প্রতিনিধি
মাদারীপুর: ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। আজ রোববার বাংলাবাজার থেকে ছেড়ে আসা ফেরিগুলোতে বিপুল যাত্রী দেখা গেছে। যাত্রীরা জানিয়েছেন, বাড়িতে যাওয়ার সময় যতটা দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছিল ঢাকায় ফেরার পথে তেমন পরিস্থিতি নেই। বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঢাকাগামী যাত্রীদের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। তবে এখনও ততটা চাপ তৈরি হয়নি।
ঢাকাগামী যাত্রী কাজী শাহীনুর রহমান বলেন, গত বুধবার বাড়ি গিয়েছিলাম। মাত্র তিনদিন থেকেছি। বাড়িতে গেলে আর ঢাকায় আসতে মন চায় না। কিন্তু করার তো কিছু নাই। বছরের দুই ঈদেই পরিবারকে কাছে পাই। শত কষ্ট হলেও এসময় বাড়ি যেতেই হয়।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ভয় নেই? এ প্রশ্নে আরেক যাত্রী রফিকুল ইসলাম বলেন, ভিড় ঠেলে বাড়ি গিয়েছিলাম। আবার ভিড় ঠেলেই ঢাকা যাচ্ছি। ঢাকা শহরেতো মার্কেটে, রাস্তায় লোকজন গিজগিজ করে। দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করতে পারলে ঠিকই করতাম। কিন্তু সেই ব্যবস্থা কি আছে? করোনার ভয় করে আমাদের মতো দরিদ্র মানুষের ঘরে বসে থাকা যায় না!
পোশাককর্মী সালেহা বেগম বলেন, ঈদে বাড়ি না গেলে বাপ-মায় কার লগে ঈদ করবে? কষ্ট হইলেও বাড়ি যাইতে হয়। এখন জীবিকার জন্য আবার শহরে। আমগো জীবনটাই এমন। বাপ-মার মুখ দেখলে কষ্টের মইদ্যেও সুখ পাওয়া যায়।
এদিকে ঈদের তৃতীয় দিনেও অনেকে ঢাকা ছাড়ছেন। ঘরমুখী মানুষের চাপ এখনও আছে। এই যাত্রীরা জানিয়েছেন, ঈদের আগে নানা কারণ ও ভোগান্তির কথা চিন্তা করে তাঁরা বাড়িতে যাননি। এখন যাচ্ছেন।
শাহনাজ বেগম নামের এক যাত্রী বলেন, ঈদের আগে ভোগান্তি ছিল। গত বুধবার ফেরিতে যাত্রীদের চাপে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এসব খবর দেখে ভিড় ঠেলে বাড়ি যাইনি। তাই ঈদের পরেই রওনা হলাম। আজ ততটা ভোগান্তি হয়নি।
আফসানা আক্তার নামের আরেক যাত্রী বলেন, বাচ্চা নিয়ে ঈদের আগে বাড়ি যেতে সাহস করিনি। এখন ফেরিতে ভিড় কিছুটা কম রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্র জানিয়েছে, নৌরুটে ১৮টি ফেরি চলমান রয়েছে। সবগুলো ঘাট থেকেই ফেরি চলাচল করছে।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। ঈদের তৃতীয় দিনেও ঘরমুখী মানুষের চাপ রয়েছে ঘাটে। একই সাথে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে কর্মজীবী মানুষেরা। সোমবার থেকে চাপ আরও বাড়বে।
মাদারীপুর: ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। আজ রোববার বাংলাবাজার থেকে ছেড়ে আসা ফেরিগুলোতে বিপুল যাত্রী দেখা গেছে। যাত্রীরা জানিয়েছেন, বাড়িতে যাওয়ার সময় যতটা দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছিল ঢাকায় ফেরার পথে তেমন পরিস্থিতি নেই। বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঢাকাগামী যাত্রীদের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। তবে এখনও ততটা চাপ তৈরি হয়নি।
ঢাকাগামী যাত্রী কাজী শাহীনুর রহমান বলেন, গত বুধবার বাড়ি গিয়েছিলাম। মাত্র তিনদিন থেকেছি। বাড়িতে গেলে আর ঢাকায় আসতে মন চায় না। কিন্তু করার তো কিছু নাই। বছরের দুই ঈদেই পরিবারকে কাছে পাই। শত কষ্ট হলেও এসময় বাড়ি যেতেই হয়।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ভয় নেই? এ প্রশ্নে আরেক যাত্রী রফিকুল ইসলাম বলেন, ভিড় ঠেলে বাড়ি গিয়েছিলাম। আবার ভিড় ঠেলেই ঢাকা যাচ্ছি। ঢাকা শহরেতো মার্কেটে, রাস্তায় লোকজন গিজগিজ করে। দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করতে পারলে ঠিকই করতাম। কিন্তু সেই ব্যবস্থা কি আছে? করোনার ভয় করে আমাদের মতো দরিদ্র মানুষের ঘরে বসে থাকা যায় না!
পোশাককর্মী সালেহা বেগম বলেন, ঈদে বাড়ি না গেলে বাপ-মায় কার লগে ঈদ করবে? কষ্ট হইলেও বাড়ি যাইতে হয়। এখন জীবিকার জন্য আবার শহরে। আমগো জীবনটাই এমন। বাপ-মার মুখ দেখলে কষ্টের মইদ্যেও সুখ পাওয়া যায়।
এদিকে ঈদের তৃতীয় দিনেও অনেকে ঢাকা ছাড়ছেন। ঘরমুখী মানুষের চাপ এখনও আছে। এই যাত্রীরা জানিয়েছেন, ঈদের আগে নানা কারণ ও ভোগান্তির কথা চিন্তা করে তাঁরা বাড়িতে যাননি। এখন যাচ্ছেন।
শাহনাজ বেগম নামের এক যাত্রী বলেন, ঈদের আগে ভোগান্তি ছিল। গত বুধবার ফেরিতে যাত্রীদের চাপে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এসব খবর দেখে ভিড় ঠেলে বাড়ি যাইনি। তাই ঈদের পরেই রওনা হলাম। আজ ততটা ভোগান্তি হয়নি।
আফসানা আক্তার নামের আরেক যাত্রী বলেন, বাচ্চা নিয়ে ঈদের আগে বাড়ি যেতে সাহস করিনি। এখন ফেরিতে ভিড় কিছুটা কম রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্র জানিয়েছে, নৌরুটে ১৮টি ফেরি চলমান রয়েছে। সবগুলো ঘাট থেকেই ফেরি চলাচল করছে।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। ঈদের তৃতীয় দিনেও ঘরমুখী মানুষের চাপ রয়েছে ঘাটে। একই সাথে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে কর্মজীবী মানুষেরা। সোমবার থেকে চাপ আরও বাড়বে।
খোয়াজপুরে বালু ব্যবসাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মো. শাজাহান ও মতিন মোল্যার সঙ্গে একই এলাকার সাইফুল সরদারের দ্বন্দ্ব চলছিল। এর জের ধরে আজ দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় সাইফুল ও তাঁর ভাই আতাউরকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
১২ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুটিকে নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে ক্ষোভ বিরাজ করছে। বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে আজ শনিবার দিনভর বিক্ষোভ মিছিল করার কথা রয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আইয়ুব আলী। মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান তিনি। আজ শনিবার সকালে জানা গেছে...
২৫ মিনিট আগেমাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনায় এলাকায় চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে আজ শনিবার দিনভর বিক্ষোভ মিছিল করার কথা রয়েছে। গতকাল বিক্ষুব্ধ মানুষ থানাও ঘেরাও করতে গেলে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
২ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) দুই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার রাতে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে