নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাঁদাবাজির কারণে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ‘ঢাকা শহরে চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরির কাজ চলমান। দুই-তিন দিনের মধ্যে তালিকা ধরে অভিযান শুরু হবে।’
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে পুলিশ, ছাত্র-জনতা ও নাগরিক সমন্বয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘চাঁদাবাজির কারণে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের দুর্ভোগ হচ্ছে। চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। ২-৩ দিনের মধ্যে তালিকা ধরে গ্রেপ্তার শুরু হবে। কেউ চাঁদাবাজি করবেন না। চাঁদাবাজি করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
ঢাকায় ছিনতাই বেড়েছে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘মোবাইল ছিনতাই বেড়েছে। রাস্তাঘাটে বের হলে সবাইকে সচেতন হয়ে চলাচল করতে হবে।’
ফুটপাতে হকারদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সব হকারকে একবারে উচ্ছেদ করে দেওয়া অমানবিক। তবে হকাররা যেন সংযত অবস্থায় রাস্তায় থাকে, এ জন্য তাদের প্রতি অনুরোধ। তবে হকারদের কাছ থেকে কাউকে চাঁদা নেওয়া যাবে না।’
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, ‘মোটরসাইকেল ঝুঁকিপূর্ণ বাহন। এক মোটরসাইকেলে ২-৩ জন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ঢাকায় ট্রাফিক ব্যবস্থাকে শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসব। যারা রাস্তা ব্যবহার করবেন অবশ্যই শৃঙ্খলা মেনে চলবেন।’
ডিএমপি প্রধান বলেন, ‘যানজটের মধ্যে গাড়িচালকেরা অনবরত হর্ন বাজাতে থাকেন। কিন্তু যানজটের মধ্যে হর্ন বাজালে সমাধান কী? যারা বারবার হর্ন বাজাবে, তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ‘ঢাকা মহানগরের বাসিন্দাদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ট্রাফিক শৃঙ্খলার উন্নতি সাধন আমাদের প্রধান লক্ষ্য। জনসম্পৃক্ততা মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জনে আমরা দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘ঢাকা একটি জনবহুল শহর। এই শহরের যে পরিকল্পনা তা সঠিকভাবে তৈরি করা হয়নি। রাস্তাঘাট যেটি ২৫ শতাংশ থাকার কথা সেটি রয়েছে মাত্র ৭ শতাংশ। এর ফলে নানাবিধ সমস্যা এই শহরে সৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যেও আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে এসব সমস্যা সমাধান করতে হবে। গত এক মাসে আমরা আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। সাধারণ জনগণের মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে মতপার্থক্য থাকতে পারে। তবে এর জন্য বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করা উচিত নয়। মতবিরোধপূর্ণ বিষয়গুলো আলোচনার টেবিলে সমাধান করা উচিত।’
কমিশনার আরও বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানসমূহ একটি নির্দিষ্ট স্থানে করা উচিত। কেননা রাস্তায় সভা সমাবেশ করলে যানজট সৃষ্টি হয়। এতে হাসপাতালগামী রোগী, বিদেশগামী যাত্রীরাসহ সর্বস্তরের মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে। তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে এই মিছিল অথবা সমাবেশ যেন অন্যের কাজে বিঘ্ন না ঘটায়।’
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, ‘হকার উচ্ছেদের ক্ষেত্রে কিছু মানবিক বিষয় আমাদের লক্ষ্য রাখতে হয়। তবে এ ক্ষেত্রে জনদুর্ভোগ যাতে তৈরি না হয়, সে ব্যাপারে আমরা সতর্কভাবে কাজ করে যাচ্ছি। এ ছাড়া কনস্ট্রাকশনের কাজে ব্যবহৃত ইট, বালু যত্রতত্র রাস্তায় রেখে সাধারণ পথচারীর সমস্যা তৈরি না করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। মাদক সমস্যার বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ ছাড়া মামলাযোগ্য ঘটনার ক্ষেত্রে অবশ্যই থানায় মামলা রুজু হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো ঘটনা যাতে আড়াল না হয় সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক রয়েছি। গাড়ির অতিরিক্ত হর্ন বাজানো নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আইন প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছাত্র-জনতা ও রমনা থানা এলাকার নাগরিকেরা ডিএমপি কমিশনারের কাছে তাদের বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন। ডিএমপি কমিশনার উপস্থিত সকলের কথা মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং ডিএমপির পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
রমনা থানার বিশিষ্ট নাগরিক একরামুল বলেন, ‘পুলিশ জনতা ভাই ভাই। ৫ আগস্টের পর পুলিশের কাজ প্রশংসনীয়। এ কারণে মানবাধিকার পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে।’
সভায় উপস্থিত ফৌজিয়া ইসলাম নওশীন বলেন, ‘আপনারা ছাত্রদের ডেকেছেন, আমাদের কথা বলার সুযোগ দিচ্ছেন এ জন্য আপনাদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এই উদ্যোগের ফলে আমাদের এলাকার সমস্যাগুলো চিহ্নিত হবে এবং সমাধানের একটি পথ বের হবে।’
মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. মাসুদ আলম। সভায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস্, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলী; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এবং ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চাঁদাবাজির কারণে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ‘ঢাকা শহরে চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরির কাজ চলমান। দুই-তিন দিনের মধ্যে তালিকা ধরে অভিযান শুরু হবে।’
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে পুলিশ, ছাত্র-জনতা ও নাগরিক সমন্বয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘চাঁদাবাজির কারণে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের দুর্ভোগ হচ্ছে। চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। ২-৩ দিনের মধ্যে তালিকা ধরে গ্রেপ্তার শুরু হবে। কেউ চাঁদাবাজি করবেন না। চাঁদাবাজি করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
ঢাকায় ছিনতাই বেড়েছে উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘মোবাইল ছিনতাই বেড়েছে। রাস্তাঘাটে বের হলে সবাইকে সচেতন হয়ে চলাচল করতে হবে।’
ফুটপাতে হকারদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সব হকারকে একবারে উচ্ছেদ করে দেওয়া অমানবিক। তবে হকাররা যেন সংযত অবস্থায় রাস্তায় থাকে, এ জন্য তাদের প্রতি অনুরোধ। তবে হকারদের কাছ থেকে কাউকে চাঁদা নেওয়া যাবে না।’
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, ‘মোটরসাইকেল ঝুঁকিপূর্ণ বাহন। এক মোটরসাইকেলে ২-৩ জন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ঢাকায় ট্রাফিক ব্যবস্থাকে শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসব। যারা রাস্তা ব্যবহার করবেন অবশ্যই শৃঙ্খলা মেনে চলবেন।’
ডিএমপি প্রধান বলেন, ‘যানজটের মধ্যে গাড়িচালকেরা অনবরত হর্ন বাজাতে থাকেন। কিন্তু যানজটের মধ্যে হর্ন বাজালে সমাধান কী? যারা বারবার হর্ন বাজাবে, তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ‘ঢাকা মহানগরের বাসিন্দাদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ট্রাফিক শৃঙ্খলার উন্নতি সাধন আমাদের প্রধান লক্ষ্য। জনসম্পৃক্ততা মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জনে আমরা দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘ঢাকা একটি জনবহুল শহর। এই শহরের যে পরিকল্পনা তা সঠিকভাবে তৈরি করা হয়নি। রাস্তাঘাট যেটি ২৫ শতাংশ থাকার কথা সেটি রয়েছে মাত্র ৭ শতাংশ। এর ফলে নানাবিধ সমস্যা এই শহরে সৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যেও আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে এসব সমস্যা সমাধান করতে হবে। গত এক মাসে আমরা আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। সাধারণ জনগণের মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে মতপার্থক্য থাকতে পারে। তবে এর জন্য বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করা উচিত নয়। মতবিরোধপূর্ণ বিষয়গুলো আলোচনার টেবিলে সমাধান করা উচিত।’
কমিশনার আরও বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানসমূহ একটি নির্দিষ্ট স্থানে করা উচিত। কেননা রাস্তায় সভা সমাবেশ করলে যানজট সৃষ্টি হয়। এতে হাসপাতালগামী রোগী, বিদেশগামী যাত্রীরাসহ সর্বস্তরের মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে। তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে এই মিছিল অথবা সমাবেশ যেন অন্যের কাজে বিঘ্ন না ঘটায়।’
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, ‘হকার উচ্ছেদের ক্ষেত্রে কিছু মানবিক বিষয় আমাদের লক্ষ্য রাখতে হয়। তবে এ ক্ষেত্রে জনদুর্ভোগ যাতে তৈরি না হয়, সে ব্যাপারে আমরা সতর্কভাবে কাজ করে যাচ্ছি। এ ছাড়া কনস্ট্রাকশনের কাজে ব্যবহৃত ইট, বালু যত্রতত্র রাস্তায় রেখে সাধারণ পথচারীর সমস্যা তৈরি না করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। মাদক সমস্যার বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ ছাড়া মামলাযোগ্য ঘটনার ক্ষেত্রে অবশ্যই থানায় মামলা রুজু হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো ঘটনা যাতে আড়াল না হয় সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক রয়েছি। গাড়ির অতিরিক্ত হর্ন বাজানো নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আইন প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছাত্র-জনতা ও রমনা থানা এলাকার নাগরিকেরা ডিএমপি কমিশনারের কাছে তাদের বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন। ডিএমপি কমিশনার উপস্থিত সকলের কথা মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং ডিএমপির পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
রমনা থানার বিশিষ্ট নাগরিক একরামুল বলেন, ‘পুলিশ জনতা ভাই ভাই। ৫ আগস্টের পর পুলিশের কাজ প্রশংসনীয়। এ কারণে মানবাধিকার পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে।’
সভায় উপস্থিত ফৌজিয়া ইসলাম নওশীন বলেন, ‘আপনারা ছাত্রদের ডেকেছেন, আমাদের কথা বলার সুযোগ দিচ্ছেন এ জন্য আপনাদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এই উদ্যোগের ফলে আমাদের এলাকার সমস্যাগুলো চিহ্নিত হবে এবং সমাধানের একটি পথ বের হবে।’
মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. মাসুদ আলম। সভায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস্, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলী; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এবং ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় আগুনে পুড়েছে ১৪টি দোকান। গতকাল বুধবার গভীর রাতে উপজেলার আফাজিয়া বাজারে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তাতে প্রায় ২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা।
১৩ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বাস্কেটবল খেলাকে কেন্দ্র করে হামলায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়সহ সাবেক তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটের আমতলা চত্বরে এই হামলা চালানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের (ইসি) মাঠপর্যায়ের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অফিসের গাড়িচালককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের কক্ষের সামনে হট্টগোল করছেন চালকের সহকর্মীরা...
২ ঘণ্টা আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে নাশকতার মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে একজনকে জব্বারগঞ্জ বাজার থেকে, অপরজনকে পৌর এলাকার সরদারপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে