গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলায় মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান চলাকালে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ওপর জেলেদের অতর্কিত হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে পুলিশসহ উপজেলা প্রশাসনের পাঁচ-সাতজন কর্মকর্তা-কর্মচারী আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গতকাল রাতেই অভিযান চালিয়ে ১৮ জেলেকে আটক করে পুলিশ।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার কুচইপট্টি ইউনিয়নের কোলচুরি-পাতারচর মাইজারা এলাকার মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে ঘটনা শুনে রাতেই গোসাইরহাটে ছুটে আসেন জেলা প্রশাসক ও ইলিশ সম্পদ রক্ষায় জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সভাপতি মো. পারভেজ হাসান। পুনরায় রাতেই জোরদার অভিযানের সিদ্ধান্ত নেন। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নড়িয়া, ভেদেরগঞ্জ ও গোসাইরহাট উপজেলার নদীতে রাতভর অভিযান চালিয়ে ১৮ জেলেকে আটক করেন।
গোসাইরহাট উপজেলা প্রশাসন ও থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মতো সোমবার বিকেল ৪টা থেকে একটি স্পিডবোট ও একটি ট্রলার নিয়ে পুলিশসহ গোসাইরহাট উপজেলা প্রশাসনের ১০-১২জনের একটি দল গোসাইরহাটের মেঘনা নদীতে অভিযান শুরু করে। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে মাছ ধরার সব ট্রলার নদী থেকে তীরে ভিড়িয়ে রেখে সটকে পড়েন জেলেরা।
এ সময় দুজন জেলেকে আটক করে অভিযান পরিচালনায় ব্যবহৃত ট্রলারে রাখা হয়। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কুচইপট্টি ইউনিয়নের কোলচুরি-পাতারচর মাইজারা এলাকায় পৌঁছালে উপজেলা প্রশাসনের স্পিডবোট ও ট্রলারের ওপর ১০-১২টি মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে প্রায় দেড় শ জেলে একযোগে হামলা করেন। এতে পুলিশসহ উপজেলা প্রশাসনের পাঁচ-সাতজন কর্মকর্তা-কর্মচারী আহত হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে গোসাইরহাট থানার পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামানকে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহত উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাহাবুদ্দিন ও স্পিডবোটের চালকসহ অন্যদের গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
আটক জেলেদের মধ্যে কুচইপট্টির পাঁচকাঠি গ্রামের আলি হোসেন বলেন, ‘স্পিডবোট দিয়া স্যারেরা আমাগোরে ধইরা হেগো টলারে নিয়া রাখছে। পরে আবার স্পিডবোট চালাইয়া অন্যদিকে গেছে। সন্ধ্যার পর কী হইছে তা আমরা জানি না।’
আহত পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসিল্যান্ড স্যারের নেতৃত্বে আমরা নদীতে অভিযান পরিচালনা করতে যাই। সন্ধ্যার দিকে ১০-১২টি মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে প্রায় এক থেকে দেড় শ জেলে আমাদের ওপর হামলা চালায়।’
হামলায় আহত উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘স্পিডবোটে আমরা যে পাঁচজন ছিলাম, মূলত আমাদের এই পাঁচজনের ওপরই হামলা করেছে। আমাদের অভিযান পরিচালনায় ব্যবহৃত ট্রলারটিতে যারা ছিল, তারা যেন আমাদেরকে রক্ষা করতে না পারে, সে জন্য ট্রলারটি আমাদের স্পিডবোটের কাছ আসতে দেয়নি। আমিসহ পাঁচজন আহত হয়েছি। আমার মাথার পেছনে, ঘাড়ে আঘাত লেগেছে। এ ছাড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য, স্পিডবোটের চালক আহত হয়েছে।’
গোসাইরহাটের সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. হাসিবুল হক বলেন, ‘সন্ধ্যায় হামলার ঘটনায় আমাদের টিমের পাঁচ-সাতজন আহত হয়েছে। ঘটনার পর ডিসি স্যার রাতে গোসাইরহাটে আসেন। পরে পুলিশ প্রশাসনকে নিয়ে ডিসি স্যার, ইউএনও স্যার, এসিল্যান্ড স্যারসহ আমরা রাতভর নদীতে অভিযান পরিচালনা করেছি। গতকাল বিকেলে দুজন ও রাতের অভিযানে বিভিন্ন এলাকার ১৬ জনসহ মোট ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে।’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলা ঘটনার পর ডিসি স্যারসহ আমরা উপজেলা প্রশাসনের সবাই মিলে পুনরায় রাতে অভিযানে নেমেছি। আটককৃতদের কাছ থেকে আমরা তথ্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা চালাচ্ছি।’ কুচইপট্টি, কোলচুরি-পাতারচর, মাইজারা, ঠান্ডারবাজারসহ ওই এলাকায় যাদের নেতৃত্বে জেলেদের দিয়ে অবৈধভাবে মা ইলিশ ধরার অপরাধ করছে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। গতকালের হামলার ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে আটককৃতদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হয়েছে। শরীয়তপুর থেকে প্রিজন ভ্যান পাঠানো হলে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হবে।
গোসাইরহাট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুজন দাশ গুপ্ত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নদীতে রাতের অভিযানে আটককৃত ১৮ জনের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রত্যেককে ২০ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। হামলার ঘটনায় পুলিশসহ প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাতে জেলেদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছে। তবে সেখান থেকে কাউকে আটক করা যায়নি। হামলার ঘটনায় উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মামলা করবেন।’
গোসাইরহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাফী বিন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টানা কয়েক দিন ধরে অভিযানের কারণে আমাদের উপজেলা প্রশাসনের সবাই ব্যস্ত ছিলাম। গতকাল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুজন দাশ গুপ্তের নেতৃত্বে মৎস্য কর্মকর্তাসহ অন্যরা অভিযান পরিচালনা করছিল। কিন্তু সন্ধ্যায় তাদের ওপর জেলেদের অতর্কিত হামলার ঘটনার পর ডিসি স্যারসহ নড়িয়া, ভেদেরগঞ্জ ও গোসাইরহাট উপজেলা প্রশাসনের সবাই মিলে একযোগে এই তিন উপজেলার নদীতে সারা রাত অভিযান পরিচালনা করি। মা ইলিশ রক্ষায় নিষেধাজ্ঞার ২২ দিন আমাদের এই অভিযান জোরদারভাবে চলমান থাকবে।’
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলায় মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান চলাকালে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ওপর জেলেদের অতর্কিত হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে পুলিশসহ উপজেলা প্রশাসনের পাঁচ-সাতজন কর্মকর্তা-কর্মচারী আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গতকাল রাতেই অভিযান চালিয়ে ১৮ জেলেকে আটক করে পুলিশ।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার কুচইপট্টি ইউনিয়নের কোলচুরি-পাতারচর মাইজারা এলাকার মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে ঘটনা শুনে রাতেই গোসাইরহাটে ছুটে আসেন জেলা প্রশাসক ও ইলিশ সম্পদ রক্ষায় জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সভাপতি মো. পারভেজ হাসান। পুনরায় রাতেই জোরদার অভিযানের সিদ্ধান্ত নেন। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নড়িয়া, ভেদেরগঞ্জ ও গোসাইরহাট উপজেলার নদীতে রাতভর অভিযান চালিয়ে ১৮ জেলেকে আটক করেন।
গোসাইরহাট উপজেলা প্রশাসন ও থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মতো সোমবার বিকেল ৪টা থেকে একটি স্পিডবোট ও একটি ট্রলার নিয়ে পুলিশসহ গোসাইরহাট উপজেলা প্রশাসনের ১০-১২জনের একটি দল গোসাইরহাটের মেঘনা নদীতে অভিযান শুরু করে। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে মাছ ধরার সব ট্রলার নদী থেকে তীরে ভিড়িয়ে রেখে সটকে পড়েন জেলেরা।
এ সময় দুজন জেলেকে আটক করে অভিযান পরিচালনায় ব্যবহৃত ট্রলারে রাখা হয়। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কুচইপট্টি ইউনিয়নের কোলচুরি-পাতারচর মাইজারা এলাকায় পৌঁছালে উপজেলা প্রশাসনের স্পিডবোট ও ট্রলারের ওপর ১০-১২টি মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে প্রায় দেড় শ জেলে একযোগে হামলা করেন। এতে পুলিশসহ উপজেলা প্রশাসনের পাঁচ-সাতজন কর্মকর্তা-কর্মচারী আহত হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে গোসাইরহাট থানার পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামানকে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহত উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাহাবুদ্দিন ও স্পিডবোটের চালকসহ অন্যদের গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
আটক জেলেদের মধ্যে কুচইপট্টির পাঁচকাঠি গ্রামের আলি হোসেন বলেন, ‘স্পিডবোট দিয়া স্যারেরা আমাগোরে ধইরা হেগো টলারে নিয়া রাখছে। পরে আবার স্পিডবোট চালাইয়া অন্যদিকে গেছে। সন্ধ্যার পর কী হইছে তা আমরা জানি না।’
আহত পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসিল্যান্ড স্যারের নেতৃত্বে আমরা নদীতে অভিযান পরিচালনা করতে যাই। সন্ধ্যার দিকে ১০-১২টি মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে প্রায় এক থেকে দেড় শ জেলে আমাদের ওপর হামলা চালায়।’
হামলায় আহত উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘স্পিডবোটে আমরা যে পাঁচজন ছিলাম, মূলত আমাদের এই পাঁচজনের ওপরই হামলা করেছে। আমাদের অভিযান পরিচালনায় ব্যবহৃত ট্রলারটিতে যারা ছিল, তারা যেন আমাদেরকে রক্ষা করতে না পারে, সে জন্য ট্রলারটি আমাদের স্পিডবোটের কাছ আসতে দেয়নি। আমিসহ পাঁচজন আহত হয়েছি। আমার মাথার পেছনে, ঘাড়ে আঘাত লেগেছে। এ ছাড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য, স্পিডবোটের চালক আহত হয়েছে।’
গোসাইরহাটের সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. হাসিবুল হক বলেন, ‘সন্ধ্যায় হামলার ঘটনায় আমাদের টিমের পাঁচ-সাতজন আহত হয়েছে। ঘটনার পর ডিসি স্যার রাতে গোসাইরহাটে আসেন। পরে পুলিশ প্রশাসনকে নিয়ে ডিসি স্যার, ইউএনও স্যার, এসিল্যান্ড স্যারসহ আমরা রাতভর নদীতে অভিযান পরিচালনা করেছি। গতকাল বিকেলে দুজন ও রাতের অভিযানে বিভিন্ন এলাকার ১৬ জনসহ মোট ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে।’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলা ঘটনার পর ডিসি স্যারসহ আমরা উপজেলা প্রশাসনের সবাই মিলে পুনরায় রাতে অভিযানে নেমেছি। আটককৃতদের কাছ থেকে আমরা তথ্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা চালাচ্ছি।’ কুচইপট্টি, কোলচুরি-পাতারচর, মাইজারা, ঠান্ডারবাজারসহ ওই এলাকায় যাদের নেতৃত্বে জেলেদের দিয়ে অবৈধভাবে মা ইলিশ ধরার অপরাধ করছে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। গতকালের হামলার ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে আটককৃতদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হয়েছে। শরীয়তপুর থেকে প্রিজন ভ্যান পাঠানো হলে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হবে।
গোসাইরহাট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুজন দাশ গুপ্ত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নদীতে রাতের অভিযানে আটককৃত ১৮ জনের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রত্যেককে ২০ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। হামলার ঘটনায় পুলিশসহ প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাতে জেলেদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছে। তবে সেখান থেকে কাউকে আটক করা যায়নি। হামলার ঘটনায় উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মামলা করবেন।’
গোসাইরহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাফী বিন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টানা কয়েক দিন ধরে অভিযানের কারণে আমাদের উপজেলা প্রশাসনের সবাই ব্যস্ত ছিলাম। গতকাল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুজন দাশ গুপ্তের নেতৃত্বে মৎস্য কর্মকর্তাসহ অন্যরা অভিযান পরিচালনা করছিল। কিন্তু সন্ধ্যায় তাদের ওপর জেলেদের অতর্কিত হামলার ঘটনার পর ডিসি স্যারসহ নড়িয়া, ভেদেরগঞ্জ ও গোসাইরহাট উপজেলা প্রশাসনের সবাই মিলে একযোগে এই তিন উপজেলার নদীতে সারা রাত অভিযান পরিচালনা করি। মা ইলিশ রক্ষায় নিষেধাজ্ঞার ২২ দিন আমাদের এই অভিযান জোরদারভাবে চলমান থাকবে।’
আহত শিক্ষার্থী সোহেলুল হক বলেন, “আমরা গিয়ে বলেছিলাম স্যার আমাদের জীবনটা বাঁচান স্যার। তিন বছরেও আপনি কিছু করতে পারেননি। আমরা এনওসি এনেছি। আপনি সাইন করে দেন। এনওসিতে লেখা ছিল, ‘আমরা যেহেতু ওদের নিবন্ধনের ব্যবস্থা করতে পারছি না। অন্য কোথাও পড়াশোনা করলে আমাদের আপত্তি নেই।’ এই এনওসিতে তিনি...
১ মিনিট আগেবরিশালের গৌরনদীতে ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে দুজন নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীতে উপজেলার বার্থী ইউনিয়নের তাঁরাকূপি আরিফ ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগেনওগাঁর নিয়ামতপুরে একটি দিঘিতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মারামারি ও প্রতিপক্ষের মারধরে মাছচাষিসহ চারজন আহত হয়েছেন। এক ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের মধ্যে তিনজন নারী রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন, গুলিসহ তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরের চান্দগাঁও থানার টেকবাজার এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে