ইমতিয়াজ আহমেদ
শিবচর (মাদারীপুর): কঠোর বিধিনিষেধের আগে বাড়ি ফিরছেন দক্ষিণাঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ভেঙে ভেঙে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে আসছেন তাঁরা। দূরপাল্লার বাসসহ সকল ধরনের গণপরিবহন বন্ধ থাকায় বাড়ি ফিরতে ছোট যানবাহন ব্যবহার করতে হচ্ছে। শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে নেমে মোটরসাইকেল, মাহেন্দ্র, সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করতে হচ্ছে যাত্রীদের। এ দিকে ফেরিঘাটে থ্রি-হুইলার প্রবেশ করতে না দেওয়ায় যাত্রীদের ঘাট পেরিয়ে বিভিন্ন পাশের গ্রামের ভেতরের সড়ক থেকে গাড়িতে উঠতে হচ্ছে। এতে হাজার হাজার মানুষের কয়েকগুণ বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে।
ঘরমুখো যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিবচরের কাঁঠালবাড়ি ঘাট থেকে বরিশাল যেতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে তিন-চার গুন বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে। মোটরসাইকেলে যেতে লাগছে ১২ থেকে ১৫ শত টাকা। মাহেন্দ্রতে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে। অপরদিকে, অনেকেই ঘাট থেকে দূরপাল্লার যাত্রায় সরাসরি যেতে পারছেন না। তাই বরিশাল যেতে বাংলাবাজার ঘাট থেকে মাদারীপুর পর্যন্ত জেতে হচ্ছে। সেখান থেকে কালকিনি হয়ে বরিশাল যাচ্ছেন যাত্রীরা। বাংলাবাজার ঘাট থেকে বরিশাল, গোপালগঞ্জ, খুলনা, পিরোজপুর, বরগুনা, শরিয়তপুর, পটুয়াখালি, টেকেরহাট, মাদারীপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় যেতে যাত্রা পথেই খরচ হয়ে যাচ্ছে তিন-চার গুন বাড়তি টাকা। এদিকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে বিধিনিষেধ আরোপ করায় মহাসড়কে বেড়েছে পুলিশের চেকপোস্ট এবং টহল। এই কারণে বেশির ভাগ যানবাহন ঘাট থেকে বিকল্প একাধিক সড়ক হয়ে গন্তব্যে যাচ্ছে। ফলে মহাসড়ক ব্যবহার এড়িয়ে যাচ্ছেন ছোট ছোট যানবাহনের চালকেরা।
মাহেন্দ্রের চালক মো. সজীব বলেন, মহাসড়ক দিয়ে গেলে পুলিশে ধরতে পারে। এই জন্য মহাসড়ক বাদ দিয়ে গ্রামের ভেতরের বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে যেতে হচ্ছে। গোপালগঞ্জ যেতে মহাসড়ক দিয়ে না গিয়ে গ্রামের ভেতরের রাস্তা দিয়ে টেকেরহাট বা মুকসুদপুর পৌঁছাই। সেখান থেকে বিকল্প সড়ক হয়ে গন্তব্যে যাই। এই কারণে তেলের খরচও বেশি হয়। তাই যাত্রীদের থেকে ভাড়াও বেশি নিতে হয়।
ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের চালক মো. ফরহাদ বলেন, আমাদের ঘাটে ঢুকতে দেয় না। তাই ঘাটের বাইরে গিয়ে বিভিন্ন রাস্তা থেকে যাত্রীদের গাড়িতে ওঠায়। লকডাউনের কারণে অনেক রাস্তায় বাঁশ বেঁধে আটকে দিয়েছে। যাত্রীরা ফেরি থেকে নেমে হেঁটে আসে। বিকল্প রাস্তা দিয়ে চলতে হচ্ছে আমাদের। এ জন্য ভাড়া বেশি নিচ্ছি। তা না হলে পোশায় না।
ফারাক হাওলাদার নামের ভাঙার এক যাত্রী বলেন, ঘাট থেকে ইজিবাইকে ৩০০ টাকা ভাড়া চাচ্ছে। অথচ ইজিবাইকে সর্বোচ্চ ভাড়া হবে ১০০ টাকা। প্রতিটি গাড়িই বাড়তি ভাড়া চাচ্ছে। কম নিচ্ছে না। বাধ্য হয়েই অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে যেতে হচ্ছে।
মো. কামরুল ইসলাম নামে ঢাকা থেকে নড়াইলের কালনাঘাটগামী এক যাত্রী জানান, লকডাউনে আটকে পড়ার আগেই বাড়িতে চলে যাচ্ছেন তিনি। কিন্তু কোন গাড়ি তাঁর গন্তব্যে না যাওয়ায় দেড় হাজার টাকা দিয়ে মোটরসাইকেল ভাড়া করেছেন।
ওই যাত্রী দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ভাড়া দিতে দিতেই পকেটের টাকা সব শেষ হয়ে গেল। আমাদের মতো দরিদ্র-খেটে খাওয়া মানুষের ভাড়া দিতেই পকেট ফাঁকা হয়ে যায়। শুধুমাত্র ফেরিতেই মাত্র ২৫ টাকা ভাড়া দিয়ে এসেছি। আর সব স্থানেই তিন-চার গুন বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে। মানুষ তো ঢাকা থেকে ঠিকই আসতে পারছে। কিন্তু বাস বন্ধ রাখায় দুর্ভোগ আর স্বাস্থ্যবিধির চরম ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। কঠোর লকডাউনের আগে স্বাভাবিকভাবেই মানুষকে বাড়ি ফিরতে সুযোগ দেওয়া উচিত ছিল। না হলে সব বন্ধ রাখা উচিত ছিল যাতে কেউ কোথাও যেতে না পারে।
টেকেরহাটের যাত্রী কামরুন নাহার বলেন, গত সপ্তাহে জরুরি কাজে ঢাকা গিয়েছিলাম। এখন বাড়ি ফিরতে রীতিমতো যুদ্ধ করতে হচ্ছে। ফেরিতে ঠেসেঠুসে কষ্ট করে উঠতে হয়েছে। ফেরির পুরো পথ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। চারপাশে মানুষ আর মানুষ। দমবন্ধ হওয়ার মতো অবস্থা। এখন ঘাটে নেমে গাড়ি পাচ্ছি না। মাহেন্দ্রতে আট-দশজন ছাড়া যাবে না। এখন ইজিবাইকে ভেঙে ভেঙে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি। বাড়ি পৌঁছাতে চারবার গাড়ি পাল্টাতে হবে। সঙ্গে বাড়তি ভাড়া তো আছেই।
বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার সকাল থেকেই ঘরমুখো মানুষের ভীষণ চাপ রয়েছে ফেরিতে। তবে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাওয়া যাত্রীর সংখ্যা গত কয়েক দিনের তুলনায় কম রয়েছে। বাংলাবাজার ঘাটে ছোট যানবাহন আর পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেড়েছে। ফেরি চলাচল স্বাভাবিক আছে। গুরুত্বের সঙ্গে পণ্যবাহী পরিবহন পারাপার করা হচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, আজ সকাল থেকে ঢাকামুখী যাত্রীদের তেমন চাপ নেই। এপার থেকে আমরা পণ্যবাহী ট্রাক আর জরুরি যানবাহনগুলো পারাপার করছি। নৌরুটে ১৬টি ফেরি চালু রয়েছে। বাংলাবাজার থেকে ঢাকাগামী যাত্রী কম হলেও শিমুলিয়া থেকে ফেরিতে ঘরমুখো যাত্রীদের প্রচুর চাপ রয়েছে।
বাংলাবাজার ঘাটের ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টি. আই) মো. জামালউদ্দিন বলেন, ঘাটে আটকে থাকা পণ্যবাহী ট্রাকগুলো ভোর থেকেই পার করা হচ্ছে। তা ছাড়া ঘাটে থ্রি-হুইলার প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। শিমুলিয়া থেকে আসা যাত্রীরা হেঁটে ঘাট পেরিয়ে বিভিন্ন স্থান থেকে গন্তব্যের গাড়িতে উঠছেন। ঘাটের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের পাহারা রয়েছে। যাত্রীবাহী কোন গাড়ি ঘাটে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
শিবচর (মাদারীপুর): কঠোর বিধিনিষেধের আগে বাড়ি ফিরছেন দক্ষিণাঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ভেঙে ভেঙে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে আসছেন তাঁরা। দূরপাল্লার বাসসহ সকল ধরনের গণপরিবহন বন্ধ থাকায় বাড়ি ফিরতে ছোট যানবাহন ব্যবহার করতে হচ্ছে। শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে নেমে মোটরসাইকেল, মাহেন্দ্র, সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করতে হচ্ছে যাত্রীদের। এ দিকে ফেরিঘাটে থ্রি-হুইলার প্রবেশ করতে না দেওয়ায় যাত্রীদের ঘাট পেরিয়ে বিভিন্ন পাশের গ্রামের ভেতরের সড়ক থেকে গাড়িতে উঠতে হচ্ছে। এতে হাজার হাজার মানুষের কয়েকগুণ বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে।
ঘরমুখো যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিবচরের কাঁঠালবাড়ি ঘাট থেকে বরিশাল যেতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে তিন-চার গুন বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে। মোটরসাইকেলে যেতে লাগছে ১২ থেকে ১৫ শত টাকা। মাহেন্দ্রতে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে। অপরদিকে, অনেকেই ঘাট থেকে দূরপাল্লার যাত্রায় সরাসরি যেতে পারছেন না। তাই বরিশাল যেতে বাংলাবাজার ঘাট থেকে মাদারীপুর পর্যন্ত জেতে হচ্ছে। সেখান থেকে কালকিনি হয়ে বরিশাল যাচ্ছেন যাত্রীরা। বাংলাবাজার ঘাট থেকে বরিশাল, গোপালগঞ্জ, খুলনা, পিরোজপুর, বরগুনা, শরিয়তপুর, পটুয়াখালি, টেকেরহাট, মাদারীপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় যেতে যাত্রা পথেই খরচ হয়ে যাচ্ছে তিন-চার গুন বাড়তি টাকা। এদিকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে বিধিনিষেধ আরোপ করায় মহাসড়কে বেড়েছে পুলিশের চেকপোস্ট এবং টহল। এই কারণে বেশির ভাগ যানবাহন ঘাট থেকে বিকল্প একাধিক সড়ক হয়ে গন্তব্যে যাচ্ছে। ফলে মহাসড়ক ব্যবহার এড়িয়ে যাচ্ছেন ছোট ছোট যানবাহনের চালকেরা।
মাহেন্দ্রের চালক মো. সজীব বলেন, মহাসড়ক দিয়ে গেলে পুলিশে ধরতে পারে। এই জন্য মহাসড়ক বাদ দিয়ে গ্রামের ভেতরের বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে যেতে হচ্ছে। গোপালগঞ্জ যেতে মহাসড়ক দিয়ে না গিয়ে গ্রামের ভেতরের রাস্তা দিয়ে টেকেরহাট বা মুকসুদপুর পৌঁছাই। সেখান থেকে বিকল্প সড়ক হয়ে গন্তব্যে যাই। এই কারণে তেলের খরচও বেশি হয়। তাই যাত্রীদের থেকে ভাড়াও বেশি নিতে হয়।
ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের চালক মো. ফরহাদ বলেন, আমাদের ঘাটে ঢুকতে দেয় না। তাই ঘাটের বাইরে গিয়ে বিভিন্ন রাস্তা থেকে যাত্রীদের গাড়িতে ওঠায়। লকডাউনের কারণে অনেক রাস্তায় বাঁশ বেঁধে আটকে দিয়েছে। যাত্রীরা ফেরি থেকে নেমে হেঁটে আসে। বিকল্প রাস্তা দিয়ে চলতে হচ্ছে আমাদের। এ জন্য ভাড়া বেশি নিচ্ছি। তা না হলে পোশায় না।
ফারাক হাওলাদার নামের ভাঙার এক যাত্রী বলেন, ঘাট থেকে ইজিবাইকে ৩০০ টাকা ভাড়া চাচ্ছে। অথচ ইজিবাইকে সর্বোচ্চ ভাড়া হবে ১০০ টাকা। প্রতিটি গাড়িই বাড়তি ভাড়া চাচ্ছে। কম নিচ্ছে না। বাধ্য হয়েই অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে যেতে হচ্ছে।
মো. কামরুল ইসলাম নামে ঢাকা থেকে নড়াইলের কালনাঘাটগামী এক যাত্রী জানান, লকডাউনে আটকে পড়ার আগেই বাড়িতে চলে যাচ্ছেন তিনি। কিন্তু কোন গাড়ি তাঁর গন্তব্যে না যাওয়ায় দেড় হাজার টাকা দিয়ে মোটরসাইকেল ভাড়া করেছেন।
ওই যাত্রী দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ভাড়া দিতে দিতেই পকেটের টাকা সব শেষ হয়ে গেল। আমাদের মতো দরিদ্র-খেটে খাওয়া মানুষের ভাড়া দিতেই পকেট ফাঁকা হয়ে যায়। শুধুমাত্র ফেরিতেই মাত্র ২৫ টাকা ভাড়া দিয়ে এসেছি। আর সব স্থানেই তিন-চার গুন বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে। মানুষ তো ঢাকা থেকে ঠিকই আসতে পারছে। কিন্তু বাস বন্ধ রাখায় দুর্ভোগ আর স্বাস্থ্যবিধির চরম ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। কঠোর লকডাউনের আগে স্বাভাবিকভাবেই মানুষকে বাড়ি ফিরতে সুযোগ দেওয়া উচিত ছিল। না হলে সব বন্ধ রাখা উচিত ছিল যাতে কেউ কোথাও যেতে না পারে।
টেকেরহাটের যাত্রী কামরুন নাহার বলেন, গত সপ্তাহে জরুরি কাজে ঢাকা গিয়েছিলাম। এখন বাড়ি ফিরতে রীতিমতো যুদ্ধ করতে হচ্ছে। ফেরিতে ঠেসেঠুসে কষ্ট করে উঠতে হয়েছে। ফেরির পুরো পথ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। চারপাশে মানুষ আর মানুষ। দমবন্ধ হওয়ার মতো অবস্থা। এখন ঘাটে নেমে গাড়ি পাচ্ছি না। মাহেন্দ্রতে আট-দশজন ছাড়া যাবে না। এখন ইজিবাইকে ভেঙে ভেঙে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি। বাড়ি পৌঁছাতে চারবার গাড়ি পাল্টাতে হবে। সঙ্গে বাড়তি ভাড়া তো আছেই।
বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার সকাল থেকেই ঘরমুখো মানুষের ভীষণ চাপ রয়েছে ফেরিতে। তবে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাওয়া যাত্রীর সংখ্যা গত কয়েক দিনের তুলনায় কম রয়েছে। বাংলাবাজার ঘাটে ছোট যানবাহন আর পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেড়েছে। ফেরি চলাচল স্বাভাবিক আছে। গুরুত্বের সঙ্গে পণ্যবাহী পরিবহন পারাপার করা হচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, আজ সকাল থেকে ঢাকামুখী যাত্রীদের তেমন চাপ নেই। এপার থেকে আমরা পণ্যবাহী ট্রাক আর জরুরি যানবাহনগুলো পারাপার করছি। নৌরুটে ১৬টি ফেরি চালু রয়েছে। বাংলাবাজার থেকে ঢাকাগামী যাত্রী কম হলেও শিমুলিয়া থেকে ফেরিতে ঘরমুখো যাত্রীদের প্রচুর চাপ রয়েছে।
বাংলাবাজার ঘাটের ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টি. আই) মো. জামালউদ্দিন বলেন, ঘাটে আটকে থাকা পণ্যবাহী ট্রাকগুলো ভোর থেকেই পার করা হচ্ছে। তা ছাড়া ঘাটে থ্রি-হুইলার প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। শিমুলিয়া থেকে আসা যাত্রীরা হেঁটে ঘাট পেরিয়ে বিভিন্ন স্থান থেকে গন্তব্যের গাড়িতে উঠছেন। ঘাটের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের পাহারা রয়েছে। যাত্রীবাহী কোন গাড়ি ঘাটে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে