জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শিক্ষক সমিতি কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। এবারের নির্বাচনে লড়বে আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠনদের তিন দলের দুটি প্যানেল। তবে নির্বাচনে অংশ না নিলেও ভোটের মাঠে প্রভাবক হিসেবে কাজ করবে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। নির্বাচন ঘিরে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারেরা। এরই মাঝে শিক্ষকদের মাঝে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন জবিশিসের এবারের নির্বাচনে ভোটার হয়েছেন ৬৬৭ জন শিক্ষক। পূর্বনির্ধারিত সময় ও তারিখ অনুযায়ী মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে শিক্ষক সমিতির নির্বাচন। সকাল ৯টা থেকে বেলা ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে ৬টি পদে মোট ৩০ জন পদপ্রত্যাশী শিক্ষক লড়াই করছেন। এঁদের মধ্যে থেকে ১৫ জন নির্বাচিত হবেন। সদস্যপদে ১০ জন ও বাকি ৫ পদে একজন করে নির্বাচিত হবেন। নির্বাচনে সভাপতি, সহসভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ নির্বাহী প্রতিটি পদের বিপরীতে দুই প্যানেল থেকে দুজন পদপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এ ছাড়া প্রতিটি সদস্য পদের বিপরীতে ২ জন করে মোট ২০ জন শিক্ষক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন।
এদিকে শিক্ষক সংগঠনের এই নির্বাচনে নীল দল (ছিদ্দিকুর-মনিরুজ্জামান) এবং স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে সভাপতি পদে মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম পূর্ণাঙ্গ প্যানেল থেকে নির্বাচন করছেন। নীল দলের অন্য অংশে (নূরে আলম আব্দুল্লাহ-মমিন উদ্দীন) সভাপতি পদে পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ-উল-আলম এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ফিন্যান্স বিভাগের ড. শেখ মাশরিক হাসান পুরো প্যানেলে নির্বাচন করছেন। ইতিমধ্যে দুই প্যানেল থেকে পাল্টাপাল্টি নির্বাচনী ইশতেহারও ঘোষণা করা হয়েছে।
আদর্শ এক হলেও ভিন্নমতের কারণে ২০১৭ সালের জুলাই মাসে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের দুটি পক্ষ পাল্টাপাল্টি কমিটি গঠন করে। পরবর্তী সময়ে আওয়ামীপন্থী আরেক দল জয় বাংলা শিক্ষক সমাজ এবং নীল দলের একাংশ থেকে ভেঙে স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ নামে আরেকটি দল গঠন করা হয়। তবে শিক্ষকদের কোনো সংগঠনই তাঁদের সদস্যদের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানায়নি।
অন্যদিকে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের সদস্য সংখ্যা দেড়শরও অধিক। এবারের নির্বাচনেও পূর্বের ন্যায় কোনো পদেই লড়ছেন না সাদা দল। তবে সাদা দলের সদস্যদের ভোটেই নির্বাচনে নেতৃত্ব আসবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র অধ্যাপকেরা।
সাদা দলের দাবি, তাঁদের মধ্য থেকে শিক্ষকেরা ভাগ হয়ে নীল দলের দুই অংশের মধ্যে মিলে গেছে। এঁদের ভোটেই নির্বাচনের নেতৃত্ব আসবে বলছেন সাবেক শিক্ষক সমিতির নেতারা। তবে সাদা দলের অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে মানতে নারাজ নীল দলের উভয় অংশ। একাংশ বলছে, তাঁরা আশ্রয়ণে বিশ্বাসী নয়, অপর অংশ বলছে, এমন কোনো অভিযোগ আসলে তাঁরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্বাচন নিয়ে নীল দল ও স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজের ঐক্যবদ্ধ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যে ইশতেহার দিয়েছি, সেগুলো আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্রসমাজের কল্যাণ হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যদি আরও ভালোর দিকে যায়, তাহলে ছাত্র হিসেবেও সেটা সবার জন্যই গর্বের হবে। আমি চাই সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমাদের যে নির্বাচনী অঙ্গীকার সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিনে বিশ্বমানের করার প্রচেষ্টা আমাদের থাকবে, সেই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করব।’
নীল দলের আরেকাংশের সভাপতি পদপ্রার্থী অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ-উল-আলম বলেন, ‘আমাদের থেকে যাঁরা চলে গেছে তাঁদের কোনো প্রভাব আমাদের নির্বাচনে পড়বে না। তাঁরা নতুন একটি সংগঠনও খুলেছে। আমরা জয়ের প্রত্যাশা নিয়েই নির্বাচন করছি।’
আওয়ামীপন্থী আরেক দল জয় বাংলা শিক্ষক সমাজের আহবায়ক অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাতে না পারায় এবারও নির্বাচনে অংশ নিতে পারছি না। তবে যাঁরা শিক্ষকদের কল্যাণে কাজ করবে আমরা তাঁদের সঙ্গেই আছি।’ তিনি বর্তমান শিক্ষক সমিতির পক্ষেই রয়েছেন বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। সর্বশেষ ২০২০ সালের নির্বাচনে সভাপতি পদে দলের এই নেতা ভোট পেয়েছিলেন ১০টি।
জানতে চাইলে স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘আমরা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি একসঙ্গে কাজ করার, সে লক্ষ্যেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্যানেল দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে আওয়ামীপন্থী নতুন দল স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজের সাধারণ সম্পাদক ড. কাজী মো. নাসির উদ্দীন বলেন, ‘আমরা শিক্ষকদের জন্য ভালো কিছু করতেই সমমনাদের সঙ্গে নিয়ে একতাবদ্ধ হয়েছি। আমরা সবাই মিলে আলোচনা করে যৌথভাবে একসঙ্গে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
নির্বাচন নিয়ে সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন বলেন, ‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রহসনসহ নানা প্রেক্ষাপটে সাধারণ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে শিক্ষক সমিতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর যে শিক্ষক সমিতি কোনোদিনও শিক্ষকদের কল্যাণে আসেনি, সে শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে আমরা অংশগ্রহণ করতে চাই না।’
জবিশিস কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. মো. ছগীর হোসেন খন্দকার বলেন, ‘নির্বাচনের পরিস্থিতি এখনো পর্যন্ত স্বাভাবিক। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচন হবে। নির্বাচনে কেউ কোনো নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডে জড়িত হলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
শিক্ষক সমিতি কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। এবারের নির্বাচনে লড়বে আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠনদের তিন দলের দুটি প্যানেল। তবে নির্বাচনে অংশ না নিলেও ভোটের মাঠে প্রভাবক হিসেবে কাজ করবে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। নির্বাচন ঘিরে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারেরা। এরই মাঝে শিক্ষকদের মাঝে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন জবিশিসের এবারের নির্বাচনে ভোটার হয়েছেন ৬৬৭ জন শিক্ষক। পূর্বনির্ধারিত সময় ও তারিখ অনুযায়ী মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে শিক্ষক সমিতির নির্বাচন। সকাল ৯টা থেকে বেলা ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে ৬টি পদে মোট ৩০ জন পদপ্রত্যাশী শিক্ষক লড়াই করছেন। এঁদের মধ্যে থেকে ১৫ জন নির্বাচিত হবেন। সদস্যপদে ১০ জন ও বাকি ৫ পদে একজন করে নির্বাচিত হবেন। নির্বাচনে সভাপতি, সহসভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ নির্বাহী প্রতিটি পদের বিপরীতে দুই প্যানেল থেকে দুজন পদপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এ ছাড়া প্রতিটি সদস্য পদের বিপরীতে ২ জন করে মোট ২০ জন শিক্ষক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন।
এদিকে শিক্ষক সংগঠনের এই নির্বাচনে নীল দল (ছিদ্দিকুর-মনিরুজ্জামান) এবং স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে সভাপতি পদে মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম পূর্ণাঙ্গ প্যানেল থেকে নির্বাচন করছেন। নীল দলের অন্য অংশে (নূরে আলম আব্দুল্লাহ-মমিন উদ্দীন) সভাপতি পদে পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ-উল-আলম এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ফিন্যান্স বিভাগের ড. শেখ মাশরিক হাসান পুরো প্যানেলে নির্বাচন করছেন। ইতিমধ্যে দুই প্যানেল থেকে পাল্টাপাল্টি নির্বাচনী ইশতেহারও ঘোষণা করা হয়েছে।
আদর্শ এক হলেও ভিন্নমতের কারণে ২০১৭ সালের জুলাই মাসে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের দুটি পক্ষ পাল্টাপাল্টি কমিটি গঠন করে। পরবর্তী সময়ে আওয়ামীপন্থী আরেক দল জয় বাংলা শিক্ষক সমাজ এবং নীল দলের একাংশ থেকে ভেঙে স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ নামে আরেকটি দল গঠন করা হয়। তবে শিক্ষকদের কোনো সংগঠনই তাঁদের সদস্যদের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানায়নি।
অন্যদিকে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের সদস্য সংখ্যা দেড়শরও অধিক। এবারের নির্বাচনেও পূর্বের ন্যায় কোনো পদেই লড়ছেন না সাদা দল। তবে সাদা দলের সদস্যদের ভোটেই নির্বাচনে নেতৃত্ব আসবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র অধ্যাপকেরা।
সাদা দলের দাবি, তাঁদের মধ্য থেকে শিক্ষকেরা ভাগ হয়ে নীল দলের দুই অংশের মধ্যে মিলে গেছে। এঁদের ভোটেই নির্বাচনের নেতৃত্ব আসবে বলছেন সাবেক শিক্ষক সমিতির নেতারা। তবে সাদা দলের অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে মানতে নারাজ নীল দলের উভয় অংশ। একাংশ বলছে, তাঁরা আশ্রয়ণে বিশ্বাসী নয়, অপর অংশ বলছে, এমন কোনো অভিযোগ আসলে তাঁরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্বাচন নিয়ে নীল দল ও স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজের ঐক্যবদ্ধ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যে ইশতেহার দিয়েছি, সেগুলো আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্রসমাজের কল্যাণ হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যদি আরও ভালোর দিকে যায়, তাহলে ছাত্র হিসেবেও সেটা সবার জন্যই গর্বের হবে। আমি চাই সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমাদের যে নির্বাচনী অঙ্গীকার সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিনে বিশ্বমানের করার প্রচেষ্টা আমাদের থাকবে, সেই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করব।’
নীল দলের আরেকাংশের সভাপতি পদপ্রার্থী অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ-উল-আলম বলেন, ‘আমাদের থেকে যাঁরা চলে গেছে তাঁদের কোনো প্রভাব আমাদের নির্বাচনে পড়বে না। তাঁরা নতুন একটি সংগঠনও খুলেছে। আমরা জয়ের প্রত্যাশা নিয়েই নির্বাচন করছি।’
আওয়ামীপন্থী আরেক দল জয় বাংলা শিক্ষক সমাজের আহবায়ক অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাতে না পারায় এবারও নির্বাচনে অংশ নিতে পারছি না। তবে যাঁরা শিক্ষকদের কল্যাণে কাজ করবে আমরা তাঁদের সঙ্গেই আছি।’ তিনি বর্তমান শিক্ষক সমিতির পক্ষেই রয়েছেন বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। সর্বশেষ ২০২০ সালের নির্বাচনে সভাপতি পদে দলের এই নেতা ভোট পেয়েছিলেন ১০টি।
জানতে চাইলে স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘আমরা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি একসঙ্গে কাজ করার, সে লক্ষ্যেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্যানেল দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে আওয়ামীপন্থী নতুন দল স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজের সাধারণ সম্পাদক ড. কাজী মো. নাসির উদ্দীন বলেন, ‘আমরা শিক্ষকদের জন্য ভালো কিছু করতেই সমমনাদের সঙ্গে নিয়ে একতাবদ্ধ হয়েছি। আমরা সবাই মিলে আলোচনা করে যৌথভাবে একসঙ্গে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
নির্বাচন নিয়ে সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন বলেন, ‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রহসনসহ নানা প্রেক্ষাপটে সাধারণ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে শিক্ষক সমিতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর যে শিক্ষক সমিতি কোনোদিনও শিক্ষকদের কল্যাণে আসেনি, সে শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে আমরা অংশগ্রহণ করতে চাই না।’
জবিশিস কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. মো. ছগীর হোসেন খন্দকার বলেন, ‘নির্বাচনের পরিস্থিতি এখনো পর্যন্ত স্বাভাবিক। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচন হবে। নির্বাচনে কেউ কোনো নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডে জড়িত হলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৫ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে