গাজীপুর (কালীগঞ্জ) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালীগঞ্জে যুবদল কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকিসহ সাবেক দুই উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বাবলু বাদী হয়ে এ হত্যা মামলা দায়ের করেন। এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় ইসমাঈল হোসেন নামে একজন বাদী হয়ে আরও একটি মামলা দায়ের করেন।
দুই মামলার বিষয় নিশ্চিত করেন কালীগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহতাব উদ্দিন।
বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বাবলুর করা মামলায় সাবেক এমপি চুমকির সঙ্গে তার ব্যক্তিগত সহকারী মাজেদুল ইসলাম সেলিম, সদ্য বিদায়ী পৌর মেয়র এস এম রবীন হোসেন, সাবেক দুই উপজেলা চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন পলাশ ও সদ্য বিদায় নেওয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন স্বপনসহ ৪০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২০১১ সালে ৭ই মে বিএনপি নেতা ও সাবেক এমপি ফজলুল হক মিলনের বাড়িতে যুবদলের সমাবেশে যোগ দিতে বিএনপি নেতা-কর্মীরা নৌকায় করে যাচ্ছিলেন। সে সময় আগে থেকে শীতলক্ষ্যা নদীতে ওত পেতে থাকা স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত হয়ে যুবদল কর্মীদের নৌকায় হামলা করে। অতর্কিত হামলায় নৌকায় থাকা শতাধিক যুবদল নেতা-কর্মীরা গুরুতর আহত হন এবং জামির হোসেন (৪০) ও নাঈম হোসেনকে (২০) ঘটনাস্থলে কুপিয়ে হত্যা করে। এ সময় অনেকে জীবন বাঁচাতে সাঁতার কেটে নদী পাড় হয়ে নরসিংদীর পলাশ থানা এলাকায় আশ্রয় নেন।
নিহত যুবদল কর্মী জামির হোসেন (৪০) পৌরসভার চৈতরপাড়া এলাকার আনোয়ার হোসেনের ছেলে এবং অপর নিহত যুবদল কর্মী নাঈম হোসেন (২০) নরসিংদী পলাশের ফিরিন্দা টেক পাড়া এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে।
এর আগে ওই ঘটনায় ২০১১ সালে যুবদল নেতা নাদিম আহমেদ বাদী হয়ে ১৬ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনর মিছিলে হামলার ঘটনায় মামলায় আওয়ামী লীগের ৬৫ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
এই মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতা মিছিল করে উপজেলার বঁলিগাওয়ের মোড়ল বাড়ি মার্কেট এলাকার টঙ্গী-কালিগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে অবস্থান নিলে সাবেক এমপি চুমকির নির্দেশে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার মিছিলে দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা হয়। এ ঘটনায় ছাত্র-জনতার অনেকে গুরুতর আহত হন। পরে হামলাকারীরা সড়কে থাকা ২টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। গুরুতর আহত হওয়া ইসমাইল হোসেন বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
কালীগঞ্জ থানার ওসি মাহতাব উদ্দিন বলেন, দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
গাজীপুরের কালীগঞ্জে যুবদল কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকিসহ সাবেক দুই উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বাবলু বাদী হয়ে এ হত্যা মামলা দায়ের করেন। এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় ইসমাঈল হোসেন নামে একজন বাদী হয়ে আরও একটি মামলা দায়ের করেন।
দুই মামলার বিষয় নিশ্চিত করেন কালীগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহতাব উদ্দিন।
বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বাবলুর করা মামলায় সাবেক এমপি চুমকির সঙ্গে তার ব্যক্তিগত সহকারী মাজেদুল ইসলাম সেলিম, সদ্য বিদায়ী পৌর মেয়র এস এম রবীন হোসেন, সাবেক দুই উপজেলা চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন পলাশ ও সদ্য বিদায় নেওয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন স্বপনসহ ৪০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২০১১ সালে ৭ই মে বিএনপি নেতা ও সাবেক এমপি ফজলুল হক মিলনের বাড়িতে যুবদলের সমাবেশে যোগ দিতে বিএনপি নেতা-কর্মীরা নৌকায় করে যাচ্ছিলেন। সে সময় আগে থেকে শীতলক্ষ্যা নদীতে ওত পেতে থাকা স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রের সঙ্গে আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত হয়ে যুবদল কর্মীদের নৌকায় হামলা করে। অতর্কিত হামলায় নৌকায় থাকা শতাধিক যুবদল নেতা-কর্মীরা গুরুতর আহত হন এবং জামির হোসেন (৪০) ও নাঈম হোসেনকে (২০) ঘটনাস্থলে কুপিয়ে হত্যা করে। এ সময় অনেকে জীবন বাঁচাতে সাঁতার কেটে নদী পাড় হয়ে নরসিংদীর পলাশ থানা এলাকায় আশ্রয় নেন।
নিহত যুবদল কর্মী জামির হোসেন (৪০) পৌরসভার চৈতরপাড়া এলাকার আনোয়ার হোসেনের ছেলে এবং অপর নিহত যুবদল কর্মী নাঈম হোসেন (২০) নরসিংদী পলাশের ফিরিন্দা টেক পাড়া এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে।
এর আগে ওই ঘটনায় ২০১১ সালে যুবদল নেতা নাদিম আহমেদ বাদী হয়ে ১৬ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনর মিছিলে হামলার ঘটনায় মামলায় আওয়ামী লীগের ৬৫ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
এই মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতা মিছিল করে উপজেলার বঁলিগাওয়ের মোড়ল বাড়ি মার্কেট এলাকার টঙ্গী-কালিগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে অবস্থান নিলে সাবেক এমপি চুমকির নির্দেশে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার মিছিলে দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা হয়। এ ঘটনায় ছাত্র-জনতার অনেকে গুরুতর আহত হন। পরে হামলাকারীরা সড়কে থাকা ২টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। গুরুতর আহত হওয়া ইসমাইল হোসেন বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
কালীগঞ্জ থানার ওসি মাহতাব উদ্দিন বলেন, দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
৮ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগে