গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় দ্বিতীয় শ্রেণির এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তারকৃত পাঁচ শিক্ষককে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ শুক্রবার আসামিদের আদালতে হাজির করা হলে মুকসুদপুর আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রোমানা রোজী তাঁদেরকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাঁদের জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন শিক্ষক মো. ইসমাইল হোসাইন, মো. আওলাদ ওরফে আসাদুজ্জামান (৪৭), মাছুম বিল্লাহ (৩৫), মো. আল আমিন (২৫) ও আমেনা বেগম (৩০)। মামলার আসামিদের মধ্যে আরেক শিক্ষক মিজানুর রহমান মিজু পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ ফেব্রুয়ারি মুকসুদপুর উপজেলার একটি মহিলা কওমি মাদ্রাসায় ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করেন শিক্ষক মো. ইসমাইল হোসাইন। এরপর অসুস্থ অবস্থায় বিনা চিকিৎসায় ওই শিক্ষার্থীকে গোপনে একটি কক্ষে রেখে দেন। ৭ ফেব্রুয়ারি পরিবারের লোকজন বিষয়টি জানার পর মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে ওই শিক্ষার্থী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এ ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার ওই শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে মাদ্রাসার ছয় শিক্ষককে আসামি করে মুকসুদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর রাতেই অভিযান চালিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষক আমেনা বেগমকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর আগে, গত বুধবার রাতে আটক চার শিক্ষককে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এ সব তথ্য নিশ্চিত করে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, গতকাল মামলার পর রাতে অভিযান চালিয়ে আরেক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়। মামলায় একজন পলাতক আছে। তাঁকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় দ্বিতীয় শ্রেণির এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তারকৃত পাঁচ শিক্ষককে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ শুক্রবার আসামিদের আদালতে হাজির করা হলে মুকসুদপুর আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রোমানা রোজী তাঁদেরকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাঁদের জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন শিক্ষক মো. ইসমাইল হোসাইন, মো. আওলাদ ওরফে আসাদুজ্জামান (৪৭), মাছুম বিল্লাহ (৩৫), মো. আল আমিন (২৫) ও আমেনা বেগম (৩০)। মামলার আসামিদের মধ্যে আরেক শিক্ষক মিজানুর রহমান মিজু পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ ফেব্রুয়ারি মুকসুদপুর উপজেলার একটি মহিলা কওমি মাদ্রাসায় ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করেন শিক্ষক মো. ইসমাইল হোসাইন। এরপর অসুস্থ অবস্থায় বিনা চিকিৎসায় ওই শিক্ষার্থীকে গোপনে একটি কক্ষে রেখে দেন। ৭ ফেব্রুয়ারি পরিবারের লোকজন বিষয়টি জানার পর মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে ওই শিক্ষার্থী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এ ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার ওই শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে মাদ্রাসার ছয় শিক্ষককে আসামি করে মুকসুদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর রাতেই অভিযান চালিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষক আমেনা বেগমকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর আগে, গত বুধবার রাতে আটক চার শিক্ষককে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এ সব তথ্য নিশ্চিত করে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, গতকাল মামলার পর রাতে অভিযান চালিয়ে আরেক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়। মামলায় একজন পলাতক আছে। তাঁকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
লক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৩০ মিনিট আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
১ ঘণ্টা আগে