শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি অপেরা হাউসের আদলে নির্মাণ করা হবে শেখ হাসিনা আধুনিক অপেরা হাউস ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রকল্পটির জন্য মাদারীপুর জেলার শিবচরে জায়গা পরিদর্শন করেছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, চিফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরীসহ প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
প্রকল্পের জন্য শিবচরের সন্ন্যাসীর চর এলাকার আড়িয়াল খাঁ নদের তীরবর্তী এলাকা পরিদর্শন করেন তাঁরা।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সিডনির অপেরা হাউসের আদলে শেখ হাসিনা আধুনিক অপেরা হাউস ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র বাংলাদেশে করতে চাই। এই অপেরা হাউসের সিদ্ধান্ত হয়েছিল ঢাকার হাতিরঝিলে। কিন্তু সেখানকার যে জনবসতি ও যানবাহন সেখানে এটি সামঞ্জস্যপূর্ণ হচ্ছে না। সে কারণেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমরা চিফ হুইপ মহোদয়ের সাহায্য চেয়েছি। সেই মোতাবেক আমরা শিবচরের আড়িয়াল খাঁ পাড় পরিদর্শনে এসেছি।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সিডনির অপেরা হাউসের আদলে শেখ হাসিনা অপেরা হাউস ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে মাদারীপুর জেলার শিবচরের আড়িয়াল খাঁ নদের পাড়ে জায়গা পরিদর্শন করেছি। আমাদের কাছে এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন এ জায়গাটি অপেরা হাউসের জন্য অসাধারণ জায়গা মনে হয়েছে। যে বিশাল জায়গা প্রয়োজন সেটা এখানে আছে।’
অপেরা হাউস দৃষ্টিনন্দন করতে জলাভূমি লাগে। এখানে আড়িয়াল খাঁ নদ রয়েছে। এই নদে জোয়ার-ভাটা হয়। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সবকিছু এখানে থাকবে বলে জানান সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু চিফ হুইপ মহোদয় সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা অনুমোদন চাইব। খুব দ্রুত সমীক্ষা করে এই সরকারের মেয়াদকালেই নকশার কাজ সম্পন্ন করব।’
এ সময় চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘এই প্রকল্পটি আমরা স্পোর্টস সিটির পাশেই করার চেষ্টা করছি। বঙ্গবন্ধু কনভেনশন সেন্টারের কাজও এগিয়ে নিচ্ছি। রেল স্টেশনের পাশেই এটি নির্মিত হলে মানুষ অনেক সুবিধা পাবে। মন্ত্রী মহোদয় এ এলাকা পছন্দ করেছেন। আমরা এ জায়গা দিতে প্রস্তুত আছি।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—মাদারীপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান, শিবচর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. লতিফ মোল্লা, পৌরসভার মেয়র মো. আওলাদ হোসেন খান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাজিবুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান মোল্লা প্রমুখ।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি অপেরা হাউসের আদলে নির্মাণ করা হবে শেখ হাসিনা আধুনিক অপেরা হাউস ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রকল্পটির জন্য মাদারীপুর জেলার শিবচরে জায়গা পরিদর্শন করেছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, চিফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরীসহ প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
প্রকল্পের জন্য শিবচরের সন্ন্যাসীর চর এলাকার আড়িয়াল খাঁ নদের তীরবর্তী এলাকা পরিদর্শন করেন তাঁরা।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সিডনির অপেরা হাউসের আদলে শেখ হাসিনা আধুনিক অপেরা হাউস ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র বাংলাদেশে করতে চাই। এই অপেরা হাউসের সিদ্ধান্ত হয়েছিল ঢাকার হাতিরঝিলে। কিন্তু সেখানকার যে জনবসতি ও যানবাহন সেখানে এটি সামঞ্জস্যপূর্ণ হচ্ছে না। সে কারণেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমরা চিফ হুইপ মহোদয়ের সাহায্য চেয়েছি। সেই মোতাবেক আমরা শিবচরের আড়িয়াল খাঁ পাড় পরিদর্শনে এসেছি।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সিডনির অপেরা হাউসের আদলে শেখ হাসিনা অপেরা হাউস ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে মাদারীপুর জেলার শিবচরের আড়িয়াল খাঁ নদের পাড়ে জায়গা পরিদর্শন করেছি। আমাদের কাছে এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন এ জায়গাটি অপেরা হাউসের জন্য অসাধারণ জায়গা মনে হয়েছে। যে বিশাল জায়গা প্রয়োজন সেটা এখানে আছে।’
অপেরা হাউস দৃষ্টিনন্দন করতে জলাভূমি লাগে। এখানে আড়িয়াল খাঁ নদ রয়েছে। এই নদে জোয়ার-ভাটা হয়। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সবকিছু এখানে থাকবে বলে জানান সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু চিফ হুইপ মহোদয় সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা অনুমোদন চাইব। খুব দ্রুত সমীক্ষা করে এই সরকারের মেয়াদকালেই নকশার কাজ সম্পন্ন করব।’
এ সময় চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘এই প্রকল্পটি আমরা স্পোর্টস সিটির পাশেই করার চেষ্টা করছি। বঙ্গবন্ধু কনভেনশন সেন্টারের কাজও এগিয়ে নিচ্ছি। রেল স্টেশনের পাশেই এটি নির্মিত হলে মানুষ অনেক সুবিধা পাবে। মন্ত্রী মহোদয় এ এলাকা পছন্দ করেছেন। আমরা এ জায়গা দিতে প্রস্তুত আছি।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—মাদারীপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান, শিবচর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. লতিফ মোল্লা, পৌরসভার মেয়র মো. আওলাদ হোসেন খান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাজিবুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান মোল্লা প্রমুখ।
খাদিজা বেগম আরও বলেন, ‘চাঁদাবাজি করার জন্যই আমাকে না জানিয়ে কৌশলে আক্তার হোসেন মামলার বাদী হয়েছেন। রিপন হত্যার সঙ্গে বকশীগঞ্জের কোনো মানুষ জড়িত না। কারণ আমার স্বামী মারা গেছেন ঢাকার উত্তরায়। মামলা করার আগেই আক্তার হোসেন মামলার ভয় দেখিয়ে দুই শতাধিক নিরীহ মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকার বাণিজ্য করেছেন।
১৯ মিনিট আগেপ্রথমবারের মতো রাজশাহী এসেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ট্রফি। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী নগরের আলুপট্টি মোড়ে বিপিএল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি প্রদর্শনীর জন্য উন্মোচন করা হয়।
২৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বাঁশখালীতে আগুনে ৯ দোকান পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। গতকাল শনিবার রাত দেড়টার দিকে খানখানাবাদ ইউনিয়নের ছৈয়দ আহমেদ টেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেতিনি নিজেকে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ এবং প্রধান উপদেষ্টার এক সময়ের সহকর্মী বলে পরিচয় দেন। তিনি ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসার সঙ্গে দেখা করতে চান। তাঁকে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিতে হবে বলে দাবি করেন। অন্যথায় তাঁর বিরুদ্ধে আইজিপির কাছে বিভিন্ন অনিয়ম উল্লেখ করে অভিযোগ দেবেন...
১ ঘণ্টা আগে