হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে চতুর্থ শ্রেণির দুই ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে উঠেছে। গত রোববার ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থীর অভিভাবক। তবে অভিযুক্ত শিক্ষক বিষয়টি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন।
লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ওই শিক্ষক চতুর্থ শ্রেণির দুই ছাত্রীকে বিদ্যালয়ে এবং তার (শিক্ষকের) বাড়িতে টিউশনির সময়ে প্রায়ই তাদের শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিতেন। কয়েক দিন আগে ওই ছাত্রীদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করলে, তারা বাড়িতে এসে কান্নাকাটি করে পরিবারকে বিষয়টি জানায়।
লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন জানিয়ে হরিরামপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কাজী সাইফুল ইসলাম সোমবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ওই সহকারী শিক্ষককে চরাঞ্চলের একটি স্কুলে বদলির (সাময়িক) বিষয়ে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে। তদন্তে প্রমাণিত হলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহরিয়ার রহমান সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আমরা তদন্ত করব। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সেলিনা আখতার বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হবে। তদন্তে ঘটনাটি প্রমাণিত হলে শাস্তি দেওয়া হবে। তদন্তের আগে একটা স্কুলে সরিয়ে দেওয়া হবে। তারপর তদন্তে যদি প্রমাণিত হয়, তখন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।’
অভিযুক্ত শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা মিথ্যা অভিযোগ। এটা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমার সম্মানহানির জন্য, আমাকে হেয় করতে গ্রামের কিছু লোক আমার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। তারা ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছে। তারা আমাকে ও আমার পরিবারকে হেয় করতে এবং আমার সামাজিক অবস্থান ভূলুণ্ঠিত করতে এই অভিযোগ করেছে। তারা অন্য শিক্ষার্থীদের দিয়েও মিথ্যা অভিযোগ করানোর চেষ্টা করেছে। তারা আমার বাড়িতে ৫০-৬০ জন লোক পাঠিয়েছে। তারা নানাভাবে হুমকি দিয়েছে, আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত।’
তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ তোলায় তিনি স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিক বিশ্বাস এবং এলাকাবাসী ও স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে বিচার চাইলে গত শুক্রবার সামাজিকভাবে বিচার বসলেও সমাধান হয়নি বলে দাবি করেন ওই শিক্ষক।
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শফিক বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত শুক্রবার আমরা সমাধানে বসতে চেয়েছিলাম। তবে শুক্রবার সমাধান হয়নি।’
মানিকগঞ্জের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে চতুর্থ শ্রেণির দুই ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে উঠেছে। গত রোববার ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থীর অভিভাবক। তবে অভিযুক্ত শিক্ষক বিষয়টি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন।
লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ওই শিক্ষক চতুর্থ শ্রেণির দুই ছাত্রীকে বিদ্যালয়ে এবং তার (শিক্ষকের) বাড়িতে টিউশনির সময়ে প্রায়ই তাদের শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিতেন। কয়েক দিন আগে ওই ছাত্রীদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করলে, তারা বাড়িতে এসে কান্নাকাটি করে পরিবারকে বিষয়টি জানায়।
লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন জানিয়ে হরিরামপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কাজী সাইফুল ইসলাম সোমবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ওই সহকারী শিক্ষককে চরাঞ্চলের একটি স্কুলে বদলির (সাময়িক) বিষয়ে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে। তদন্তে প্রমাণিত হলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহরিয়ার রহমান সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আমরা তদন্ত করব। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সেলিনা আখতার বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হবে। তদন্তে ঘটনাটি প্রমাণিত হলে শাস্তি দেওয়া হবে। তদন্তের আগে একটা স্কুলে সরিয়ে দেওয়া হবে। তারপর তদন্তে যদি প্রমাণিত হয়, তখন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।’
অভিযুক্ত শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা মিথ্যা অভিযোগ। এটা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমার সম্মানহানির জন্য, আমাকে হেয় করতে গ্রামের কিছু লোক আমার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। তারা ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছে। তারা আমাকে ও আমার পরিবারকে হেয় করতে এবং আমার সামাজিক অবস্থান ভূলুণ্ঠিত করতে এই অভিযোগ করেছে। তারা অন্য শিক্ষার্থীদের দিয়েও মিথ্যা অভিযোগ করানোর চেষ্টা করেছে। তারা আমার বাড়িতে ৫০-৬০ জন লোক পাঠিয়েছে। তারা নানাভাবে হুমকি দিয়েছে, আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত।’
তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ তোলায় তিনি স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিক বিশ্বাস এবং এলাকাবাসী ও স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে বিচার চাইলে গত শুক্রবার সামাজিকভাবে বিচার বসলেও সমাধান হয়নি বলে দাবি করেন ওই শিক্ষক।
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শফিক বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত শুক্রবার আমরা সমাধানে বসতে চেয়েছিলাম। তবে শুক্রবার সমাধান হয়নি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
১ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে প্রায় এক একর পাহাড়ি জায়গা উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার নগরীর আকবরশাহ উত্তর লেকসিটি, সুপারিবাগান ও ইসলামাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে এসব বসতি উচ্ছেদ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে