শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারা হেফাজতে মারা যাওয়া বিএনপির নেতা আসাদুজ্জামান হিরা খানের বাড়িতে গিয়ে তাঁর পরিবারের সদস্যদের খোঁজখবর নিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান।
আজ রবিবার দুপুর ২টায় দলীয় কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে সেখানে যান তিনি।
মঈন খান নিহতের পরিবারের খোঁজখবর নেওয়ার পর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি ঢাকা থেকে আসছি, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে আমাদেরকে পাঠিয়েছেন এখানে।’
তিনি বলেন, গত ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন জনগণ নির্বাচন বর্জন করে, যার ফলে সরকার দিশেহারা হয়ে যায়। সরকার দিশেহারা হয়ে রাজধানীতে বিএনপির মহাসচিব থেকে শুরু করে বড়বড় নেতাকর্মীসহ সারা বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে জেলা উপজেলায় আমাদের যত নেতাকর্মী আছে তাদের উপর জুলুম নির্যাতন চালায়। অনেক নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা গায়েবি মামলা দিয়ে জেলে নিয়ে যায়। আমরা এখানে এসেছি, জেলের ভেতর নির্যাতনে বিএনপি নেতা আসাদুজ্জামান হিরা মারা গেছেন। তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গ্রামেগঞ্জে প্রতিটি নির্যাতিত আমাদের নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর নিচ্ছেন। তাদের পরিবারবর্গের কাছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পক্ষে শুভেচ্ছা কার্ড পৌঁছে দিতে এসেছি।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি জনগণের জন্যে রাজনীতি করে। ক্ষমতার জন্যে নয়। আমরা চাই বাংলাদেশের মানুষের অধিকার ফিরে আসুক। মানুষের ভোটের অধিকার ফিরে আসুক। মানবাধিকার ফিরে আসুক। নারীর অধিকার ফিরে আসুক, শিশুর অধিকার ফিরে আসুক। এটাই হচ্ছে আমাদের প্রত্যাশা।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির নেতা ড. মঈন খান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিগত ১৫ বছরে এদেশে একটি ধনিক শ্রেণী সৃষ্টি করেছে, সেই ধনীক শ্রেণী ক্ষমতার অপব্যবহার করে বাংলাদেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য কুক্ষিগত করে নিয়েছে। যার কারণে এমন সমস্যা।
তিনি বলেন, আমাদের আন্দোলন চলমান। আমরা এদেশে প্রতি মুহূর্তে এই অনির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে আছি। আমরা রাজপথে ছিলাম, আমরা রাজপথে আছি, আমরা রাজপথে থাকবো ইনশাআল্লাহ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কেন্দ্রীয় বিএনপির সহস্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, গাজীপুর জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি ডা. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আক্তারুল আলম, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল মোতালেব, জেলা বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান টিটু, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলল হক, কাওরাইদ ইউনিয়ন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এমদাদুল হকসহ জেলা উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন নেতাকর্মী।
জানা গেছে, বিএনপির নেতা আসাদুজ্জামান হিরা খান (৫৪) উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ধামলই গ্রামের গিয়াসউদ্দিন খানের ছেলে। তিনি কাওরাইদ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
গত ১ ডিসেম্বর কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ বন্দী থাকা অবস্থায় বুকে ব্যথা অনুভব করলে দ্রুত তাকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারা হেফাজতে মারা যাওয়া বিএনপির নেতা আসাদুজ্জামান হিরা খানের বাড়িতে গিয়ে তাঁর পরিবারের সদস্যদের খোঁজখবর নিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান।
আজ রবিবার দুপুর ২টায় দলীয় কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে সেখানে যান তিনি।
মঈন খান নিহতের পরিবারের খোঁজখবর নেওয়ার পর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি ঢাকা থেকে আসছি, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে আমাদেরকে পাঠিয়েছেন এখানে।’
তিনি বলেন, গত ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন জনগণ নির্বাচন বর্জন করে, যার ফলে সরকার দিশেহারা হয়ে যায়। সরকার দিশেহারা হয়ে রাজধানীতে বিএনপির মহাসচিব থেকে শুরু করে বড়বড় নেতাকর্মীসহ সারা বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে জেলা উপজেলায় আমাদের যত নেতাকর্মী আছে তাদের উপর জুলুম নির্যাতন চালায়। অনেক নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা গায়েবি মামলা দিয়ে জেলে নিয়ে যায়। আমরা এখানে এসেছি, জেলের ভেতর নির্যাতনে বিএনপি নেতা আসাদুজ্জামান হিরা মারা গেছেন। তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গ্রামেগঞ্জে প্রতিটি নির্যাতিত আমাদের নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর নিচ্ছেন। তাদের পরিবারবর্গের কাছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পক্ষে শুভেচ্ছা কার্ড পৌঁছে দিতে এসেছি।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি জনগণের জন্যে রাজনীতি করে। ক্ষমতার জন্যে নয়। আমরা চাই বাংলাদেশের মানুষের অধিকার ফিরে আসুক। মানুষের ভোটের অধিকার ফিরে আসুক। মানবাধিকার ফিরে আসুক। নারীর অধিকার ফিরে আসুক, শিশুর অধিকার ফিরে আসুক। এটাই হচ্ছে আমাদের প্রত্যাশা।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির নেতা ড. মঈন খান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিগত ১৫ বছরে এদেশে একটি ধনিক শ্রেণী সৃষ্টি করেছে, সেই ধনীক শ্রেণী ক্ষমতার অপব্যবহার করে বাংলাদেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য কুক্ষিগত করে নিয়েছে। যার কারণে এমন সমস্যা।
তিনি বলেন, আমাদের আন্দোলন চলমান। আমরা এদেশে প্রতি মুহূর্তে এই অনির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে আছি। আমরা রাজপথে ছিলাম, আমরা রাজপথে আছি, আমরা রাজপথে থাকবো ইনশাআল্লাহ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কেন্দ্রীয় বিএনপির সহস্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, গাজীপুর জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি ডা. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আক্তারুল আলম, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল মোতালেব, জেলা বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান টিটু, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলল হক, কাওরাইদ ইউনিয়ন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এমদাদুল হকসহ জেলা উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন নেতাকর্মী।
জানা গেছে, বিএনপির নেতা আসাদুজ্জামান হিরা খান (৫৪) উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ধামলই গ্রামের গিয়াসউদ্দিন খানের ছেলে। তিনি কাওরাইদ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
গত ১ ডিসেম্বর কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ বন্দী থাকা অবস্থায় বুকে ব্যথা অনুভব করলে দ্রুত তাকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
‘আমার ছেলে কী অপরাধ করেছিল? আমার ছেলেসহ বহু ছাত্রকে ওরা নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছিল। আমার ছেলের হত্যাকারীদের বিচার কি হবে না? হত্যাকারীদের ফাঁসি দেখলে মরেও শান্তি পাব।’ আজ সোমবার কথাগুলো বলছিলেন ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই নিহত জিহাদের (২৫) বাবা নুরুল আমিন মোল্লা।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর বাঘায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার বাউসা ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ড বাণিজ্যের অভিযোগকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। রোববার (৩০ মার্চ) বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত হামলায় পাঁচটি মোটরসাইকেল ও একটি ভ্যান ভাঙচুর করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক যুবকের লাশ দেখে অসুস্থ হয়ে প্রতিবেশী এক নারী মারা গেছেন। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের হিন্দু পানিসাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া নারীর নাম স্বপ্না রানী সরকার (৪০)। তিনি ওই গ্রামের কৃষক সঞ্জিত সরকারের স্ত্রী। তাঁর অনামিকা সরকা
৮ ঘণ্টা আগেপুরো রমজান মাসে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ছিল প্রায় সুনসান নীরবতা। হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলো কক্ষভাড়ায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়েও অতিথি পায়নি। বন্ধ ছিল পর্যটকনির্ভর রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা। সেই নীরবতা ভেঙেছে ঈদুল ফিতরের ছুটিতে। আজ সোমবার দুপুর থেকে স্থানীয় পর্যটকেরা সৈকতমুখী হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে