নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে একটি আবাসিক ভবনের নবম তলা থেকে পড়ে কিশোরী গৃহকর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাংবাদিক সৈয়দ আশফাকুল হক ও তাঁর স্ত্রী তানিয়া খন্দকারের জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন জামিন নামঞ্জুর করেন।
অবহেলাজনিত কারণে মৃত্যুর দায়ের করা ওই মামলায় বিকেলে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট চৈতন্য চন্দ্র হালদার, মুনজুর আলম, সঞ্জীব চন্দ্র দাস, মো. হাফিজুর রহমান, কাজল রায় ও গাজী হাসান মাহমুদ।
আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, আসামিদের গৃহকর্মী পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। তাকে কেউ নির্যাতন করেনি। মামলার এজাহার অনুযায়ী এই মামলার ধারা জামিনযোগ্য অপরাধ। আসামিরা দেড় মাস কারাগারে আছেন।
আইনজীবীরা এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিদ্ধান্ত উদ্ধৃত করে বলেন, জামিনযোগ্য ধারায় আটক ব্যক্তিকে আদালত জামিন দেবেন। আসামি জামিনে থাকা অধিকার। এই অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না।
শুনানি শেষে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানান। পরে বিকেল ৫টার দিকে আদালত আদেশ দেন এবং জামিন নামঞ্জুর করেন। সহকারী পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) নুরুল মুত্তাকিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হক (৬৫) ও তাঁর স্ত্রী তানিয়া খন্দকারকে (৪৭) গৃহকর্মী প্রীতি উরাংয়ের (১৫) মৃত্যুর ঘটনায় গত ৭ ফেব্রুয়ারি আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত ওই দিন রিমান্ডের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন।
এরপর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি দুজনকে চার দিনের রিমান্ড নেয় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরে ১৮ ফেব্রুয়ারি রিমান্ড শেষে তাঁদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি নিহত কিশোরীর বাবা লোকেশ উরাং বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন। অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে ৩০৪/ক ধরায় মামলা নেওয়া হয়।
এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার দিকে খবর পেয়ে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ মেয়েটির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সে সময় স্থানীয়রা ওই বাড়ির ফটকে জড়ো হয়ে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে অভিযোগ করে বিক্ষোভ শুরু করে। পরে সৈয়দ আশফাকুল হক, তাঁর স্ত্রী তানিয়াসহ ওই বাসা থেকে ছয়জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
পরে নিহতের বাবা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করার পর সৈয়দ আশফাকুল হকের ছেলে, মেয়ে ও দুজন স্বজনকে থানা থেকে ছেড়ে দেন। দুজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠান।
মামলায় বলা হয়, সৈয়দ আশফাকুল হকের ভবনের নয়তলায় বারান্দায় কোনো নিরাপত্তামূলক বেষ্টনী না থাকায় থাই গ্লাসের ফাঁক দিয়ে গৃহকর্মী প্রীতি উরাং পড়ে গিয়ে মারা যায়। এতে বাসার মালিকের ও তাঁর স্ত্রীর দায়িত্বে অবহেলা রয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে একটি আবাসিক ভবনের নবম তলা থেকে পড়ে কিশোরী গৃহকর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাংবাদিক সৈয়দ আশফাকুল হক ও তাঁর স্ত্রী তানিয়া খন্দকারের জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন জামিন নামঞ্জুর করেন।
অবহেলাজনিত কারণে মৃত্যুর দায়ের করা ওই মামলায় বিকেলে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট চৈতন্য চন্দ্র হালদার, মুনজুর আলম, সঞ্জীব চন্দ্র দাস, মো. হাফিজুর রহমান, কাজল রায় ও গাজী হাসান মাহমুদ।
আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, আসামিদের গৃহকর্মী পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। তাকে কেউ নির্যাতন করেনি। মামলার এজাহার অনুযায়ী এই মামলার ধারা জামিনযোগ্য অপরাধ। আসামিরা দেড় মাস কারাগারে আছেন।
আইনজীবীরা এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিদ্ধান্ত উদ্ধৃত করে বলেন, জামিনযোগ্য ধারায় আটক ব্যক্তিকে আদালত জামিন দেবেন। আসামি জামিনে থাকা অধিকার। এই অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না।
শুনানি শেষে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানান। পরে বিকেল ৫টার দিকে আদালত আদেশ দেন এবং জামিন নামঞ্জুর করেন। সহকারী পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) নুরুল মুত্তাকিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হক (৬৫) ও তাঁর স্ত্রী তানিয়া খন্দকারকে (৪৭) গৃহকর্মী প্রীতি উরাংয়ের (১৫) মৃত্যুর ঘটনায় গত ৭ ফেব্রুয়ারি আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত ওই দিন রিমান্ডের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন।
এরপর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি দুজনকে চার দিনের রিমান্ড নেয় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরে ১৮ ফেব্রুয়ারি রিমান্ড শেষে তাঁদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি নিহত কিশোরীর বাবা লোকেশ উরাং বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন। অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে ৩০৪/ক ধরায় মামলা নেওয়া হয়।
এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার দিকে খবর পেয়ে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ মেয়েটির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সে সময় স্থানীয়রা ওই বাড়ির ফটকে জড়ো হয়ে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে অভিযোগ করে বিক্ষোভ শুরু করে। পরে সৈয়দ আশফাকুল হক, তাঁর স্ত্রী তানিয়াসহ ওই বাসা থেকে ছয়জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
পরে নিহতের বাবা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করার পর সৈয়দ আশফাকুল হকের ছেলে, মেয়ে ও দুজন স্বজনকে থানা থেকে ছেড়ে দেন। দুজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠান।
মামলায় বলা হয়, সৈয়দ আশফাকুল হকের ভবনের নয়তলায় বারান্দায় কোনো নিরাপত্তামূলক বেষ্টনী না থাকায় থাই গ্লাসের ফাঁক দিয়ে গৃহকর্মী প্রীতি উরাং পড়ে গিয়ে মারা যায়। এতে বাসার মালিকের ও তাঁর স্ত্রীর দায়িত্বে অবহেলা রয়েছে।
১৭ দিন কারা ভোগের পর পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ৭.৬৫ এমএম পিস্তল–গুলিসহ গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীকে জামিন দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পটুয়াখালীর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. কামরুল হাসান এই জামিন মঞ্জুর করেন।
২৬ মিনিট আগেজুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগে অর্জিত নতুন প্রজন্মের স্বাধীনতার পর এবার ভিন্ন আলোকে উদ্যাপন হবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিমের গতিশীল নেতৃত্বে ৫ আগস্ট পরবর্তী সংকটময় মুহূর্তেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৩১ মিনিট আগেজামালপুরের সরিষাবাড়ীতে বন্ধ হয়ে যাওয়া পাটকল চালুসহ বেকার শ্রমিকদের কর্ম সংস্থানের দাবি জানিয়েছেন পাটকল শ্রমিকরা। আজ রোববার সকালে উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সংলগ্ন সরিষাবাড়ী-ভুয়াপুর প্রধান সড়কে উপজেলা জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের আয়োজিত মানববন্ধনে এসব দাবি জানান ভুক্তভোগী শ্রমিকরা।
৩২ মিনিট আগেমূল সড়কে চলাচলের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকেরা। এ সময় পুলিশ ও স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত ১০ থেকে ১৫ জন আহত হয়েছেন...
৩৮ মিনিট আগে