কিশোরগঞ্জ ও নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে র্যাব হেফাজতে গৃহবধূ সুরাইয়া খাতুনের (৫২) মৃত্যুর ঘটনায় র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের চারজনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর মধ্যে কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মো. ফাহিম ফয়সালকে প্রত্যাহারের খবর গতকাল রোববারই জানা গেছে। আজ সোমবার আরও তিনজনকে প্রত্যাহার করার কথা জানা গেল। তাঁরা হলেন র্যাবের উপসহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেন, করপোরাল মহিবুল ইসলাম ও কনস্টেবল মনির হোসেন।
ক্যাম্পের নতুন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হাই চৌধুরী। তিনি আজ সকালে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
আজ সন্ধ্যায় র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের নতুন কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হাই চৌধুরী ক্যাম্প থেকে চারজনকে প্রত্যাহার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ ছাড়া নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মজিদ জানিয়েছেন, সুরাইয়া খাতুনের পুত্রবধূ রেখা হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নাজমুল হাসানকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে ময়মনসিংহের নান্দাইল থেকে পুত্রবধূ হত্যা মামলার আসামি হিসেবে সুরাইয়া খাতুনকে আটক করে র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পে নিয়ে আসে। পরদিন শুক্রবার সকালে তাঁকে মৃত অবস্থায় ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান র্যাব সদস্যরা। আটকের পর নির্যাতনের কারণেই সুরাইয়া খাতুনের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করছে পরিবার।
তবে র্যাবের দাবি, আটকের পর সুরাইয়া হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
সুরাইয়া খাতুন ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের বরুনাকান্দা গ্রামের আজিজুল ইসলামের স্ত্রী। যৌতুকের দাবিতে অন্তঃসত্ত্বা পুত্রবধূ রেখা আক্তারকে হত্যার অভিযোগে সুরাইয়া খাতুন, তাঁর স্বামী আজিজুল ইসলাম এবং ছেলে তাইজুল ইসলাম লিমনকে আসামি করে ময়মনসিংহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ২ মে মামলা করেন রেখার মা রমিছা বেগম।
আদালতের নির্দেশে ১৩ মে নান্দাইল থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয় এবং এসআই নাজমুল হাসানকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
সুরাইয়ার পরিবার জানায়, গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে এসআই নাজমুল হাসান মোবাইল ফোন কল করে সুরাইয়া ও তাঁর স্বামী আজিজুলকে থানায় ডেকে নেন। তাঁদের অনেকক্ষণ বসিয়ে রেখে একটি সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে বিদায় করেন। এর পরপরই র্যাব সদস্যরা নান্দাইল থানার ফটক থেকে সুরাইয়া ও তাঁর স্বামীকে আটক করে। পরে আজিজুলকে ছেড়ে দিয়ে সুরাইয়াকে ভৈরব ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।
র্যাব সদস্যরা শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সুরাইয়া খাতুনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে যান বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বুলবুল আহমেদ। তবে র্যাবের দাবি, বুকে ব্যথা উঠলে তাঁদের মহিলা সেন্ট্রিকে সকাল ৬টায় সুরাইয়া বিষয়টি জানান। ১৫ মিনিটের মধ্যে তাঁকে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় র্যাব।
এদিকে রেখার পরিবারের সদস্যরা জানান, ঢাকার একটি বিস্কুট কারখানায় চাকরি করতেন সুরাইয়ার ছেলে তাইজুল ইসলাম লিমন। একই কারখানায় কাজ করতেন নান্দাইলের ভেলামারী গ্রামের হাসিম উদ্দিনের মেয়ে রেখা আক্তার (২০)। প্রেমের সম্পর্কে দেড় বছর আগে তাঁদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তাইজুল যৌতুকের জন্য রেখাকে নির্যাতন করে আসছিলেন। গত ২৬ এপ্রিল রাতে অন্তঃসত্ত্বা রেখার ওপর নির্যাতন চালানো হয়। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তখন স্বামী তাইজুল ও শাশুড়ি সুরাইয়া লাশ রেখে পালিয়ে যান। হাসপাতালের কর্মচারীরা শ্বশুর আজিজুলকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। পরে পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেয়।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক নিশাত আনজুমান মিতু জানান, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে পান, রেখা পথেই মারা গেছেন। হৃদ্রোগ বা অন্য কোনো জটিল রোগ ছিল না। ধারণা করা হয়, নির্যাতনের পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। তাঁর গলায় ও পিঠে আঘাতের চিহ্ন ছিল।
আজ বিকেলে সুরাইয়া খাতুনের বড় মেয়ে লিজা আক্তার বলেন, ‘বৃহস্পতিবার মাকে সুস্থ অবস্থায় রাত ৯টায় থানার সামনে থেকে র্যাব আটক করে ভৈরব ক্যাম্পে নিয়ে গেল। কিন্তু রাতেই কীভাবে মারা গেল? র্যাব সদস্যরা আমার মাকে হত্যা করেছে। ঘটনার দিন আমার ভাইকে আটক করে কারাগারে পাঠাল। ভাই তাইজুল ইসলাম লাশ দেখতে পারল না! আমরা আমার মায়ের হত্যার কঠোর বিচার দাবি করছি।’
সুরাইয়ার ছোট মেয়ে আফরোজা আক্তারের অভিযোগ করে বলেন, নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাজমুল হাসান তাঁর মাকে মিথ্যা কথা বলে থানায় ডেকে নেন। সেখানে নিয়ে র্যাবের হাতে তুলে দিয়েছেন। র্যাবের নির্যাতনে মায়ের মৃত্যু হয়েছে। একদিকে বাবা র্যাবের ভয়ে পলাতক, ভাই তাইজুল ইসলাম জেলে, মা কবরে!
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে র্যাব হেফাজতে গৃহবধূ সুরাইয়া খাতুনের (৫২) মৃত্যুর ঘটনায় র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের চারজনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর মধ্যে কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মো. ফাহিম ফয়সালকে প্রত্যাহারের খবর গতকাল রোববারই জানা গেছে। আজ সোমবার আরও তিনজনকে প্রত্যাহার করার কথা জানা গেল। তাঁরা হলেন র্যাবের উপসহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেন, করপোরাল মহিবুল ইসলাম ও কনস্টেবল মনির হোসেন।
ক্যাম্পের নতুন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হাই চৌধুরী। তিনি আজ সকালে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
আজ সন্ধ্যায় র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের নতুন কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হাই চৌধুরী ক্যাম্প থেকে চারজনকে প্রত্যাহার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ ছাড়া নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মজিদ জানিয়েছেন, সুরাইয়া খাতুনের পুত্রবধূ রেখা হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নাজমুল হাসানকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে ময়মনসিংহের নান্দাইল থেকে পুত্রবধূ হত্যা মামলার আসামি হিসেবে সুরাইয়া খাতুনকে আটক করে র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পে নিয়ে আসে। পরদিন শুক্রবার সকালে তাঁকে মৃত অবস্থায় ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান র্যাব সদস্যরা। আটকের পর নির্যাতনের কারণেই সুরাইয়া খাতুনের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করছে পরিবার।
তবে র্যাবের দাবি, আটকের পর সুরাইয়া হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
সুরাইয়া খাতুন ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের বরুনাকান্দা গ্রামের আজিজুল ইসলামের স্ত্রী। যৌতুকের দাবিতে অন্তঃসত্ত্বা পুত্রবধূ রেখা আক্তারকে হত্যার অভিযোগে সুরাইয়া খাতুন, তাঁর স্বামী আজিজুল ইসলাম এবং ছেলে তাইজুল ইসলাম লিমনকে আসামি করে ময়মনসিংহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ২ মে মামলা করেন রেখার মা রমিছা বেগম।
আদালতের নির্দেশে ১৩ মে নান্দাইল থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয় এবং এসআই নাজমুল হাসানকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
সুরাইয়ার পরিবার জানায়, গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে এসআই নাজমুল হাসান মোবাইল ফোন কল করে সুরাইয়া ও তাঁর স্বামী আজিজুলকে থানায় ডেকে নেন। তাঁদের অনেকক্ষণ বসিয়ে রেখে একটি সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে বিদায় করেন। এর পরপরই র্যাব সদস্যরা নান্দাইল থানার ফটক থেকে সুরাইয়া ও তাঁর স্বামীকে আটক করে। পরে আজিজুলকে ছেড়ে দিয়ে সুরাইয়াকে ভৈরব ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।
র্যাব সদস্যরা শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সুরাইয়া খাতুনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে যান বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বুলবুল আহমেদ। তবে র্যাবের দাবি, বুকে ব্যথা উঠলে তাঁদের মহিলা সেন্ট্রিকে সকাল ৬টায় সুরাইয়া বিষয়টি জানান। ১৫ মিনিটের মধ্যে তাঁকে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় র্যাব।
এদিকে রেখার পরিবারের সদস্যরা জানান, ঢাকার একটি বিস্কুট কারখানায় চাকরি করতেন সুরাইয়ার ছেলে তাইজুল ইসলাম লিমন। একই কারখানায় কাজ করতেন নান্দাইলের ভেলামারী গ্রামের হাসিম উদ্দিনের মেয়ে রেখা আক্তার (২০)। প্রেমের সম্পর্কে দেড় বছর আগে তাঁদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তাইজুল যৌতুকের জন্য রেখাকে নির্যাতন করে আসছিলেন। গত ২৬ এপ্রিল রাতে অন্তঃসত্ত্বা রেখার ওপর নির্যাতন চালানো হয়। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তখন স্বামী তাইজুল ও শাশুড়ি সুরাইয়া লাশ রেখে পালিয়ে যান। হাসপাতালের কর্মচারীরা শ্বশুর আজিজুলকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। পরে পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেয়।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক নিশাত আনজুমান মিতু জানান, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে পান, রেখা পথেই মারা গেছেন। হৃদ্রোগ বা অন্য কোনো জটিল রোগ ছিল না। ধারণা করা হয়, নির্যাতনের পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। তাঁর গলায় ও পিঠে আঘাতের চিহ্ন ছিল।
আজ বিকেলে সুরাইয়া খাতুনের বড় মেয়ে লিজা আক্তার বলেন, ‘বৃহস্পতিবার মাকে সুস্থ অবস্থায় রাত ৯টায় থানার সামনে থেকে র্যাব আটক করে ভৈরব ক্যাম্পে নিয়ে গেল। কিন্তু রাতেই কীভাবে মারা গেল? র্যাব সদস্যরা আমার মাকে হত্যা করেছে। ঘটনার দিন আমার ভাইকে আটক করে কারাগারে পাঠাল। ভাই তাইজুল ইসলাম লাশ দেখতে পারল না! আমরা আমার মায়ের হত্যার কঠোর বিচার দাবি করছি।’
সুরাইয়ার ছোট মেয়ে আফরোজা আক্তারের অভিযোগ করে বলেন, নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাজমুল হাসান তাঁর মাকে মিথ্যা কথা বলে থানায় ডেকে নেন। সেখানে নিয়ে র্যাবের হাতে তুলে দিয়েছেন। র্যাবের নির্যাতনে মায়ের মৃত্যু হয়েছে। একদিকে বাবা র্যাবের ভয়ে পলাতক, ভাই তাইজুল ইসলাম জেলে, মা কবরে!
কোটি টাকা লেনদেনে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় একটি পশুর হাট ইজারায় ব্যাপক অনিয়মের মধ্য দিয়ে সমঝোতার অভিযোগ উঠেছে পৌর প্রশাসন ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। সমঝোতার একটি অডিও কথোপকথন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
১৬ মিনিট আগেরাজধানীসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ ২১ দিনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সাড়ে ১২ হাজার জনকে। কিন্তু কোনো শীর্ষ সন্ত্রাসী বা দাগি অপরাধী ধরা পড়েনি। আবার উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে ছুরি, রামদা, লাঠি, রডই বেশি; আগ্নেয়াস্ত্র মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে গত বছরের আগস্টে পুলিশের লুট হওয়া...
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীর শরীফ হোসেন (২০) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নয়, মারা গেছেন টঙ্গীতে নির্মাণকাজের সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে। এ ঘটনায় তাঁর বাবা জয়নাল আবেদিন ওরফে জয়নাল বাবুর্চি অর্থ নিয়ে আপসও করেছিলেন। পরে এক ব্যক্তি সরকার থেকে অনেক টাকা পাওয়ার লোভ দেখালে...
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে জনস্বাস্থ্য কার্যালয়ের নলকূপ স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি কর্মকর্তারা সরাসরি অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুগত স্থানীয় ঠিকাদারের প্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা, নৈশপ্রহরীর স্বামী, নলকূপ বিক্রেতাসহ এলাকাভিত্তিক বেশ কয়েকজনের মাধ্যমে...
২ ঘণ্টা আগে