নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক ছাত্রীকে জোরপূর্বক বিয়ে ও ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির দাতা সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদীকে আবারও অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এই সুপারিশকৃত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
এদিকে এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে এর বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন দাখিল করেছেন মামলার বাদী। পরে বিচারক শওকত আলী ১৩ জুন নারাজি আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য করেন।
মামলার বাদী মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের ওই ছাত্রীর বাবা পিবিআইয়ের তদন্ত প্রতিবেদন ও তাঁর নারাজি আবেদন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ে অপ্রাপ্তবয়স্ক। মামলার অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তারা প্রভাবিত হয়ে বাদীপক্ষের কারও সঙ্গে যোগাযোগ না করে মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করেন। এই কারণে আমি আবারও নারাজি দিয়েছি।’
এর আগে গত ১৪ মার্চ নতুন করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। এই মামলাটি তদন্ত করে গুলশান থানা পুলিশ। গত বছর ৩০ অক্টোবর ওই থানার এসআই সোহেল রানা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করেন।
গত ৩ মার্চ মামলার বাদী নারাজি আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল পিবিআইকে নতুন করে তদন্তের দায়িত্ব দেন।
গত বছর ১ আগস্ট ওই ছাত্রীর বাবা ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮–এ অভিযোগ দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল গুলশান থানার ওসিকে অভিযোগটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন।
প্রলোভন ও জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয় মামলাটিতে। মুশতাককে কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদী সহযোগিতা করেন বলে বাদী উল্লেখ করেন।
কিন্তু এই মামলা দায়েরের পর জানা যায়, মুশতাক ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেছেন। হাইকোর্টে হাজির হয়ে ওই ছাত্রী নিজে জবানবন্দি দিয়ে জানান, মুশতাককে তিনি স্ব-ইচ্ছায় বিয়ে করেছেন।
এবারও তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মামলার ভিকটিমকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হয়নি এবং তাঁকে ধর্ষণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বাদীর মেয়ে স্বেচ্ছায় আসামি মুশতাককে বিয়ে করেছেন।
রাজধানীর মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক ছাত্রীকে জোরপূর্বক বিয়ে ও ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির দাতা সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদীকে আবারও অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এই সুপারিশকৃত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
এদিকে এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে এর বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন দাখিল করেছেন মামলার বাদী। পরে বিচারক শওকত আলী ১৩ জুন নারাজি আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য করেন।
মামলার বাদী মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের ওই ছাত্রীর বাবা পিবিআইয়ের তদন্ত প্রতিবেদন ও তাঁর নারাজি আবেদন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ে অপ্রাপ্তবয়স্ক। মামলার অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তারা প্রভাবিত হয়ে বাদীপক্ষের কারও সঙ্গে যোগাযোগ না করে মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করেন। এই কারণে আমি আবারও নারাজি দিয়েছি।’
এর আগে গত ১৪ মার্চ নতুন করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। এই মামলাটি তদন্ত করে গুলশান থানা পুলিশ। গত বছর ৩০ অক্টোবর ওই থানার এসআই সোহেল রানা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করেন।
গত ৩ মার্চ মামলার বাদী নারাজি আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল পিবিআইকে নতুন করে তদন্তের দায়িত্ব দেন।
গত বছর ১ আগস্ট ওই ছাত্রীর বাবা ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮–এ অভিযোগ দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল গুলশান থানার ওসিকে অভিযোগটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন।
প্রলোভন ও জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয় মামলাটিতে। মুশতাককে কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদী সহযোগিতা করেন বলে বাদী উল্লেখ করেন।
কিন্তু এই মামলা দায়েরের পর জানা যায়, মুশতাক ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেছেন। হাইকোর্টে হাজির হয়ে ওই ছাত্রী নিজে জবানবন্দি দিয়ে জানান, মুশতাককে তিনি স্ব-ইচ্ছায় বিয়ে করেছেন।
এবারও তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মামলার ভিকটিমকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হয়নি এবং তাঁকে ধর্ষণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বাদীর মেয়ে স্বেচ্ছায় আসামি মুশতাককে বিয়ে করেছেন।
সম্প্রতি রাজধানীর কাওরানবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে উচ্ছৃঙ্খল ও সমাজবিরোধী কিছু ব্যক্তির অসৌজন্যমূলক ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এ ধরনের ঘটনা পুলিশ বাহিনীর জন্য ‘মর্মান্তিক, চরম উদ্বেগজনক
৩ মিনিট আগেমোহন মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে ডেকে নিয়ে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ উঠেছে সাবেক স্ত্রীর বিরুদ্ধে। আহত যুবককে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পান, তাহলে তাঁর বিষয়টি বিশেষভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। তাঁকে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কি না, সেটি দেখতে হবে। এত তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দিতে হবে কেন?’
৩ ঘণ্টা আগেমো. মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত বেতন-ভাতাদি পেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যানবাহন, টেলিফোন, মোবাইল ফোন ও সংবাদপত্রসংক্রান্ত কোনো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না।
৩ ঘণ্টা আগে