নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গাজীপুরের টঙ্গীতে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে বন্দী কিশোর মারুফ আহমেদ (১৬) হাতকড়া লাগানো অবস্থায় হাসপাতালে মারা যায়। পরিবারের অভিযোগ শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে নির্যাতনের কারণে মারুফ মারা গেছে। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) কিশোর সংশোধনাগারে নির্যাতনে বন্দী কিশোরের মৃত্যুতে তীব্র ক্ষোভ, নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২৭ জানুয়ারি খিলক্ষেত এলাকায় এক ঝালমুড়ি ওয়ালার সঙ্গে কয়েকটি ছেলের ঝগড়া হয়, সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল মারুফ। সে সময় খিলক্ষেত থানা-পুলিশ দুই ছেলের সঙ্গে মারুফকেও ধরে নিয়ে যায়। ২৮ জানুয়ারি কোর্টে চালান করে দেয়। মারুফের দিনমজুর বাবা থানায় গিয়ে জানতে পারেন মারুফের নামে ডাকাতির মামলা হয়েছে। পরে তাকে আদালত থেকে গাজীপুরে টঙ্গী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানো হয়। বাবা রফিক আহমেদ অভিযোগ করেন, ৮ থেকে ১০ দিন আগে মারুফের মা ইয়াসমিন বেগমসহ তিনি টঙ্গী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে মারুফের সঙ্গে দেখা করতে গেলে, মারুফ কান্নারত অবস্থায় জানায়, এখানে নানা ধরনের কাজ করানো হয়, কাজ না করলে নির্যাতন করে। ১২ ফেব্রুয়ারি ফোনে জানানো হয়, মারুফ অসুস্থ এবং ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পান মারুফ অচেতন অবস্থায় আছে। কথা বলতে পারেননি। মারুফের শরীরে, হাতের কনুইয়ে ও পিঠের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত দেখেছেন। রফিক আহমেদ অভিযোগ করে বলেন, ‘ওরা মারুফকে মারধর করেছে। মারধরের কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে।’
শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক মো. সানারুল হক সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করেন, মারুফের ডান চোখের পাশে কালো দাগ ছিল। ডান ও বাঁ হাতের কনুইয়ে দাগ ছিল, দুই পায়ের বিভিন্ন স্থান ফোলা ছিল। টঙ্গী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বন্দী মারুফ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে মারা গেছে। নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ সত্য নয়।
মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) মনে করে, কিশোর সংশোধনাগারে কিশোরদের সংশোধন করে সুন্দর জীবন যাপনের জন্য তৈরি করা হয়, কিন্তু সেখানে নির্যাতনের অভিযোগে মৃত্যু কোনোভাবেই কাম্য নয়। এমএসএফ এ ধরনের ঘটনাগুলোর সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে এবং জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করতে কেন্দ্রের বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করা আবশ্যক বলে মনে করে।
গাজীপুরের টঙ্গীতে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে বন্দী কিশোর মারুফ আহমেদ (১৬) হাতকড়া লাগানো অবস্থায় হাসপাতালে মারা যায়। পরিবারের অভিযোগ শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে নির্যাতনের কারণে মারুফ মারা গেছে। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) কিশোর সংশোধনাগারে নির্যাতনে বন্দী কিশোরের মৃত্যুতে তীব্র ক্ষোভ, নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২৭ জানুয়ারি খিলক্ষেত এলাকায় এক ঝালমুড়ি ওয়ালার সঙ্গে কয়েকটি ছেলের ঝগড়া হয়, সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল মারুফ। সে সময় খিলক্ষেত থানা-পুলিশ দুই ছেলের সঙ্গে মারুফকেও ধরে নিয়ে যায়। ২৮ জানুয়ারি কোর্টে চালান করে দেয়। মারুফের দিনমজুর বাবা থানায় গিয়ে জানতে পারেন মারুফের নামে ডাকাতির মামলা হয়েছে। পরে তাকে আদালত থেকে গাজীপুরে টঙ্গী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানো হয়। বাবা রফিক আহমেদ অভিযোগ করেন, ৮ থেকে ১০ দিন আগে মারুফের মা ইয়াসমিন বেগমসহ তিনি টঙ্গী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে মারুফের সঙ্গে দেখা করতে গেলে, মারুফ কান্নারত অবস্থায় জানায়, এখানে নানা ধরনের কাজ করানো হয়, কাজ না করলে নির্যাতন করে। ১২ ফেব্রুয়ারি ফোনে জানানো হয়, মারুফ অসুস্থ এবং ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পান মারুফ অচেতন অবস্থায় আছে। কথা বলতে পারেননি। মারুফের শরীরে, হাতের কনুইয়ে ও পিঠের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত দেখেছেন। রফিক আহমেদ অভিযোগ করে বলেন, ‘ওরা মারুফকে মারধর করেছে। মারধরের কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে।’
শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক মো. সানারুল হক সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করেন, মারুফের ডান চোখের পাশে কালো দাগ ছিল। ডান ও বাঁ হাতের কনুইয়ে দাগ ছিল, দুই পায়ের বিভিন্ন স্থান ফোলা ছিল। টঙ্গী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বন্দী মারুফ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে মারা গেছে। নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ সত্য নয়।
মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) মনে করে, কিশোর সংশোধনাগারে কিশোরদের সংশোধন করে সুন্দর জীবন যাপনের জন্য তৈরি করা হয়, কিন্তু সেখানে নির্যাতনের অভিযোগে মৃত্যু কোনোভাবেই কাম্য নয়। এমএসএফ এ ধরনের ঘটনাগুলোর সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে এবং জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করতে কেন্দ্রের বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করা আবশ্যক বলে মনে করে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৩২ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৩২ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৩২ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৩৭ মিনিট আগে