রেজওয়ান শরিফ, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ১ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ‘বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্প’ নামের ওই প্রকল্পের জন্য যমুনা নদীর তীরে ৮৫ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু সেই জায়গার একটি বড় অংশ দখলে নিয়ে স্থানীয় সাংসদ ও তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার বালুর ব্যবসা করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে একদিকে যেমন প্রকল্পের কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, অন্যদিকে বালু আনা-নেওয়া করা বড় বড় নৌযানের ধাক্কায় ভাঙছে নদীর তীর। এতে পুরো প্রকল্পটিই হুমকির মুখে পড়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, বর্তমান সরকারের সময়ে ১ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্প’ হাতে নেওয়া হয়। এ প্রকল্পের আওতায় কালিহাতী উপজেলার গোহালিয়াবাড়ী ইউনিয়নের যমুনাতীরবর্তী বেলটিয়া, বিনোদ লুহুরিয়া, শ্যামশৈল এলাকায় গাইড বাঁধ নির্মাণ ও সেডিমেন্ট বেসিন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে যমুনা নদীর পানি নতুন ধলেশ্বরী, ঝিনাই, বংশাই, তুরাগ হয়ে বুড়িগঙ্গা নদীর প্রবাহকে সচল রেখে দূষণ রোধ করবে। প্রকল্প বাস্তবায়নে ২০২০ সালে জেলা প্রশাসন ওই এলাকায় ৮৫ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করে পাউবোর কাছে হস্তান্তর করে। প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি করে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়েছে।
কিন্তু অধিগ্রহণ করা প্রকল্প এলাকা দখল করে বালুর ব্যবসা করছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল হাইসহ তাঁর ব্যবসায়ী অংশীদার কালিহাতী আসনের সাংসদ হাছান ইমাম খান সোহেল হাজারীর লোকজন। তাঁরা যমুনা নদী থেকে বালু এনে সেখানে স্তূপ করে রেখে পরে তা ট্রাকে করে বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করেন। এতে প্রকল্প এলাকায় বারবার ভারী নৌযান (বাল্কহেড) চলাচল করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উন্নয়নকাজ। এ ছাড়া প্রকল্প এলাকা থেকেও রাতের আঁধারে মাটি উত্তোলন করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
এসব অভিযোগ এনে গত ১০ আগস্ট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করেন। আবেদনে তিনি বালু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার অনুমতি চান। এরপর গত ২৪ আগস্ট ইউপি সদস্য মো. আব্দুল হাইকে সতর্ক করে বালু সরিয়ে নিতে চূড়ান্ত নোটিশ দেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড। এসব নোটিশ ও আবেদনপত্র পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালকসহ ময়মনসিংহ অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অনুলিপি দেওয়া হয়। এরপরও তাঁরা বালুর ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
সরেজমিন দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার পাশ দিয়ে একটি রাস্তা চলে গেছে নদীর তীরে প্রকল্প এলাকায়। এই রাস্তা ব্যবহার করেই দিন-রাত ট্রাক দিয়ে বালু পরিবহন করেন ব্যবসায়ীরা। অধিগ্রহণ করা জায়গায় বালুর বিশাল বিশাল স্তূপ দেখা যায়। তার পাশেই নদীতে বড় বড় বাল্কহেড বাঁধা রয়েছে। ড্রেজার দিয়ে তা থেকে বালু তুলে স্তূপ করে রাখা হচ্ছে। বাল্কহেডগুলো চলাচলের কারণে নদীতে সৃষ্ট ঢেউয়ে তীর ভেঙে যাচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ দিয়ে ভাঙন রোধের চেষ্টা করছে।
গোহালিয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হজরত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বালুর ব্যবসা মূলত সাংসদ সোহেল হাজারীর। তিনি সিরাজগঞ্জে বালু কিনে এখানে এনে বিক্রি করেন।’ স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মতিউল আলম বলেন, ‘দখলকারীরা সরকারদলীয় হওয়ায় প্রভাব খাটিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছেন।’
বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণকারী ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল হাইও স্বীকার করেন, ব্যবসাটি মূলত সাংসদ সোহেল হাজারীর। তবে তিনি দাবি করেন, ‘সরকারি জমি নদীর মধ্যে। আমরা তো নদী দখল করে ব্যবসা করছি না। আমরা বৈধভাবে বালু কিনে এনে ব্যবসা করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাংসদ হাছান ইমাম খান সোহেল হাজারী গতকাল মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো ধরনের বালুর ব্যবসার সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নেই। যদি কেউ আমার নাম বলে থাকে, সেটা ভুল বলেছে। যাঁরা ব্যবসা করছেন, তাঁরা সিরাজগঞ্জ থেকে বালু কিনে এনে বিক্রি করছেন। বৈধ ব্যবসা করা অন্যায় কিছু নয়।’
টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বালু ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদে আমরা জেলা প্রশাসকের কাছে সহায়তা চেয়েছি। তিনিও সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে বালু ব্যবসায়ীরা জেলা প্রশাসকের কাছে কিছু সময় চেয়েছেন। এ জন্য কিছুটা সময় লাগছে।’
জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মো. আতাউল গণি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানি উন্নয়ন বোর্ডের আবেদন পেয়েছি। তাদের বলে দিয়েছি, যখনই আইনি সহায়তা লাগবে, তখনই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ দিয়ে সহযোগিতা করা হবে। এ জন্য কোনো সময়ক্ষেপণ করা হবে না।’
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ১ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ‘বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্প’ নামের ওই প্রকল্পের জন্য যমুনা নদীর তীরে ৮৫ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু সেই জায়গার একটি বড় অংশ দখলে নিয়ে স্থানীয় সাংসদ ও তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার বালুর ব্যবসা করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে একদিকে যেমন প্রকল্পের কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, অন্যদিকে বালু আনা-নেওয়া করা বড় বড় নৌযানের ধাক্কায় ভাঙছে নদীর তীর। এতে পুরো প্রকল্পটিই হুমকির মুখে পড়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, বর্তমান সরকারের সময়ে ১ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্প’ হাতে নেওয়া হয়। এ প্রকল্পের আওতায় কালিহাতী উপজেলার গোহালিয়াবাড়ী ইউনিয়নের যমুনাতীরবর্তী বেলটিয়া, বিনোদ লুহুরিয়া, শ্যামশৈল এলাকায় গাইড বাঁধ নির্মাণ ও সেডিমেন্ট বেসিন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে যমুনা নদীর পানি নতুন ধলেশ্বরী, ঝিনাই, বংশাই, তুরাগ হয়ে বুড়িগঙ্গা নদীর প্রবাহকে সচল রেখে দূষণ রোধ করবে। প্রকল্প বাস্তবায়নে ২০২০ সালে জেলা প্রশাসন ওই এলাকায় ৮৫ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করে পাউবোর কাছে হস্তান্তর করে। প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি করে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়েছে।
কিন্তু অধিগ্রহণ করা প্রকল্প এলাকা দখল করে বালুর ব্যবসা করছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল হাইসহ তাঁর ব্যবসায়ী অংশীদার কালিহাতী আসনের সাংসদ হাছান ইমাম খান সোহেল হাজারীর লোকজন। তাঁরা যমুনা নদী থেকে বালু এনে সেখানে স্তূপ করে রেখে পরে তা ট্রাকে করে বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করেন। এতে প্রকল্প এলাকায় বারবার ভারী নৌযান (বাল্কহেড) চলাচল করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উন্নয়নকাজ। এ ছাড়া প্রকল্প এলাকা থেকেও রাতের আঁধারে মাটি উত্তোলন করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
এসব অভিযোগ এনে গত ১০ আগস্ট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করেন। আবেদনে তিনি বালু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার অনুমতি চান। এরপর গত ২৪ আগস্ট ইউপি সদস্য মো. আব্দুল হাইকে সতর্ক করে বালু সরিয়ে নিতে চূড়ান্ত নোটিশ দেয় পানি উন্নয়ন বোর্ড। এসব নোটিশ ও আবেদনপত্র পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালকসহ ময়মনসিংহ অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অনুলিপি দেওয়া হয়। এরপরও তাঁরা বালুর ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
সরেজমিন দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার পাশ দিয়ে একটি রাস্তা চলে গেছে নদীর তীরে প্রকল্প এলাকায়। এই রাস্তা ব্যবহার করেই দিন-রাত ট্রাক দিয়ে বালু পরিবহন করেন ব্যবসায়ীরা। অধিগ্রহণ করা জায়গায় বালুর বিশাল বিশাল স্তূপ দেখা যায়। তার পাশেই নদীতে বড় বড় বাল্কহেড বাঁধা রয়েছে। ড্রেজার দিয়ে তা থেকে বালু তুলে স্তূপ করে রাখা হচ্ছে। বাল্কহেডগুলো চলাচলের কারণে নদীতে সৃষ্ট ঢেউয়ে তীর ভেঙে যাচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ দিয়ে ভাঙন রোধের চেষ্টা করছে।
গোহালিয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হজরত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বালুর ব্যবসা মূলত সাংসদ সোহেল হাজারীর। তিনি সিরাজগঞ্জে বালু কিনে এখানে এনে বিক্রি করেন।’ স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মতিউল আলম বলেন, ‘দখলকারীরা সরকারদলীয় হওয়ায় প্রভাব খাটিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছেন।’
বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণকারী ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল হাইও স্বীকার করেন, ব্যবসাটি মূলত সাংসদ সোহেল হাজারীর। তবে তিনি দাবি করেন, ‘সরকারি জমি নদীর মধ্যে। আমরা তো নদী দখল করে ব্যবসা করছি না। আমরা বৈধভাবে বালু কিনে এনে ব্যবসা করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাংসদ হাছান ইমাম খান সোহেল হাজারী গতকাল মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো ধরনের বালুর ব্যবসার সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নেই। যদি কেউ আমার নাম বলে থাকে, সেটা ভুল বলেছে। যাঁরা ব্যবসা করছেন, তাঁরা সিরাজগঞ্জ থেকে বালু কিনে এনে বিক্রি করছেন। বৈধ ব্যবসা করা অন্যায় কিছু নয়।’
টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বালু ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদে আমরা জেলা প্রশাসকের কাছে সহায়তা চেয়েছি। তিনিও সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে বালু ব্যবসায়ীরা জেলা প্রশাসকের কাছে কিছু সময় চেয়েছেন। এ জন্য কিছুটা সময় লাগছে।’
জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মো. আতাউল গণি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানি উন্নয়ন বোর্ডের আবেদন পেয়েছি। তাদের বলে দিয়েছি, যখনই আইনি সহায়তা লাগবে, তখনই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ দিয়ে সহযোগিতা করা হবে। এ জন্য কোনো সময়ক্ষেপণ করা হবে না।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৭ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২ ঘণ্টা আগে