কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় সামীম ইয়াসার আফফান নামের সাড়ে চার বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হওয়ার অভিযোগ উঠেছে দুই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলার সিভিল সার্জন সাইফুল ইসলামের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে আফফানের পরিবার।
অভিযোগ ওঠা দুই চিকিৎসক হলেন জেলা শহরের মেডিল্যাব হেলথ সেন্টার লিমিটেডের নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন ও অ্যানিস্থসিয়া বিশেষজ্ঞ মো. আবু তাহের মিয়া।
চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে থাকার সময়ে স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়ে দেন এবং অ্যানিস্থসিয়া বিশেষজ্ঞ মো. আবু তাহের মিয়া শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় অবসরে যান। অন্যদিকে অভিযোগকারী হোসেন সারোয়ার লিটন জেলা শহরের গাইটাল রাকুয়াইল এলাকার মৃত মো. জিন্নত আলীর ছেলে। ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুবরণকারী শিশুটি অভিযোগকারীর নাতি।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শিশু আফফান ইয়াসার আফ্ফান গলা ব্যথা, ঠান্ডা, কাশি রোগে আক্রান্ত হয়। গত ২৪ এপ্রিল আফফানের বাবা সারোয়ার জাহান উপল ও মা আফসারা মুনা মেডিল্যাব হেলথ সেন্টার লিমিটেডে নিয়ে যান ছেলের চিকিৎসার জন্য। সেখানে নাক, কান, গলার চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমনের কাছে চিকিৎসা সেবার জন্য শরণাপন্ন হন। আফ্ফানকে দেখার পর কয়েকটি স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে বলেন চিকিৎসক।
গত ২৫ এপ্রিল চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন ও অ্যানিস্থসিয়া চিকিৎসক মো. আবু তাহের মিঞা স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফলাফল দেখে টনসিল ও অ্যাডিনয়েড অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দেন। অস্ত্রোপচার না করলে শিশু আফফানের চরম ক্ষতি হবে বলে জানান চিকিৎসকেরা। তখন পরিবারের সদস্যরা আফফানের ঠান্ডাজনিত সমস্যার কথা জানিয়ে দুটি অস্ত্রোপচার একত্রে চলবে কি না জিজ্ঞাসা করলে চিকিৎসকেরা জানান অস্ত্রোপচার করা হলে সব ঠিক হয়ে যাবে। পরে ওই দিন রাত ১০টায় টনসিল এবং অ্যাডিনয়েড গ্রন্থিতে অস্ত্রোপচার করা হয়। অস্ত্রোপচারের পর থেকেই আফফানের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এতে তাকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে হয়।
গত ২৬ এপ্রিল বিকেলে আফফানের শ্বাসকষ্ট প্রচণ্ড আকার ধারণ করলে চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন ও আবু তাহের মিঞা শিশুটিকে জরুরি ভিত্তিতে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য পরামর্শ দেন। ওই দিন রাত ১১টায় আফফানকে নিয়ে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে গেলে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখে ভর্তি করেনি। পরে তাকে ঢাকার ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
ভর্তির পর হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রতিবেদন দেখে জানান, শিশু আফফান নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। এই অবস্থায় এত ছোট শিশুর অস্ত্রোপচার করার সিদ্ধান্ত দায়িত্বশীল কোনো চিকিৎসকের কাছ থেকে কাম্য নয়। অস্ত্রোপচার করার পেছনে আর্থিক বা অন্য কোন উদ্দেশ্য থাকতে পারে। এরপর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৭ মে সন্ধ্যায় আফফান মারা যায়।
শিশুটির বাবা সারোয়ার জাহান উপল ও মা আফসারা মুনা বলেন, ‘চিকিৎসক সুমন ও তাহের মিঞার ভুল এবং ত্রুটিপূর্ণ অস্ত্রোপচারের জন্য আমার ছেলে মারা গেছে। এটা হত্যা। চিকিৎসকদের বলা হয়েছিল আমার ছেলের ঠান্ডাজনিত সমস্যা আছে তারপরও তাঁরা অপারেশন করেছে। এই চিকিৎসকদের জন্য আমার ছেলে আমাদের মধ্যে নেই। আমরা এই চিকিৎসকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
মেডিল্যাব হেলথ সেন্টার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রণব কুমার সাহা মঞ্জু বলেন, ‘আমিতো মেডিকেল লাইনের কেউ না। এ বিষয়ে ওই চিকিৎসকরাই ভালো বলতে পারবেন।’
অভিযোগের বিষয়ে চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন বলেন, ‘টনসিল ও অ্যাডিনয়েড রোগের লক্ষণই সর্দি-কাশি। আর টেস্টের রিপোর্টে নিউমোনিয়া ছিল না। নিউমোনিয়া থাকলে আমরা অপারেশন করতাম না।’
অ্যানিস্থসিয়া চিকিৎসক আবু তাহের মিঞা বলেন, ‘আমরা যে রিপোর্ট দেখেছি সেইখানে নিউমোনিয়ার কোনো লক্ষণ ছিল না।’
সিভিল সার্জন সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
এদিকে এই ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ করেছেন রোগীর স্বজনেরা ও এলাকাবাসী। তাঁরা প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে মিছিল করে করে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইসমাইল হোসেন ইদু, নাগরিক অধিকার সুরক্ষা মঞ্চের আহ্বায়ক শেখ সেলিম কবির, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি আতিউল্লাহ ভুবন প্রমুখ।
লিখিত অভিযোগ দায়ের করা শেষে বিক্ষোভকারীরা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি স্বরূপ চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করে ব্যবস্থা না নিলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন। তাঁরা বলেন, এমন নিষ্পাপ শিশুকে যারা চিকিৎসার নামে হত্যা করেছে তাদের বিচার করতেই হবে। বিচার পাওয়া আমাদের অধিকার। চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা বন্ধ করতেই হবে। আর তা না হলে আমরা কঠোর আন্দোলনে নামব।
কিশোরগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় সামীম ইয়াসার আফফান নামের সাড়ে চার বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হওয়ার অভিযোগ উঠেছে দুই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলার সিভিল সার্জন সাইফুল ইসলামের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে আফফানের পরিবার।
অভিযোগ ওঠা দুই চিকিৎসক হলেন জেলা শহরের মেডিল্যাব হেলথ সেন্টার লিমিটেডের নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন ও অ্যানিস্থসিয়া বিশেষজ্ঞ মো. আবু তাহের মিয়া।
চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে থাকার সময়ে স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়ে দেন এবং অ্যানিস্থসিয়া বিশেষজ্ঞ মো. আবু তাহের মিয়া শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় অবসরে যান। অন্যদিকে অভিযোগকারী হোসেন সারোয়ার লিটন জেলা শহরের গাইটাল রাকুয়াইল এলাকার মৃত মো. জিন্নত আলীর ছেলে। ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুবরণকারী শিশুটি অভিযোগকারীর নাতি।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শিশু আফফান ইয়াসার আফ্ফান গলা ব্যথা, ঠান্ডা, কাশি রোগে আক্রান্ত হয়। গত ২৪ এপ্রিল আফফানের বাবা সারোয়ার জাহান উপল ও মা আফসারা মুনা মেডিল্যাব হেলথ সেন্টার লিমিটেডে নিয়ে যান ছেলের চিকিৎসার জন্য। সেখানে নাক, কান, গলার চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমনের কাছে চিকিৎসা সেবার জন্য শরণাপন্ন হন। আফ্ফানকে দেখার পর কয়েকটি স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে বলেন চিকিৎসক।
গত ২৫ এপ্রিল চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন ও অ্যানিস্থসিয়া চিকিৎসক মো. আবু তাহের মিঞা স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফলাফল দেখে টনসিল ও অ্যাডিনয়েড অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দেন। অস্ত্রোপচার না করলে শিশু আফফানের চরম ক্ষতি হবে বলে জানান চিকিৎসকেরা। তখন পরিবারের সদস্যরা আফফানের ঠান্ডাজনিত সমস্যার কথা জানিয়ে দুটি অস্ত্রোপচার একত্রে চলবে কি না জিজ্ঞাসা করলে চিকিৎসকেরা জানান অস্ত্রোপচার করা হলে সব ঠিক হয়ে যাবে। পরে ওই দিন রাত ১০টায় টনসিল এবং অ্যাডিনয়েড গ্রন্থিতে অস্ত্রোপচার করা হয়। অস্ত্রোপচারের পর থেকেই আফফানের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এতে তাকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে হয়।
গত ২৬ এপ্রিল বিকেলে আফফানের শ্বাসকষ্ট প্রচণ্ড আকার ধারণ করলে চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন ও আবু তাহের মিঞা শিশুটিকে জরুরি ভিত্তিতে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য পরামর্শ দেন। ওই দিন রাত ১১টায় আফফানকে নিয়ে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে গেলে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখে ভর্তি করেনি। পরে তাকে ঢাকার ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
ভর্তির পর হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রতিবেদন দেখে জানান, শিশু আফফান নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। এই অবস্থায় এত ছোট শিশুর অস্ত্রোপচার করার সিদ্ধান্ত দায়িত্বশীল কোনো চিকিৎসকের কাছ থেকে কাম্য নয়। অস্ত্রোপচার করার পেছনে আর্থিক বা অন্য কোন উদ্দেশ্য থাকতে পারে। এরপর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৭ মে সন্ধ্যায় আফফান মারা যায়।
শিশুটির বাবা সারোয়ার জাহান উপল ও মা আফসারা মুনা বলেন, ‘চিকিৎসক সুমন ও তাহের মিঞার ভুল এবং ত্রুটিপূর্ণ অস্ত্রোপচারের জন্য আমার ছেলে মারা গেছে। এটা হত্যা। চিকিৎসকদের বলা হয়েছিল আমার ছেলের ঠান্ডাজনিত সমস্যা আছে তারপরও তাঁরা অপারেশন করেছে। এই চিকিৎসকদের জন্য আমার ছেলে আমাদের মধ্যে নেই। আমরা এই চিকিৎসকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
মেডিল্যাব হেলথ সেন্টার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রণব কুমার সাহা মঞ্জু বলেন, ‘আমিতো মেডিকেল লাইনের কেউ না। এ বিষয়ে ওই চিকিৎসকরাই ভালো বলতে পারবেন।’
অভিযোগের বিষয়ে চিকিৎসক মুহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম সুমন বলেন, ‘টনসিল ও অ্যাডিনয়েড রোগের লক্ষণই সর্দি-কাশি। আর টেস্টের রিপোর্টে নিউমোনিয়া ছিল না। নিউমোনিয়া থাকলে আমরা অপারেশন করতাম না।’
অ্যানিস্থসিয়া চিকিৎসক আবু তাহের মিঞা বলেন, ‘আমরা যে রিপোর্ট দেখেছি সেইখানে নিউমোনিয়ার কোনো লক্ষণ ছিল না।’
সিভিল সার্জন সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
এদিকে এই ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ করেছেন রোগীর স্বজনেরা ও এলাকাবাসী। তাঁরা প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে মিছিল করে করে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইসমাইল হোসেন ইদু, নাগরিক অধিকার সুরক্ষা মঞ্চের আহ্বায়ক শেখ সেলিম কবির, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি আতিউল্লাহ ভুবন প্রমুখ।
লিখিত অভিযোগ দায়ের করা শেষে বিক্ষোভকারীরা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি স্বরূপ চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করে ব্যবস্থা না নিলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন। তাঁরা বলেন, এমন নিষ্পাপ শিশুকে যারা চিকিৎসার নামে হত্যা করেছে তাদের বিচার করতেই হবে। বিচার পাওয়া আমাদের অধিকার। চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা বন্ধ করতেই হবে। আর তা না হলে আমরা কঠোর আন্দোলনে নামব।
সম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
৮ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
১১ মিনিট আগেচাঁদপুরের হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য সন্দেহে ৯ কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৯ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।
১৫ মিনিট আগে