নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক ছাত্রীকে জোরপূর্বক বিয়ে ও ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির দাতা সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদীকে অব্যাহতি দেওয়া ও বাদীর নারাজির আদেশ পিছিয়ে আগামী ৪ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক শওকত আলী এই তারিখ ধার্য করেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করে ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ বৃহস্পতিবার আদেশের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল আদেশের তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করেন।
গত ১ জুন তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) মামলা থেকে দুজনের অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওই দিন এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে তাঁর বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন দাখিল করেন মামলার বাদী।
এর আগে গত ১৪ মার্চ নতুন করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। এই মামলাটি তদন্ত করত গুলশান থানা–পুলিশ। গত বছর ৩০ অক্টোবর ওই থানার এসআই সোহেল রানা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করেন। গত ৩ মার্চ মামলার বাদী নারাজি আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল পিবিআইকে নতুন করে তদন্তের দায়িত্ব দেন।
গত বছর ১ আগস্ট ওই ছাত্রীর বাবা ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এ অভিযোগ দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল গুলশান থানার ওসিকে অভিযোগটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন।
প্রলোভন ও জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলাটিতে মুশতাককে কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদী সহযোগিতা করেন বলে বাদী উল্লেখ করেন। কিন্তু এই মামলা দায়েরের পর জানা যায়, মুশতাক ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেছেন। হাইকোর্টে হাজির হয়ে ওই ছাত্রী নিজে জবানবন্দি দিয়ে জানান, মুশতাককে তিনি স্ব-ইচ্ছায় বিয়ে করেছেন।
এবারও তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মামলার ভিকটিমকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হয়নি এবং তাকে ধর্ষণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বাদীর মেয়ে স্বেচ্ছায় আসামি মুশতাককে বিয়ে করেছেন।
মামলার বাদী আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ আদেশ দেননি বিচারক। ৪ জুলাই নতুন তারিখ ধার্য করেছেন।
রাজধানীর মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক ছাত্রীকে জোরপূর্বক বিয়ে ও ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির দাতা সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদীকে অব্যাহতি দেওয়া ও বাদীর নারাজির আদেশ পিছিয়ে আগামী ৪ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক শওকত আলী এই তারিখ ধার্য করেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করে ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ বৃহস্পতিবার আদেশের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল আদেশের তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করেন।
গত ১ জুন তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) মামলা থেকে দুজনের অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওই দিন এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে তাঁর বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন দাখিল করেন মামলার বাদী।
এর আগে গত ১৪ মার্চ নতুন করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। এই মামলাটি তদন্ত করত গুলশান থানা–পুলিশ। গত বছর ৩০ অক্টোবর ওই থানার এসআই সোহেল রানা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করেন। গত ৩ মার্চ মামলার বাদী নারাজি আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল পিবিআইকে নতুন করে তদন্তের দায়িত্ব দেন।
গত বছর ১ আগস্ট ওই ছাত্রীর বাবা ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এ অভিযোগ দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল গুলশান থানার ওসিকে অভিযোগটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন।
প্রলোভন ও জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলাটিতে মুশতাককে কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদী সহযোগিতা করেন বলে বাদী উল্লেখ করেন। কিন্তু এই মামলা দায়েরের পর জানা যায়, মুশতাক ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেছেন। হাইকোর্টে হাজির হয়ে ওই ছাত্রী নিজে জবানবন্দি দিয়ে জানান, মুশতাককে তিনি স্ব-ইচ্ছায় বিয়ে করেছেন।
এবারও তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মামলার ভিকটিমকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হয়নি এবং তাকে ধর্ষণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বাদীর মেয়ে স্বেচ্ছায় আসামি মুশতাককে বিয়ে করেছেন।
মামলার বাদী আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ আদেশ দেননি বিচারক। ৪ জুলাই নতুন তারিখ ধার্য করেছেন।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও...
১৩ মিনিট আগেসম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
১৯ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৬ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
২৯ মিনিট আগে