাপড়া করতে পারেননি। মামুন নিজের প্রচেষ্টায় পড়ালেখা চালিয়ে গেছেন। পরিবার নিয়ে তাঁর অনেক স্বপ্ন ছিল।
২০১৬ সালে স্থানীয় শৌলপাড়া মনর খান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ২০১৮ সালে শরীয়তপুর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন মামুন। এরপর ঢাকার সরকারি তিতুমীর কলেজে ভর্তি হন। ঢাকার রামপুরা ওয়াবদা রোডে কয়েকজন বন্ধু মিলে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন। ২০২২ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স শেষ করে তিতুমীর কলেজেই মাস্টার্সে ভর্তি হন তিনি।
পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতেন মামুন। নিজের খরচ জোগানোর পাশাপাশি পরিবারের হাল ধরেছিলেন। চাকরি নিয়ে আগামী ২২ আগস্ট মধ্য আমেরিকার একটি দেশে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু তা আর হলো না।
মামুনের বড় দুই ভাই কালু মাদবর ও রুবেল মাদবর নারায়ণগঞ্জে একটি পোশাক কারখানায় শ্রমিকের কাজ করেন। রুবেল মাদবর বলেন, গত ১৮ জুলাই রাত ১২টার দিকে বিদ্যুৎ চলে গেলে ৫ বন্ধু মিলে বাসার নিচে নেমে আসে। কিছুক্ষণ পর একটি বুলেট এসে মামুনের মাথায় লাগে। মামুন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। বন্ধুরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে নিয়ে যান। পরদিন শুক্রবার বেলা ১০টার দিকে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
গতকাল সোমবার সরেজমিন মামুনের বাড়ি গিয়ে দেখা যায়, বাড়ির আঙিনায় মামুনের কবর। তাঁর মা হেনা বেগম ও বাবা আব্দুল গনি মাদবর ছেলের শোকে কাতর। চোখেমুখে বিষাদের ছায়া। বাড়িতে সুনসান নীরবতা। সংবাদকর্মীদের দেখে আশপাশের প্রতিবেশীরাও এগিয়ে আসেন। ছেলে সম্পর্কে জানতে চাইলে মা হেনা বেগম ডুকরে কেঁদে ওঠেন। তাঁর কান্না যেন কিছুতেই থামছিল না। বিলাপ করে বলছিলেন, ‘বাবা, তুই আমারে ছাইড়া কই গেলি? কী কইয়্যা গেলি বাবা। আমি এই কষ্ট ক্যামনে সইব? আল্লাহ, তুমি আমার পোলাডারে ক্যান নিয়া গ্যালা?’
পাশেই চেয়ারে বসে ছিলেন মামুনের বাবা আব্দুল গনি মাদবর। চার বছর আগে তাঁর হাঁটুতে অস্ত্রোপচার হয়েছে। ঠিকমতো হাঁটতে পারেন না। একপর্যায়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে গড়াগড়ি খাচ্ছিলেন। তখন উপস্থিত মানুষজন তাঁকে ধরাধরি করে ঘরে নিয়ে শুইয়ে দেন।
মামুনের ভাই রুবেল বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে নিজের প্রচেষ্টায় এত দূর এগিয়েছিল মামুন। পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের ও পরিবারের খরচ জুগিয়েছে। বাবার চিকিৎসার সব খরচ সে দিত। বাড়ি এসে বাবাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল মামুনের। পরিবার নিয়ে মামুনের অনেক স্বপ্ন ছিল। তার আমেরিকা যাওয়ার ভিসা হয়েছিল। আগস্টের ২২ তারিখে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন এমন ভিসা হইছে, যেখান থেকে আর কোনো দিন ফিরে আসা সম্ভব না।’
রুবেল বলেন, ‘আমাকে নিয়েও তার অনেক স্বপ্ন ছিল। ও চেয়েছিল আমাকে আমেরিকা পাঠাতে। সে জন্য আমাকে সাতটি দেশ ভ্রমণ করিয়েছে। আমেরিকা যাওয়ার সব খরচ ও নিজে কাজ করে জুগিয়েছে। টাকাপয়সা নিয়ে আমাদের কোনো চিন্তা করতে না করেছিল। ও ছিল আমাদের পরিবারের ছাদ। ঝড়ে যদি একটা ঘরের ছাদ নিয়ে যায়, তাহলে ওই ঘরটির কী অবস্থা হয়? আমাদের এখন সে অবস্থা হয়েছে।’
শৌলপাড়া মনর খান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোতালেব হোসেন বলেন, ‘মামুন অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করেছে। তার আমেরিকা যাওয়ার কথা ছিল। কারও এমন মৃত্যু আমরা চাই না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শৌলপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামুনকে নিয়ে তার পরিবার অনেক বড় স্বপ্ন দেখা শুরু করেছিল। ছেলেটি সফলতার দ্বারপ্রান্তে চলেও গিয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, ছেলেটিকে লাশ হয়ে ফিরতে হলো। আমি সব সময় পরিবারটির পাশে থাকার চেষ্টা করব।’
রাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
১ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
১ ঘণ্টা আগেঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১১ ঘণ্টা আগে