কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় সম্পা বেগম (৩২) নামে এক গৃহবধূর ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগ তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। আজ সোমবার কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) ও তদন্ত কমিটির প্রধান ডা. মৃন্ময় কুমার পোদ্দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে গত ৬এপ্রিল ডা. মৃন্ময় কুমার পোদ্দারকে সভাপতি করে ৫সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
জানা গেছে, গত ৬ মার্চ উপজেলার উত্তরপাড়া (কুঞ্জবন) গ্রামের মো. বেলাল হোসেন মোল্লার স্ত্রী সম্পা বেগম ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডা. শাওন সিকদার টুটুর চেম্বারে নিয়ে যাওয়া হয়। এখানে সম্পা বেগমের চিকিৎসা শেষে তাঁকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। এর দুই দিন পর সম্পা বেগমের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এর পর ১০ মার্চ সম্পা বেগমের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ মার্চ তাঁর মৃত্যু হয়।
সম্পা বেগমের মৃত্যুর পরে তাঁর স্বামী বেলাল হোসেন মোল্লা ভুল চিকিৎসার অভিযোগ এনে গত ৫ এপ্রিল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ অভিযোগের পরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মৃন্ময় কুমার পোদ্দারকে প্রধান করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি এক সপ্তাহ তদন্ত শেষে রিপোর্ট জমা দেয়।
তদন্ত কমিটির প্রধান ডা. মৃন্ময় কুমার পোদ্দার বলেন, ডা. শাওন সিকদার টুটু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত সম্পা বেগমকে যে চিকিৎসা দিয়েছিলেন তা সঠিক ছিল। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত সম্পা বেগমের পূর্ব থেকেই ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ ছিল। তিনি গ্লুকোজ স্বল্পতায় মারা যাননি। তিনি মারা গেছেন ব্রেনেরের ভাইরাস জনিত রোগ ও কিডনি সমস্যার কারণে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডা. শাওন সিকদার টুটু বলেন, ‘মো. বেলাল হোসেন মোল্লা ভুল বুঝে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিল। তদন্ত কমিটির তদন্তে সম্পা বেগমের মৃত্যুর সঠিক কারণ উঠে এসেছে।’
এ নিয়ে মো. বেলাল হোসেন মোল্লার বলেন, ‘আমি যে অভিযোগ করেছিলাম মেডিকেল বোর্ডের তদন্তে সেটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।’
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় সম্পা বেগম (৩২) নামে এক গৃহবধূর ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগ তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। আজ সোমবার কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) ও তদন্ত কমিটির প্রধান ডা. মৃন্ময় কুমার পোদ্দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে গত ৬এপ্রিল ডা. মৃন্ময় কুমার পোদ্দারকে সভাপতি করে ৫সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
জানা গেছে, গত ৬ মার্চ উপজেলার উত্তরপাড়া (কুঞ্জবন) গ্রামের মো. বেলাল হোসেন মোল্লার স্ত্রী সম্পা বেগম ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডা. শাওন সিকদার টুটুর চেম্বারে নিয়ে যাওয়া হয়। এখানে সম্পা বেগমের চিকিৎসা শেষে তাঁকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। এর দুই দিন পর সম্পা বেগমের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এর পর ১০ মার্চ সম্পা বেগমের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ মার্চ তাঁর মৃত্যু হয়।
সম্পা বেগমের মৃত্যুর পরে তাঁর স্বামী বেলাল হোসেন মোল্লা ভুল চিকিৎসার অভিযোগ এনে গত ৫ এপ্রিল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ অভিযোগের পরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মৃন্ময় কুমার পোদ্দারকে প্রধান করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি এক সপ্তাহ তদন্ত শেষে রিপোর্ট জমা দেয়।
তদন্ত কমিটির প্রধান ডা. মৃন্ময় কুমার পোদ্দার বলেন, ডা. শাওন সিকদার টুটু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত সম্পা বেগমকে যে চিকিৎসা দিয়েছিলেন তা সঠিক ছিল। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত সম্পা বেগমের পূর্ব থেকেই ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ ছিল। তিনি গ্লুকোজ স্বল্পতায় মারা যাননি। তিনি মারা গেছেন ব্রেনেরের ভাইরাস জনিত রোগ ও কিডনি সমস্যার কারণে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডা. শাওন সিকদার টুটু বলেন, ‘মো. বেলাল হোসেন মোল্লা ভুল বুঝে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিল। তদন্ত কমিটির তদন্তে সম্পা বেগমের মৃত্যুর সঠিক কারণ উঠে এসেছে।’
এ নিয়ে মো. বেলাল হোসেন মোল্লার বলেন, ‘আমি যে অভিযোগ করেছিলাম মেডিকেল বোর্ডের তদন্তে সেটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।’
কোটি টাকা লেনদেনে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় একটি পশুর হাট ইজারায় ব্যাপক অনিয়মের মধ্য দিয়ে সমঝোতার অভিযোগ উঠেছে পৌর প্রশাসন ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। সমঝোতার একটি অডিও কথোপকথন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
২১ মিনিট আগেরাজধানীসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ ২১ দিনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সাড়ে ১২ হাজার জনকে। কিন্তু কোনো শীর্ষ সন্ত্রাসী বা দাগি অপরাধী ধরা পড়েনি। আবার উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে ছুরি, রামদা, লাঠি, রডই বেশি; আগ্নেয়াস্ত্র মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে গত বছরের আগস্টে পুলিশের লুট হওয়া...
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীর শরীফ হোসেন (২০) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নয়, মারা গেছেন টঙ্গীতে নির্মাণকাজের সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে। এ ঘটনায় তাঁর বাবা জয়নাল আবেদিন ওরফে জয়নাল বাবুর্চি অর্থ নিয়ে আপসও করেছিলেন। পরে এক ব্যক্তি সরকার থেকে অনেক টাকা পাওয়ার লোভ দেখালে...
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে জনস্বাস্থ্য কার্যালয়ের নলকূপ স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি কর্মকর্তারা সরাসরি অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুগত স্থানীয় ঠিকাদারের প্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা, নৈশপ্রহরীর স্বামী, নলকূপ বিক্রেতাসহ এলাকাভিত্তিক বেশ কয়েকজনের মাধ্যমে...
২ ঘণ্টা আগে