নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্শাল অ্যাগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলীসহ তিনজনকে জামিন দিয়েছেন আদালত। মশা নিধনের জন্য কীটনাশক সরবরাহে সিঙ্গাপুরের একটি কোম্পানির নাম ব্যবহার করে জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় কারাগারে যাওয়ার ১২ দিনের মাথায় তাঁরা জামিন পান। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হক তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন।
মোহাম্মদ আলী ছাড়াও অন্য দুই আসামি হলেন একই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আলাউদ্দিন ও নির্বাহী পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের এসআই সেলিম খান জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ২৪ আগস্ট হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের জামিন পান আসামিরা। এরপর ৬ অক্টোবর ছয় সপ্তাহের জামিন শেষ হওয়ায় আসামিরা উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরী তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পরে ৭ অক্টোবর ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কাজী শরীফুল ইসলাম জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। ৯ অক্টোবর রিমান্ডের আবেদন শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের রিমান্ডের আবেদন নামঞ্জুর করেন। ওই দিন তাঁদের জামিনও নামঞ্জুর করা হয়।
এর আগে গত ২১ আগস্ট মশা নিধনের কীটনাশক সরবরাহে জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগ তুলে মার্শাল অ্যাগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এই তিন কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সহকারী ভান্ডার ও ক্রয় কর্মকর্তা মো. রাহাত আল ফয়সাল। মামলার অন্য আসামি হলেন চীনা নাগরিক লি কিউইয়াং।
মামলায় বলা হয়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ডেঙ্গু মশা নিধনকাজে ব্যবহারের জন্য পাঁচ হাজার কেজি কীটনাশক সরবরাহ কাজের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। এতে মার্শাল অ্যাগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড দরপত্র দাখিল করলে কোম্পানির দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হয়। দরপত্রের চুক্তি মোতাবেক উল্লিখিত কীটনাশক সিঙ্গাপুর থেকে আমদানি করে সরবরাহ করবে এবং যাতে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত গ্যারান্টি থাকবে।
এরপর আসামিরা সিঙ্গাপুর থেকে আমদানিকৃত বলে সে দেশীয় কোম্পানি বেস্ট কেমিক্যাল কোম্পানি লিমিটেডের নামসংবলিত ও তাদের মোড়ক ব্যবহার করে উল্লিখিত কীটনাশক বিগত ১ আগস্ট ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ক্রয়ভান্ডারে সরবরাহ করে।
সরবরাহের পর গত ৩ আগস্ট প্রজেক্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং স্থানীয় সরকারমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আসামিরা চীনা নাগরিক লি কিউইয়াংকে সিঙ্গাপুরের কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থাপন করেন।
পরবর্তী সময়ে অনুষ্ঠানটির সংবাদ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হলে সংবাদটি ওই বেস্ট কেমিক্যাল কোম্পানির দৃষ্টিগোচর হয়। গত ১৪ আগস্ট তারা তাদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে পোস্ট করে জানায়, তারা বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠানকে উল্লিখিত কীটনাশক সরবরাহ করেনি।
পোস্টটি প্রকাশিত হওয়ার পর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে গত ১৭ আগস্ট সিঙ্গাপুরের কোম্পানিটি আসামিদের প্রতারণার বিষয়টি লিখিতভাবে অবহিত করে।
মার্শাল অ্যাগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলীসহ তিনজনকে জামিন দিয়েছেন আদালত। মশা নিধনের জন্য কীটনাশক সরবরাহে সিঙ্গাপুরের একটি কোম্পানির নাম ব্যবহার করে জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় কারাগারে যাওয়ার ১২ দিনের মাথায় তাঁরা জামিন পান। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হক তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন।
মোহাম্মদ আলী ছাড়াও অন্য দুই আসামি হলেন একই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আলাউদ্দিন ও নির্বাহী পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের এসআই সেলিম খান জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ২৪ আগস্ট হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের জামিন পান আসামিরা। এরপর ৬ অক্টোবর ছয় সপ্তাহের জামিন শেষ হওয়ায় আসামিরা উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরী তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পরে ৭ অক্টোবর ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কাজী শরীফুল ইসলাম জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। ৯ অক্টোবর রিমান্ডের আবেদন শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের রিমান্ডের আবেদন নামঞ্জুর করেন। ওই দিন তাঁদের জামিনও নামঞ্জুর করা হয়।
এর আগে গত ২১ আগস্ট মশা নিধনের কীটনাশক সরবরাহে জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগ তুলে মার্শাল অ্যাগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এই তিন কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সহকারী ভান্ডার ও ক্রয় কর্মকর্তা মো. রাহাত আল ফয়সাল। মামলার অন্য আসামি হলেন চীনা নাগরিক লি কিউইয়াং।
মামলায় বলা হয়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ডেঙ্গু মশা নিধনকাজে ব্যবহারের জন্য পাঁচ হাজার কেজি কীটনাশক সরবরাহ কাজের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। এতে মার্শাল অ্যাগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড দরপত্র দাখিল করলে কোম্পানির দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হয়। দরপত্রের চুক্তি মোতাবেক উল্লিখিত কীটনাশক সিঙ্গাপুর থেকে আমদানি করে সরবরাহ করবে এবং যাতে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত গ্যারান্টি থাকবে।
এরপর আসামিরা সিঙ্গাপুর থেকে আমদানিকৃত বলে সে দেশীয় কোম্পানি বেস্ট কেমিক্যাল কোম্পানি লিমিটেডের নামসংবলিত ও তাদের মোড়ক ব্যবহার করে উল্লিখিত কীটনাশক বিগত ১ আগস্ট ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ক্রয়ভান্ডারে সরবরাহ করে।
সরবরাহের পর গত ৩ আগস্ট প্রজেক্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং স্থানীয় সরকারমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আসামিরা চীনা নাগরিক লি কিউইয়াংকে সিঙ্গাপুরের কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থাপন করেন।
পরবর্তী সময়ে অনুষ্ঠানটির সংবাদ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হলে সংবাদটি ওই বেস্ট কেমিক্যাল কোম্পানির দৃষ্টিগোচর হয়। গত ১৪ আগস্ট তারা তাদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে পোস্ট করে জানায়, তারা বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠানকে উল্লিখিত কীটনাশক সরবরাহ করেনি।
পোস্টটি প্রকাশিত হওয়ার পর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে গত ১৭ আগস্ট সিঙ্গাপুরের কোম্পানিটি আসামিদের প্রতারণার বিষয়টি লিখিতভাবে অবহিত করে।
গাইবান্ধা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শফিউল ইসলামের ঘুষ চাওয়ার একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (ফেসবুকে) ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ওই প্রকৌশলীকে প্রকল্পের টাকা ছাড়ে এক ঠিকাদারের কাছে ৬ শতাংশ ঘুষ দাবি করতে শোনা যায়।
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের অ্যাকাউন্ট্যান্ট ক্লার্ক শাহীন আলমকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোতাহারুল ইসলাম রিয়াদের বিরুদ্ধে।
৪ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে শহীদ মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ (বীর উত্তম) সেতুর জন্য অধিগ্রহণ করা জমি দখলের মহোৎসব চলছে। ১০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৫৬০ মিটার সেতুর দুই পাড়ের অধিকাংশ জমি এরই মধ্যে দখলে নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে ঘর ও দোকান। সেসব ভাড়া দিয়ে টাকা নিচ্ছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী।
৪ ঘণ্টা আগে‘তিন ঘণ্টা ঘোরাঘুরি কইরা একটা স্কার্ফ ছাড়া তো কিছুই কিনলা না। সকাল সকাল মার্কেটে আইসা কী লাভ হইলো?’ মা তাসলিমা আক্তারকে অনুযোগ করে বলছিল বছর দশেকের মেয়ে সানজিদা ইসলাম। জবাবে মা বললেন, ‘দোকানে আইসাই সাথে সাথে কিন্না ফেলন যায়? আগে তো দেখতে হইবো। দামদর বুঝতে হইবো।’
৫ ঘণ্টা আগে