নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ববরেণ্য অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সরকারের প্রতিহিংসামূলক আচরণ ও হয়রানিমূলক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে প্রজাতন্ত্রের অবসরপ্রাপ্ত ১৪১ জন কর্মকর্তার প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।
রোববার রাতে এক বিবৃতির মাধ্যমে তাঁরা প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল লরিয়েট ও বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ। তিনি বিশ্বে বাংলাদেশকে সম্মানের আসনে আসীন করেছেন। ড. ইউনূস শান্তিতে নোবেল পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম, কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেলসহ বিভিন্ন জাতীয়/আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত একজন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অর্থনীতিবিদ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অত্যন্ত পরিতাপ ও উদ্বেগের সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি যে, এ বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিকে নিশিরাতের ভোটে অবৈধভাবে ক্ষমতাসীন বর্তমান কর্তৃত্ববাদী সরকার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত আক্রোশে দীর্ঘদিন ধরে নানাভাবে হেনস্তা ও হয়রানি করে আসছে। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় হতে শুরু করে সরকার দলীয় কিছু কথিত বুদ্ধিজীবী ও নেতা-কর্মীরা অবাধে প্রতিহিংসামূলক মিথ্যাচারের মাধ্যমে কুৎসা রটিয়ে এ সম্মানিত ব্যক্তির চরিত্র হনন করে যাচ্ছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অনেক বরেণ্য ব্যক্তি ও সংস্থা এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ইতিমধ্যে ১০৪ জন নোবেল লরিয়েটসহ ১৬০ জন স্বনামধন্য আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার কার্যক্রম স্থগিত করার নিমিত্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবরে খোলা চিঠি লিখেছেন।
বিশ্ববাসীর সঙ্গে আমরাও মনে করি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে এভাবে হেয় করার মাধ্যমে দেশের মান-সম্মান ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আমরা সরকারের এ দুর্বিনীত আচরণের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। একই সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সকল প্রকার হয়রানিমূলক কার্যকলাপ বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি।
বিবৃতিতে সাক্ষর করেছেন— এ এস এম আব্দুল হালিম, মো. আবদুল কাউয়ুম, মো. ইসমাইল জবিউল্লাহ, সৈয়দ সুজাউদ্দিন আহমেদ, মো. আব্দুর রশীদ সরকার, আবু মো. মনিরুজ্জামান খান, এ. এম. এম. নাছির উদ্দিন, মো. মনিরুল ইসলাম প্রমূখ।
বিশ্ববরেণ্য অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সরকারের প্রতিহিংসামূলক আচরণ ও হয়রানিমূলক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে প্রজাতন্ত্রের অবসরপ্রাপ্ত ১৪১ জন কর্মকর্তার প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।
রোববার রাতে এক বিবৃতির মাধ্যমে তাঁরা প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল লরিয়েট ও বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ। তিনি বিশ্বে বাংলাদেশকে সম্মানের আসনে আসীন করেছেন। ড. ইউনূস শান্তিতে নোবেল পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম, কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেলসহ বিভিন্ন জাতীয়/আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত একজন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অর্থনীতিবিদ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অত্যন্ত পরিতাপ ও উদ্বেগের সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি যে, এ বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিকে নিশিরাতের ভোটে অবৈধভাবে ক্ষমতাসীন বর্তমান কর্তৃত্ববাদী সরকার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত আক্রোশে দীর্ঘদিন ধরে নানাভাবে হেনস্তা ও হয়রানি করে আসছে। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় হতে শুরু করে সরকার দলীয় কিছু কথিত বুদ্ধিজীবী ও নেতা-কর্মীরা অবাধে প্রতিহিংসামূলক মিথ্যাচারের মাধ্যমে কুৎসা রটিয়ে এ সম্মানিত ব্যক্তির চরিত্র হনন করে যাচ্ছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অনেক বরেণ্য ব্যক্তি ও সংস্থা এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ইতিমধ্যে ১০৪ জন নোবেল লরিয়েটসহ ১৬০ জন স্বনামধন্য আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার কার্যক্রম স্থগিত করার নিমিত্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবরে খোলা চিঠি লিখেছেন।
বিশ্ববাসীর সঙ্গে আমরাও মনে করি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে এভাবে হেয় করার মাধ্যমে দেশের মান-সম্মান ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আমরা সরকারের এ দুর্বিনীত আচরণের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। একই সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সকল প্রকার হয়রানিমূলক কার্যকলাপ বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি।
বিবৃতিতে সাক্ষর করেছেন— এ এস এম আব্দুল হালিম, মো. আবদুল কাউয়ুম, মো. ইসমাইল জবিউল্লাহ, সৈয়দ সুজাউদ্দিন আহমেদ, মো. আব্দুর রশীদ সরকার, আবু মো. মনিরুজ্জামান খান, এ. এম. এম. নাছির উদ্দিন, মো. মনিরুল ইসলাম প্রমূখ।
খুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার রাত পৌনে ১১টার দিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে এ ঘটনা ঘটে। মারামারির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে চাঁদার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্রে করে এ ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করা হয়।
১ সেকেন্ড আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে এক তরুণীকে ছুরিকাঘাত করে ভ্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সখীপুর-কচুয়া সড়কের পৌর শহরের মা ও শিশু কেয়ার ক্লিনিকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেবুধবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাহপরান এলাকার দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে সেই সংঘর্ষে যুক্ত হয় আরও তিন গ্রামের মানুষ। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে আড়াই ঘণ্টা। এই সংঘর্ষে পাঁচ গ্রামের কয়েক শ মানুষ জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ...
১৯ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের সাবেক নেতার সঙ্গে প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে স্থানীয় সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন।
২৯ মিনিট আগে