নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদে জোহরের নামাজের পর দোয়া অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরে পুলিশ সেখান থেকে জামায়াত সন্দেহে কয়েকজনকে আটক করে।
পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও আটকের ঘটনাটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের ডিসি হায়াতুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘বায়তুল মোকাররম মসজিদের ভেতর শোক দিবসের দোয়া ও জামায়াতে ইসলামের কার্যক্রম চলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়েছে। পরে ভেতর থেকে পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল ছুড়লে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। এ সময় বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। ভেতরে কয়েকজন আহত হয়েছেন আমরা শুনেছি। তবে বড় কোনো হতাহত হয়েছে, এমন কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে নেই। মসজিদের ভেতরে এখন তেমন কারও উপস্থিতি নেই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।’
নামাজে অংশগ্রহণ করেছেন এমন কয়েকজন ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নামাজ শেষে শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়ার ঘোষণা দেন মসজিদের ইমাম। তখন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা এই ঘোষণার প্রতিবাদ করেন। তাঁরা দাবি তোলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর আত্মার শান্তি কামনা করেও দোয়া করতে হবে। এখান থেকেই ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সূত্রপাত হয়।
মসজিদে নামাজে অংশ নেওয়া রাফিন হোসেন নামে এক মুসল্লি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে দোয়ার ঘোষণা আসার পরই জামায়াতের নেতা-কর্মীরা সাঈদীকে নিয়েও দোয়া পড়ার দাবি তোলেন। এর পরই থেকেই পরিবেশ উত্তপ্ত হতে থাকে। এটা গড়ায় সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায়। তখন ভেতর থেকে বাইরে থাকা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল মারতে থাকেন তাঁরা।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিসি হায়াতুল বলেন, আসলে এখানে শোক দিবস উপলক্ষে দোয়া মাহফিলের আয়োজন ছিল। একই সঙ্গে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা তাঁদের আলাদা কর্মসূচি পালনের জন্য এসেছিলেন গোপনে। সে কারণে হয়তো এই পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হতে পারে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমরা কয়েকজনকে আটক করেছি। এখনই সংখ্যাটা বলতে চাচ্ছি না। অনেকে জামায়াতের সঙ্গে যুক্ত নাকি সাধারণ মুসল্লি সেটা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। তাঁদের থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। জামায়াত সম্পৃক্ততা না পেলে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা দোয়া ও মিলাদ পড়তে গিয়েছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের দোসররা মসজিদের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট করতে গিয়েছিলেন। তাঁরা মসজিদের পরিবেশ নষ্ট করতে চেয়েছিল। আমাদের প্রতিরোধের মুখে তাঁরা চলে গেছেন।’
আজ জোহরের নামাজের আগে থেকেই বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকা থমথমে অবস্থায় ছিল। নামাজ শেষে শুরু হয় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা। বেলা ২টার পরে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে দেখা যায়, কয়েক দফায় পুলিশ মসজিদের ভেতর ঢোকার চেষ্টা করে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের আটকের জন্য। মাঝেমধ্যে দু-একজন বের হলে পুলিশ তাঁদের আটক করে নিয়ে যায়।
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদে জোহরের নামাজের পর দোয়া অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরে পুলিশ সেখান থেকে জামায়াত সন্দেহে কয়েকজনকে আটক করে।
পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও আটকের ঘটনাটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের ডিসি হায়াতুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘বায়তুল মোকাররম মসজিদের ভেতর শোক দিবসের দোয়া ও জামায়াতে ইসলামের কার্যক্রম চলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়েছে। পরে ভেতর থেকে পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল ছুড়লে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। এ সময় বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। ভেতরে কয়েকজন আহত হয়েছেন আমরা শুনেছি। তবে বড় কোনো হতাহত হয়েছে, এমন কোনো অভিযোগ আমাদের কাছে নেই। মসজিদের ভেতরে এখন তেমন কারও উপস্থিতি নেই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।’
নামাজে অংশগ্রহণ করেছেন এমন কয়েকজন ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নামাজ শেষে শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়ার ঘোষণা দেন মসজিদের ইমাম। তখন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা এই ঘোষণার প্রতিবাদ করেন। তাঁরা দাবি তোলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর আত্মার শান্তি কামনা করেও দোয়া করতে হবে। এখান থেকেই ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সূত্রপাত হয়।
মসজিদে নামাজে অংশ নেওয়া রাফিন হোসেন নামে এক মুসল্লি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে দোয়ার ঘোষণা আসার পরই জামায়াতের নেতা-কর্মীরা সাঈদীকে নিয়েও দোয়া পড়ার দাবি তোলেন। এর পরই থেকেই পরিবেশ উত্তপ্ত হতে থাকে। এটা গড়ায় সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায়। তখন ভেতর থেকে বাইরে থাকা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল মারতে থাকেন তাঁরা।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিসি হায়াতুল বলেন, আসলে এখানে শোক দিবস উপলক্ষে দোয়া মাহফিলের আয়োজন ছিল। একই সঙ্গে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা তাঁদের আলাদা কর্মসূচি পালনের জন্য এসেছিলেন গোপনে। সে কারণে হয়তো এই পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হতে পারে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমরা কয়েকজনকে আটক করেছি। এখনই সংখ্যাটা বলতে চাচ্ছি না। অনেকে জামায়াতের সঙ্গে যুক্ত নাকি সাধারণ মুসল্লি সেটা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। তাঁদের থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। জামায়াত সম্পৃক্ততা না পেলে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা দোয়া ও মিলাদ পড়তে গিয়েছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের দোসররা মসজিদের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট করতে গিয়েছিলেন। তাঁরা মসজিদের পরিবেশ নষ্ট করতে চেয়েছিল। আমাদের প্রতিরোধের মুখে তাঁরা চলে গেছেন।’
আজ জোহরের নামাজের আগে থেকেই বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকা থমথমে অবস্থায় ছিল। নামাজ শেষে শুরু হয় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা। বেলা ২টার পরে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে দেখা যায়, কয়েক দফায় পুলিশ মসজিদের ভেতর ঢোকার চেষ্টা করে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের আটকের জন্য। মাঝেমধ্যে দু-একজন বের হলে পুলিশ তাঁদের আটক করে নিয়ে যায়।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে