গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নতুন বিচারক হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন শামীমা আফরোজ। গতকাল বৃহস্পতিবার আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের (বিচার শাখা-৩) উপসচিব (প্রশাসন-১) এ এফ এম গোলজার রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
তিনি এর আগে গাজীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। একই সঙ্গে গাজীপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মমতাজ বেগমকে নারায়ণগঞ্জ শ্রম আদালতের বিচারক হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শক্রমে গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ মমতাজ বেগমকে নারায়ণগঞ্জ শ্রম আদালতের বিচারক হিসেবে বদলি করা হয়েছে। একই প্রজ্ঞাপনে গাজীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে কর্মরত (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা আফরোজকে গাজীপুরের জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
গাজীপুরের আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচারক হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর শামীমা আফরোজ একাই তিনটি আদালতের বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এগুলো হলো—নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, মানব পাচার অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও শিশু আদালত। বিচারক বেগম শামীমা আফরোজ এই তিনটি আদালতের দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৬ হাজার ৬৬২টি মামলা বিচারাধীন ছিল। এর মধ্যে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলার সংখ্যা ৪ হাজার ৮৪৮টি, শিশু আদালতের মামলার সংখ্যা ১ হাজার ১৮১টি, মানব পাচার মামলা ৮৫টি এবং সিপি বা কোর্ট পিটিশন মামলার সংখ্যা ৫৪৮টি।
শামীমা আফরোজ গাজীপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি গাজীপুরে যোগদানের সময় বিশাল মামলা জট ছিল। তিনি অত্যন্ত দ্রুত গতিতে এবং দক্ষতার সঙ্গে এই মামলার জট খুলতে সক্ষম হয়েছেন। তার সময়ে গাজীপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন তেমন ট্রাইব্যুনালের বিচারে গতিশীলতা ফিরে আসে। মিথ্যা ও সাজানো মামলার সংখ্যা কমে যায়। আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থী উভয় পক্ষ দ্রুত ন্যায় পেয়েছেন। মামলা জটও অনেকটা কমে এসেছে।
শামীমা আফরোজ নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী এলাকার সন্তান। তাঁর বাবা রাশিয়ায় কূটনৈতিক মিশনে চাকরি করার কারণে তাঁর লেখাপড়া শুরু হয় রাশিয়ায়। তাঁর স্বামী অধ্যাপক মো. দেলোয়ায়ার হোসেন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক। তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তিনি পেশাগত কারণে ও ব্যক্তিগতভাবে রাশিয়া, নেদারল্যান্ডস, জাপান, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ভারত ভ্রমণ করেছেন।
শামীমা আফরোজ এর আগে গাজীপুরে যুগ্ম জেলা জজ-১, নরসিংদীতে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, মৌলভীবাজারের নারী ও শিশু আদালতের বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নতুন বিচারক হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন শামীমা আফরোজ। গতকাল বৃহস্পতিবার আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের (বিচার শাখা-৩) উপসচিব (প্রশাসন-১) এ এফ এম গোলজার রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
তিনি এর আগে গাজীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। একই সঙ্গে গাজীপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মমতাজ বেগমকে নারায়ণগঞ্জ শ্রম আদালতের বিচারক হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শক্রমে গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ মমতাজ বেগমকে নারায়ণগঞ্জ শ্রম আদালতের বিচারক হিসেবে বদলি করা হয়েছে। একই প্রজ্ঞাপনে গাজীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে কর্মরত (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা আফরোজকে গাজীপুরের জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
গাজীপুরের আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচারক হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর শামীমা আফরোজ একাই তিনটি আদালতের বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এগুলো হলো—নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, মানব পাচার অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও শিশু আদালত। বিচারক বেগম শামীমা আফরোজ এই তিনটি আদালতের দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৬ হাজার ৬৬২টি মামলা বিচারাধীন ছিল। এর মধ্যে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলার সংখ্যা ৪ হাজার ৮৪৮টি, শিশু আদালতের মামলার সংখ্যা ১ হাজার ১৮১টি, মানব পাচার মামলা ৮৫টি এবং সিপি বা কোর্ট পিটিশন মামলার সংখ্যা ৫৪৮টি।
শামীমা আফরোজ গাজীপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হিসেবে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি গাজীপুরে যোগদানের সময় বিশাল মামলা জট ছিল। তিনি অত্যন্ত দ্রুত গতিতে এবং দক্ষতার সঙ্গে এই মামলার জট খুলতে সক্ষম হয়েছেন। তার সময়ে গাজীপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন তেমন ট্রাইব্যুনালের বিচারে গতিশীলতা ফিরে আসে। মিথ্যা ও সাজানো মামলার সংখ্যা কমে যায়। আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থী উভয় পক্ষ দ্রুত ন্যায় পেয়েছেন। মামলা জটও অনেকটা কমে এসেছে।
শামীমা আফরোজ নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী এলাকার সন্তান। তাঁর বাবা রাশিয়ায় কূটনৈতিক মিশনে চাকরি করার কারণে তাঁর লেখাপড়া শুরু হয় রাশিয়ায়। তাঁর স্বামী অধ্যাপক মো. দেলোয়ায়ার হোসেন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক। তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তিনি পেশাগত কারণে ও ব্যক্তিগতভাবে রাশিয়া, নেদারল্যান্ডস, জাপান, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ভারত ভ্রমণ করেছেন।
শামীমা আফরোজ এর আগে গাজীপুরে যুগ্ম জেলা জজ-১, নরসিংদীতে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, মৌলভীবাজারের নারী ও শিশু আদালতের বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
কাপড় পরিষ্কারের জন্য মেয়েকে মুদি দোকানে পাঠিয়েছিলেন মা। দোকানি বলেছিলেন, দোকানে গুঁড়া সাবান নেই, বাড়িতে আছে। এভাবে কৌশলে দোকান লাগোয়া বাড়িতে নিয়ে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন দোকানি। এরপর দোকানি চলে গেলে তাঁর বাবা এসেও ওই কিশোরীকে...
১৭ মিনিট আগেবগুড়া জেলা কারাগারে বন্দী আরও এক আওয়ামী লীগ নেতা মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২২ মিনিট আগেগতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে স্থানীয় বাসিন্দা মো. কামরুল ইসলামের বাইসাইকেল চুরির অভিযোগে মো. আবুল হাসান (৩০) নামে এক ব্যক্তিকে ধরে বেধড়ক মারধর শুরু করে স্থানীয়রা। খবর পেয়ে বিজিবির তলুইগাছা বিওপির টহলদল ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে ‘মব ভায়োলেন্স’ রুখে দেয়। বাইসাইকেল চুরির অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নিজেদের...
৩১ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল থেকে শিশু চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ড থেকে চুরি হয় আড়াই মাস বয়সী ওই শিশু। ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ওই শিশু সায়ানকে দুই দিন আগে...
৩৭ মিনিট আগে