নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভবন নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই অকুপেন্সি সার্টিফিকেট বা ব্যবহার সনদ দেবে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। এই বিধান যুক্ত করে দুই সপ্তাহের মধ্যে বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) বিধিমালা সংশোধন করা হচ্ছে। তবে বিষয়টি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
আজ সোমবার আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাবের মেলা উদ্বোধনকালে রাজউক চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান সরকার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। তিনি জানান, এত দিন ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ার পর ব্যবহার সনদ দেওয়া হতো। এতে নানা ধরনের জটিলতা দেখা দিত।
রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ‘এত দিন অকুপেন্সি সার্টিফিকেট পাওয়া ছিল অত্যন্ত জটিল। এখন তা সহজ করা হচ্ছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, আমাদের কর্মকর্তারা নির্মাণের প্রতিটি ধাপে উপস্থিত থাকবেন এবং প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেবেন।’
এছাড়া ফ্ল্যাট হস্তান্তরে বিলম্ব বা অতিরিক্ত অর্থ না নিতে আবাসন ব্যবসায়ীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
ব্যবহার সনদ ভবন ব্যবহারের বৈধতার নিশ্চয়তা প্রদান করে। এটি ছাড়া গ্যাস, বিদ্যুৎ বা পানি সংযোগ পাওয়া যায় না। সনদটি ভবনের নিরাপত্তা, কাঠামোগত স্থায়িত্ব ও নকশার মান নিশ্চিত করে।
রাজউক চেয়ারম্যানের বক্তব্য অনুযায়ী, নতুন নিয়মে সনদ প্রদান আরও সহজ ও স্বচ্ছ হবে। নতুন নিয়মের প্রভাব সম্পর্কে আবাসন খাতের উদ্যোক্তারা আশাবাদী। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সনদ দেওয়ার আগে নির্মাণ শেষ না হলে ভবিষ্যতে নিরাপত্তা ঝুঁকি ও আইনি জটিলতা দেখা দিতে পারে।
মেলার উদ্বোধনীতে রিহ্যাব সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, নতুন নিয়মের প্রভাব সম্পর্কে আবাসন খাতের উদ্যোক্তারা আশাবাদী। তবে ভবন নির্মাণের আগে সনদ দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আরও স্পষ্ট নির্দেশনা প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্মাণ সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি ও অন্যান্য জটিলতার কারণে আবাসন শিল্প সংকটে রয়েছে। দ্রুত সমাধান না হলে শিল্পের অবস্থা আরও নাজুক হতে পারে।’
ভবনের নির্মাণ প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে রাজউক কর্মকর্তারা থাকবেন—এই প্রতিশ্রুতি ভালো এবং নতুন নিয়ম ভবন নির্মাণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা এবং গতি আনতে পারে। তবে ভবন নির্মাণ শেষ হওয়ার আগে ব্যবহার সনদ দিলে তা ভবিষ্যতে নিরাপত্তা এবং মান নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ।
এবিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান আজকের পত্রিকা বলেন, ‘রাজউক চেয়ারম্যান ভবন নির্মাণ শেষ হওয়ার আগে অকুপেন্সি সার্টিফিকেট দেওয়ার বিষয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটার ব্যাখ্যা দরকার। উনি কোন প্রেক্ষিতে বলেছেন, সেটা দেখতে হবে। কারণ ভবন পুরোপুরি নির্মাণ না হলে তো এই সার্টিফিকেট দেওয়া যায় না।’
নির্মাণের পর ভবন ব্যবহার সনদ নেওয়ার বিধান থাকলেও ঢাকার অনেক ভবনে যথাযথ সনদ ছাড়াই ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে। এবছরই বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের আগুনে ৪৬ জনের প্রাণহানি হয়। কোনো ওকুপেন্সি সার্টিফিকেট ছাড়াই এই ভবনে রেস্তোরাঁসহ নানা ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছিল। রাজউকের তদারকি ঘাটতির কারণে এই ঘটনাটি ঘটে।
এর আগে ২০১৯ সালে বনানীর এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের পর রাজউক ১৮০০টি ত্রুটিপূর্ণ ভবনের তালিকা তৈরি করেছিল। কিন্তু এদের কতগুলো ভবন সমস্যা সমাধান করেছে, তার সঠিক রেকর্ড নেই। রাজউক পর্যাপ্ত নজরদারি বা আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে অনিয়ম এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো টিকে রয়েছে। তাই, নির্মাণের প্রতিটি ধাপে রাজউকের কর্মকর্তাদের উপস্থিতি কতটা কার্যকর থাকবে তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সহ-সভাপতি ও স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, ভবনের সনদ এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠানের নজরদারির ঘাটতি রয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে সমন্বিত টাস্কফোর্স গঠন করে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
রাজউকের ব্যবহার সনদ কেন প্রয়োজন?
ইমারত নির্মাণ বিধিমালার গুরুত্বপূর্ণ নথি রাজউকের ব্যবহার সনদ বা অকুপেন্সি সার্টিফিকেট। নির্ধারিত নকশা ও নিরাপত্তা বিধি অনুসরণ করে ভবন তৈরি হয়েছে কিনা এবং তা ব্যবহারের জন্য নিরাপদ কিনা, তা নিশ্চিত করে এই সনদ। এটি গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ বিভিন্ন সেবা সংযোগ পেতে সাহায্য করে এবং ভবনের আইনি বৈধতার নিশ্চয়তা দেয়।
ভবন নির্মাণ শেষের আগে ব্যবহার সনদে যেসসব সমস্যা হতে পারে?
ভবন ব্যবহার সনদ যেভাবে মিলে
প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করুন: রাজউকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (cp. rajukdhaka. gov. bd) রেজিস্ট্রেশন করে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য মোবাইল নম্বর ও ইমেইল প্রয়োজন।
আবেদন ফি জমা: ব্যবহার সনদ সনদের জন্য নির্ধারিত ফি অনলাইনে অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
প্রয়োজনীয় নথি আপলোড: নকশা, নির্মাণ পরিকল্পনা, এবং তলার বিবরণীসহ প্রাসঙ্গিক নথি আপলোড করতে হবে।
আবেদন যাচাই এবং অনুমোদন: রাজউক কর্তৃপক্ষ জমা দেওয়া নথি যাচাই করে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়।
সনদ সংগ্রহ: প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে সনদ অনলাইনে ডাউনলোড বা রাজউক অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়।
ভবন নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই অকুপেন্সি সার্টিফিকেট বা ব্যবহার সনদ দেবে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। এই বিধান যুক্ত করে দুই সপ্তাহের মধ্যে বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) বিধিমালা সংশোধন করা হচ্ছে। তবে বিষয়টি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
আজ সোমবার আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাবের মেলা উদ্বোধনকালে রাজউক চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান সরকার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। তিনি জানান, এত দিন ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ার পর ব্যবহার সনদ দেওয়া হতো। এতে নানা ধরনের জটিলতা দেখা দিত।
রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ‘এত দিন অকুপেন্সি সার্টিফিকেট পাওয়া ছিল অত্যন্ত জটিল। এখন তা সহজ করা হচ্ছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, আমাদের কর্মকর্তারা নির্মাণের প্রতিটি ধাপে উপস্থিত থাকবেন এবং প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেবেন।’
এছাড়া ফ্ল্যাট হস্তান্তরে বিলম্ব বা অতিরিক্ত অর্থ না নিতে আবাসন ব্যবসায়ীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
ব্যবহার সনদ ভবন ব্যবহারের বৈধতার নিশ্চয়তা প্রদান করে। এটি ছাড়া গ্যাস, বিদ্যুৎ বা পানি সংযোগ পাওয়া যায় না। সনদটি ভবনের নিরাপত্তা, কাঠামোগত স্থায়িত্ব ও নকশার মান নিশ্চিত করে।
রাজউক চেয়ারম্যানের বক্তব্য অনুযায়ী, নতুন নিয়মে সনদ প্রদান আরও সহজ ও স্বচ্ছ হবে। নতুন নিয়মের প্রভাব সম্পর্কে আবাসন খাতের উদ্যোক্তারা আশাবাদী। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সনদ দেওয়ার আগে নির্মাণ শেষ না হলে ভবিষ্যতে নিরাপত্তা ঝুঁকি ও আইনি জটিলতা দেখা দিতে পারে।
মেলার উদ্বোধনীতে রিহ্যাব সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, নতুন নিয়মের প্রভাব সম্পর্কে আবাসন খাতের উদ্যোক্তারা আশাবাদী। তবে ভবন নির্মাণের আগে সনদ দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আরও স্পষ্ট নির্দেশনা প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্মাণ সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি ও অন্যান্য জটিলতার কারণে আবাসন শিল্প সংকটে রয়েছে। দ্রুত সমাধান না হলে শিল্পের অবস্থা আরও নাজুক হতে পারে।’
ভবনের নির্মাণ প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে রাজউক কর্মকর্তারা থাকবেন—এই প্রতিশ্রুতি ভালো এবং নতুন নিয়ম ভবন নির্মাণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা এবং গতি আনতে পারে। তবে ভবন নির্মাণ শেষ হওয়ার আগে ব্যবহার সনদ দিলে তা ভবিষ্যতে নিরাপত্তা এবং মান নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ।
এবিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান আজকের পত্রিকা বলেন, ‘রাজউক চেয়ারম্যান ভবন নির্মাণ শেষ হওয়ার আগে অকুপেন্সি সার্টিফিকেট দেওয়ার বিষয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটার ব্যাখ্যা দরকার। উনি কোন প্রেক্ষিতে বলেছেন, সেটা দেখতে হবে। কারণ ভবন পুরোপুরি নির্মাণ না হলে তো এই সার্টিফিকেট দেওয়া যায় না।’
নির্মাণের পর ভবন ব্যবহার সনদ নেওয়ার বিধান থাকলেও ঢাকার অনেক ভবনে যথাযথ সনদ ছাড়াই ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে। এবছরই বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের আগুনে ৪৬ জনের প্রাণহানি হয়। কোনো ওকুপেন্সি সার্টিফিকেট ছাড়াই এই ভবনে রেস্তোরাঁসহ নানা ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছিল। রাজউকের তদারকি ঘাটতির কারণে এই ঘটনাটি ঘটে।
এর আগে ২০১৯ সালে বনানীর এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের পর রাজউক ১৮০০টি ত্রুটিপূর্ণ ভবনের তালিকা তৈরি করেছিল। কিন্তু এদের কতগুলো ভবন সমস্যা সমাধান করেছে, তার সঠিক রেকর্ড নেই। রাজউক পর্যাপ্ত নজরদারি বা আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে অনিয়ম এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো টিকে রয়েছে। তাই, নির্মাণের প্রতিটি ধাপে রাজউকের কর্মকর্তাদের উপস্থিতি কতটা কার্যকর থাকবে তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সহ-সভাপতি ও স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, ভবনের সনদ এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠানের নজরদারির ঘাটতি রয়েছে। এই সমস্যার সমাধানে সমন্বিত টাস্কফোর্স গঠন করে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
রাজউকের ব্যবহার সনদ কেন প্রয়োজন?
ইমারত নির্মাণ বিধিমালার গুরুত্বপূর্ণ নথি রাজউকের ব্যবহার সনদ বা অকুপেন্সি সার্টিফিকেট। নির্ধারিত নকশা ও নিরাপত্তা বিধি অনুসরণ করে ভবন তৈরি হয়েছে কিনা এবং তা ব্যবহারের জন্য নিরাপদ কিনা, তা নিশ্চিত করে এই সনদ। এটি গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ বিভিন্ন সেবা সংযোগ পেতে সাহায্য করে এবং ভবনের আইনি বৈধতার নিশ্চয়তা দেয়।
ভবন নির্মাণ শেষের আগে ব্যবহার সনদে যেসসব সমস্যা হতে পারে?
ভবন ব্যবহার সনদ যেভাবে মিলে
প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করুন: রাজউকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (cp. rajukdhaka. gov. bd) রেজিস্ট্রেশন করে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য মোবাইল নম্বর ও ইমেইল প্রয়োজন।
আবেদন ফি জমা: ব্যবহার সনদ সনদের জন্য নির্ধারিত ফি অনলাইনে অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
প্রয়োজনীয় নথি আপলোড: নকশা, নির্মাণ পরিকল্পনা, এবং তলার বিবরণীসহ প্রাসঙ্গিক নথি আপলোড করতে হবে।
আবেদন যাচাই এবং অনুমোদন: রাজউক কর্তৃপক্ষ জমা দেওয়া নথি যাচাই করে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়।
সনদ সংগ্রহ: প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে সনদ অনলাইনে ডাউনলোড বা রাজউক অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়।
রাজনৈতিক দলগুলো এখন যতই ভালো কথা বলুক না কেন, ক্ষমতায় গেলে তারা আবার বদলে যেতে পারে—এমন শঙ্কার কথা এসেছে ঢাকায় এক গোলটেবিল বৈঠকে। সে জন্য বক্তারা সংস্কারের দাবিতে সবাইকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিহীনদের জন্য গ্রহণ করা আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে গাজীপুরের কাপাসিয়ায়। যেসব ‘ভূমিহীনকে’ এসব ঘর দেওয়া হয়েছে তাঁদের অধিকাংশই এখন এসব আশ্রয়ণের ঘরে থাকেন না। অভিযোগ রয়েছে, বরাদ্দ দাতাদের সঙ্গে বিশেষ সখ্য থাকায় ভূমিহীন না হয়েও এসব ঘর পেয়েছেন
৪ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে শর্ত অমান্য করে মেঘনা নদীর তীর ভরাট করে বাণিজ্যিকভাবে জেটি নির্মাণ করেছেন ইজারাদার উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান সিরাজ। এই জেটি থেকে প্রতিদিন শত শত ট্রাক ভারী পণ্য নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিটের পাশ দিয়ে যাতায়াত করছে। এতে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের (এপিএসসিএল) ৬০০ মেগাওয়া
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের সম্পদ জব্দ এবং বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত করেছে বলে অভিযোগ আলোচিত-সমালোচিত এই ব্যবসায়ীর। এ প্রেক্ষাপটে সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনি পদক্ষেপের উদ্যোগ নিয়েছেন
৫ ঘণ্টা আগে