টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে একটি পোশাক কারখানার বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আজ বুধবার সকালে কারখানার ভেতরে বিক্ষোভ শেষে ১০টার দিকে তাঁরা টঙ্গী বাজার এলাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (১১টা ৫৫) শ্রমিকদের বিক্ষোভ চলমান রয়েছে।
সকাল ৯টার দিকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামের একটি কারখানার শ্রমিকেরা এই বিক্ষোভ শুরু করেন।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিক ও কারখানা সূত্রে জানা যায়, কারখানাটিতে প্রায় ২ হাজার শ্রমিক কাজ করেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে কারখানা মালিক কারখানাটির ১ হাজার ৭০০ জন শ্রমিকের গত ফেব্রুয়ারি মাসের পাওনা বেতন পরিশোধ করেন। এ সময় ৩০০ শ্রমিককে বেতন পরিশোধ করেননি। এ কারণে বেতন পরিশোধের দাবি জানিয়ে বেতন-ভাতা না পাওয়া শ্রমিকেরা ওই দিন সন্ধ্যায় কারখানায় কর্মবিরতি পালন করেন। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কারখানার অন্য কর্মকর্তাদের অফিসরুমে আটকে রাখেন। আজ বুধবার শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের আশ্বাস দিলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে শ্রমিকেরা কারখানা থেকে বেরিয়ে যান।
আজ সকালে কারখানাটির ২ হাজার শ্রমিক কাজে যোগ দিতে কারখানায় যান। এ সময় কারখানার প্রধান ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানার বন্ধের নোটিশ দেখতে পেয়ে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন তাঁরা। পরে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন। এ সময় মহাসড়কে গাজীপুর থেকে ঢাকামুখী লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সকাল ১০টার দিকে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা টঙ্গী বাজার এলাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কার্যালয় ঘেরাও করে স্লোগান দিতে থাকেন।
কারখানার নারী শ্রমিক তাহমিনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) কারখানার মালিক ১ হাজার ৭০০ জন শ্রমিকের বেতন পরিশোধ করছে। ৩০০ জনের বেতন দেয়নি। মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত কারখানার কর্মকর্তাদের আমরা আটক করে রাখি। পরে পুলিশ আমাদের কারখানা থেকে বের করে দেয়। আজকে (বুধবার) কারখানায় কাজে এসে দেখি কারখানা বন্ধের নোটিশ।’
এ বিষয়ে জানতে সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড কারখানার নির্বাহী পরিচালক আনোয়ার হোসেনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
তবে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর টঙ্গী কার্যালয়ের উপমহাপরিদর্শক আহমেদ বেলাল বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বসে আছেন। কারখানা মালিকের সঙ্গে কথা বলতে চেষ্টা চালাচ্ছি।’
সার্বিক পরিস্থিতির বিষয়ে গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক (টঙ্গী জোন) ওসমান গনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রমিকদের পাওনা বেতনের দাবিতে গতকাল (মঙ্গলবার) থেকেই কারখানাটিতে শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা কারখানায় কাজে যোগ দিতে গিয়ে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশ দেখে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে তারা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেয়। সেখান থেকে তাদের সরিয়ে দেওয়া হলে টঙ্গী বাজার এলাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছে।’
গাজীপুরের টঙ্গীতে একটি পোশাক কারখানার বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আজ বুধবার সকালে কারখানার ভেতরে বিক্ষোভ শেষে ১০টার দিকে তাঁরা টঙ্গী বাজার এলাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (১১টা ৫৫) শ্রমিকদের বিক্ষোভ চলমান রয়েছে।
সকাল ৯টার দিকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামের একটি কারখানার শ্রমিকেরা এই বিক্ষোভ শুরু করেন।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিক ও কারখানা সূত্রে জানা যায়, কারখানাটিতে প্রায় ২ হাজার শ্রমিক কাজ করেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে কারখানা মালিক কারখানাটির ১ হাজার ৭০০ জন শ্রমিকের গত ফেব্রুয়ারি মাসের পাওনা বেতন পরিশোধ করেন। এ সময় ৩০০ শ্রমিককে বেতন পরিশোধ করেননি। এ কারণে বেতন পরিশোধের দাবি জানিয়ে বেতন-ভাতা না পাওয়া শ্রমিকেরা ওই দিন সন্ধ্যায় কারখানায় কর্মবিরতি পালন করেন। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কারখানার অন্য কর্মকর্তাদের অফিসরুমে আটকে রাখেন। আজ বুধবার শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের আশ্বাস দিলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে শ্রমিকেরা কারখানা থেকে বেরিয়ে যান।
আজ সকালে কারখানাটির ২ হাজার শ্রমিক কাজে যোগ দিতে কারখানায় যান। এ সময় কারখানার প্রধান ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানার বন্ধের নোটিশ দেখতে পেয়ে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন তাঁরা। পরে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন। এ সময় মহাসড়কে গাজীপুর থেকে ঢাকামুখী লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সকাল ১০টার দিকে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা টঙ্গী বাজার এলাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কার্যালয় ঘেরাও করে স্লোগান দিতে থাকেন।
কারখানার নারী শ্রমিক তাহমিনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) কারখানার মালিক ১ হাজার ৭০০ জন শ্রমিকের বেতন পরিশোধ করছে। ৩০০ জনের বেতন দেয়নি। মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত কারখানার কর্মকর্তাদের আমরা আটক করে রাখি। পরে পুলিশ আমাদের কারখানা থেকে বের করে দেয়। আজকে (বুধবার) কারখানায় কাজে এসে দেখি কারখানা বন্ধের নোটিশ।’
এ বিষয়ে জানতে সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড কারখানার নির্বাহী পরিচালক আনোয়ার হোসেনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
তবে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর টঙ্গী কার্যালয়ের উপমহাপরিদর্শক আহমেদ বেলাল বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বসে আছেন। কারখানা মালিকের সঙ্গে কথা বলতে চেষ্টা চালাচ্ছি।’
সার্বিক পরিস্থিতির বিষয়ে গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক (টঙ্গী জোন) ওসমান গনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রমিকদের পাওনা বেতনের দাবিতে গতকাল (মঙ্গলবার) থেকেই কারখানাটিতে শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা কারখানায় কাজে যোগ দিতে গিয়ে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশ দেখে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে তারা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেয়। সেখান থেকে তাদের সরিয়ে দেওয়া হলে টঙ্গী বাজার এলাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছে।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৩ ঘণ্টা আগে