নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার সুরকে (এস কে সুর) আলোচিত হলমার্ক কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পার্থ ভদ্র এই গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
আজ এস কে সুরকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক ছায়েদুর রহমান মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য আবেদন করেন। সুরের পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। আদালত এস কে সুরের বক্তব্য শোনেন। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন এবং কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
আইনজীবী না থাকায় আদালত এস কে সুরের কোনো বক্তব্য আছে কি না জানতে চাইলে তিনি আদালতকে বলেন, এ মামলার বিষয়ে কিছু জানেন না।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন ২০১৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তুষার আহমেদ ও আসলাম উদ্দিন উভয়েই হল-মার্ক গ্রুপের কর্মচারী ছিলেন।
তুষার আহমেদের বক্তব্য অনুসারে, তিনি হল-মার্ক গ্রুপের জিএম (কমার্শিয়াল) হিসেবে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বেতন পেতেন এবং বেতন রেজিস্ট্রারের রেকর্ডও তা সমর্থন করে। আসলাম উদ্দিন তুষার আহমেদের আগে থেকেই হল-মার্ক গ্রুপে চাকরি করেন। অনুসন্ধানকালে গৃহীত তাঁর বক্তব্য অনুসারে তিনিও ২০১১ সালে জিএম হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ার পর হল-মার্ক গ্রুপ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা মাসিক বেতন পেয়েছেন অল্প কিছুদিন। তার আগে তাদের বেতন ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। হল-মার্ক গ্রুপে চাকরিকালীন ২০১০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সময়ে তুষার আহমেদ ও আসলাম উদ্দিনের যৌথ নামে ঢাকা ব্যাংক, আসলাম উদ্দিনের একক নামে ঢাকা ব্যাংক ও তুষার আহমেদের একক নামে ঢাকা ব্যাংক প্লাটিনাম হিসাব পরিচালিত হয়েছে।
এ অবস্থায় আসামি তুষার আহমেদ, মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন, সুমন ভূঁইয়া অপরাধলব্ধ ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে হস্তান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক লেয়ারিং করেছেন। এই লেনদেনের কোনো বৈধ উৎস নেই।
এস কে সুরকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনে বলা হয়েছে, মামলা তদন্তকালে দেখা যায়, এজাহারনামীয় আসামি তুষার আহমেদ, মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন ও সুমন ভূঁইয়া পরস্পর যোগসাজশে অপরাধলব্ধ ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার অবৈধ উৎস গোপন করার লক্ষ্যে সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে হস্তান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক লেয়ারিং করে অর্থ পাচার করেছেন।
হল-মার্কের এই কেলেঙ্কারির সময় সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এই মামলার ঘটনা-সংক্রান্তে সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা বিশেষ প্রয়োজন মর্মে প্রতীয়মান হয়।
তাই মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মামলার ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হাজতি আসামি সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ (সংশোধনী/২০১৫)-এর ৪ ধারা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন।
গত ১৪ জানুয়ারি দুদকের একটি দল রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক এই ডেপুটি গভর্নরকে গ্রেপ্তার করে দুদক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার সুরকে (এস কে সুর) আলোচিত হলমার্ক কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পার্থ ভদ্র এই গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
আজ এস কে সুরকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক ছায়েদুর রহমান মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য আবেদন করেন। সুরের পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। আদালত এস কে সুরের বক্তব্য শোনেন। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন এবং কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
আইনজীবী না থাকায় আদালত এস কে সুরের কোনো বক্তব্য আছে কি না জানতে চাইলে তিনি আদালতকে বলেন, এ মামলার বিষয়ে কিছু জানেন না।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন ২০১৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, তুষার আহমেদ ও আসলাম উদ্দিন উভয়েই হল-মার্ক গ্রুপের কর্মচারী ছিলেন।
তুষার আহমেদের বক্তব্য অনুসারে, তিনি হল-মার্ক গ্রুপের জিএম (কমার্শিয়াল) হিসেবে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বেতন পেতেন এবং বেতন রেজিস্ট্রারের রেকর্ডও তা সমর্থন করে। আসলাম উদ্দিন তুষার আহমেদের আগে থেকেই হল-মার্ক গ্রুপে চাকরি করেন। অনুসন্ধানকালে গৃহীত তাঁর বক্তব্য অনুসারে তিনিও ২০১১ সালে জিএম হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ার পর হল-মার্ক গ্রুপ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা মাসিক বেতন পেয়েছেন অল্প কিছুদিন। তার আগে তাদের বেতন ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। হল-মার্ক গ্রুপে চাকরিকালীন ২০১০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সময়ে তুষার আহমেদ ও আসলাম উদ্দিনের যৌথ নামে ঢাকা ব্যাংক, আসলাম উদ্দিনের একক নামে ঢাকা ব্যাংক ও তুষার আহমেদের একক নামে ঢাকা ব্যাংক প্লাটিনাম হিসাব পরিচালিত হয়েছে।
এ অবস্থায় আসামি তুষার আহমেদ, মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন, সুমন ভূঁইয়া অপরাধলব্ধ ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে হস্তান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক লেয়ারিং করেছেন। এই লেনদেনের কোনো বৈধ উৎস নেই।
এস কে সুরকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনে বলা হয়েছে, মামলা তদন্তকালে দেখা যায়, এজাহারনামীয় আসামি তুষার আহমেদ, মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন ও সুমন ভূঁইয়া পরস্পর যোগসাজশে অপরাধলব্ধ ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার অবৈধ উৎস গোপন করার লক্ষ্যে সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে হস্তান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক লেয়ারিং করে অর্থ পাচার করেছেন।
হল-মার্কের এই কেলেঙ্কারির সময় সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এই মামলার ঘটনা-সংক্রান্তে সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা বিশেষ প্রয়োজন মর্মে প্রতীয়মান হয়।
তাই মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মামলার ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হাজতি আসামি সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ (সংশোধনী/২০১৫)-এর ৪ ধারা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন।
গত ১৪ জানুয়ারি দুদকের একটি দল রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক এই ডেপুটি গভর্নরকে গ্রেপ্তার করে দুদক।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে দনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে এক প্রকৌশলীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এই ঘটনা ঘটে। হত্যাকাণ্ডকে রাজনৈতিক বিরোধের ‘জের’ হিসেবে দেখছেন নিহত মিনহাজুর রহমানের (২৫) বন্ধু ও স্বজনেরা।
৪ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে নিয়ে আসা একটি চুরির মামলার আসামি পালিয়ে যাওয়ার সময় তাকে আটক করতে গিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে এক পুলিশ কনস্টেবল মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার (২৮ জানয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলার দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অদূরে সরকারি কলেজ রোডে এ ঘটনা ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগেএকসময় ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলেও চাকরি হারানোর ভয় ছিল বলে মন্তব্য করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেসারা দেশে ২০২৪ সালে ২৬ হাজার ৬৫৯টি আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। দিনে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে গড়ে ৭৩টি। এই আগুনের ঘটনা বৈদ্যুতিক গোলযোগ, বিড়ি-সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরা, চুলা এবং গ্যাস-সংক্রান্ত কারণে বেশি ঘটেছে।
৫ ঘণ্টা আগে